নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
তানোর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা থাকার সময় শফিকুল ইসলাম কৃষকদের নিরাপদ সবজি চাষে উদ্বুদ্ধ করতে শুরু করেন। ফলে এক বছরের মধ্যেই রাজশাহীর এ উপজেলায় নিরাপদ সবজি চাষ দ্বিগুণ হয়ে যায়। বাড়তি ১২১ কোটি ৬২ লাখ টাকার বিষমুক্ত সবজি উৎপাদন করেন কৃষকেরা। শফিকুল জেলার গোদাগাড়ী উপজেলায় বদলি হলে একই চেষ্টা শুরু করেন। সফল হন এখানেও। বাড়তি ৭১ কোটি ১৪ লাখ টাকার নিরাপদ সবজি উৎপাদন হয় এ উপজেলায়। এখন তিনি পবা উপজেলায়। সেখানেও একই চেষ্টা করছেন।
শফিকুল ইসলামের এ কর্মযজ্ঞ সবার নজরে এসেছে। কাজের মূল্যায়ন করতে তাঁকে দেওয়া হয়েছে বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কারের স্বর্ণপদক। ১৪২৬ বঙ্গাব্দের জন্য এ পুরস্কার পেয়েছেন তিনি। কৃষিতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য ১৪২৫ ও ১৪২৬ বঙ্গাব্দের জন্য গত বুধবার মোট ৪৪ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার পেয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ১৩ জনই রাজশাহী বিভাগের কৃষক এবং কৃষি কর্মকর্তা।
বগুড়ার শেরপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. রায়হান ১৪২৫ বঙ্গাব্দের জন্য স্বর্ণপদক পেয়েছেন। তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পরই পাল্টে দিয়েছেন নিজের দপ্তর ও হাসপাতালের চিত্র। ‘সেবার সৌন্দর্যে উৎপাদন উন্নয়নে প্রাণিসম্পদ বিভাগ শেরপুর’ স্লোগানে তিনি সবকিছুই ঢেলে সাজিয়েছেন। উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতাল এখন মডেল হিসেবে গড়ে উঠছে।
১৪২৬ বঙ্গাব্দের জন্য স্বর্ণপদক পেয়েছেন পাবনার ঈশ্বরদীর খামারি আমিরুল ইসলাম। তিনি স্বপ্ন দেখতেন স্কুলশিক্ষক হওয়ার। বাবার মৃত্যুর কারণে তাঁর শিক্ষক হওয়া হয়নি। খুবই ছোট করে শুরু করলেও তিনি এখন ঈশ্বরদীর বড় খামারি। শিক্ষকের মতোই আমিরুল সবাইকে হাতে-কলমে শিক্ষা দিয়ে যাচ্ছেন এ ব্যাপারে। পাবনার ঈশ্বরদীর আরেক খামারি মো. শাহীনুজ্জামান নিজ সফলতার জন্য পেয়েছেন ব্রোঞ্জপদক।
নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোমরেজ আলী আগে নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলায় কর্মরত ছিলেন। সেখানে কৃষকদের বাণিজ্যিক কৃষিতে উদ্বুদ্ধ করেছেন। তাঁদের আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করতে অবদান রেখেছেন। তাঁর প্রচেষ্টায় মাল্টা, ফুল, কমলা, অসময়ের আম, কাশ্মীরি কুল, হাজারি লাউ, বারি লেবু-৩ ও নিরাপদ বেগুন চাষ বেড়েছে। এর ফলে কৃষকেরা আর্থিকভাবে লাভবান ও মানুষের পুষ্টির জোগান দেওয়া সম্ভব হয়েছে। তাই এবার তাঁকে দেওয়া হয়েছে ব্রোঞ্জপদক।
রাজশাহীর গোদাগাড়ীর ঈশ্বরীপুর গ্রামে প্রায় এক যুগ ধরে নতুন নতুন ফসলের আবাদ করে চাষিদের তাক লাগিয়ে দিয়েছেন কৃষক মনিরুল ইসলাম মনির। তাঁর দেখাদেখি ওই এলাকায় অন্য চাষিরাও আবাদ করছেন নানা ফল-ফসলের। বাণিজ্যিকভিত্তিক খামার স্থাপনের কারণে রৌপ্যপদক পেয়েছেন এ কৃষক। পাবনার আটঘরিয়ার কৃষক দুলাল মৃধাও পেয়েছেন এ পুরস্কার। কৃষক মাঠ স্কুলের সভাপতি দুলাল উন্নতমানের বীজ উৎপাদন করে সফলতা পেয়েছেন। এলাকার কৃষকেরা তাঁর উন্নতমানের বীজ পেয়ে উপকৃত হচ্ছেন।
রাজশাহীর তানোরের গোল্লাপাড়া গ্রামের স্বশিক্ষিত কৃষিবিজ্ঞানী নূর মোহাম্মদ দীর্ঘ সময় ধরেই খরাসহিষ্ণু ধানের নতুন নতুন জাত উদ্ভাবন করছেন। ২০০৫ সালে পেয়েছেন রাষ্ট্রপতি কৃষি পুরস্কার। এবার জাতীয় কৃষি পুরস্কারের ব্রোঞ্জপদক পেয়েছেন। নওগাঁর পোরশার ভবানীপুর গ্রামের গৌতম কুমার সাহা নিজ উদ্যোগে এক যুগ ধরে রাস্তার ধারে তালগাছের বীজ বপন করে যাচ্ছেন। এ পর্যন্ত প্রায় ৫০ হাজার তালবীজ বপন করেছেন তিনি। তাঁর এমন ভালো কাজের স্বীকৃতি হিসেবে তাঁকে দেওয়া হয়েছে জাতীয় কৃষি পুরস্কারের ব্রোঞ্জপদক।
রাজশাহীর পুঠিয়ার ভাংড়া গ্রামের বাসিন্দা পার্ণিমা বেগম বাড়ির আশপাশেই বছরে দুই লাখ টাকার নিরাপদ সবজি উৎপাদন করছেন। তিনি স্বনির্ভর হয়েছেন। ১৪২৫ বঙ্গাব্দের জন্য তিনি পেয়েছেন ব্রোঞ্জপদক। ১৪২৬ বঙ্গাব্দের ব্রোঞ্জপদক পেয়েছেন সিরাজগঞ্জের কৃষক সহিদুল ইসলাম। বাণিজ্যিকভাবে গোলাপ ফুলের বাগান করে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হয়েছেন তিনি। ব্রোঞ্জপদক হাতে উঠেছে সিরাজগঞ্জের কামারখন্দের মাহবুবুল ইসলাম পলাশের হাতেও। পলাশ একজন বৃক্ষপ্রেমী হিসেবে পরিচিত। বিলুপ্ত এবং বিলুপ্তপ্রায় গাছে ভরে আছে পলাশের বাড়ি। পলাশ দুর্লভ সব বৃক্ষের চারা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিকে উপহার দিয়ে থাকেন।
সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. রোস্তম আলী ছাদ কৃষিতে অনন্য অবদানের জন্য ব্রোঞ্জপদক পেয়েছেন। তিনি অফিসে ছাদবাগান স্থাপন করে অন্যদের এ বিষয়ে আগ্রহী করে তুলেছেন। তাঁর অফিসের ছাদবাগানে প্রায় ২০ প্রজাতির ফল, ১৪ প্রজাতির শাকসবজি এবং ৫০ প্রজাতির ঔষধিসহ অসংখ্য গাছ রয়েছে। জৈব সার ব্যবহার করে তিনি অফিসের ছাদে চারা উৎপাদন করেন। এলাকার কৃষক ও আগ্রহী ব্যক্তিদের মাঝে বিতরণ করেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের রাজশাহী বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক মো. শামছুল ওয়াদুদ বলেন, ‘যাঁরা পুরস্কার পেয়েছেন, তাঁরা আসলেই অনেক ভালো কাজ করেছেন। এই পুরস্কার তাঁদের আরও ভালো কাজ করতে উৎসাহিত করবে। অন্যদের উদ্বুদ্ধ করবে। এতে কৃষির উপকার হবে।’
তানোর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা থাকার সময় শফিকুল ইসলাম কৃষকদের নিরাপদ সবজি চাষে উদ্বুদ্ধ করতে শুরু করেন। ফলে এক বছরের মধ্যেই রাজশাহীর এ উপজেলায় নিরাপদ সবজি চাষ দ্বিগুণ হয়ে যায়। বাড়তি ১২১ কোটি ৬২ লাখ টাকার বিষমুক্ত সবজি উৎপাদন করেন কৃষকেরা। শফিকুল জেলার গোদাগাড়ী উপজেলায় বদলি হলে একই চেষ্টা শুরু করেন। সফল হন এখানেও। বাড়তি ৭১ কোটি ১৪ লাখ টাকার নিরাপদ সবজি উৎপাদন হয় এ উপজেলায়। এখন তিনি পবা উপজেলায়। সেখানেও একই চেষ্টা করছেন।
শফিকুল ইসলামের এ কর্মযজ্ঞ সবার নজরে এসেছে। কাজের মূল্যায়ন করতে তাঁকে দেওয়া হয়েছে বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কারের স্বর্ণপদক। ১৪২৬ বঙ্গাব্দের জন্য এ পুরস্কার পেয়েছেন তিনি। কৃষিতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য ১৪২৫ ও ১৪২৬ বঙ্গাব্দের জন্য গত বুধবার মোট ৪৪ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার পেয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ১৩ জনই রাজশাহী বিভাগের কৃষক এবং কৃষি কর্মকর্তা।
বগুড়ার শেরপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. রায়হান ১৪২৫ বঙ্গাব্দের জন্য স্বর্ণপদক পেয়েছেন। তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পরই পাল্টে দিয়েছেন নিজের দপ্তর ও হাসপাতালের চিত্র। ‘সেবার সৌন্দর্যে উৎপাদন উন্নয়নে প্রাণিসম্পদ বিভাগ শেরপুর’ স্লোগানে তিনি সবকিছুই ঢেলে সাজিয়েছেন। উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতাল এখন মডেল হিসেবে গড়ে উঠছে।
১৪২৬ বঙ্গাব্দের জন্য স্বর্ণপদক পেয়েছেন পাবনার ঈশ্বরদীর খামারি আমিরুল ইসলাম। তিনি স্বপ্ন দেখতেন স্কুলশিক্ষক হওয়ার। বাবার মৃত্যুর কারণে তাঁর শিক্ষক হওয়া হয়নি। খুবই ছোট করে শুরু করলেও তিনি এখন ঈশ্বরদীর বড় খামারি। শিক্ষকের মতোই আমিরুল সবাইকে হাতে-কলমে শিক্ষা দিয়ে যাচ্ছেন এ ব্যাপারে। পাবনার ঈশ্বরদীর আরেক খামারি মো. শাহীনুজ্জামান নিজ সফলতার জন্য পেয়েছেন ব্রোঞ্জপদক।
নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোমরেজ আলী আগে নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলায় কর্মরত ছিলেন। সেখানে কৃষকদের বাণিজ্যিক কৃষিতে উদ্বুদ্ধ করেছেন। তাঁদের আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করতে অবদান রেখেছেন। তাঁর প্রচেষ্টায় মাল্টা, ফুল, কমলা, অসময়ের আম, কাশ্মীরি কুল, হাজারি লাউ, বারি লেবু-৩ ও নিরাপদ বেগুন চাষ বেড়েছে। এর ফলে কৃষকেরা আর্থিকভাবে লাভবান ও মানুষের পুষ্টির জোগান দেওয়া সম্ভব হয়েছে। তাই এবার তাঁকে দেওয়া হয়েছে ব্রোঞ্জপদক।
রাজশাহীর গোদাগাড়ীর ঈশ্বরীপুর গ্রামে প্রায় এক যুগ ধরে নতুন নতুন ফসলের আবাদ করে চাষিদের তাক লাগিয়ে দিয়েছেন কৃষক মনিরুল ইসলাম মনির। তাঁর দেখাদেখি ওই এলাকায় অন্য চাষিরাও আবাদ করছেন নানা ফল-ফসলের। বাণিজ্যিকভিত্তিক খামার স্থাপনের কারণে রৌপ্যপদক পেয়েছেন এ কৃষক। পাবনার আটঘরিয়ার কৃষক দুলাল মৃধাও পেয়েছেন এ পুরস্কার। কৃষক মাঠ স্কুলের সভাপতি দুলাল উন্নতমানের বীজ উৎপাদন করে সফলতা পেয়েছেন। এলাকার কৃষকেরা তাঁর উন্নতমানের বীজ পেয়ে উপকৃত হচ্ছেন।
রাজশাহীর তানোরের গোল্লাপাড়া গ্রামের স্বশিক্ষিত কৃষিবিজ্ঞানী নূর মোহাম্মদ দীর্ঘ সময় ধরেই খরাসহিষ্ণু ধানের নতুন নতুন জাত উদ্ভাবন করছেন। ২০০৫ সালে পেয়েছেন রাষ্ট্রপতি কৃষি পুরস্কার। এবার জাতীয় কৃষি পুরস্কারের ব্রোঞ্জপদক পেয়েছেন। নওগাঁর পোরশার ভবানীপুর গ্রামের গৌতম কুমার সাহা নিজ উদ্যোগে এক যুগ ধরে রাস্তার ধারে তালগাছের বীজ বপন করে যাচ্ছেন। এ পর্যন্ত প্রায় ৫০ হাজার তালবীজ বপন করেছেন তিনি। তাঁর এমন ভালো কাজের স্বীকৃতি হিসেবে তাঁকে দেওয়া হয়েছে জাতীয় কৃষি পুরস্কারের ব্রোঞ্জপদক।
রাজশাহীর পুঠিয়ার ভাংড়া গ্রামের বাসিন্দা পার্ণিমা বেগম বাড়ির আশপাশেই বছরে দুই লাখ টাকার নিরাপদ সবজি উৎপাদন করছেন। তিনি স্বনির্ভর হয়েছেন। ১৪২৫ বঙ্গাব্দের জন্য তিনি পেয়েছেন ব্রোঞ্জপদক। ১৪২৬ বঙ্গাব্দের ব্রোঞ্জপদক পেয়েছেন সিরাজগঞ্জের কৃষক সহিদুল ইসলাম। বাণিজ্যিকভাবে গোলাপ ফুলের বাগান করে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হয়েছেন তিনি। ব্রোঞ্জপদক হাতে উঠেছে সিরাজগঞ্জের কামারখন্দের মাহবুবুল ইসলাম পলাশের হাতেও। পলাশ একজন বৃক্ষপ্রেমী হিসেবে পরিচিত। বিলুপ্ত এবং বিলুপ্তপ্রায় গাছে ভরে আছে পলাশের বাড়ি। পলাশ দুর্লভ সব বৃক্ষের চারা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিকে উপহার দিয়ে থাকেন।
সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. রোস্তম আলী ছাদ কৃষিতে অনন্য অবদানের জন্য ব্রোঞ্জপদক পেয়েছেন। তিনি অফিসে ছাদবাগান স্থাপন করে অন্যদের এ বিষয়ে আগ্রহী করে তুলেছেন। তাঁর অফিসের ছাদবাগানে প্রায় ২০ প্রজাতির ফল, ১৪ প্রজাতির শাকসবজি এবং ৫০ প্রজাতির ঔষধিসহ অসংখ্য গাছ রয়েছে। জৈব সার ব্যবহার করে তিনি অফিসের ছাদে চারা উৎপাদন করেন। এলাকার কৃষক ও আগ্রহী ব্যক্তিদের মাঝে বিতরণ করেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের রাজশাহী বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক মো. শামছুল ওয়াদুদ বলেন, ‘যাঁরা পুরস্কার পেয়েছেন, তাঁরা আসলেই অনেক ভালো কাজ করেছেন। এই পুরস্কার তাঁদের আরও ভালো কাজ করতে উৎসাহিত করবে। অন্যদের উদ্বুদ্ধ করবে। এতে কৃষির উপকার হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে