উবায়দুল্লাহ বাদল, ঢাকা
বীর মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় থাকা ২৭ জনের বিরুদ্ধে তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাঁদের গেজেট ও সনদ বাতিল এবং লাল মুক্তিবার্তায় থাকা নাম বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তাদের মধ্যে অন্তত ১২ জনের নাম লাল মুক্তিবার্তায় আছে। ১৩ জনের গেজেট হয়েছিল বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে। পাশাপাশি বীর মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় নতুন করে যোগ হচ্ছে আরও ৯১০ জনের নাম। সারা দেশের ১৬৭টি উপজেলা ও মহানগর থেকে পাওয়া ‘ক’ তালিকার প্রতিবেদন পুনঃযাচাই শেষে এসব ব্যক্তির নামে গেজেট বা প্রজ্ঞাপন জারি করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের (জামুকা) সর্বশেষ বৈঠকের এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় শিগগিরই প্রজ্ঞাপন জারি করবে। মন্ত্রণালয় ও জামুকা সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, গত ১২ অক্টোবর জামুকার ৮৭তম বৈঠকে জানানো হয়, দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ পাওয়া গেছে, তা জামুকার চেয়ারম্যান তদন্ত করেছেন। তদন্তে ২৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাঁদের গেজেট, সনদ ও লাল মুক্তিবার্তায় থাকা নাম বাতিল করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। যাঁদের নামে শুধু গেজেট আছে তাঁদের গেজেট বাতিল; যাঁদের শুধু সনদ আছে তাঁদের সনদ বাতিল; যাঁদের লাল মুক্তিবার্তায় নাম আছে তাঁদের লাল মুক্তিবার্তা থেকে নাম বাতিল এবং যাঁদের সবগুলোতে নাম আছে তাঁদের সব বাতিল করা হবে।
বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, জামুকার সর্বশেষ বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে। প্রক্রিয়া শেষে শিগগিরই এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।
জামুকার চেয়ারম্যান ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের সভাপতিত্বে ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জামুকার সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান, উপাধ্যক্ষ আব্দুস শহীদ, মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার, সাবেক সচিব রশিদুল আলম, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সচিব ইশরাত চৌধুরী, মেজর (অব.) ওয়াকার হাসান বীর প্রতীক ও জামুকার মহাপরিচালক মো. জহুরুল ইসলাম রোহেল।
বাতিলের তালিকায় যাঁরা: তদন্তে যে ২৭ জনের গেজেট, সনদ ও লাল মুক্তিবার্তায় থাকা নাম বাতিল করার সিদ্ধান্ত হয়েছে তাঁরা হলেন টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার আলমগীর হোসেন, পাবনা সদর উপজেলার তোফাজ্জল হোসেন হেলাল, গোলাম মনসুর, মতিয়ার রহমান মালিথা, আবু তাহের ও মির্জা মো. আবদুর রহিম; রাজশাহীর বাঘা উপজেলার নাজিম উদ্দিন প্রাং, আবদুর রাজ্জাক, শহিদুল ইসলাম; মেহেরপুরের গাংনীর ডা. মো. নুরুল হুদা, শেরপুরের শ্রীবর্দীর মৃত ওয়াহেদ আলী, জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জের জহিরুল হক ও বক্সীগঞ্জের নুরুল হক; ময়মনসিংহের মুক্তাগাছার আ. মজিদ, সামসুদ্দোহা ও ইউসুফ আলী; পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ার আবদুল মান্নান হাওলাদার, বরিশালের আগৈলঝাড়ার মৃত ফজলুল হক হাওলাদার, বাকেরগঞ্জের ফকর উদ্দিন খান, গৌরনদীর ইসমত হোসেন (রাশু); ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলার ফজলুল করিম, আকাব চাপরাসী ও শেখ জলিল; শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জের নুরুল ইসলাম, রাজবাড়ী সদর উপজেলার আনোয়ার মোল্লা, বাগেরহাটের শরণখোলার ইউসুফ মুন্সী এবং ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জের ইমদাদুল হক।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জামুকার মহাপরিচালক মো. জহুরুল ইসলাম রোহেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, কিছু বীর মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে তদন্তের পর অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ২৭ জনের গেজেট ও সনদ বাতিল করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
তালিকায় যোগ হচ্ছে আরও ৯১০ নাম: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে মোট ২ লাখ ৩৫ হাজার ৪৬৭ জনের নাম বিভিন্ন সময়ে গেজেটভুক্ত হয়েছিল। বর্তমানে ২ লাখ ১৯ হাজার ৭৫৮ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার নামে ভাতা (মাসিক সম্মানী) বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। আর স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে ২০২১ সালের মার্চ মাসে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৫৩৭ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার একটি তালিকা (অপূর্ণাঙ্গ) সরকার প্রকাশ করেছিল। এটি এখন পর্যন্ত বহাল আছে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী। তিনি জানান, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পূর্ণাঙ্গ তালিকায় সংখ্যাটি ১ লাখ ৯০ হাজারের বেশি হবে না।
এদিকে জামুকার সর্বশেষ বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযোদ্ধাদের সমন্বিত তালিকায় আরও ৯১০ জনের নাম যুক্ত হতে যাচ্ছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি নাম আছে খুলনা বিভাগের ২৯টি উপজেলার ৩৫৫ জন। এরপর আছে চট্টগ্রাম বিভাগের ৪৮টি উপজেলার ১৯০ জন, বরিশাল বিভাগের ২১ উপজেলার ১৭০ জন, ঢাকা বিভাগের ৩৪টি উপজেলার ১৩০ জন, রংপুর বিভাগের ১৫টি উপজেলার ২২ জন, ময়মনসিংহ বিভাগের ১২টি উপজেলার ২০ জন এবং সিলেট বিভাগের ৮টি উপজেলার ২৩ জনের নাম।
এ প্রসঙ্গে জামুকার মহাপরিচালক বলেন, নতুন করে যাচাই-বাছাই শেষে আরও ৯১০ জন মুক্তিযোদ্ধার নামে গেজেট করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। শিগগিরই গেজেটের জন্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে।
বীর মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় থাকা ২৭ জনের বিরুদ্ধে তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাঁদের গেজেট ও সনদ বাতিল এবং লাল মুক্তিবার্তায় থাকা নাম বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তাদের মধ্যে অন্তত ১২ জনের নাম লাল মুক্তিবার্তায় আছে। ১৩ জনের গেজেট হয়েছিল বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে। পাশাপাশি বীর মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় নতুন করে যোগ হচ্ছে আরও ৯১০ জনের নাম। সারা দেশের ১৬৭টি উপজেলা ও মহানগর থেকে পাওয়া ‘ক’ তালিকার প্রতিবেদন পুনঃযাচাই শেষে এসব ব্যক্তির নামে গেজেট বা প্রজ্ঞাপন জারি করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের (জামুকা) সর্বশেষ বৈঠকের এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় শিগগিরই প্রজ্ঞাপন জারি করবে। মন্ত্রণালয় ও জামুকা সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, গত ১২ অক্টোবর জামুকার ৮৭তম বৈঠকে জানানো হয়, দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ পাওয়া গেছে, তা জামুকার চেয়ারম্যান তদন্ত করেছেন। তদন্তে ২৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাঁদের গেজেট, সনদ ও লাল মুক্তিবার্তায় থাকা নাম বাতিল করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। যাঁদের নামে শুধু গেজেট আছে তাঁদের গেজেট বাতিল; যাঁদের শুধু সনদ আছে তাঁদের সনদ বাতিল; যাঁদের লাল মুক্তিবার্তায় নাম আছে তাঁদের লাল মুক্তিবার্তা থেকে নাম বাতিল এবং যাঁদের সবগুলোতে নাম আছে তাঁদের সব বাতিল করা হবে।
বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, জামুকার সর্বশেষ বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে। প্রক্রিয়া শেষে শিগগিরই এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।
জামুকার চেয়ারম্যান ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের সভাপতিত্বে ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জামুকার সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান, উপাধ্যক্ষ আব্দুস শহীদ, মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার, সাবেক সচিব রশিদুল আলম, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সচিব ইশরাত চৌধুরী, মেজর (অব.) ওয়াকার হাসান বীর প্রতীক ও জামুকার মহাপরিচালক মো. জহুরুল ইসলাম রোহেল।
বাতিলের তালিকায় যাঁরা: তদন্তে যে ২৭ জনের গেজেট, সনদ ও লাল মুক্তিবার্তায় থাকা নাম বাতিল করার সিদ্ধান্ত হয়েছে তাঁরা হলেন টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার আলমগীর হোসেন, পাবনা সদর উপজেলার তোফাজ্জল হোসেন হেলাল, গোলাম মনসুর, মতিয়ার রহমান মালিথা, আবু তাহের ও মির্জা মো. আবদুর রহিম; রাজশাহীর বাঘা উপজেলার নাজিম উদ্দিন প্রাং, আবদুর রাজ্জাক, শহিদুল ইসলাম; মেহেরপুরের গাংনীর ডা. মো. নুরুল হুদা, শেরপুরের শ্রীবর্দীর মৃত ওয়াহেদ আলী, জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জের জহিরুল হক ও বক্সীগঞ্জের নুরুল হক; ময়মনসিংহের মুক্তাগাছার আ. মজিদ, সামসুদ্দোহা ও ইউসুফ আলী; পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ার আবদুল মান্নান হাওলাদার, বরিশালের আগৈলঝাড়ার মৃত ফজলুল হক হাওলাদার, বাকেরগঞ্জের ফকর উদ্দিন খান, গৌরনদীর ইসমত হোসেন (রাশু); ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলার ফজলুল করিম, আকাব চাপরাসী ও শেখ জলিল; শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জের নুরুল ইসলাম, রাজবাড়ী সদর উপজেলার আনোয়ার মোল্লা, বাগেরহাটের শরণখোলার ইউসুফ মুন্সী এবং ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জের ইমদাদুল হক।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জামুকার মহাপরিচালক মো. জহুরুল ইসলাম রোহেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, কিছু বীর মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে তদন্তের পর অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ২৭ জনের গেজেট ও সনদ বাতিল করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
তালিকায় যোগ হচ্ছে আরও ৯১০ নাম: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে মোট ২ লাখ ৩৫ হাজার ৪৬৭ জনের নাম বিভিন্ন সময়ে গেজেটভুক্ত হয়েছিল। বর্তমানে ২ লাখ ১৯ হাজার ৭৫৮ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার নামে ভাতা (মাসিক সম্মানী) বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। আর স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে ২০২১ সালের মার্চ মাসে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৫৩৭ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার একটি তালিকা (অপূর্ণাঙ্গ) সরকার প্রকাশ করেছিল। এটি এখন পর্যন্ত বহাল আছে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী। তিনি জানান, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পূর্ণাঙ্গ তালিকায় সংখ্যাটি ১ লাখ ৯০ হাজারের বেশি হবে না।
এদিকে জামুকার সর্বশেষ বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযোদ্ধাদের সমন্বিত তালিকায় আরও ৯১০ জনের নাম যুক্ত হতে যাচ্ছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি নাম আছে খুলনা বিভাগের ২৯টি উপজেলার ৩৫৫ জন। এরপর আছে চট্টগ্রাম বিভাগের ৪৮টি উপজেলার ১৯০ জন, বরিশাল বিভাগের ২১ উপজেলার ১৭০ জন, ঢাকা বিভাগের ৩৪টি উপজেলার ১৩০ জন, রংপুর বিভাগের ১৫টি উপজেলার ২২ জন, ময়মনসিংহ বিভাগের ১২টি উপজেলার ২০ জন এবং সিলেট বিভাগের ৮টি উপজেলার ২৩ জনের নাম।
এ প্রসঙ্গে জামুকার মহাপরিচালক বলেন, নতুন করে যাচাই-বাছাই শেষে আরও ৯১০ জন মুক্তিযোদ্ধার নামে গেজেট করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। শিগগিরই গেজেটের জন্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে