লালমোহন (ভোলা) প্রতিনিধি
ভোলার লালমোহনের লর্ড হার্ডিঞ্জ ইউনিয়নের সৈয়দাবাদ গ্রামে ভূমি ও গৃহহীনদের জন্য নির্মাণ করা আবাসন প্রকল্পের ঘর গত ১৭ বছরেও মেরামত করা হয়নি। ঘরগুলো বসবাসের অনুপযোগী হওয়ায় ইতিমধ্যে ৩০টি পরিবার ঘর ফেলে চলে গেছে। বাকি পরিবারগুলো জীবনের ঝঁকি নিয়ে বাস করছে।
আবাসনের বাসিন্দারা বলছেন, বেশির ভাগ ঘরের বেড়া, চালা ভেঙে গেছে। সামান্য বৃষ্টিতে ঘরগুলোতে পানি ঢোকে। ফলে বাধ্য হয়ে আবাসনে বসবাস করতে হয়।
স্থানীয় প্রশাসন বলছে, দ্রুতই ঘর মেরামতের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা গেছে, ২০০৬ সালে উপজেলার লর্ডহার্ডিঞ্জ ইউনিয়নের সৈয়দাবাদ গ্রামে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর তত্ত্বাবধানে ভূমি ও গৃহহীনদের জন্য আবাসন প্রকল্পের আওতায় ৪৫টি ঘর নির্মাণ করা হয়। এই আবাসনের নাম দেওয়া হয় ‘নীলিমা আবাসন প্রকল্প’।
নির্মাণের ১৭ বছর পেরিয়ে গেলেও আবাসনের ঘরগুলো সংস্কারের কোনো উদ্যোগ নেয়নি স্থানীয় প্রশাসন। এতে বেশির ভাগ ঘর বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
দুর্গন্ধময় ও অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ। নেই বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা। আবাসনের বাসিন্দাদের পানির অবলম্বন একটি পুকুর। কিন্তু সেই পুকুরেও নেই কোনো ঘাটলা। ফলে বাসিন্দাদের কষ্টে দিন কাটছে।
আবাসনের বাসিন্দাদের অভিযোগ, বিষয়টি বারবার স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের জানানো হলেও তাঁরা কোনো ব্যবস্থা নেননি। এতে ৪৫টি পরিবারের মধ্যে ৩০টি পরিবার অন্যত্র চলে যেতে বাধ্য হয়েছে।
আবাসনের বাসিন্দা আ. সাত্তার বলেন, ‘শুরুতে আবাসনে ৪০টি পরিবার বসবাস করত। কিন্তু ঘরগুলো ভেঙে যাওয়ায় এখন ১৩টি পরিবার রয়েছে।
এ ছাড়া নির্মাণের ১৭ বছরেও পরিবারগুলো ঘরের কাগজ বুঝে পায়নি বলে অভিযোগ। আবাসনের বাসিন্দা জোসনা বেগম বলেন, ‘ঘরগুলো জরাজীর্ণ। বৃষ্টি হলেই পানি পড়ে। আবাসনের বাথরুম ব্যবহারের অনুপযোগী। দুর্গন্ধযুক্ত এবং অপরিচ্ছন্ন। সন্তানদের নিয়ে অনেক কষ্টে দিন পার করছি।’
আবাসনের বাসিন্দা কবির বলেন, ‘টিউবওয়েল মাঝেমধ্যেই নষ্ট হয়ে যায়। তখন পানির কষ্টে ভুগতে হয়। পুকুরে ঘাটলা নেই। সমস্যার কথা বহুবার বলেছি।’
লর্ডহার্ডিঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কাশেম বলেন, ‘সৈয়দাবাদ গ্রামের নীলিমা আবাসন প্রকল্পের বেশির ভাগ ঘর জরাজীর্ণ। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে কয়েকবার জানানো হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত ঘরগুলো সংস্কার বা মেরামতের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পল্লব কুমার হাজরা বলেন, ‘আবাসনের নতুন পাকা ভবন নির্মাণের জন্য একটি প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে। আশা করি, খুব শিগগিরই আবাসনের বাসিন্দাদের জন্য পাকা ভবন নির্মাণ করা সম্ভব হবে।’
ভোলার লালমোহনের লর্ড হার্ডিঞ্জ ইউনিয়নের সৈয়দাবাদ গ্রামে ভূমি ও গৃহহীনদের জন্য নির্মাণ করা আবাসন প্রকল্পের ঘর গত ১৭ বছরেও মেরামত করা হয়নি। ঘরগুলো বসবাসের অনুপযোগী হওয়ায় ইতিমধ্যে ৩০টি পরিবার ঘর ফেলে চলে গেছে। বাকি পরিবারগুলো জীবনের ঝঁকি নিয়ে বাস করছে।
আবাসনের বাসিন্দারা বলছেন, বেশির ভাগ ঘরের বেড়া, চালা ভেঙে গেছে। সামান্য বৃষ্টিতে ঘরগুলোতে পানি ঢোকে। ফলে বাধ্য হয়ে আবাসনে বসবাস করতে হয়।
স্থানীয় প্রশাসন বলছে, দ্রুতই ঘর মেরামতের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা গেছে, ২০০৬ সালে উপজেলার লর্ডহার্ডিঞ্জ ইউনিয়নের সৈয়দাবাদ গ্রামে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর তত্ত্বাবধানে ভূমি ও গৃহহীনদের জন্য আবাসন প্রকল্পের আওতায় ৪৫টি ঘর নির্মাণ করা হয়। এই আবাসনের নাম দেওয়া হয় ‘নীলিমা আবাসন প্রকল্প’।
নির্মাণের ১৭ বছর পেরিয়ে গেলেও আবাসনের ঘরগুলো সংস্কারের কোনো উদ্যোগ নেয়নি স্থানীয় প্রশাসন। এতে বেশির ভাগ ঘর বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
দুর্গন্ধময় ও অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ। নেই বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা। আবাসনের বাসিন্দাদের পানির অবলম্বন একটি পুকুর। কিন্তু সেই পুকুরেও নেই কোনো ঘাটলা। ফলে বাসিন্দাদের কষ্টে দিন কাটছে।
আবাসনের বাসিন্দাদের অভিযোগ, বিষয়টি বারবার স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের জানানো হলেও তাঁরা কোনো ব্যবস্থা নেননি। এতে ৪৫টি পরিবারের মধ্যে ৩০টি পরিবার অন্যত্র চলে যেতে বাধ্য হয়েছে।
আবাসনের বাসিন্দা আ. সাত্তার বলেন, ‘শুরুতে আবাসনে ৪০টি পরিবার বসবাস করত। কিন্তু ঘরগুলো ভেঙে যাওয়ায় এখন ১৩টি পরিবার রয়েছে।
এ ছাড়া নির্মাণের ১৭ বছরেও পরিবারগুলো ঘরের কাগজ বুঝে পায়নি বলে অভিযোগ। আবাসনের বাসিন্দা জোসনা বেগম বলেন, ‘ঘরগুলো জরাজীর্ণ। বৃষ্টি হলেই পানি পড়ে। আবাসনের বাথরুম ব্যবহারের অনুপযোগী। দুর্গন্ধযুক্ত এবং অপরিচ্ছন্ন। সন্তানদের নিয়ে অনেক কষ্টে দিন পার করছি।’
আবাসনের বাসিন্দা কবির বলেন, ‘টিউবওয়েল মাঝেমধ্যেই নষ্ট হয়ে যায়। তখন পানির কষ্টে ভুগতে হয়। পুকুরে ঘাটলা নেই। সমস্যার কথা বহুবার বলেছি।’
লর্ডহার্ডিঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কাশেম বলেন, ‘সৈয়দাবাদ গ্রামের নীলিমা আবাসন প্রকল্পের বেশির ভাগ ঘর জরাজীর্ণ। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে কয়েকবার জানানো হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত ঘরগুলো সংস্কার বা মেরামতের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পল্লব কুমার হাজরা বলেন, ‘আবাসনের নতুন পাকা ভবন নির্মাণের জন্য একটি প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে। আশা করি, খুব শিগগিরই আবাসনের বাসিন্দাদের জন্য পাকা ভবন নির্মাণ করা সম্ভব হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে