নাগেশ্বরী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
চলতি মৌসুমে কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে দ্বিগুণ পরিমাণ জমিতে মাষকলাই চাষ হয়েছে। এবার উপজেলায় মাষকলাই চাষ হয়েছে মোট ২৭৫ হেক্টর জমিতে। লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ১২০ হেক্টর। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৫৫ হেক্টর বেশি জমিতে চাষ হয়েছে। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত চরাঞ্চলের আমনখেত ও পতিত জমিতে ব্যাপকভাবে মাষকলাই চাষ হওয়ায় আবাদি জমির পরিমাণ বেড়েছে বলে ধারণা উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের। এদিকে, মাষকলাইয়ের পাশাপাশি এবার উপজেলায় মসুর ১৯৫ হেক্টরে, খেসারি ১৫০ হেক্টর, মুগ ১৩৫ হেক্টর, শুল্টি ১০ হেক্টর ও মটর ৬ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার কেদার, বল্লভেরখাষ, কচাকাটা, নারায়ণপুর, কালিগঞ্জ, নুনখাওয়া, বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া দুধকুমার, গঙ্গাধর ও ব্রহ্মপুত্র নদের চরাঞ্চলে চাষ হয়েছে ডাল জাতীয় এই শস্য। মাঠের পর মাঠ ভরে গেছে মাষকলাইয়ের সবুজ পাতায়। ইতি মধ্যে অধিকাংশ খেতে ফুল এসেছে। এবার ছত্রাকের আক্রমণ নেই বললেই চলে। মাঠ ভরা সবুজ সতেজ গাছ দেখে হাসি ফুটেছে কৃষকের মুখে।
কচাকাটা ইউনিয়নের চর শৌলমারী এলাকার কৃষক আব্দুল মালেক জানান, বন্যায় তাঁর পাঁচ বিঘা জমির আমনখেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পরে সেই জমিতে মাষকলাই চাষ করেছেন তিনি। বীজ, হালচাষ, সারসহ সব মিলে এ পর্যন্ত বিঘাপ্রতি এক হাজার ২০০ টাকা খরচ হয়েছে। কাটা-মাড়াই করতে বিঘা প্রতি আরও খরচ পড়বে দেড় হাজার থেকে এক হাজার ৮০০ টাকা। ফলন ভালো হলে প্রতি বিঘায় ৫-৬ মণ কলাই পাওয়া যাবে। প্রতিমণ কলাই এক হাজার ৬০০ থেকে এক হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রির আশা করছেন তিনি।
একই ইউনিয়নের তরিরহাট এলাকার কৃষক ফরিদুল ইসলাম জানান, কম খরচে বেশি লাভ পাওয়া যায় বলে সবাই মাষকলাই চাষে ঝুঁকছেন। বিশেষ করে পতিত জমিতে নামমাত্র হালচাষে মাষকলাই চাষ করা যায়।’
কালিগঞ্জ ইউনিয়নের কমেদপুর এলাকার কৃষক আল মামুন জানান, বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর নিচু চরাঞ্চলে আর কোনো ফসল চাষের সময় থাকে না। তাই বিভিন্ন প্রকার ডাল জাতীয় ফসল আবাদ করা হয়। এ সব ফসলের মধ্যে রয়েছে মাষকলাই, মসুর, খেসারি, মুগ ও মটর।
নাগেশ্বরী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শাহরিয়ার হোসেন জানান, এবার উপজেলায় ডাল চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। এর মধ্যে মাষকলাই বেশি চাষ হয়েছে। ভালো ফলনে চাষিরা এবার লাভবান হবেন বলে মনে করছেন তিনি।
চলতি মৌসুমে কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে দ্বিগুণ পরিমাণ জমিতে মাষকলাই চাষ হয়েছে। এবার উপজেলায় মাষকলাই চাষ হয়েছে মোট ২৭৫ হেক্টর জমিতে। লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ১২০ হেক্টর। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৫৫ হেক্টর বেশি জমিতে চাষ হয়েছে। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত চরাঞ্চলের আমনখেত ও পতিত জমিতে ব্যাপকভাবে মাষকলাই চাষ হওয়ায় আবাদি জমির পরিমাণ বেড়েছে বলে ধারণা উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের। এদিকে, মাষকলাইয়ের পাশাপাশি এবার উপজেলায় মসুর ১৯৫ হেক্টরে, খেসারি ১৫০ হেক্টর, মুগ ১৩৫ হেক্টর, শুল্টি ১০ হেক্টর ও মটর ৬ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার কেদার, বল্লভেরখাষ, কচাকাটা, নারায়ণপুর, কালিগঞ্জ, নুনখাওয়া, বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া দুধকুমার, গঙ্গাধর ও ব্রহ্মপুত্র নদের চরাঞ্চলে চাষ হয়েছে ডাল জাতীয় এই শস্য। মাঠের পর মাঠ ভরে গেছে মাষকলাইয়ের সবুজ পাতায়। ইতি মধ্যে অধিকাংশ খেতে ফুল এসেছে। এবার ছত্রাকের আক্রমণ নেই বললেই চলে। মাঠ ভরা সবুজ সতেজ গাছ দেখে হাসি ফুটেছে কৃষকের মুখে।
কচাকাটা ইউনিয়নের চর শৌলমারী এলাকার কৃষক আব্দুল মালেক জানান, বন্যায় তাঁর পাঁচ বিঘা জমির আমনখেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পরে সেই জমিতে মাষকলাই চাষ করেছেন তিনি। বীজ, হালচাষ, সারসহ সব মিলে এ পর্যন্ত বিঘাপ্রতি এক হাজার ২০০ টাকা খরচ হয়েছে। কাটা-মাড়াই করতে বিঘা প্রতি আরও খরচ পড়বে দেড় হাজার থেকে এক হাজার ৮০০ টাকা। ফলন ভালো হলে প্রতি বিঘায় ৫-৬ মণ কলাই পাওয়া যাবে। প্রতিমণ কলাই এক হাজার ৬০০ থেকে এক হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রির আশা করছেন তিনি।
একই ইউনিয়নের তরিরহাট এলাকার কৃষক ফরিদুল ইসলাম জানান, কম খরচে বেশি লাভ পাওয়া যায় বলে সবাই মাষকলাই চাষে ঝুঁকছেন। বিশেষ করে পতিত জমিতে নামমাত্র হালচাষে মাষকলাই চাষ করা যায়।’
কালিগঞ্জ ইউনিয়নের কমেদপুর এলাকার কৃষক আল মামুন জানান, বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর নিচু চরাঞ্চলে আর কোনো ফসল চাষের সময় থাকে না। তাই বিভিন্ন প্রকার ডাল জাতীয় ফসল আবাদ করা হয়। এ সব ফসলের মধ্যে রয়েছে মাষকলাই, মসুর, খেসারি, মুগ ও মটর।
নাগেশ্বরী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শাহরিয়ার হোসেন জানান, এবার উপজেলায় ডাল চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। এর মধ্যে মাষকলাই বেশি চাষ হয়েছে। ভালো ফলনে চাষিরা এবার লাভবান হবেন বলে মনে করছেন তিনি।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে