শেখ আবু হাসান, খুলনা
খুলনা নগরীর গুরুত্বপূর্ণ বেশ কয়েকটি সড়ক এখন খোঁড়াখুঁড়ির কবলে। কোথাও চলছে পাইপ বসানোর কাজ। কোথাও কোথাও খুঁড়ে পাইপ বা কেব্ল বসানোর কাজ শেষে অরক্ষিত অবস্থায় পড়ে আছে মালামাল। রাস্তার বিভিন্ন জায়গায় তৈরি হয়েছে ছোট-বড় অনেক গর্ত। সেসব রাস্তায় চলাচলে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে স্থানীয় ব্যক্তিদের। সংস্কারকাজের জন্য কিছু কিছু রাস্তা বন্ধও রাখা হয়েছে। নির্দিষ্ট সময়ে কাজ শেষ করতে না পারায় ভোগান্তির মাত্রা বেড়েই চলেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নগর উন্নয়নে সেবা সংস্থাগুলোর সমন্বয়হীনতার কারণেই ধীরগতিতে চলছে সংস্কারকাজ। প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে নগরীতে ৫৫টি সড়ক ও ৫২টি ড্রেনের সংস্কারকাজ চলছে। জলাবদ্ধতা দূরীকরণে ও রাস্তা সংস্কারকাজে দুটি প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে। প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে ২০২৩ সালের ৩০ জুন। কিন্তু রাস্তা সংস্কারের কাজ হয়েছে মাত্র ৬০ থেকে ৬৫ শতাংশ আর জলাবদ্ধতা নিরসনের কাজ ৫০ শতাংশ। সময়মতো কাজ শেষ করতে না পারায় এক বছর মেয়াদ বাড়াতে আবেদন করবে খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) কর্তৃপক্ষ।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পয়োনিষ্কাশনের কাজের কারণে বেশির ভাগ রাস্তার সংস্কারকাজ বন্ধ রাখা হয়েছে। মহানগরীর ছোট-বড় অধিকাংশ সড়কে প্রশস্তকরণ, উঁচুকরণ, ফুটপাত নির্মাণ ও সৌন্দর্যবর্ধন এবং ড্রেন-কালভার্ট নির্মাণের কাজ চলছে। কিছু কিছু রাস্তার সংস্কারকাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে; যেগুলোর শুধু কার্পেটিং, আরসিসি বা সিসির কাজ বাকি রয়েছে। গত বছরের নভেম্বর ও ডিসেম্বর থেকে ড্রেন, সড়ক ও ওয়াসার পয়োনিষ্কাশন লাইনের কাজে গতি এসেছে।
যে কাজ চলছে, তাতে সমন্বয়হীনতা রয়েছে; সে কারণেই দীর্ঘসূত্রতা।
শেখ আশরাফ-উজ-জামান
সভাপতি, উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটি
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আগামী দুই-তিন মাসের মধ্যে বাকি কাজগুলো শেষ করার চেষ্টা করা হবে। তবে মহামারি করোনা, অবৈধ দখল উচ্ছেদ, বরাদ্দ অনুযায়ী সময়মতো অর্থ না পাওয়া ও বর্ষার কারণে কাজে বিলম্ব হয়েছে। কেসিসির তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মসিউজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাইপ বসানোর কাজ শেষ না হলে আমরা রাস্তা সংস্কারের কাজ করতে পারছি না।’
প্রকৌশলী মসিউজ্জামান জানান, খুলনা শহরের জলাবদ্ধতা দূরীকরণে ড্রেন ব্যবস্থার উন্নয়ন প্রকল্প (প্রথম পর্যায়) নেওয়া হয়েছে। এই প্রকল্প ব্যয় ধরা হয়েছে ৮২৩ কোটি ৭ লাখ টাকা। এ ছাড়া কেসিসির গুরুত্বপূর্ণ ও ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তা উন্নয়ন এবং পুনর্বাসন প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৬০৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। বৃহত্তর খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির সভাপতি শেখ আশরাফ-উজ-জামান বলেন, ‘নগর উন্নয়নে যে কাজ চলছে, তাতে সমন্বয়হীনতা রয়েছে, যে কারণেই দীর্ঘসূত্রতা।’
খুলনা নগরীর গুরুত্বপূর্ণ বেশ কয়েকটি সড়ক এখন খোঁড়াখুঁড়ির কবলে। কোথাও চলছে পাইপ বসানোর কাজ। কোথাও কোথাও খুঁড়ে পাইপ বা কেব্ল বসানোর কাজ শেষে অরক্ষিত অবস্থায় পড়ে আছে মালামাল। রাস্তার বিভিন্ন জায়গায় তৈরি হয়েছে ছোট-বড় অনেক গর্ত। সেসব রাস্তায় চলাচলে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে স্থানীয় ব্যক্তিদের। সংস্কারকাজের জন্য কিছু কিছু রাস্তা বন্ধও রাখা হয়েছে। নির্দিষ্ট সময়ে কাজ শেষ করতে না পারায় ভোগান্তির মাত্রা বেড়েই চলেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নগর উন্নয়নে সেবা সংস্থাগুলোর সমন্বয়হীনতার কারণেই ধীরগতিতে চলছে সংস্কারকাজ। প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে নগরীতে ৫৫টি সড়ক ও ৫২টি ড্রেনের সংস্কারকাজ চলছে। জলাবদ্ধতা দূরীকরণে ও রাস্তা সংস্কারকাজে দুটি প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে। প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে ২০২৩ সালের ৩০ জুন। কিন্তু রাস্তা সংস্কারের কাজ হয়েছে মাত্র ৬০ থেকে ৬৫ শতাংশ আর জলাবদ্ধতা নিরসনের কাজ ৫০ শতাংশ। সময়মতো কাজ শেষ করতে না পারায় এক বছর মেয়াদ বাড়াতে আবেদন করবে খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) কর্তৃপক্ষ।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পয়োনিষ্কাশনের কাজের কারণে বেশির ভাগ রাস্তার সংস্কারকাজ বন্ধ রাখা হয়েছে। মহানগরীর ছোট-বড় অধিকাংশ সড়কে প্রশস্তকরণ, উঁচুকরণ, ফুটপাত নির্মাণ ও সৌন্দর্যবর্ধন এবং ড্রেন-কালভার্ট নির্মাণের কাজ চলছে। কিছু কিছু রাস্তার সংস্কারকাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে; যেগুলোর শুধু কার্পেটিং, আরসিসি বা সিসির কাজ বাকি রয়েছে। গত বছরের নভেম্বর ও ডিসেম্বর থেকে ড্রেন, সড়ক ও ওয়াসার পয়োনিষ্কাশন লাইনের কাজে গতি এসেছে।
যে কাজ চলছে, তাতে সমন্বয়হীনতা রয়েছে; সে কারণেই দীর্ঘসূত্রতা।
শেখ আশরাফ-উজ-জামান
সভাপতি, উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটি
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আগামী দুই-তিন মাসের মধ্যে বাকি কাজগুলো শেষ করার চেষ্টা করা হবে। তবে মহামারি করোনা, অবৈধ দখল উচ্ছেদ, বরাদ্দ অনুযায়ী সময়মতো অর্থ না পাওয়া ও বর্ষার কারণে কাজে বিলম্ব হয়েছে। কেসিসির তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মসিউজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাইপ বসানোর কাজ শেষ না হলে আমরা রাস্তা সংস্কারের কাজ করতে পারছি না।’
প্রকৌশলী মসিউজ্জামান জানান, খুলনা শহরের জলাবদ্ধতা দূরীকরণে ড্রেন ব্যবস্থার উন্নয়ন প্রকল্প (প্রথম পর্যায়) নেওয়া হয়েছে। এই প্রকল্প ব্যয় ধরা হয়েছে ৮২৩ কোটি ৭ লাখ টাকা। এ ছাড়া কেসিসির গুরুত্বপূর্ণ ও ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তা উন্নয়ন এবং পুনর্বাসন প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৬০৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। বৃহত্তর খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির সভাপতি শেখ আশরাফ-উজ-জামান বলেন, ‘নগর উন্নয়নে যে কাজ চলছে, তাতে সমন্বয়হীনতা রয়েছে, যে কারণেই দীর্ঘসূত্রতা।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে