বিয়ানীবাজার প্রতিনিধি
বিয়ানীবাজার উপজেলায় আকাশে সামান্য মেঘ দেখা গেলেই বিদ্যুৎ চলে যায়। বিষয়টি রীতিমতো নিয়মে পরিণত হয়েছে। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় উপজেলাবাসীকে।
উপজেলার বিভিন্ন স্থানে কয়েক দিন দিন ধরে মাঝে মাঝে ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে বৃষ্টি হচ্ছে। সঙ্গে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে। কিন্তু বৃষ্টি শুরুর আগে একটু মেঘ দেখা গেলেই চলে যায় বিদ্যুৎ। ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুৎহীন অবস্থায় কাটাতে হয় উপজেলার মানুষকে।
গ্রাহকদের অভিযোগ, একটু বাতাস কিংবা বৃষ্টি হলেই বিদ্যুৎ বিভাগ সংযোগ বন্ধ করে দেয়। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করেও বিদ্যুৎ আসে না। এলেও কিছুক্ষণ পর ফের চলে যায়।
তবে বিদ্যুৎ বিভাগ বলছে, ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে যখন বিদ্যুৎ চমকায়, তখন সঞ্চালন লাইন বন্ধ করে দেওয়া হয়। বড় ধরনের ক্ষতির আশঙ্কায় এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়। আর ঝড়-বৃষ্টিতে লাইনের ওপর গাছপালাসহ অনেক কিছু পড়ে ক্ষয়ক্ষতি হয়। তাই পুনরায় সংযোগ দিতে অনেক সময় দেরি হয়ে যায়।
সিলেট পল্লী বিদ্যুৎ-১ এর অধীনস্থ বিয়ানীবাজার জোনাল অফিসের আওতাধীন এলাকাগুলোতে সম্প্রতি বিদ্যুতের ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে।
ইউপি সদস্য আব্দুল বাছিত বলেন, একটু বৃষ্টি নামার আগেই বিদ্যুৎ বিভাগ সংযোগ বন্ধ করে দেয়। বৃষ্টি শেষ হলেও সংযোগ দেয় না। এভাবেই বেশ কয়েক দিন ধরে চলছে। সর্বশেষ গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত একটার দিকে বিদ্যুৎ চলে গেলে ১২ ঘণ্টার পরেও আসেনি।
বিয়ানীবাজার উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান জামাল হোসেন বলেন, আমাদের এলাকায় বিদ্যুৎ তো আসা-যাওয়ার মধ্যে থাকে। বিদ্যুৎ বিভাগের কর্তৃপক্ষের খামখেয়ালিতে এমনটি হয়। তারা শুষ্ক মৌসুমে ঠিকমতো গাছের শাখা-প্রশাখা কর্তন করে না। পুরোনো লাইন, খুঁটি ও ট্রান্সমিটার পরিবর্তন করে না।
এ বিষয়ে সিলেট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর জেনারেল ম্যানেজার প্রকৌশলী দীলিপ চন্দ্র চৌধুরী বলেন, সম্প্রতি একটু বেশি সমস্যা হচ্ছে এটি ঠিক। কিন্তু ঝড়-বৃষ্টি শুরুর পর যখন মূল সঞ্চালন লাইনে সমস্যা হয় তখন বিদ্যুৎ ব্যবস্থা স্বাভাবিক করতে একটু সময় লাগে।
সিলেট বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিউবো) বিতরণ বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী আব্দুল কাদের বলেন, ‘প্রাকৃতিক দুর্যোগে ঘটে যাওয়া বিপর্যয়ে আমাদের হাত নেই। যখনই সমস্যা হয় তখনই আমরা সেগুলো সমাধানের চেষ্টা করি। ঝড়-বৃষ্টি শুরু হলে নিরাপত্তার স্বার্থে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়। বৃষ্টি শেষ হলে ফের সংযোগ চালু কর হয়।’
আব্দুল কাদের আরও বলেন, ‘যখনই সংযোগ লাইনে সমস্যা হয় তখনই আমরা কাজে নেমে পড়ি। সমস্যা সমাধান না হওয়া পর্যন্ত অনেক রাত হলেও আমরা ঘুমাতে যেতে পারি না।’
বিয়ানীবাজার উপজেলায় আকাশে সামান্য মেঘ দেখা গেলেই বিদ্যুৎ চলে যায়। বিষয়টি রীতিমতো নিয়মে পরিণত হয়েছে। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় উপজেলাবাসীকে।
উপজেলার বিভিন্ন স্থানে কয়েক দিন দিন ধরে মাঝে মাঝে ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে বৃষ্টি হচ্ছে। সঙ্গে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে। কিন্তু বৃষ্টি শুরুর আগে একটু মেঘ দেখা গেলেই চলে যায় বিদ্যুৎ। ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুৎহীন অবস্থায় কাটাতে হয় উপজেলার মানুষকে।
গ্রাহকদের অভিযোগ, একটু বাতাস কিংবা বৃষ্টি হলেই বিদ্যুৎ বিভাগ সংযোগ বন্ধ করে দেয়। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করেও বিদ্যুৎ আসে না। এলেও কিছুক্ষণ পর ফের চলে যায়।
তবে বিদ্যুৎ বিভাগ বলছে, ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে যখন বিদ্যুৎ চমকায়, তখন সঞ্চালন লাইন বন্ধ করে দেওয়া হয়। বড় ধরনের ক্ষতির আশঙ্কায় এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়। আর ঝড়-বৃষ্টিতে লাইনের ওপর গাছপালাসহ অনেক কিছু পড়ে ক্ষয়ক্ষতি হয়। তাই পুনরায় সংযোগ দিতে অনেক সময় দেরি হয়ে যায়।
সিলেট পল্লী বিদ্যুৎ-১ এর অধীনস্থ বিয়ানীবাজার জোনাল অফিসের আওতাধীন এলাকাগুলোতে সম্প্রতি বিদ্যুতের ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে।
ইউপি সদস্য আব্দুল বাছিত বলেন, একটু বৃষ্টি নামার আগেই বিদ্যুৎ বিভাগ সংযোগ বন্ধ করে দেয়। বৃষ্টি শেষ হলেও সংযোগ দেয় না। এভাবেই বেশ কয়েক দিন ধরে চলছে। সর্বশেষ গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত একটার দিকে বিদ্যুৎ চলে গেলে ১২ ঘণ্টার পরেও আসেনি।
বিয়ানীবাজার উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান জামাল হোসেন বলেন, আমাদের এলাকায় বিদ্যুৎ তো আসা-যাওয়ার মধ্যে থাকে। বিদ্যুৎ বিভাগের কর্তৃপক্ষের খামখেয়ালিতে এমনটি হয়। তারা শুষ্ক মৌসুমে ঠিকমতো গাছের শাখা-প্রশাখা কর্তন করে না। পুরোনো লাইন, খুঁটি ও ট্রান্সমিটার পরিবর্তন করে না।
এ বিষয়ে সিলেট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর জেনারেল ম্যানেজার প্রকৌশলী দীলিপ চন্দ্র চৌধুরী বলেন, সম্প্রতি একটু বেশি সমস্যা হচ্ছে এটি ঠিক। কিন্তু ঝড়-বৃষ্টি শুরুর পর যখন মূল সঞ্চালন লাইনে সমস্যা হয় তখন বিদ্যুৎ ব্যবস্থা স্বাভাবিক করতে একটু সময় লাগে।
সিলেট বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিউবো) বিতরণ বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী আব্দুল কাদের বলেন, ‘প্রাকৃতিক দুর্যোগে ঘটে যাওয়া বিপর্যয়ে আমাদের হাত নেই। যখনই সমস্যা হয় তখনই আমরা সেগুলো সমাধানের চেষ্টা করি। ঝড়-বৃষ্টি শুরু হলে নিরাপত্তার স্বার্থে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়। বৃষ্টি শেষ হলে ফের সংযোগ চালু কর হয়।’
আব্দুল কাদের আরও বলেন, ‘যখনই সংযোগ লাইনে সমস্যা হয় তখনই আমরা কাজে নেমে পড়ি। সমস্যা সমাধান না হওয়া পর্যন্ত অনেক রাত হলেও আমরা ঘুমাতে যেতে পারি না।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে