রানা আব্বাস
প্রশ্ন: বিশ্বকাপে নেদারল্যান্ডসের এই সাফল্যের রহস্য কী?
রায়ান কুক: নেদারল্যান্ডসের সাফল্যের পেছনে তেমন কোনো রহস্য নেই। ছেলেরা অনেক পরিশ্রম করেছে। প্রক্রিয়া নিয়ে ছেলেরা ধারাবাহিক পরিশ্রম করেছে, সিস্টেম তাদের সে সুযোগ করে দিয়েছে। এই সবকিছুই টুর্নামেন্টে ফল দিয়েছে। আমি মনে করি, ধারাবাহিক উন্নতি ও পরিশ্রম টুর্নামেন্টে আমাদের জন্য সাফল্য হয়ে ধরা দিয়েছে।
প্রশ্ন: অ্যাডিলেডে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এভাবে জিতবেন, ম্যাচের আগে সত্যি ভেবেছিলেন?
কুক: আমরা ভালো একটা ম্যাচ আশা করেছিলাম। দুই দলই ভালো। আমরা ওদের চাপের সুযোগ নিতে চেয়েছিলাম। যেহেতু ম্যাচটা তাদের জিততেই হতো। দলের পরিকল্পনা অনুযায়ী ছেলেরা জানত, কীভাবে খেলতে হবে। ম্যাচের ভাগে ভাগে চাপ তৈরি করা এবং সেটা ধরে রাখা—এভাবেই আমরা টুর্নামেন্টজুড়ে খেলেছি।
প্রশ্ন: গত কয়েক মাসে দলে কোথায় পরিবর্তন করেছেন, যেটাই এত ভালো ফল এল?
কুক: পরিবর্তনের কথা বললে এই গ্রীষ্মে আমি তাদের দায়িত্ব নিয়েছি। অনেকটা বাধ্য হয়েই এটা করতে হয়েছে। রায়ান ক্যাম্পবেল হঠাৎ দায়িত্ব ছাড়তে বাধ্য হয়েছে। পরিষ্কার মানসিকতা ও এনার্জি নিয়ে শুরু করেছিলাম, ছেলেরাও ভালোভাবে সাড়া দিয়েছে। যতটা সম্ভব শেখার পরিবেশ তৈরি করতে চেয়েছি। ছেলেরা যাতে নিজেদের কথা বলতে পারে, নিজেদের ঠিকঠাক প্রকাশ করতে পারে—এই বিষয়গুলো দলের মধ্যে তৈরি করতে চেয়েছি। তারা জানত, তারা পারবে।
প্রশ্ন: এই বিশ্বকাপে যেভাবে ‘দৈত্যবধে’র ঘটনা দেখা গেল, কী বার্তা পাওয়া গেল এই টুর্নামেন্ট থেকে?
কুক: আমি মনে করি এই বিশ্বকাপ দেখিয়েছে, সব দল কাছাকাছি মানের। বড় বড় দলগুলো ছোট দলগুলোর কাছে ম্যাচ হেরেছে। এটাই প্রমাণ করে যে তারাও বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় খেলতে প্রস্তুত এবং যেকোনো কিছু করতে পারে। পারফরম্যান্সের ধারাবাহিকতাও এটার মধ্যে একটা। এবং অবশ্যই প্রত্যেক দলে যে রিসোর্স আছে, এই পারফরম্যান্স সেটাই প্রমাণ করে। সহযোগী দেশগুলো এফটিপি চক্রে আরও বেশি ম্যাচ পাওয়ার আশা করতেই পারে। যাতে এই দেশগুলোর ক্রিকেটের আরও উন্নতি হয়।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ফিল্ডিং কোচ ছিলেন, তাদের পারফরম্যান্স কেমন মনে হলো? আপনি কি মনে করেন নেদারল্যান্ডস বাংলাদেশের চেয়ে ভালো খেলেছে?
কুক: বাংলাদেশের পারফরম্যান্সের কথা বললে, অবশ্যই এটা দারুণ যে তারা দুটি ম্যাচ জিতেছে। এই দুইটা ম্যাচ একটি জিম্বাবুয়ে এবং আমাদের বিপক্ষে। যদিও কিছুটা ছোট দলের বিপক্ষে। কিন্তু তারপরও দারুণ জয় বলব। যেহেতু তারা আমাদের হারিয়েছে, স্বাভাবিকভাবে তারাই আমাদের চেয়ে ভালো ক্রিকেট খেলেছে টুর্নামেন্টে। তবে দক্ষিণ আফ্রিকা ও জিম্বাবুয়েকে হারানো আমাদের জন্য দারুণ ব্যাপার। দুটোই ভালো দল। আমি মনে করি, সুপার টুয়েলভে বাংলাদেশ তাদের পারফরম্যান্সে খুশি।
প্রশ্ন: হোবার্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে ওই হার নিয়ে কি আফসোস কাজ করে?
কুক: অবশ্যই। বোলিংয়ে আমরা দারুণ করেছিলাম এবং তাদের ১৫০ রানের আগে আটকে রাখতে পেরেছিলাম। আমি মনে করি, এটা তাড়া করার মতো স্কোর ছিল। কিন্তু শুরুতে উইকেট হারানো এবং দুজন প্রথম সারির ব্যাটারের দুটো রানআউট আমাদের অনেকটা পিছিয়ে দেয়। আমরা সংগ্রাম করি, যদিও শেষ দিকে অনেকটা কাছাকাছি চলে যাই। এটা এমন একটা ম্যাচ যেটা আমরা জিততে পারতাম যদি ভালো ব্যাটিং করতে পারতাম। কিন্তু এটাও বলতে হয়, কৃতিত্ব অবশ্যই বাংলাদেশের। তারা তাদের পরিকল্পনায় ঠিকঠাক বাস্তবায়ন করতে পেরেছে, তারা ভালো বোলিং করেছে, ভালো ফিল্ডিং করেছে। অবশ্যই এটা দারুণ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ খেলা হয়েছে। ওই ম্যাচটা যদি আমরা জিততাম আমাদের ৬ পয়েন্ট হতো। যেটা দারুণ একটা ব্যাপার হতো। কিন্তু ক্রিকেটে মাঝে মাঝে এমন হয়।
প্রশ্ন: নেদারল্যান্ডস আগামী বিশ্বকাপে সরাসরি খেলবে। এই সংস্করণে তাদের উন্নতিতে কতটা অনুপ্রাণিত বা সহায়তা করতে পারে বিষয়টি?
কুক: আশা করি, দলের মধ্যে এখন ভালো মোমেন্টাম আছে। যদি দল এটা ধারাবাহিকভাবে এগিয়ে নিতে পারে ভালো কিছু অবশ্যই সম্ভব। এই দলের মধ্যে সেই রিসোর্স আছে। এটা ধরে রাখা গুরুত্বপূর্ণ। আমার মনে হয়, এই প্রথমবার নেদারল্যান্ডস সরাসরি বিশ্বকাপে খেলবে। আশা করি, ক্রিকেটাদের যা প্রয়োজন, সেই চাহিদা যদি বোর্ড পূরণ করে তাহলে ছেলেরা আরও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ক্রিকেট উপহার দিতে পারবে। পৃষ্ঠপোষকরাও আশা করি আরও এগিয়ে আসবে। আমি মনে করি, এসব পার্থক্য তৈরি করবে এবং দলকে আরও এগিয়ে নিতে পারব।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ক্রিকেট সংস্কৃতি আর নেদারল্যান্ডসের ক্রিকেট সংস্কৃতির তুলনা যদি করতে বলা হয়, কীভাবে করবেন?
কুক: বাংলাদেশের ক্রিকেট সংস্কৃতি ও নেদারল্যান্ডসের সংস্কৃতি ভিন্ন। বাংলাদেশের অনেক রিসোর্স, অনেক অনেক ক্রিকেটার, অনেক জনসংখ্যা, যেখান থেকে ক্রিকেটার বেছে নেওয়া যায়। ঘরোয়া ক্রিকেটের কাঠামোও অনেকটা গোছানো। যেখানে নেদারল্যান্ডসের কোনো প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট নেই, লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেট নেই। শুধু ক্লাব ক্রিকেট আছে, যেখান থেকে ক্রিকেটার বাছাই করা হয়। অনেক দেশ থেকেও ক্রিকেটার সেখানে আসে। নেদারল্যান্ডসের ক্রিকেটাররা সারা বছর খেলার সুযোগ পায় না, যেটা বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের ক্ষেত্রে হয় না। দুই দেশের সংস্কৃতির তাই আকাশপাতাল পার্থক্য। অবশ্যই নেদারল্যান্ডসে ক্রিকেটের সুযোগ-সুবিধা খুব কম জায়গায় পাওয়া যায়। এটা তাদের এক নম্বর খেলা নয়, যেটা বাংলাদেশের।
প্রশ্ন: অন্তর্বর্তীকালীন কোচ হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছিলেন নেদারল্যান্ডসে। এখানে আপনার অধ্যায়টা কি আরও লম্বা হচ্ছে?
কুক: আমি জানি না, আমি নেদারল্যান্ডসের সঙ্গে আর কত দিন আছি। চুক্তি এই বিশ্বকাপ পর্যন্ত ছিল। এ বিষয়ে জানতে তাদের সঙ্গে আলোচনার দরকার আছে। তবে আমি দারুণ উপভোগ করছি। ভালো একটা গ্রুপ পেয়েছি। তবে আমি এই যাত্রা পুরোটা উপভোগ করেছি। তাদের খেলাটা নেক্সট লেভেলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছি। আশা করছি, সামনে ভালো কিছু আসছে। আশা করি, বড় মঞ্চে তারা আরও ভালোভাবে খেলার সুযোগ পাবে।
প্রশ্ন: বিশ্বকাপে নেদারল্যান্ডসের এই সাফল্যের রহস্য কী?
রায়ান কুক: নেদারল্যান্ডসের সাফল্যের পেছনে তেমন কোনো রহস্য নেই। ছেলেরা অনেক পরিশ্রম করেছে। প্রক্রিয়া নিয়ে ছেলেরা ধারাবাহিক পরিশ্রম করেছে, সিস্টেম তাদের সে সুযোগ করে দিয়েছে। এই সবকিছুই টুর্নামেন্টে ফল দিয়েছে। আমি মনে করি, ধারাবাহিক উন্নতি ও পরিশ্রম টুর্নামেন্টে আমাদের জন্য সাফল্য হয়ে ধরা দিয়েছে।
প্রশ্ন: অ্যাডিলেডে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এভাবে জিতবেন, ম্যাচের আগে সত্যি ভেবেছিলেন?
কুক: আমরা ভালো একটা ম্যাচ আশা করেছিলাম। দুই দলই ভালো। আমরা ওদের চাপের সুযোগ নিতে চেয়েছিলাম। যেহেতু ম্যাচটা তাদের জিততেই হতো। দলের পরিকল্পনা অনুযায়ী ছেলেরা জানত, কীভাবে খেলতে হবে। ম্যাচের ভাগে ভাগে চাপ তৈরি করা এবং সেটা ধরে রাখা—এভাবেই আমরা টুর্নামেন্টজুড়ে খেলেছি।
প্রশ্ন: গত কয়েক মাসে দলে কোথায় পরিবর্তন করেছেন, যেটাই এত ভালো ফল এল?
কুক: পরিবর্তনের কথা বললে এই গ্রীষ্মে আমি তাদের দায়িত্ব নিয়েছি। অনেকটা বাধ্য হয়েই এটা করতে হয়েছে। রায়ান ক্যাম্পবেল হঠাৎ দায়িত্ব ছাড়তে বাধ্য হয়েছে। পরিষ্কার মানসিকতা ও এনার্জি নিয়ে শুরু করেছিলাম, ছেলেরাও ভালোভাবে সাড়া দিয়েছে। যতটা সম্ভব শেখার পরিবেশ তৈরি করতে চেয়েছি। ছেলেরা যাতে নিজেদের কথা বলতে পারে, নিজেদের ঠিকঠাক প্রকাশ করতে পারে—এই বিষয়গুলো দলের মধ্যে তৈরি করতে চেয়েছি। তারা জানত, তারা পারবে।
প্রশ্ন: এই বিশ্বকাপে যেভাবে ‘দৈত্যবধে’র ঘটনা দেখা গেল, কী বার্তা পাওয়া গেল এই টুর্নামেন্ট থেকে?
কুক: আমি মনে করি এই বিশ্বকাপ দেখিয়েছে, সব দল কাছাকাছি মানের। বড় বড় দলগুলো ছোট দলগুলোর কাছে ম্যাচ হেরেছে। এটাই প্রমাণ করে যে তারাও বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় খেলতে প্রস্তুত এবং যেকোনো কিছু করতে পারে। পারফরম্যান্সের ধারাবাহিকতাও এটার মধ্যে একটা। এবং অবশ্যই প্রত্যেক দলে যে রিসোর্স আছে, এই পারফরম্যান্স সেটাই প্রমাণ করে। সহযোগী দেশগুলো এফটিপি চক্রে আরও বেশি ম্যাচ পাওয়ার আশা করতেই পারে। যাতে এই দেশগুলোর ক্রিকেটের আরও উন্নতি হয়।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ফিল্ডিং কোচ ছিলেন, তাদের পারফরম্যান্স কেমন মনে হলো? আপনি কি মনে করেন নেদারল্যান্ডস বাংলাদেশের চেয়ে ভালো খেলেছে?
কুক: বাংলাদেশের পারফরম্যান্সের কথা বললে, অবশ্যই এটা দারুণ যে তারা দুটি ম্যাচ জিতেছে। এই দুইটা ম্যাচ একটি জিম্বাবুয়ে এবং আমাদের বিপক্ষে। যদিও কিছুটা ছোট দলের বিপক্ষে। কিন্তু তারপরও দারুণ জয় বলব। যেহেতু তারা আমাদের হারিয়েছে, স্বাভাবিকভাবে তারাই আমাদের চেয়ে ভালো ক্রিকেট খেলেছে টুর্নামেন্টে। তবে দক্ষিণ আফ্রিকা ও জিম্বাবুয়েকে হারানো আমাদের জন্য দারুণ ব্যাপার। দুটোই ভালো দল। আমি মনে করি, সুপার টুয়েলভে বাংলাদেশ তাদের পারফরম্যান্সে খুশি।
প্রশ্ন: হোবার্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে ওই হার নিয়ে কি আফসোস কাজ করে?
কুক: অবশ্যই। বোলিংয়ে আমরা দারুণ করেছিলাম এবং তাদের ১৫০ রানের আগে আটকে রাখতে পেরেছিলাম। আমি মনে করি, এটা তাড়া করার মতো স্কোর ছিল। কিন্তু শুরুতে উইকেট হারানো এবং দুজন প্রথম সারির ব্যাটারের দুটো রানআউট আমাদের অনেকটা পিছিয়ে দেয়। আমরা সংগ্রাম করি, যদিও শেষ দিকে অনেকটা কাছাকাছি চলে যাই। এটা এমন একটা ম্যাচ যেটা আমরা জিততে পারতাম যদি ভালো ব্যাটিং করতে পারতাম। কিন্তু এটাও বলতে হয়, কৃতিত্ব অবশ্যই বাংলাদেশের। তারা তাদের পরিকল্পনায় ঠিকঠাক বাস্তবায়ন করতে পেরেছে, তারা ভালো বোলিং করেছে, ভালো ফিল্ডিং করেছে। অবশ্যই এটা দারুণ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ খেলা হয়েছে। ওই ম্যাচটা যদি আমরা জিততাম আমাদের ৬ পয়েন্ট হতো। যেটা দারুণ একটা ব্যাপার হতো। কিন্তু ক্রিকেটে মাঝে মাঝে এমন হয়।
প্রশ্ন: নেদারল্যান্ডস আগামী বিশ্বকাপে সরাসরি খেলবে। এই সংস্করণে তাদের উন্নতিতে কতটা অনুপ্রাণিত বা সহায়তা করতে পারে বিষয়টি?
কুক: আশা করি, দলের মধ্যে এখন ভালো মোমেন্টাম আছে। যদি দল এটা ধারাবাহিকভাবে এগিয়ে নিতে পারে ভালো কিছু অবশ্যই সম্ভব। এই দলের মধ্যে সেই রিসোর্স আছে। এটা ধরে রাখা গুরুত্বপূর্ণ। আমার মনে হয়, এই প্রথমবার নেদারল্যান্ডস সরাসরি বিশ্বকাপে খেলবে। আশা করি, ক্রিকেটাদের যা প্রয়োজন, সেই চাহিদা যদি বোর্ড পূরণ করে তাহলে ছেলেরা আরও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ক্রিকেট উপহার দিতে পারবে। পৃষ্ঠপোষকরাও আশা করি আরও এগিয়ে আসবে। আমি মনে করি, এসব পার্থক্য তৈরি করবে এবং দলকে আরও এগিয়ে নিতে পারব।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ক্রিকেট সংস্কৃতি আর নেদারল্যান্ডসের ক্রিকেট সংস্কৃতির তুলনা যদি করতে বলা হয়, কীভাবে করবেন?
কুক: বাংলাদেশের ক্রিকেট সংস্কৃতি ও নেদারল্যান্ডসের সংস্কৃতি ভিন্ন। বাংলাদেশের অনেক রিসোর্স, অনেক অনেক ক্রিকেটার, অনেক জনসংখ্যা, যেখান থেকে ক্রিকেটার বেছে নেওয়া যায়। ঘরোয়া ক্রিকেটের কাঠামোও অনেকটা গোছানো। যেখানে নেদারল্যান্ডসের কোনো প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট নেই, লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেট নেই। শুধু ক্লাব ক্রিকেট আছে, যেখান থেকে ক্রিকেটার বাছাই করা হয়। অনেক দেশ থেকেও ক্রিকেটার সেখানে আসে। নেদারল্যান্ডসের ক্রিকেটাররা সারা বছর খেলার সুযোগ পায় না, যেটা বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের ক্ষেত্রে হয় না। দুই দেশের সংস্কৃতির তাই আকাশপাতাল পার্থক্য। অবশ্যই নেদারল্যান্ডসে ক্রিকেটের সুযোগ-সুবিধা খুব কম জায়গায় পাওয়া যায়। এটা তাদের এক নম্বর খেলা নয়, যেটা বাংলাদেশের।
প্রশ্ন: অন্তর্বর্তীকালীন কোচ হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছিলেন নেদারল্যান্ডসে। এখানে আপনার অধ্যায়টা কি আরও লম্বা হচ্ছে?
কুক: আমি জানি না, আমি নেদারল্যান্ডসের সঙ্গে আর কত দিন আছি। চুক্তি এই বিশ্বকাপ পর্যন্ত ছিল। এ বিষয়ে জানতে তাদের সঙ্গে আলোচনার দরকার আছে। তবে আমি দারুণ উপভোগ করছি। ভালো একটা গ্রুপ পেয়েছি। তবে আমি এই যাত্রা পুরোটা উপভোগ করেছি। তাদের খেলাটা নেক্সট লেভেলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছি। আশা করছি, সামনে ভালো কিছু আসছে। আশা করি, বড় মঞ্চে তারা আরও ভালোভাবে খেলার সুযোগ পাবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২১ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে