দেওয়ানগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ পৌর শহরের প্রধান প্রধান সড়কে যত্রতত্র ইজিবাইকস্ট্যান্ড ও যাত্রী ওঠানো-নামানোয় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। এতে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে পথচারী, স্থানীয় বাসিন্দাসহ যানবাহনের যাত্রীরা। বিশেষ দিনগুলোতে এ দুর্ভোগ আরও বেড়ে যায়।
এ ছাড়া যানজটের কারণে অপচয় হচ্ছে মানুষের মূল্যবান সময়। অনেকে সময় বাঁচাতে দ্রুতগতিতে গাড়ি চালাতে গিয়ে শিকার হচ্ছেন দুর্ঘটনার। এসব ইজিবাইক যাত্রীর অপেক্ষায় বাজারের যেখানে-সেখানে দাঁড়াচ্ছে। আবার যাত্রী উঠিয়ে বেপরোয়া গতিতে চলছে। অতি দ্রুত এসব বেপরোয়া ইজিবাইক নিয়ন্ত্রণের আবেদন জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। তাঁদের দাবি, ইজিবাইকগুলো যেন নির্ধারিত স্ট্যান্ড থেকে চলাচল করে। অথবা লোকসমাগম কম হওয়া জায়গায় যাত্রী ওঠানামা করায়। তা না হলে কোনোভাবেই পৌর শহরের যানজট নিরসন হবে না বলে মনে করছেন পৌরবাসী।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পৌর শহরের হাইস্কুল সড়কের কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে রয়েছে একটি ইজিবাইকস্ট্যান্ড। সেখান থেকে বকশীগঞ্জ, ঝালরচর, তারাটিয়া, সানন্দবাড়ী ও জাম্বিল বাজারের উদ্দেশে ছেড়ে যায় ইজিবাইকগুলো। থানা রোডের জিরো পয়েন্টের দক্ষিণের সড়কে রয়েছে আরেকটি স্ট্যান্ড। এখান থেকে ইসলামপুর, খড়মা নতুন বাজার, বেলতলী, মলমগঞ্জ থেকে চলাচল করে ইজিবাইক। এ ছাড়া কামিল মাদ্রাসা রোডের পূর্ব প্রান্ত থেকে ফুটানীবাজার ঘাট, ভেলামারী ও মণ্ডলবাজারে চলাচল করে ইজিবাইকগুলো।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, শহরের গুরুত্বপূর্ণ ওই সড়ক তিনটিতে চালকেরা ইজিবাইক দাঁড় করিয়ে রাখায় প্রতিনিয়ত যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছে পথচারী ও ব্যবসায়ীরা। এ ছাড়া প্রতি রোববার ও বুধবার এ শহরে হাট বসে। সে সময় ইজিবাইক, অটোবাইক ও অটোরিকশার জটে পড়ে নাকাল হন হাটের ক্রেতা-বিক্রেতা।
এ নিয়ে অসন্তোষ তৈরি হয়েছে তাঁদের মধ্যে। এ দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পেতে স্ট্যান্ড তিনটি ওই স্থান থেকে সরিয়ে অন্যত্র সুবিধাজনক জায়গায় স্থানান্তরের দাবি তাঁদের।
শহরের ওষুধ ব্যবসায়ী মো. রেজাউল করিম জানান, তাঁর দোকানের সামনেই ইজিবাইকস্ট্যান্ড। সব সময় গাদাগাদি করে থাকে ইজিবাইকগুলো। এতে বেচাকেনায় চরম সমস্যা হয়। দীর্ঘদিন ধরে এমন দুরবস্থা চললেও প্রতিকারের কোনো ব্যবস্থা নেই। শহরের মাঝখান থেকে ইজিবাইকস্ট্যান্ডটি অন্যত্র স্থানান্তরের দাবি জানান তিনি।
পৌর শহরের কালিকাপুর এলাকার ইজিবাইকচালক মো. সুজন মিয়া বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ইজিবাইক চালাই। শহরের ভেতরে ইজিবাইক চলাচলে চালকদেরও অসুবিধায় পড়তে হয়। এতে শুধু ব্যবসায়ী ও পথচারী নয়, ইজিবাইকচালকদেরও ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।
দেওয়ানগঞ্জ বাজার ব্যবসায়ী মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. ওমর ফারুক জানান, শহরের মধ্যে ইজিবাইকস্ট্যান্ড হওয়ায় ব্যবসায়ীসহ শহরে চলাচলকারীদের প্রতিনিয়ত দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। তিনি দ্রুত ইজিবাইকস্ট্যান্ড তিনটি অন্যত্র স্থানান্তরের দাবি জানান।
পৌরসভার মেয়র শেখ মোহাম্মদ নুরুন্নবী অপু বলেন, ব্যবসায়ী ও শহরবাসীর অসুবিধা হোক, এটা মোটেই কাম্য নয়। দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ পৌর শহরের প্রধান প্রধান সড়কে যত্রতত্র ইজিবাইকস্ট্যান্ড ও যাত্রী ওঠানো-নামানোয় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। এতে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে পথচারী, স্থানীয় বাসিন্দাসহ যানবাহনের যাত্রীরা। বিশেষ দিনগুলোতে এ দুর্ভোগ আরও বেড়ে যায়।
এ ছাড়া যানজটের কারণে অপচয় হচ্ছে মানুষের মূল্যবান সময়। অনেকে সময় বাঁচাতে দ্রুতগতিতে গাড়ি চালাতে গিয়ে শিকার হচ্ছেন দুর্ঘটনার। এসব ইজিবাইক যাত্রীর অপেক্ষায় বাজারের যেখানে-সেখানে দাঁড়াচ্ছে। আবার যাত্রী উঠিয়ে বেপরোয়া গতিতে চলছে। অতি দ্রুত এসব বেপরোয়া ইজিবাইক নিয়ন্ত্রণের আবেদন জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। তাঁদের দাবি, ইজিবাইকগুলো যেন নির্ধারিত স্ট্যান্ড থেকে চলাচল করে। অথবা লোকসমাগম কম হওয়া জায়গায় যাত্রী ওঠানামা করায়। তা না হলে কোনোভাবেই পৌর শহরের যানজট নিরসন হবে না বলে মনে করছেন পৌরবাসী।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পৌর শহরের হাইস্কুল সড়কের কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে রয়েছে একটি ইজিবাইকস্ট্যান্ড। সেখান থেকে বকশীগঞ্জ, ঝালরচর, তারাটিয়া, সানন্দবাড়ী ও জাম্বিল বাজারের উদ্দেশে ছেড়ে যায় ইজিবাইকগুলো। থানা রোডের জিরো পয়েন্টের দক্ষিণের সড়কে রয়েছে আরেকটি স্ট্যান্ড। এখান থেকে ইসলামপুর, খড়মা নতুন বাজার, বেলতলী, মলমগঞ্জ থেকে চলাচল করে ইজিবাইক। এ ছাড়া কামিল মাদ্রাসা রোডের পূর্ব প্রান্ত থেকে ফুটানীবাজার ঘাট, ভেলামারী ও মণ্ডলবাজারে চলাচল করে ইজিবাইকগুলো।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, শহরের গুরুত্বপূর্ণ ওই সড়ক তিনটিতে চালকেরা ইজিবাইক দাঁড় করিয়ে রাখায় প্রতিনিয়ত যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছে পথচারী ও ব্যবসায়ীরা। এ ছাড়া প্রতি রোববার ও বুধবার এ শহরে হাট বসে। সে সময় ইজিবাইক, অটোবাইক ও অটোরিকশার জটে পড়ে নাকাল হন হাটের ক্রেতা-বিক্রেতা।
এ নিয়ে অসন্তোষ তৈরি হয়েছে তাঁদের মধ্যে। এ দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পেতে স্ট্যান্ড তিনটি ওই স্থান থেকে সরিয়ে অন্যত্র সুবিধাজনক জায়গায় স্থানান্তরের দাবি তাঁদের।
শহরের ওষুধ ব্যবসায়ী মো. রেজাউল করিম জানান, তাঁর দোকানের সামনেই ইজিবাইকস্ট্যান্ড। সব সময় গাদাগাদি করে থাকে ইজিবাইকগুলো। এতে বেচাকেনায় চরম সমস্যা হয়। দীর্ঘদিন ধরে এমন দুরবস্থা চললেও প্রতিকারের কোনো ব্যবস্থা নেই। শহরের মাঝখান থেকে ইজিবাইকস্ট্যান্ডটি অন্যত্র স্থানান্তরের দাবি জানান তিনি।
পৌর শহরের কালিকাপুর এলাকার ইজিবাইকচালক মো. সুজন মিয়া বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ইজিবাইক চালাই। শহরের ভেতরে ইজিবাইক চলাচলে চালকদেরও অসুবিধায় পড়তে হয়। এতে শুধু ব্যবসায়ী ও পথচারী নয়, ইজিবাইকচালকদেরও ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।
দেওয়ানগঞ্জ বাজার ব্যবসায়ী মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. ওমর ফারুক জানান, শহরের মধ্যে ইজিবাইকস্ট্যান্ড হওয়ায় ব্যবসায়ীসহ শহরে চলাচলকারীদের প্রতিনিয়ত দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। তিনি দ্রুত ইজিবাইকস্ট্যান্ড তিনটি অন্যত্র স্থানান্তরের দাবি জানান।
পৌরসভার মেয়র শেখ মোহাম্মদ নুরুন্নবী অপু বলেন, ব্যবসায়ী ও শহরবাসীর অসুবিধা হোক, এটা মোটেই কাম্য নয়। দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪