মাসুদুর রহমান মাসুদ, ঝিকরগাছা
এলপি গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি করতে হলে ফায়ার সার্ভিসের অনুমোদন নেওয়া বাধ্যতামূলক। সঙ্গে থাকতে হবে অগ্নি-নিরাপত্তা ব্যবস্থা। কিন্তু এর কোনোটিই মানা হচ্ছে না যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার অধিকাংশ দোকানে।
দোকানগুলোতে অবৈধভাবে অন্যান্য মালামালের সঙ্গে রাখা হয় ঝুঁকিপূর্ণ গ্যাস সিলিন্ডার। ফলে যেকোনো সময় ঘটতে দুর্ঘটনা ঘটার শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
প্রশাসনের তদারকি না থাকায় এলপি গ্যাস সিলিন্ডারের অনুমোদনহীন ব্যবসা দিন দিন বাড়ছে। এমন কী বাসা-বাড়িতেও গ্যাস সিলিন্ডারের ব্যবসার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, উপজেলার প্রায় সব বাজারে এলপি গ্যাস সিলিন্ডারের ব্যবসা চলছে। সরকারি অনুমোদন, লাইসেন্স ও অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা ছাড়াই চলছে এ ব্যবসা। ট্রাক, নছিমন-করিমনযোগে সিলিন্ডার পৌঁছানো হয় দোকানে দোকানে।
১০টির কম সিলিন্ডার দোকানে রাখলে লাইসেন্সের প্রয়োজন হয় না, এমন আইনের সুযোগ কাজে লাগিয়ে অধিকাংশ এলপি গ্যাস ব্যবসায়ী লাইসেন্স না নিয়ে অবৈধভাবে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। সাতটির বেশি সিলিন্ডার মজুত করতে হলেও অধিকতর নিরাপত্তার জন্য অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা বাধ্যতামূলক। তবে তা মানছেন না খুচরা গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবসায়ীরা।
উপজেলার বল্লা বাজারের সবুজ পোল্ট্রি স্টোরের মালিক ইমামুল হোসেন বলেন, ‘আমরা প্রতি মাসে খুচরা ১০-১২টি সিলিন্ডার বিক্রি করি। লাইসেন্স ও নবায়ন করতে গেলে সারা বছরে লাভ হবে না।’
বেনেয়ালী মোড়ের খলিল হার্ড ওয়ার অ্যান্ড ইলেকট্রনিকসের মালিকের ছেলে রাসেল হোসেনও জানালেন একই কথা।
একটি কোম্পানির গ্যাস সিলিন্ডারের পরিবেশক উপজেলার গদখালীর শফিকুর রহমান বলেন, ‘সিলিন্ডার বিক্রি করতে হলে অবশ্যই ট্রেড লাইসেন্স ও ফায়ার সার্ভিসের লাইসেন্স নিতে হবে। তবে অধিকাংশ দোকানে তা নেই। কিন্তু এখন অনেকেই লাইসেন্স করার ব্যাপারে আগ্রহী হচ্ছেন।’
যশোর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের ওয়্যার হাউস পরিদর্শক আশরাফুর রহমান বলেন, ‘এলপি গ্যাস সিলিন্ডার যেহেতু ঝুঁকিপূর্ণ। তাই এ ধরনের পণ্য বিক্রি করতে হলে ট্রেড লাইসেন্স ও ফায়ার সার্ভিসের লাইসেন্স নিতে হবে।’
ঝিকরগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহবুবুল হক বলেন, ‘একটি দোকানে সাতটির ওপরে গ্যাস সিলিন্ডার মজুত করা যাবে না। এর বেশি রাখতে চাইলে অবশ্যই লাইসেন্স নিতে হবে।’
মাহবুবুল হক বলেন, ‘এর ব্যত্যয় ঘটলে এবং সরকার নির্ধারিত মূল্যের বেশি নেওয়ার অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এলপি গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি করতে হলে ফায়ার সার্ভিসের অনুমোদন নেওয়া বাধ্যতামূলক। সঙ্গে থাকতে হবে অগ্নি-নিরাপত্তা ব্যবস্থা। কিন্তু এর কোনোটিই মানা হচ্ছে না যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার অধিকাংশ দোকানে।
দোকানগুলোতে অবৈধভাবে অন্যান্য মালামালের সঙ্গে রাখা হয় ঝুঁকিপূর্ণ গ্যাস সিলিন্ডার। ফলে যেকোনো সময় ঘটতে দুর্ঘটনা ঘটার শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
প্রশাসনের তদারকি না থাকায় এলপি গ্যাস সিলিন্ডারের অনুমোদনহীন ব্যবসা দিন দিন বাড়ছে। এমন কী বাসা-বাড়িতেও গ্যাস সিলিন্ডারের ব্যবসার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, উপজেলার প্রায় সব বাজারে এলপি গ্যাস সিলিন্ডারের ব্যবসা চলছে। সরকারি অনুমোদন, লাইসেন্স ও অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা ছাড়াই চলছে এ ব্যবসা। ট্রাক, নছিমন-করিমনযোগে সিলিন্ডার পৌঁছানো হয় দোকানে দোকানে।
১০টির কম সিলিন্ডার দোকানে রাখলে লাইসেন্সের প্রয়োজন হয় না, এমন আইনের সুযোগ কাজে লাগিয়ে অধিকাংশ এলপি গ্যাস ব্যবসায়ী লাইসেন্স না নিয়ে অবৈধভাবে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। সাতটির বেশি সিলিন্ডার মজুত করতে হলেও অধিকতর নিরাপত্তার জন্য অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা বাধ্যতামূলক। তবে তা মানছেন না খুচরা গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবসায়ীরা।
উপজেলার বল্লা বাজারের সবুজ পোল্ট্রি স্টোরের মালিক ইমামুল হোসেন বলেন, ‘আমরা প্রতি মাসে খুচরা ১০-১২টি সিলিন্ডার বিক্রি করি। লাইসেন্স ও নবায়ন করতে গেলে সারা বছরে লাভ হবে না।’
বেনেয়ালী মোড়ের খলিল হার্ড ওয়ার অ্যান্ড ইলেকট্রনিকসের মালিকের ছেলে রাসেল হোসেনও জানালেন একই কথা।
একটি কোম্পানির গ্যাস সিলিন্ডারের পরিবেশক উপজেলার গদখালীর শফিকুর রহমান বলেন, ‘সিলিন্ডার বিক্রি করতে হলে অবশ্যই ট্রেড লাইসেন্স ও ফায়ার সার্ভিসের লাইসেন্স নিতে হবে। তবে অধিকাংশ দোকানে তা নেই। কিন্তু এখন অনেকেই লাইসেন্স করার ব্যাপারে আগ্রহী হচ্ছেন।’
যশোর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের ওয়্যার হাউস পরিদর্শক আশরাফুর রহমান বলেন, ‘এলপি গ্যাস সিলিন্ডার যেহেতু ঝুঁকিপূর্ণ। তাই এ ধরনের পণ্য বিক্রি করতে হলে ট্রেড লাইসেন্স ও ফায়ার সার্ভিসের লাইসেন্স নিতে হবে।’
ঝিকরগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহবুবুল হক বলেন, ‘একটি দোকানে সাতটির ওপরে গ্যাস সিলিন্ডার মজুত করা যাবে না। এর বেশি রাখতে চাইলে অবশ্যই লাইসেন্স নিতে হবে।’
মাহবুবুল হক বলেন, ‘এর ব্যত্যয় ঘটলে এবং সরকার নির্ধারিত মূল্যের বেশি নেওয়ার অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৫ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪