মারুফ কিবরিয়া ও শিপুল ইসলাম, রংপুর থেকে
উত্তরের জনপদে এখন বেশ হাড়কাঁপানো শীত। শীতে কাবু জনজীবন। সেই শীতের মধ্যে আজ মঙ্গলবার ভোট হবে রংপুর সিটি করপোরেশন (রসিক) নির্বাচনের। রসিকের এটা তৃতীয় ভোট।
বিগত কয়েকটি সিটি করপোরেশন নির্বাচন ঘিরে যতটা উত্তাপ ছড়িয়েছে, রংপুর যেন তার সম্পূর্ণ বিপরীত। প্রচারের শুরু থেকে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত নিরুত্তাপ পরিবেশ। অবস্থা দেখে মনে হতে পারে, শীতের প্রভাব পড়েছে রসিক নির্বাচনে। এখানকার বাসিন্দারা বলছেন, ‘রসিকের বেরসিক ভোট।’
ভোটের মাঠে খাতা-কলমে মেয়র প্রার্থী ৯ জন। তবে স্থানীয় ভোটাররা বলছেন, প্রার্থী ৯ জন হলেও হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হতে পারে তিন প্রার্থীর মধ্যে। তাঁরা হলেন সদ্য বিদায়ী মেয়র জাতীয় পার্টির প্রার্থী মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা (লাঙ্গল)। আওয়ামী লীগের প্রার্থী হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া (নৌকা)। আর স্বতন্ত্র প্রার্থী (আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী) লতিফুর রহমান মিলন (হাতি)। তবে শেষ পর্যন্ত লড়াইটা গড়াবে মোস্তফা আর ডালিয়ার মধ্যে।
অন্য ছয় প্রার্থী হলেন বাংলাদেশের জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ-ইনু) শফিয়ার রহমান (মশাল), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমিরুজ্জামান পিয়াল (হাতপাখা), খেলাফত মজলিশের তৌহিদুর রহমান মণ্ডল রাজু (দেয়ালঘড়ি), জাকের পার্টির খোরশেদ আলম খোকন (গোলাপ ফুল), বাংলাদেশ কংগ্রেসের আবু রায়হান (ডাব), মেহেদী হাসান বনি (হরিণ)।
প্রার্থীদের ভোটের আগের দিন
গতকাল আওয়ামী লীগে প্রার্থী ডালিয়ার পুরো দিনই কেটেছে নিজ বাসভবনে। নির্বাচন নিয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো সংবাদ সম্মেলনও করেননি তিনি। ডালিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি খুবই সুন্দর। তবে কাল কী হবে, এটা এখনই বলা যাচ্ছে না। ভোট শতভাগ সুষ্ঠু হোক, এটাই কামনা করি।’ জয়ের ব্যাপারেও আশাবাদী তিনি।
লাঙ্গল প্রতীকের মোস্তফাও গতকাল নিজ বাসভবনে অবসর সময় কাটিয়েছেন। বিকেলের দিকে বাড়ি থেকে বের হন। তবে ডালিয়ার মতো শেষ দিনে কোনো আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলন করেননি তিনি। নির্বাচনের সার্বিক বিষয়ে কথা বলতে চাইলে তাঁকে মুঠোফোনে পাওয়া যায়নি। অবশ্য তাঁর ভাই আনিসুর রহমান আনিসের সঙ্গে কথা হয়। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভোটে ব্যাপক ব্যবধানে লাঙ্গলের জয় হবে।’
গাইবান্ধার মতো সমস্যা হলে সঙ্গে সঙ্গে ভোট বন্ধ
রসিক নির্বাচনকে সামনে রেখে পুরোদমে প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সংস্থাটির নির্দেশনা অনুযায়ী রংপুর নগরী নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে দিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তবে নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা ঢাকায় এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘রসিক নির্বাচনে আমরা ৮৬টি কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছি। সেসব কেন্দ্রের জন্য আলাদা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আমরা সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে এই কেন্দ্রগুলো নিবিড় পর্যবেক্ষণ করব। গাইবান্ধার মতো কোনো সমস্যা দেখা গেলে সঙ্গে সঙ্গে নির্বাচন বন্ধ করে দেওয়া হবে।’
এদিকে গতকাল সকালে আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক ব্রিফিংয়ে রসিক নির্বাচনের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত রিটার্নিং কর্মকর্তা আবদুল বাতেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উদ্দেশে বলেন, ‘আমরা আপনাদের ওপর আস্থা রাখছি। এটি মডেল নির্বাচন হবে। আর যদি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্যের বিরুদ্ধে কোনো নিয়মভঙ্গের অভিযোগ ওঠে, তাহলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।’
আবদুল বাতেন জানান, নির্বাচনের মাঠে ৪৯ জন নির্বাহী ও বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট কাজ করছেন। তাঁদের মধ্যে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ৩৩ এবং ১৬ জন বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট। এ ছাড়া ১১ প্লাটুন বিজিবি সদস্যও কাজ করছেন।
রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার নুরে আলম মিনা বলেন, স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে ভোটকেন্দ্রের বাইরে র্যাব-পুলিশের টিম সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করবে। আর গুরুত্বপূর্ণ বা ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রে চারজন অস্ত্রসহ পুলিশ, দুজন অস্ত্রসহ অঙ্গীভূত আনসার, লাঠিসহ ১০ জন অঙ্গীভূত আনসার-ভিডিপি সদস্য মোতায়েন থাকবেন।
নির্বাচন পর্যবেক্ষণে সিসি ক্যামেরা
রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন ঢাকা থেকে পর্যবেক্ষণের লক্ষ্যে ২২৯টি কেন্দ্রে ১ হাজার ৮০৭টি সিসি ক্যামেরা স্থাপন করেছে নির্বাচন কমিশন। ইসির আইডিইএ প্রকল্পের ডিপিডি কমিউনিকেশন স্কোয়াড্রন লিডার মো. শাহরিয়ার আলম এ তথ্য গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন।
আগের দুই ভোট
২০১২ সালের ২৮ জুন ৩৩টি ওয়ার্ড নিয়ে রংপুর সিটি করপোরেশন গঠনের পর ওই বছরের ২০ ডিসেম্বর প্রথমবারের মতো দলীয় প্রতীক ছাড়া নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেবার মেয়র নির্বাচিত হন সরফুদ্দিন আহমেদ ঝন্টু। দ্বিতীয়বার ২০১৭ সালের ২১ ডিসেম্বর দলীয় প্রতীকে অংশ নিয়ে জাতীয় পার্টির প্রার্থী মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা মেয়র হন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের সরফুদ্দিন আহমেদ ঝন্টু।
এবার মেয়র পদে ৯ জন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১৮৩ জন, সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ৬৮ জনসহ সর্বমোট ২৬০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে একজন সাধারণ কাউন্সিলর প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
[প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন রংপুরের বদরগঞ্জ প্রতিনিধি আশরাফুল আলম আপন ও গঙ্গাছড়া প্রতিনিধি আব্দুর রহিম পায়েল]
উত্তরের জনপদে এখন বেশ হাড়কাঁপানো শীত। শীতে কাবু জনজীবন। সেই শীতের মধ্যে আজ মঙ্গলবার ভোট হবে রংপুর সিটি করপোরেশন (রসিক) নির্বাচনের। রসিকের এটা তৃতীয় ভোট।
বিগত কয়েকটি সিটি করপোরেশন নির্বাচন ঘিরে যতটা উত্তাপ ছড়িয়েছে, রংপুর যেন তার সম্পূর্ণ বিপরীত। প্রচারের শুরু থেকে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত নিরুত্তাপ পরিবেশ। অবস্থা দেখে মনে হতে পারে, শীতের প্রভাব পড়েছে রসিক নির্বাচনে। এখানকার বাসিন্দারা বলছেন, ‘রসিকের বেরসিক ভোট।’
ভোটের মাঠে খাতা-কলমে মেয়র প্রার্থী ৯ জন। তবে স্থানীয় ভোটাররা বলছেন, প্রার্থী ৯ জন হলেও হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হতে পারে তিন প্রার্থীর মধ্যে। তাঁরা হলেন সদ্য বিদায়ী মেয়র জাতীয় পার্টির প্রার্থী মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা (লাঙ্গল)। আওয়ামী লীগের প্রার্থী হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া (নৌকা)। আর স্বতন্ত্র প্রার্থী (আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী) লতিফুর রহমান মিলন (হাতি)। তবে শেষ পর্যন্ত লড়াইটা গড়াবে মোস্তফা আর ডালিয়ার মধ্যে।
অন্য ছয় প্রার্থী হলেন বাংলাদেশের জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ-ইনু) শফিয়ার রহমান (মশাল), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমিরুজ্জামান পিয়াল (হাতপাখা), খেলাফত মজলিশের তৌহিদুর রহমান মণ্ডল রাজু (দেয়ালঘড়ি), জাকের পার্টির খোরশেদ আলম খোকন (গোলাপ ফুল), বাংলাদেশ কংগ্রেসের আবু রায়হান (ডাব), মেহেদী হাসান বনি (হরিণ)।
প্রার্থীদের ভোটের আগের দিন
গতকাল আওয়ামী লীগে প্রার্থী ডালিয়ার পুরো দিনই কেটেছে নিজ বাসভবনে। নির্বাচন নিয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো সংবাদ সম্মেলনও করেননি তিনি। ডালিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি খুবই সুন্দর। তবে কাল কী হবে, এটা এখনই বলা যাচ্ছে না। ভোট শতভাগ সুষ্ঠু হোক, এটাই কামনা করি।’ জয়ের ব্যাপারেও আশাবাদী তিনি।
লাঙ্গল প্রতীকের মোস্তফাও গতকাল নিজ বাসভবনে অবসর সময় কাটিয়েছেন। বিকেলের দিকে বাড়ি থেকে বের হন। তবে ডালিয়ার মতো শেষ দিনে কোনো আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলন করেননি তিনি। নির্বাচনের সার্বিক বিষয়ে কথা বলতে চাইলে তাঁকে মুঠোফোনে পাওয়া যায়নি। অবশ্য তাঁর ভাই আনিসুর রহমান আনিসের সঙ্গে কথা হয়। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভোটে ব্যাপক ব্যবধানে লাঙ্গলের জয় হবে।’
গাইবান্ধার মতো সমস্যা হলে সঙ্গে সঙ্গে ভোট বন্ধ
রসিক নির্বাচনকে সামনে রেখে পুরোদমে প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সংস্থাটির নির্দেশনা অনুযায়ী রংপুর নগরী নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে দিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তবে নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা ঢাকায় এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘রসিক নির্বাচনে আমরা ৮৬টি কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছি। সেসব কেন্দ্রের জন্য আলাদা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আমরা সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে এই কেন্দ্রগুলো নিবিড় পর্যবেক্ষণ করব। গাইবান্ধার মতো কোনো সমস্যা দেখা গেলে সঙ্গে সঙ্গে নির্বাচন বন্ধ করে দেওয়া হবে।’
এদিকে গতকাল সকালে আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক ব্রিফিংয়ে রসিক নির্বাচনের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত রিটার্নিং কর্মকর্তা আবদুল বাতেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উদ্দেশে বলেন, ‘আমরা আপনাদের ওপর আস্থা রাখছি। এটি মডেল নির্বাচন হবে। আর যদি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্যের বিরুদ্ধে কোনো নিয়মভঙ্গের অভিযোগ ওঠে, তাহলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।’
আবদুল বাতেন জানান, নির্বাচনের মাঠে ৪৯ জন নির্বাহী ও বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট কাজ করছেন। তাঁদের মধ্যে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ৩৩ এবং ১৬ জন বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট। এ ছাড়া ১১ প্লাটুন বিজিবি সদস্যও কাজ করছেন।
রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার নুরে আলম মিনা বলেন, স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে ভোটকেন্দ্রের বাইরে র্যাব-পুলিশের টিম সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করবে। আর গুরুত্বপূর্ণ বা ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রে চারজন অস্ত্রসহ পুলিশ, দুজন অস্ত্রসহ অঙ্গীভূত আনসার, লাঠিসহ ১০ জন অঙ্গীভূত আনসার-ভিডিপি সদস্য মোতায়েন থাকবেন।
নির্বাচন পর্যবেক্ষণে সিসি ক্যামেরা
রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন ঢাকা থেকে পর্যবেক্ষণের লক্ষ্যে ২২৯টি কেন্দ্রে ১ হাজার ৮০৭টি সিসি ক্যামেরা স্থাপন করেছে নির্বাচন কমিশন। ইসির আইডিইএ প্রকল্পের ডিপিডি কমিউনিকেশন স্কোয়াড্রন লিডার মো. শাহরিয়ার আলম এ তথ্য গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন।
আগের দুই ভোট
২০১২ সালের ২৮ জুন ৩৩টি ওয়ার্ড নিয়ে রংপুর সিটি করপোরেশন গঠনের পর ওই বছরের ২০ ডিসেম্বর প্রথমবারের মতো দলীয় প্রতীক ছাড়া নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেবার মেয়র নির্বাচিত হন সরফুদ্দিন আহমেদ ঝন্টু। দ্বিতীয়বার ২০১৭ সালের ২১ ডিসেম্বর দলীয় প্রতীকে অংশ নিয়ে জাতীয় পার্টির প্রার্থী মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা মেয়র হন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের সরফুদ্দিন আহমেদ ঝন্টু।
এবার মেয়র পদে ৯ জন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১৮৩ জন, সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ৬৮ জনসহ সর্বমোট ২৬০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে একজন সাধারণ কাউন্সিলর প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
[প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন রংপুরের বদরগঞ্জ প্রতিনিধি আশরাফুল আলম আপন ও গঙ্গাছড়া প্রতিনিধি আব্দুর রহিম পায়েল]
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে