রাহুল শর্মা, ঢাকা
ঢাকা মহানগরের আশপাশে ১০টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় স্থাপন প্রকল্পের তিন বছরের মেয়াদ শেষ হয়েছে চার বছর আগে। কয়েক দফায় বাড়ানো মেয়াদও শেষ হচ্ছে আগামী ডিসেম্বরে। কিন্তু গত ৭ বছর ২ মাসে একটি বিদ্যালয়েরও একাডেমিক ভবন নির্মাণ শেষ হয়নি।
‘ঢাকা শহর সন্নিকটবর্তী এলাকায় ১০টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় স্থাপন’ নামের এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
২০১৭ সালের জুলাইয়ে প্রকল্পটি নেওয়া হয়। প্রকল্পের অধীনে প্রতিটি বিদ্যালয়ে দশতলা একটি একাডেমিক ভবন, একটি শহীদ মিনার, একটি জিমনেসিয়াম ও অভিভাবক শেড নির্মাণ, আসবাব ও শিক্ষা উপকরণ সরবরাহ এবং পদ সৃজন করা হবে। শুরুতে প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয় ৬৭৩ কোটি ৪৬ লাখ ৪৬ হাজার টাকা। পরে তা বাড়িয়ে করা হয় ৭৫০ কোটি ৪০ লাখ ১০ হাজার টাকা। প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয় ২০১৭ সালের জুলাই থেকে ২০২০ সালের জুন পর্যন্ত।
কাজের অগ্রগতি না হওয়ায় প্রথম দুই দফায় এক বছর করে ও পরে এক লাফে আড়াই বছর বাড়িয়ে চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়।জানতে চাইলে গত শনিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মো. হাসান মারুফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ বিষয়ে তিনি অবগত নন। তিনি শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর (ইইডি) ও মাউশির সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দেন।
পরে বক্তব্য জানতে ইইডির প্রধান প্রকৌশলী (রুটিন দায়িত্ব) মো. রায়হান বাদশাকে কয়েকবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি। গতকাল রোববার তাঁর দপ্তরে গিয়েও পাওয়া যায়নি।
এই প্রকল্পে ঢাকার বাড্ডার সাতারকুল, খিলক্ষেতের জোয়ারসাহারা, কেরানীগঞ্জ উপজেলার পশ্চিমদী, ধামরাইয়ের লাকুরিয়াপাড়া, সাভারের নবীনগরের বাঁশবাড়ী-পাথালিয়া, হেমায়েতপুরের বিলামালিয়া, আশুলিয়ার পূর্ব নরসিংহপুর, নারায়ণগঞ্জের চিটাগাং রোডের খোর্দ্দঘোষপাড়া, রূপগঞ্জের পূর্বাচল ও জালকুড়ির সাইনবোর্ডে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় স্থাপন করার কথা। এর উদ্দেশ্য হিসেবে বলা হয়েছে, ঢাকা শহর ও সন্নিকটবর্তী এলাকায় শিক্ষার গুণগত মানের উন্নয়ন।
প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, এই ১০টি বিদ্যালয়ের মধ্যে পশ্চিমদী, লাকুরিয়াপাড়া, বাঁশবাড়ী-পাথালিয়া, বিলামালিয়া, খোর্দ্দঘোষপাড়ায় বিদ্যালয় ভবন নির্মাণের কাজ মাত্র গত বছর শুরু হয়েছে। সাতারকুল, পূর্বাচল ও সাইনবোর্ডে বিদ্যালয় ভবন নির্মাণের দরপত্র প্রক্রিয়াধীন। জমি নির্বাচন করা হয়েছে পূর্ব নরসিংহপুরে। জোয়ারসাহারায় জমি নিয়েই জটিলতা দেখা দিয়েছে। মূল মেয়াদ শেষ হওয়ার চার বছরেরও বেশি সময় পর প্রকল্পের এই হাল। অর্থাৎ প্রকল্প শুরুর ৭ বছর ২ মাস পর কোনো বিদ্যালয়েরই ভবন নির্মাণ শেষ হয়নি, অন্যান্য স্থাপনা নির্মাণ তো দূরের কথা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে মাউশির ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, এখনো জোয়ারসাহারায় বিদ্যালয় স্থাপনের জন্য জমি নির্বাচন করা সম্ভব হয়নি। এ কারণে একপর্যায়ে নীতিনির্ধারকেরা ৯টি বিদ্যালয় স্থাপনের প্রাথমিক সিদ্ধান্তও নেন। তবে আবার ১০টি বিদ্যালয় স্থাপনেরই চিন্তা চলছে। এ সিদ্ধান্ত হলে প্রকল্প ব্যয় বাড়বে।
প্রকল্পসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, মেয়াদ তিন দফায় বাড়ালেও কাজের অগ্রগতি না হওয়ায় প্রকল্পের মেয়াদ আরও আড়াই বছর বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। মাউশিতে ৪ সেপ্টেম্বর প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির ১২তম সভায় এ মেয়াদ বাড়ানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়। ওই সভায় সভাপতিত্ব করেন মাউশির মহাপরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক এ বি এম রেজাউল করিম। সভার কার্যবিবরণী থেকে জানা যায়, সভায় মাউশির পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) ড. এ কিউ এম শফিউল আজম বলেন, বিদ্যালয়গুলো দশতলা এবং দশতলা ভবন নির্মাণের চুক্তির মেয়াদ ২৪ মাস। ভবনের কাজ শেষে আসবাব, উপকরণ সরবরাহের জন্য আড়াই বছর লাগবে বলে ধারণা করা যায়।
ওই সভার কার্যবিবরণী থেকে জানা যায়, সভায় পুরো প্রকল্প ঝুলে যাওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করে অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি শাহরিয়ার জামিল বলেন, প্রকল্পের বর্তমান মেয়াদে সংশোধিত ডিপিপি অনুমোদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা না গেলে ওই সময়ের পর প্রকল্পের ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বরাদ্দ করা অব্যয়িত অর্থ ফ্রিজ হয়ে যাবে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি নাজিয়া ইসলাম বলেন, দ্রুত ডিপিপি সংশোধন প্রক্রিয়া শুরু না হলে প্রকল্পের অনুমোদিত মেয়াদ শেষ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। সে ক্ষেত্রে প্রকল্পের বরাদ্দ ব্যয় করা যাবে না এবং প্রকল্প কার্যক্রম বাস্তবায়নে সমস্যার সৃষ্টি হবে।
প্রকল্পের সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে গতকাল প্রকল্প পরিচালক মীর জাহিদা নাজনীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রকল্পের কাজ দেরিতে শুরু হওয়া, করোনা মহামারি, জমি নির্বাচন ও অধিগ্রহণে বিলম্ব, রেট শিডিউল ও ডিজাইন-সংক্রান্ত জটিলতায় প্রকল্প বাস্তবায়নে দেরি হয়। সব জটিলতা কাটিয়ে গত বছর থেকে ভবন নির্মাণকাজ শুরু করা সম্ভব হয়েছে। উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) সংশোধন ও মেয়াদ বাড়ানো হলে নির্দিষ্ট সময়েই কাজ শেষ করা সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
ঢাকা মহানগরের আশপাশে ১০টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় স্থাপন প্রকল্পের তিন বছরের মেয়াদ শেষ হয়েছে চার বছর আগে। কয়েক দফায় বাড়ানো মেয়াদও শেষ হচ্ছে আগামী ডিসেম্বরে। কিন্তু গত ৭ বছর ২ মাসে একটি বিদ্যালয়েরও একাডেমিক ভবন নির্মাণ শেষ হয়নি।
‘ঢাকা শহর সন্নিকটবর্তী এলাকায় ১০টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় স্থাপন’ নামের এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
২০১৭ সালের জুলাইয়ে প্রকল্পটি নেওয়া হয়। প্রকল্পের অধীনে প্রতিটি বিদ্যালয়ে দশতলা একটি একাডেমিক ভবন, একটি শহীদ মিনার, একটি জিমনেসিয়াম ও অভিভাবক শেড নির্মাণ, আসবাব ও শিক্ষা উপকরণ সরবরাহ এবং পদ সৃজন করা হবে। শুরুতে প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয় ৬৭৩ কোটি ৪৬ লাখ ৪৬ হাজার টাকা। পরে তা বাড়িয়ে করা হয় ৭৫০ কোটি ৪০ লাখ ১০ হাজার টাকা। প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয় ২০১৭ সালের জুলাই থেকে ২০২০ সালের জুন পর্যন্ত।
কাজের অগ্রগতি না হওয়ায় প্রথম দুই দফায় এক বছর করে ও পরে এক লাফে আড়াই বছর বাড়িয়ে চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়।জানতে চাইলে গত শনিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মো. হাসান মারুফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ বিষয়ে তিনি অবগত নন। তিনি শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর (ইইডি) ও মাউশির সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দেন।
পরে বক্তব্য জানতে ইইডির প্রধান প্রকৌশলী (রুটিন দায়িত্ব) মো. রায়হান বাদশাকে কয়েকবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি। গতকাল রোববার তাঁর দপ্তরে গিয়েও পাওয়া যায়নি।
এই প্রকল্পে ঢাকার বাড্ডার সাতারকুল, খিলক্ষেতের জোয়ারসাহারা, কেরানীগঞ্জ উপজেলার পশ্চিমদী, ধামরাইয়ের লাকুরিয়াপাড়া, সাভারের নবীনগরের বাঁশবাড়ী-পাথালিয়া, হেমায়েতপুরের বিলামালিয়া, আশুলিয়ার পূর্ব নরসিংহপুর, নারায়ণগঞ্জের চিটাগাং রোডের খোর্দ্দঘোষপাড়া, রূপগঞ্জের পূর্বাচল ও জালকুড়ির সাইনবোর্ডে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় স্থাপন করার কথা। এর উদ্দেশ্য হিসেবে বলা হয়েছে, ঢাকা শহর ও সন্নিকটবর্তী এলাকায় শিক্ষার গুণগত মানের উন্নয়ন।
প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, এই ১০টি বিদ্যালয়ের মধ্যে পশ্চিমদী, লাকুরিয়াপাড়া, বাঁশবাড়ী-পাথালিয়া, বিলামালিয়া, খোর্দ্দঘোষপাড়ায় বিদ্যালয় ভবন নির্মাণের কাজ মাত্র গত বছর শুরু হয়েছে। সাতারকুল, পূর্বাচল ও সাইনবোর্ডে বিদ্যালয় ভবন নির্মাণের দরপত্র প্রক্রিয়াধীন। জমি নির্বাচন করা হয়েছে পূর্ব নরসিংহপুরে। জোয়ারসাহারায় জমি নিয়েই জটিলতা দেখা দিয়েছে। মূল মেয়াদ শেষ হওয়ার চার বছরেরও বেশি সময় পর প্রকল্পের এই হাল। অর্থাৎ প্রকল্প শুরুর ৭ বছর ২ মাস পর কোনো বিদ্যালয়েরই ভবন নির্মাণ শেষ হয়নি, অন্যান্য স্থাপনা নির্মাণ তো দূরের কথা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে মাউশির ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, এখনো জোয়ারসাহারায় বিদ্যালয় স্থাপনের জন্য জমি নির্বাচন করা সম্ভব হয়নি। এ কারণে একপর্যায়ে নীতিনির্ধারকেরা ৯টি বিদ্যালয় স্থাপনের প্রাথমিক সিদ্ধান্তও নেন। তবে আবার ১০টি বিদ্যালয় স্থাপনেরই চিন্তা চলছে। এ সিদ্ধান্ত হলে প্রকল্প ব্যয় বাড়বে।
প্রকল্পসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, মেয়াদ তিন দফায় বাড়ালেও কাজের অগ্রগতি না হওয়ায় প্রকল্পের মেয়াদ আরও আড়াই বছর বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। মাউশিতে ৪ সেপ্টেম্বর প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির ১২তম সভায় এ মেয়াদ বাড়ানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়। ওই সভায় সভাপতিত্ব করেন মাউশির মহাপরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক এ বি এম রেজাউল করিম। সভার কার্যবিবরণী থেকে জানা যায়, সভায় মাউশির পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) ড. এ কিউ এম শফিউল আজম বলেন, বিদ্যালয়গুলো দশতলা এবং দশতলা ভবন নির্মাণের চুক্তির মেয়াদ ২৪ মাস। ভবনের কাজ শেষে আসবাব, উপকরণ সরবরাহের জন্য আড়াই বছর লাগবে বলে ধারণা করা যায়।
ওই সভার কার্যবিবরণী থেকে জানা যায়, সভায় পুরো প্রকল্প ঝুলে যাওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করে অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি শাহরিয়ার জামিল বলেন, প্রকল্পের বর্তমান মেয়াদে সংশোধিত ডিপিপি অনুমোদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা না গেলে ওই সময়ের পর প্রকল্পের ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বরাদ্দ করা অব্যয়িত অর্থ ফ্রিজ হয়ে যাবে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি নাজিয়া ইসলাম বলেন, দ্রুত ডিপিপি সংশোধন প্রক্রিয়া শুরু না হলে প্রকল্পের অনুমোদিত মেয়াদ শেষ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। সে ক্ষেত্রে প্রকল্পের বরাদ্দ ব্যয় করা যাবে না এবং প্রকল্প কার্যক্রম বাস্তবায়নে সমস্যার সৃষ্টি হবে।
প্রকল্পের সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে গতকাল প্রকল্প পরিচালক মীর জাহিদা নাজনীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রকল্পের কাজ দেরিতে শুরু হওয়া, করোনা মহামারি, জমি নির্বাচন ও অধিগ্রহণে বিলম্ব, রেট শিডিউল ও ডিজাইন-সংক্রান্ত জটিলতায় প্রকল্প বাস্তবায়নে দেরি হয়। সব জটিলতা কাটিয়ে গত বছর থেকে ভবন নির্মাণকাজ শুরু করা সম্ভব হয়েছে। উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) সংশোধন ও মেয়াদ বাড়ানো হলে নির্দিষ্ট সময়েই কাজ শেষ করা সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে