নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এবারের বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) বিদেশি ক্রিকেটারদের অংশগ্রহণ আগের আসরের তুলনায় কম। আবার একাদশে তিনজনের বেশি বিদেশি খেলানোর সুযোগ নেই। আর এতেই মঞ্চটা আরও প্রসারিত হয়েছে স্থানীয় ক্রিকেটারদের সামনে। সেটি কাজে লাগিয়ে টুর্নামেন্টের শুরুতেই দ্যুতি ছড়াচ্ছেন তাঁরা—এর প্রমাণ মিলেছে বিপিএলের প্রথম চারটি ম্যাচেই।
প্রতিটি ম্যাচেই সেরার স্বীকৃতি পেয়েছেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। টুর্নামেন্টের ইতিহাসে শুরুতে স্থানীয় ক্রিকেটারদের এমন দাপট এবারই প্রথম। গত চার ম্যাচে সেরার পুরস্কার পেয়েছেন চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ ও তাঁর সতীর্থ নাসুম আহমেদ, খুলনা টাইগার্সের রনি তালুকদার এবং কুমিল্লার নাহিদুল ইসলাম।
এঁদের মধ্যে মিরাজ ব্যতিক্রম। হেরেও ম্যাচের নায়ক তিনি। মিরাজের ৪ উইকেট নেওয়ার ম্যাচে সাকিব আল হাসানের ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে হেরে যায় চট্টগ্রাম। ঢাকার বিপক্ষে ভালো করছেন নাসুমও। একই ম্যাচে ৪ উইকেট নিয়ে বড় অবদান রেখেছেন শরিফুল ইসলামও। কুমিল্লার নাহিদুল ম্যাচসেরা হয়েছেন অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে। অন্য ম্যাচের সেরা হয়েছেন ব্যাটার রনি। ঢাকার বিপক্ষে ৪২ বলে ৬১ রানের ইনিংসে খুলনাকে জিতিয়েছেন তিনি।
টানা দুই ম্যাচে ফিফটি করেও ঢাকার হার ঠেকাতে পারেননি চোট কাটিয়ে ফেরা তামিম ইকবাল। এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হলেও তাঁর ব্যাটিং নিয়ে সেই পুরোনো প্রশ্নটাই এসে যাচ্ছে সামনে। টানা দুই ম্যাচে তারকা ঠাসা ও অভিজ্ঞ ঢাকার হার প্লে-অফে যাওয়ার পথটা কঠিন হয়ে গেছে তাতে।
আজ দুপুর সাড়ে ১২টায় টিকে থাকার লড়াইয়ে মাহমুদউল্লাহর ঢাকা মুখোমুখি হবে সাকিবের বরিশালের। ঢাকার জন্য স্বস্তির খবর এই ম্যাচের একাদশে ফিরতে পারেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। গতকাল মিরপুর একাডেমি মাঠে দীর্ঘ সময় লম্বা রানআপে বোলিং করেছেন ‘নড়াইল এক্সপ্রেস’। সন্ধ্যার ম্যাচে চট্টগ্রাম লড়বে মুশফিকুর রহিমের খুলনার বিপক্ষে।
বিপিএলের চার ম্যাচ শেষে আলোচিত আরেকটি বিষয় হচ্ছে—উইকেটের দুই রকম আচরণ। দুপুরের ম্যাচ লো স্কোরিং হলেও সন্ধ্যার ম্যাচে পাল্টে যাচ্ছে চিত্র। কুয়াশা ও গুমোট কন্ডিশন নিয়ামক হয়ে উঠছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস বলছে, আজও কন্ডিশন এমন থাকতে পারে। বৃষ্টির আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।
টুর্নামেন্টের প্রথম দুদিন কিছু মজার ঘটনাতেও আলোচিত। মেহেদী হাসানের এক থ্রোয়ে দুই পাশের স্টাম্প ভেঙে আন্দ্রে রাসেলের বিস্ময়কর রানআউট! উইকেট উদ্যাপনের পর ঢাকার পেসার ইবাদত হোসেনের ‘স্যালুট’ না দেওয়াটা যেমন বিশেষভাবে চোখে পড়েছে, তেমনি নজর কেড়েছেন নাজমুল হোসেন অপু। নতুন ‘পুষ্পা’ উদ্যাপনে নজর কেড়েছেন বাঁহাতি স্পিনার।
স্থানীয়দের দাপটে বিদেশি খেলোয়াড়েরা একেবারেই নিষ্প্রভ, তা নয়। তাঁদের পারফরম্যান্সও চোখে পড়ার মতোই। ম্যাচ নির্ধারণে রাখছেন কার্যকর প্রভাব। চট্টগ্রামের বেনি হাওয়েল সব্যসাচী বৈশিষ্ট্য নিয়ে হাজির হয়েছেন এবারের বিপিএলেও। তাঁর ব্যাটে দেখা গেছে ঝড়। বিদেশিদের মধ্যে তিনিই সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক (৭৮)। ম্যাচসেরার পুরস্কার না পেলেও পরিস্থিতির দাবি মিটিয়ে ব্যাট করেছেন জ্যাক উইলস, মোহাম্মদ শেহজাদ ও আন্দ্রে ফ্লেচার।
এবারের বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) বিদেশি ক্রিকেটারদের অংশগ্রহণ আগের আসরের তুলনায় কম। আবার একাদশে তিনজনের বেশি বিদেশি খেলানোর সুযোগ নেই। আর এতেই মঞ্চটা আরও প্রসারিত হয়েছে স্থানীয় ক্রিকেটারদের সামনে। সেটি কাজে লাগিয়ে টুর্নামেন্টের শুরুতেই দ্যুতি ছড়াচ্ছেন তাঁরা—এর প্রমাণ মিলেছে বিপিএলের প্রথম চারটি ম্যাচেই।
প্রতিটি ম্যাচেই সেরার স্বীকৃতি পেয়েছেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। টুর্নামেন্টের ইতিহাসে শুরুতে স্থানীয় ক্রিকেটারদের এমন দাপট এবারই প্রথম। গত চার ম্যাচে সেরার পুরস্কার পেয়েছেন চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ ও তাঁর সতীর্থ নাসুম আহমেদ, খুলনা টাইগার্সের রনি তালুকদার এবং কুমিল্লার নাহিদুল ইসলাম।
এঁদের মধ্যে মিরাজ ব্যতিক্রম। হেরেও ম্যাচের নায়ক তিনি। মিরাজের ৪ উইকেট নেওয়ার ম্যাচে সাকিব আল হাসানের ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে হেরে যায় চট্টগ্রাম। ঢাকার বিপক্ষে ভালো করছেন নাসুমও। একই ম্যাচে ৪ উইকেট নিয়ে বড় অবদান রেখেছেন শরিফুল ইসলামও। কুমিল্লার নাহিদুল ম্যাচসেরা হয়েছেন অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে। অন্য ম্যাচের সেরা হয়েছেন ব্যাটার রনি। ঢাকার বিপক্ষে ৪২ বলে ৬১ রানের ইনিংসে খুলনাকে জিতিয়েছেন তিনি।
টানা দুই ম্যাচে ফিফটি করেও ঢাকার হার ঠেকাতে পারেননি চোট কাটিয়ে ফেরা তামিম ইকবাল। এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হলেও তাঁর ব্যাটিং নিয়ে সেই পুরোনো প্রশ্নটাই এসে যাচ্ছে সামনে। টানা দুই ম্যাচে তারকা ঠাসা ও অভিজ্ঞ ঢাকার হার প্লে-অফে যাওয়ার পথটা কঠিন হয়ে গেছে তাতে।
আজ দুপুর সাড়ে ১২টায় টিকে থাকার লড়াইয়ে মাহমুদউল্লাহর ঢাকা মুখোমুখি হবে সাকিবের বরিশালের। ঢাকার জন্য স্বস্তির খবর এই ম্যাচের একাদশে ফিরতে পারেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। গতকাল মিরপুর একাডেমি মাঠে দীর্ঘ সময় লম্বা রানআপে বোলিং করেছেন ‘নড়াইল এক্সপ্রেস’। সন্ধ্যার ম্যাচে চট্টগ্রাম লড়বে মুশফিকুর রহিমের খুলনার বিপক্ষে।
বিপিএলের চার ম্যাচ শেষে আলোচিত আরেকটি বিষয় হচ্ছে—উইকেটের দুই রকম আচরণ। দুপুরের ম্যাচ লো স্কোরিং হলেও সন্ধ্যার ম্যাচে পাল্টে যাচ্ছে চিত্র। কুয়াশা ও গুমোট কন্ডিশন নিয়ামক হয়ে উঠছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস বলছে, আজও কন্ডিশন এমন থাকতে পারে। বৃষ্টির আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।
টুর্নামেন্টের প্রথম দুদিন কিছু মজার ঘটনাতেও আলোচিত। মেহেদী হাসানের এক থ্রোয়ে দুই পাশের স্টাম্প ভেঙে আন্দ্রে রাসেলের বিস্ময়কর রানআউট! উইকেট উদ্যাপনের পর ঢাকার পেসার ইবাদত হোসেনের ‘স্যালুট’ না দেওয়াটা যেমন বিশেষভাবে চোখে পড়েছে, তেমনি নজর কেড়েছেন নাজমুল হোসেন অপু। নতুন ‘পুষ্পা’ উদ্যাপনে নজর কেড়েছেন বাঁহাতি স্পিনার।
স্থানীয়দের দাপটে বিদেশি খেলোয়াড়েরা একেবারেই নিষ্প্রভ, তা নয়। তাঁদের পারফরম্যান্সও চোখে পড়ার মতোই। ম্যাচ নির্ধারণে রাখছেন কার্যকর প্রভাব। চট্টগ্রামের বেনি হাওয়েল সব্যসাচী বৈশিষ্ট্য নিয়ে হাজির হয়েছেন এবারের বিপিএলেও। তাঁর ব্যাটে দেখা গেছে ঝড়। বিদেশিদের মধ্যে তিনিই সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক (৭৮)। ম্যাচসেরার পুরস্কার না পেলেও পরিস্থিতির দাবি মিটিয়ে ব্যাট করেছেন জ্যাক উইলস, মোহাম্মদ শেহজাদ ও আন্দ্রে ফ্লেচার।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে