চারঘাট প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড় ‘জাওয়াদের’ প্রভাবে লাগাতার চার দিনের বৈরী আবহাওয়া ও কুয়াশায় বোরো ধানের বীজতলা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়ছেন চারঘাটের কৃষকেরা। কয়েক দিন ধরে সূর্যের আলো না পাওয়ায় বোরোর বীজতলা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
তবে কৃষি কর্মকর্তারা বলছেন, এখনো কোথাও কোনো বীজতলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। প্রতিদিনই তাঁরা মাঠপর্যায়ে খোঁজখবর রাখছেন এবং কৃষকদের করণীয় বিষয়ে পরামর্শ দিচ্ছেন।
চারঘাট উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে এ উপজেলায় ২ হাজার ৪৫০ হেক্টর জমিতে বোরো চাষের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়। এ জন্য প্রায় ৪১০ হেক্টর জমিতে বীজতলা তৈরি করা হয়, যা উপজেলার চাহিদা মিটিয়ে পাশের উপজেলায় বিক্রি করবেন চাষিরা। এরই মধ্যে বীজতলায় চারা বাড়তে শুরু করেছে। চলতি মাসের মাঝামাঝি থেকে জমিতে এই চারা রোপণ শুরু করা হবে। কিন্তু বৈরী আবহাওয়ায় বীজতলা ভালো থাকা নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
গতকাল বুধবার সকালে সরেজমিনে উপজেলার ভাটপাড়া, বরকতপুর, পরানপুর ও ফতেপুর এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, বৈরী আবহাওয়া ও কুয়াশার কারণে চাষিরা বীজতলার বাড়তি যত্ন নিচ্ছেন।
উপজেলার ফতেপুর এলাকার বোরো চাষি আব্দুল হাকিম জানান, বৈরী আবহাওয়ায় চারা খুব একটা বাড়ছে না। অনেকটা মলিন হয়ে গেছে। এক সপ্তাহ পর থেকে চারা রোপণ শুরু হবে। এখন রোদ না থাকলে ও কুয়াশা বেশি হলে উদ্বেগ বাড়বে চাষিদের।
চার বিঘা জমিতে বোরো আবাদ ও বিক্রির জন্য বীজতলা তৈরি করেছেন উপজেলার ভাটপাড়া গ্রামের কৃষক রবিউল ইসলাম। তিনি বলেন, খারাপ আবহাওয়ার ফলে এক সপ্তাহ আগে চারা যত বড় ছিল এখনো তেমনই আছে। চারা বড় হয়নি। চারা রক্ষায় কৃষি বিভাগের কর্মকর্তাদের পরামর্শে হলুদ হয়ে যাওয়া বীজতলায় বালাইনাশক প্রয়োগ করা হয়েছে। চারা নষ্ট হলে বোরো চাষও অনিশ্চিত হয়ে যাবে।
কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা বেশি কুয়াশা ও শীত হলে পলিথিন দিয়ে বীজতলা ঢেকে রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুন নাহার বলেন, যদি বৈরী আবহাওয়া ও কুয়াশা দীর্ঘস্থায়ী হয় তবে প্রাকৃতিকভাবে বীজতলার ক্ষতি হবে। তবে বর্তমানে যেমন আছে তাতে রোদ উঠলে ঠিক হয়ে যাবে। প্রতিনিয়ত মাঠপর্যায়ে গিয়ে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। চাষিদের জমিতে পানি রাখতে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। চারা হলুদ হয়ে গেলে ইউরিয়া ও পটাশ ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। বীজতলা নিয়ে কৃষকের শঙ্কার কোনো কারণ নেই বলেও জানান তিনি।
ঘূর্ণিঝড় ‘জাওয়াদের’ প্রভাবে লাগাতার চার দিনের বৈরী আবহাওয়া ও কুয়াশায় বোরো ধানের বীজতলা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়ছেন চারঘাটের কৃষকেরা। কয়েক দিন ধরে সূর্যের আলো না পাওয়ায় বোরোর বীজতলা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
তবে কৃষি কর্মকর্তারা বলছেন, এখনো কোথাও কোনো বীজতলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। প্রতিদিনই তাঁরা মাঠপর্যায়ে খোঁজখবর রাখছেন এবং কৃষকদের করণীয় বিষয়ে পরামর্শ দিচ্ছেন।
চারঘাট উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে এ উপজেলায় ২ হাজার ৪৫০ হেক্টর জমিতে বোরো চাষের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়। এ জন্য প্রায় ৪১০ হেক্টর জমিতে বীজতলা তৈরি করা হয়, যা উপজেলার চাহিদা মিটিয়ে পাশের উপজেলায় বিক্রি করবেন চাষিরা। এরই মধ্যে বীজতলায় চারা বাড়তে শুরু করেছে। চলতি মাসের মাঝামাঝি থেকে জমিতে এই চারা রোপণ শুরু করা হবে। কিন্তু বৈরী আবহাওয়ায় বীজতলা ভালো থাকা নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
গতকাল বুধবার সকালে সরেজমিনে উপজেলার ভাটপাড়া, বরকতপুর, পরানপুর ও ফতেপুর এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, বৈরী আবহাওয়া ও কুয়াশার কারণে চাষিরা বীজতলার বাড়তি যত্ন নিচ্ছেন।
উপজেলার ফতেপুর এলাকার বোরো চাষি আব্দুল হাকিম জানান, বৈরী আবহাওয়ায় চারা খুব একটা বাড়ছে না। অনেকটা মলিন হয়ে গেছে। এক সপ্তাহ পর থেকে চারা রোপণ শুরু হবে। এখন রোদ না থাকলে ও কুয়াশা বেশি হলে উদ্বেগ বাড়বে চাষিদের।
চার বিঘা জমিতে বোরো আবাদ ও বিক্রির জন্য বীজতলা তৈরি করেছেন উপজেলার ভাটপাড়া গ্রামের কৃষক রবিউল ইসলাম। তিনি বলেন, খারাপ আবহাওয়ার ফলে এক সপ্তাহ আগে চারা যত বড় ছিল এখনো তেমনই আছে। চারা বড় হয়নি। চারা রক্ষায় কৃষি বিভাগের কর্মকর্তাদের পরামর্শে হলুদ হয়ে যাওয়া বীজতলায় বালাইনাশক প্রয়োগ করা হয়েছে। চারা নষ্ট হলে বোরো চাষও অনিশ্চিত হয়ে যাবে।
কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা বেশি কুয়াশা ও শীত হলে পলিথিন দিয়ে বীজতলা ঢেকে রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুন নাহার বলেন, যদি বৈরী আবহাওয়া ও কুয়াশা দীর্ঘস্থায়ী হয় তবে প্রাকৃতিকভাবে বীজতলার ক্ষতি হবে। তবে বর্তমানে যেমন আছে তাতে রোদ উঠলে ঠিক হয়ে যাবে। প্রতিনিয়ত মাঠপর্যায়ে গিয়ে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। চাষিদের জমিতে পানি রাখতে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। চারা হলুদ হয়ে গেলে ইউরিয়া ও পটাশ ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। বীজতলা নিয়ে কৃষকের শঙ্কার কোনো কারণ নেই বলেও জানান তিনি।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৫ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে