সাজন আহম্মেদ পাপন, কিশোরগঞ্জ ও ফরিদ রায়হান, অষ্টগ্রাম
কিশোরগঞ্জের হাওরাঞ্চলে সাবমার্সিবল ও অলওয়েদার সড়কের মতো অবকাঠামো নির্মাণ করে যোগাযোগব্যবস্থায় অভূতপূর্ব পরিবর্তন আনা হয়েছে। তারপরও বর্ষা মৌসুমে হাওরবাসীকে শহরে যাতায়াতের জন্য পানিপথের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। সেই অবস্থা বদলে দিতে যাচ্ছে অষ্টগ্রাম উপজেলার চাতলপাড় থেকে বাঙ্গালপাড়া পর্যন্ত মেঘনা নদীর ওপর ১ হাজার মিটারের সেতু।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) তত্ত্বাবধানে ১৭৭ কোটি ২৩ লাখ টাকা ব্যয়ে সেতুটি নির্মাণ হচ্ছে। সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা গেছে, হাওরে নদীর ওপর দ্রুতগতিতে নির্মাণকাজ এগিয়ে যাচ্ছে। চলছে পাইলিংয়ের কাজ। এলজিইডির কয়েকজন প্রকৌশলী সার্বক্ষণিক কাজ তত্ত্বাবধান করছেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সেতুর কাজ শেষ হলে অষ্টগ্রাম উপজেলার নোয়াগাঁও থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন হবে। একসময়ের বিচ্ছিন্ন হাওরবাসী সারা বছর দেশজুড়ে সড়কপথে যাতায়াত করতে পারবেন। সেতুটি চালুর পরপরই বদলে যেতে থাকবে অর্থনীতি। বিশেষ করে কৃষিতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে। কৃষিপণ্যের উৎপাদন বৃদ্ধি ছাড়াও দ্রুত বিভিন্ন এলাকায় নিয়ে বিক্রি করা যাবে।
কৃষক আবদুল মালেক মিয়া বলেন, ‘এই ব্রিজ চালু হলে আমরা সহজে ধান-চাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিভিন্ন মোকামে নিয়ে বিক্রি করতে পারব এবং ভালো দাম পাব।’
এলাকাবাসী আরও জানান, পর্যটন এলাকা হিসেবে হাওর দেশবাসীর কাছে সমাদৃত। এখন সারা বছর সড়কপথে যোগাযোগের ফলে পর্যটন শিল্পের পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যে গতি আসবে। কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়াবে বলেও আশা করছেন হাওরবাসী।
চাতলপাড় বাজারের ব্যবসায়ী মাসুদুর রহমান বলেন, ‘আমার বাড়ি বাঙ্গালপাড়া। ব্যবসা করি এপারে। রাতে নদী পার হতে সমস্যা হয়। ব্রিজটি হলে ব্যবসা ও যোগাযোগে নতুন মাত্রা যোগ হবে।’
এ নিয়ে কথা হলে বাঙ্গালপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুহাম্মাদ মনিরুজ্জামান রুস্তম জানান, হাওর উন্নয়নের দুয়ার হবে এই সেতু। এটি চালু হলে আশপাশের তিন উপজেলার কৃষি, ব্যবসা, চিকিৎসাসহ সব ক্ষেত্রে উন্নয়ন বেগবান হবে। তিনি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সেতুটি চালু করার দাবি জানান।
যোগাযোগ করা হলে কিশোরগঞ্জ এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী আমিরুল ইসলাম বলেন, ‘হাওর দেশের অন্যতম প্রধান খাদ্য ও মৎস্যভান্ডার হিসেবে পরিচিত। একে দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে আরও সংযুক্ত করা গেলে দেশের সার্বিক উন্নয়ন আরও বেশি হওয়া সম্ভব। ইতিমধ্যে হাওরের মেঘনা নদীর ওপর সেতুর কাজ শুরু হয়েছে। আশা করছি ২০২৫ সালের অক্টোবর মাসের আগেই কাজ শেষ হবে।’
কিশোরগঞ্জের হাওরাঞ্চলে সাবমার্সিবল ও অলওয়েদার সড়কের মতো অবকাঠামো নির্মাণ করে যোগাযোগব্যবস্থায় অভূতপূর্ব পরিবর্তন আনা হয়েছে। তারপরও বর্ষা মৌসুমে হাওরবাসীকে শহরে যাতায়াতের জন্য পানিপথের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। সেই অবস্থা বদলে দিতে যাচ্ছে অষ্টগ্রাম উপজেলার চাতলপাড় থেকে বাঙ্গালপাড়া পর্যন্ত মেঘনা নদীর ওপর ১ হাজার মিটারের সেতু।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) তত্ত্বাবধানে ১৭৭ কোটি ২৩ লাখ টাকা ব্যয়ে সেতুটি নির্মাণ হচ্ছে। সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা গেছে, হাওরে নদীর ওপর দ্রুতগতিতে নির্মাণকাজ এগিয়ে যাচ্ছে। চলছে পাইলিংয়ের কাজ। এলজিইডির কয়েকজন প্রকৌশলী সার্বক্ষণিক কাজ তত্ত্বাবধান করছেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সেতুর কাজ শেষ হলে অষ্টগ্রাম উপজেলার নোয়াগাঁও থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন হবে। একসময়ের বিচ্ছিন্ন হাওরবাসী সারা বছর দেশজুড়ে সড়কপথে যাতায়াত করতে পারবেন। সেতুটি চালুর পরপরই বদলে যেতে থাকবে অর্থনীতি। বিশেষ করে কৃষিতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে। কৃষিপণ্যের উৎপাদন বৃদ্ধি ছাড়াও দ্রুত বিভিন্ন এলাকায় নিয়ে বিক্রি করা যাবে।
কৃষক আবদুল মালেক মিয়া বলেন, ‘এই ব্রিজ চালু হলে আমরা সহজে ধান-চাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিভিন্ন মোকামে নিয়ে বিক্রি করতে পারব এবং ভালো দাম পাব।’
এলাকাবাসী আরও জানান, পর্যটন এলাকা হিসেবে হাওর দেশবাসীর কাছে সমাদৃত। এখন সারা বছর সড়কপথে যোগাযোগের ফলে পর্যটন শিল্পের পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যে গতি আসবে। কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়াবে বলেও আশা করছেন হাওরবাসী।
চাতলপাড় বাজারের ব্যবসায়ী মাসুদুর রহমান বলেন, ‘আমার বাড়ি বাঙ্গালপাড়া। ব্যবসা করি এপারে। রাতে নদী পার হতে সমস্যা হয়। ব্রিজটি হলে ব্যবসা ও যোগাযোগে নতুন মাত্রা যোগ হবে।’
এ নিয়ে কথা হলে বাঙ্গালপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুহাম্মাদ মনিরুজ্জামান রুস্তম জানান, হাওর উন্নয়নের দুয়ার হবে এই সেতু। এটি চালু হলে আশপাশের তিন উপজেলার কৃষি, ব্যবসা, চিকিৎসাসহ সব ক্ষেত্রে উন্নয়ন বেগবান হবে। তিনি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সেতুটি চালু করার দাবি জানান।
যোগাযোগ করা হলে কিশোরগঞ্জ এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী আমিরুল ইসলাম বলেন, ‘হাওর দেশের অন্যতম প্রধান খাদ্য ও মৎস্যভান্ডার হিসেবে পরিচিত। একে দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে আরও সংযুক্ত করা গেলে দেশের সার্বিক উন্নয়ন আরও বেশি হওয়া সম্ভব। ইতিমধ্যে হাওরের মেঘনা নদীর ওপর সেতুর কাজ শুরু হয়েছে। আশা করছি ২০২৫ সালের অক্টোবর মাসের আগেই কাজ শেষ হবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪