নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শীতের ভরা মৌসুমেও চড়া অবস্থায় থাকা সবজির দাম বসন্তে এসে সামান্য কমেছে। মাছের দামও কিছুটা কমেছে। তবে শবে বরাত ও রমজান সামনে রেখে চড়ছে মাংসের দাম। এ ছাড়া নিত্যপ্রয়োজনীয় অন্যান্য পণ্যও আগের মতো চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। চার পণ্যে শুল্কছাড়ের প্রভাব এখনো বাজারে পড়েনি। ব্যবসায়ীরা বলছেন, যেহেতু শুল্কছাড়ের আগেই পণ্য আমদানি করা হয়েছে, তাই বাজারে এর প্রভাব পড়তে মাসখানেক লাগবে।
গতকাল শুক্রবার রাজধানীর কারওয়ান বাজার ও রামপুরা বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বিভিন্ন সবজির দাম আগের সপ্তাহের চেয়ে কেজিপ্রতি ৫-২০ টাকা করে কমেছে। তবে বিগত বছরগুলোর তুলনায় তা এখনো অনেকটা বেশি। প্রতি কেজি আলু, মুলা, শালগম ৩০-৫০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছিল। টমেটো ৪০-৬০, লম্বা বেগুন ৫০-৬০, গোল বেগুন ৮০-১০০, করলা ৮০-১০০, শিম ৬০-৮০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা যায়। প্রতিটি ফুলকপি ও বাঁধাকপি ৩৫-৫০, লাউ ৭০-৯০, কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ৭০-১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছিল।
কারওয়ান বাজারে আলু কিনতে আসা ফরিদা বেগম বলেন, ‘পুরা শীতকালটা সবজির বাজারে আগুন দেখলাম। এখন একটু কমছে; কিন্তু তাও স্বাভাবিক নয়।’
বাজারে আদা ও রসুন ২৪০-২৬০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। পেঁয়াজের দাম ১২০ টাকায় পৌঁছেছে। একাধিক বিক্রেতা জানান, মুড়িকাটা পেঁয়াজের মৌসুম শেষ হওয়ার কারণে বাজারে সরবরাহ কমেছে। এতে দাম বেড়ে গেছে। তবে রমজান শুরু হওয়ার আগেই কৃষকেরা ‘হালি পেঁয়াজ’ তোলা শুরু করবেন। তখন দাম কিছুটা কমবে।
রমজান সামনে রেখে গরুর মাংস ও মুরগির দাম বাড়তির দিকে। তবে চাষের মাছ কেজিপ্রতি ২০-৩০ টাকা কমেছে। গরিবের মাছ হিসেবে পরিচিত তেলাপিয়া প্রতি কেজি ২০০-২৫০, ছোট পাঙাশ ১৮০-২০০, বড় পাঙাশ ২২০-২৫০, রুই আকারভেদে ছিল ২৪০-৪৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছিল। এ ছাড়া চাষের কই ২৪০-২৬০, শিং ৪০০-৫০০, ছোট ও মাঝারি আকারের চিংড়ি জাত ও মানভেদে ৬০০-৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছিল।
বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি দাম ২০০-২২০ এবং সোনালিকা মুরগি ৩০০-৩৩০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। ফার্মের লাল ডিম ডজনপ্রতি ১৪৫-১৫০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা যায়।
প্রতি কেজি গরুর মাংসের দাম ছিল ৭২০-৮০০ টাকা। রামপুরা বাজারে ক্রেতা আব্দুস সালাম বলেন, ‘মাংসের দাম ৬৫০ থেকে ৭৫০ কেমনে হইল বুঝলাম না। এখনই এই অবস্থা, রোজায় তো আরও বাড়বে।’
মাংস বিক্রেতা আব্দুল কাশেম বলেন, ‘খামারিরা এখন কোরবানির জন্য গরু রাখতেছেন। তাই হাটে গরু আসতেছে কম। ফলে দামটাও এখন বেশি।’
রমজানের আগে নিত্যপণ্যের দাম সহনীয় রাখতে চাল, চিনি, ভোজ্যতেল ও খেজুরের শুল্ক-কর কমিয়েছে সরকার। তবে বাজারে আগের দামেই পণ্যগুলো বিক্রি হচ্ছে। কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ী বেলায়েত হোসেন বলেন, ‘পণ্যগুলো আগেই আমদানি করা। তাই আগের দামেই বিক্রি করতেছি। শুল্ক কমানোর প্রভাব পড়তে সময় লাগবে।’
শীতের ভরা মৌসুমেও চড়া অবস্থায় থাকা সবজির দাম বসন্তে এসে সামান্য কমেছে। মাছের দামও কিছুটা কমেছে। তবে শবে বরাত ও রমজান সামনে রেখে চড়ছে মাংসের দাম। এ ছাড়া নিত্যপ্রয়োজনীয় অন্যান্য পণ্যও আগের মতো চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। চার পণ্যে শুল্কছাড়ের প্রভাব এখনো বাজারে পড়েনি। ব্যবসায়ীরা বলছেন, যেহেতু শুল্কছাড়ের আগেই পণ্য আমদানি করা হয়েছে, তাই বাজারে এর প্রভাব পড়তে মাসখানেক লাগবে।
গতকাল শুক্রবার রাজধানীর কারওয়ান বাজার ও রামপুরা বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বিভিন্ন সবজির দাম আগের সপ্তাহের চেয়ে কেজিপ্রতি ৫-২০ টাকা করে কমেছে। তবে বিগত বছরগুলোর তুলনায় তা এখনো অনেকটা বেশি। প্রতি কেজি আলু, মুলা, শালগম ৩০-৫০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছিল। টমেটো ৪০-৬০, লম্বা বেগুন ৫০-৬০, গোল বেগুন ৮০-১০০, করলা ৮০-১০০, শিম ৬০-৮০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা যায়। প্রতিটি ফুলকপি ও বাঁধাকপি ৩৫-৫০, লাউ ৭০-৯০, কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ৭০-১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছিল।
কারওয়ান বাজারে আলু কিনতে আসা ফরিদা বেগম বলেন, ‘পুরা শীতকালটা সবজির বাজারে আগুন দেখলাম। এখন একটু কমছে; কিন্তু তাও স্বাভাবিক নয়।’
বাজারে আদা ও রসুন ২৪০-২৬০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। পেঁয়াজের দাম ১২০ টাকায় পৌঁছেছে। একাধিক বিক্রেতা জানান, মুড়িকাটা পেঁয়াজের মৌসুম শেষ হওয়ার কারণে বাজারে সরবরাহ কমেছে। এতে দাম বেড়ে গেছে। তবে রমজান শুরু হওয়ার আগেই কৃষকেরা ‘হালি পেঁয়াজ’ তোলা শুরু করবেন। তখন দাম কিছুটা কমবে।
রমজান সামনে রেখে গরুর মাংস ও মুরগির দাম বাড়তির দিকে। তবে চাষের মাছ কেজিপ্রতি ২০-৩০ টাকা কমেছে। গরিবের মাছ হিসেবে পরিচিত তেলাপিয়া প্রতি কেজি ২০০-২৫০, ছোট পাঙাশ ১৮০-২০০, বড় পাঙাশ ২২০-২৫০, রুই আকারভেদে ছিল ২৪০-৪৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছিল। এ ছাড়া চাষের কই ২৪০-২৬০, শিং ৪০০-৫০০, ছোট ও মাঝারি আকারের চিংড়ি জাত ও মানভেদে ৬০০-৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছিল।
বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি দাম ২০০-২২০ এবং সোনালিকা মুরগি ৩০০-৩৩০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। ফার্মের লাল ডিম ডজনপ্রতি ১৪৫-১৫০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা যায়।
প্রতি কেজি গরুর মাংসের দাম ছিল ৭২০-৮০০ টাকা। রামপুরা বাজারে ক্রেতা আব্দুস সালাম বলেন, ‘মাংসের দাম ৬৫০ থেকে ৭৫০ কেমনে হইল বুঝলাম না। এখনই এই অবস্থা, রোজায় তো আরও বাড়বে।’
মাংস বিক্রেতা আব্দুল কাশেম বলেন, ‘খামারিরা এখন কোরবানির জন্য গরু রাখতেছেন। তাই হাটে গরু আসতেছে কম। ফলে দামটাও এখন বেশি।’
রমজানের আগে নিত্যপণ্যের দাম সহনীয় রাখতে চাল, চিনি, ভোজ্যতেল ও খেজুরের শুল্ক-কর কমিয়েছে সরকার। তবে বাজারে আগের দামেই পণ্যগুলো বিক্রি হচ্ছে। কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ী বেলায়েত হোসেন বলেন, ‘পণ্যগুলো আগেই আমদানি করা। তাই আগের দামেই বিক্রি করতেছি। শুল্ক কমানোর প্রভাব পড়তে সময় লাগবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে