বাগেরহাট প্রতিনিধি
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মাদ মূসা বলেছেন, পদ্মা সেতু চালু হওয়া মোংলা বন্দরের জন্য একটি বড় সুখবর। এই সেতু চালু হওয়ায় বন্দরের গুরুত্ব অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। ইতিমধ্যে চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহারকারী বিজিএমই, বিকেএমইসহ অনেক প্রতিষ্ঠানই তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছে।
পদ্মা সেতু চালুর ফলে মোংলা বন্দর হবে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অর্থনৈতিক হাব। মোংলা বন্দরকেও সেভাবে প্রস্তুত করা হচ্ছে। সম্প্রতি দৈনিক আজকের পত্রিকাকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে বন্দর চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন।
বন্দর চেয়ারম্যান বলেন, ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধির প্রধান নিয়ামক হচ্ছে সহজ এবং হয়রানিমুক্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা। পদ্মাসেতু চালুর মাধ্যমে বন্দরের সঙ্গে সারা দেশের ব্যবসায়ীদের যোগাযোগ ব্যবস্থা ত্বরান্বিত হয়েছে। মোংলা তো শুধু বন্দর নয়, সিমেন্ট কারখানা, এলপিজি গ্যাস ফ্যাক্টরি, অর্থনৈতিক জোন, ইপিজেডসহ নানা শিল্পপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মোংলায় ব্যবসা সম্প্রসারণের চেষ্টা করছে। অনেকে মোংলা-রামপাল এলাকায় জমি কিনেছেন, কেউ কেউ এখনো জমি কেনার চেষ্টা করছেন। এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মকাণ্ড কয়েক গুন বৃদ্ধি পাবে। কর্মসংস্থান হবে হাজার হাজার মানুষের। মোংলা-রামপালের মানুষের জীবনমানেরও উন্নতি ঘটবে।
পদ্মা সেতুকে কেন্দ্র করে বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে নানা ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে দাবি করে বন্দর চেয়ারম্যান বলেন, মোংলা বন্দরে কাজের চাপ অনেক বাড়বে। এ জন্য বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে তাঁরা আউটার বারের ড্রেজিং শেষ করেছেন। ইনার বারের খনন চলছে, যা ২০২৩ সালের জুনে শেষ হবে।
বন্দরের কার্গো ও কন্টেইনার হ্যান্ডেলিংয়ের জন্য ৭৫টি আধুনিক যন্ত্রপাতি সংযুক্ত করা হয়েছে। ফলে কার্গো ও কন্টেইনার হ্যান্ডেলিং আগের তুলনায় অনেক সহজ হয়েছে। ছয়টি আধুনিক জলযান সংগ্রহের প্রক্রিয়া চলছে। সুপেয় পানির চাহিদা মেটাতে দিনে ৫০ লাখ লিটার উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট উদ্বোধনের অপেক্ষায় রয়েছে। পরিবেশবান্ধব করতে আধুনিক বজ্র ব্যবস্থাপনা প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে।
সব মিলিয়ে বর্তমানে ৮ হাজার ৮৫২ কোটি ৩৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে আটটি উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। এ ছাড়া ছয় হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে মোংলা বন্দর আপগ্রেডেশন প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে এই প্রকল্পের জন্য পরামর্শক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে মোংলা বন্দরের সক্ষমতা চার গুন বৃদ্ধি পাবে বলে দাবি করেন তিনি।
রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মাদ মূসা আরও বলেন, দেশে বর্তমানে তিনটি সমুদ্রবন্দর রয়েছে। এর মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ঢাকার দূরত্ব ২৬০ কিলোমিটার এবং পায়রা বন্দর থেকে ২৭০ কিলোমিটার। অন্যদিকে ঢাকা থেকে মোংলা বন্দরের দূরত্ব মাত্র ১৭০ কিলোমিটার। দূরত্ব কম হওয়া সত্ত্বেও ফেরির বিড়ম্বনার কারণে এত দিন অনেক ব্যবসায়ী মোংলা বন্দর ব্যবহার করেনি। পদ্মা সেতু চালুর ফলে ফেরির বিড়ম্বনা আর নেই। পরিবহন ব্যয় ও সময় বাঁচাতে দেশের তাঁরা মোংলা বন্দর ব্যবহারে আরও বেশি আন্তরিক হবেন।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মাদ মূসা বলেছেন, পদ্মা সেতু চালু হওয়া মোংলা বন্দরের জন্য একটি বড় সুখবর। এই সেতু চালু হওয়ায় বন্দরের গুরুত্ব অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। ইতিমধ্যে চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহারকারী বিজিএমই, বিকেএমইসহ অনেক প্রতিষ্ঠানই তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছে।
পদ্মা সেতু চালুর ফলে মোংলা বন্দর হবে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অর্থনৈতিক হাব। মোংলা বন্দরকেও সেভাবে প্রস্তুত করা হচ্ছে। সম্প্রতি দৈনিক আজকের পত্রিকাকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে বন্দর চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন।
বন্দর চেয়ারম্যান বলেন, ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধির প্রধান নিয়ামক হচ্ছে সহজ এবং হয়রানিমুক্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা। পদ্মাসেতু চালুর মাধ্যমে বন্দরের সঙ্গে সারা দেশের ব্যবসায়ীদের যোগাযোগ ব্যবস্থা ত্বরান্বিত হয়েছে। মোংলা তো শুধু বন্দর নয়, সিমেন্ট কারখানা, এলপিজি গ্যাস ফ্যাক্টরি, অর্থনৈতিক জোন, ইপিজেডসহ নানা শিল্পপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠান মোংলায় ব্যবসা সম্প্রসারণের চেষ্টা করছে। অনেকে মোংলা-রামপাল এলাকায় জমি কিনেছেন, কেউ কেউ এখনো জমি কেনার চেষ্টা করছেন। এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মকাণ্ড কয়েক গুন বৃদ্ধি পাবে। কর্মসংস্থান হবে হাজার হাজার মানুষের। মোংলা-রামপালের মানুষের জীবনমানেরও উন্নতি ঘটবে।
পদ্মা সেতুকে কেন্দ্র করে বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে নানা ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে দাবি করে বন্দর চেয়ারম্যান বলেন, মোংলা বন্দরে কাজের চাপ অনেক বাড়বে। এ জন্য বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে তাঁরা আউটার বারের ড্রেজিং শেষ করেছেন। ইনার বারের খনন চলছে, যা ২০২৩ সালের জুনে শেষ হবে।
বন্দরের কার্গো ও কন্টেইনার হ্যান্ডেলিংয়ের জন্য ৭৫টি আধুনিক যন্ত্রপাতি সংযুক্ত করা হয়েছে। ফলে কার্গো ও কন্টেইনার হ্যান্ডেলিং আগের তুলনায় অনেক সহজ হয়েছে। ছয়টি আধুনিক জলযান সংগ্রহের প্রক্রিয়া চলছে। সুপেয় পানির চাহিদা মেটাতে দিনে ৫০ লাখ লিটার উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট উদ্বোধনের অপেক্ষায় রয়েছে। পরিবেশবান্ধব করতে আধুনিক বজ্র ব্যবস্থাপনা প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে।
সব মিলিয়ে বর্তমানে ৮ হাজার ৮৫২ কোটি ৩৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে আটটি উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। এ ছাড়া ছয় হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে মোংলা বন্দর আপগ্রেডেশন প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে এই প্রকল্পের জন্য পরামর্শক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে মোংলা বন্দরের সক্ষমতা চার গুন বৃদ্ধি পাবে বলে দাবি করেন তিনি।
রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মাদ মূসা আরও বলেন, দেশে বর্তমানে তিনটি সমুদ্রবন্দর রয়েছে। এর মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ঢাকার দূরত্ব ২৬০ কিলোমিটার এবং পায়রা বন্দর থেকে ২৭০ কিলোমিটার। অন্যদিকে ঢাকা থেকে মোংলা বন্দরের দূরত্ব মাত্র ১৭০ কিলোমিটার। দূরত্ব কম হওয়া সত্ত্বেও ফেরির বিড়ম্বনার কারণে এত দিন অনেক ব্যবসায়ী মোংলা বন্দর ব্যবহার করেনি। পদ্মা সেতু চালুর ফলে ফেরির বিড়ম্বনা আর নেই। পরিবহন ব্যয় ও সময় বাঁচাতে দেশের তাঁরা মোংলা বন্দর ব্যবহারে আরও বেশি আন্তরিক হবেন।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে