সনি আজাদ, চারঘাট
ফাল্গুন এখনো আসেনি, তবে মাঘ মাসেই চারঘাট ও বাঘায় আমগাছে মুকুল আসতে শুরু করেছে। আগাম মুকুল দেখে চাষিরা খুশি হয়ে উঠেছেন। তাঁরা এখন আমগাছ ও মুকুলের পরিচর্যায় ব্যস্ত রয়েছেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, দুই উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গাছে গাছে আমের স্বর্ণালি মুকুল শোভা পাচ্ছে। মুকুলের মিষ্টি ঘ্রাণ যেন জাদুর মতো কাছে টানছে মৌমাছিদের। যদিও মুকুলের পরিমাণ এখনো কিছুটা কম।
আমবাগানের মালিকেরা বলছেন, আগাম মুকুল দেখার পর থেকে মন ভালো হয়ে গেছে। এ মুকুল টিকে থাকলে এবার আমের বাম্পার ফলন পাওয়া যাবে। তবে কৃষি কর্মকর্তারা বলছেন, শীত বিদায় নেওয়ার আগেই মুকুল আসা ভালো নয়। এখন ঘন কুয়াশা পড়লে এসব মুকুল ক্ষতিগ্রস্ত হবে, যা ফলনেও প্রভাব ফেলবে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, রাজশাহী আমের জন্য বিখ্যাত হলেও মূলত চারঘাট ও বাঘায় সিংহভাগ আম উৎপাদন হয়ে থাকে। এ দুই উপজেলায় বাগান আছে প্রায় ১২ হাজার ২১০ হেক্টর। এসব বাগানে নির্ধারিত সময়ের আগেই আবহাওয়াগত ও জাতের কারণে মুকুল আসতে শুরু করেছে। প্রতি বছরই কিছু আমগাছে আগাম মুকুল আসে। এবারও আসতে শুরু করেছে। তবে নিয়ম মেনে মাঘের শেষে যেসব গাছে মুকুল আসবে সেসব স্থায়ী হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার চারঘাটের কালুহাটি, নন্দনগাছী, নিমপাড়া, শলুয়া, পরানপুর ও ইউসুফপুর এবং বাঘার মনিগ্রাম, তুলশিপুর ও আড়ানীসহ বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে, আগাম মুকুল আসা বাগানগুলোতে বিভিন্ন ধরনের কীটনাশক প্রয়োগ করছেন চাষি ও ব্যবসায়ীরা। যেন বৈরী আবহাওয়ার আঘাত আসলেও মুকুলের কোনো ক্ষতি না হয়। অনেকে আবার গাছের গোড়া খুঁড়ে সার ও সেচ দিচ্ছেন।
কালুহাটি গ্রামের আম চাষি বাহাদুর রহমান জানান, আগাম মুকুল আসায় স্থানীয় চাষিরা অনেক খুশি। বৈরী আবহাওয়া আঘাত না হানলে আমের বাম্পার ফলন হবে।
তুলশিপুর এলাকার মুজিবুর রহমান বলেন, ‘আগাম মুকুলে যেন কোনো ধরনের কীটপতঙ্গ হামলা করতে না পারে সে জন্য এখন বাগান পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষি ও ব্যবসায়ীরা। আগাম মুকুল দেখে ধারণা করা হচ্ছে, এ বছর আমের ফলন ভালো হবে। করোনায় গত কয়েক বছর আম চাষিরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এ বছর ভালো ফলন হলে ও বাজার চালু থাকলে আমরা লাভবান হব আশা করছি।’
রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোজদার হোসেন বলেন, চারঘাট-বাঘায় এবার রেকর্ড পরিমাণ জমিতে আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। বেশ কিছু এলাকার আমবাগানে মাঘের শুরুতেই আগাম মুকুল দেখা দিয়েছে। কিছুদিনের মধ্যে হয়তো সব গাছেই মুকুল ফুটে উঠবে। বৈরী আবহাওয়ার কবলে না পড়লে আগাম মুকুলের ক্ষতির কোনো সম্ভাবনা নেই।
ফাল্গুন এখনো আসেনি, তবে মাঘ মাসেই চারঘাট ও বাঘায় আমগাছে মুকুল আসতে শুরু করেছে। আগাম মুকুল দেখে চাষিরা খুশি হয়ে উঠেছেন। তাঁরা এখন আমগাছ ও মুকুলের পরিচর্যায় ব্যস্ত রয়েছেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, দুই উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গাছে গাছে আমের স্বর্ণালি মুকুল শোভা পাচ্ছে। মুকুলের মিষ্টি ঘ্রাণ যেন জাদুর মতো কাছে টানছে মৌমাছিদের। যদিও মুকুলের পরিমাণ এখনো কিছুটা কম।
আমবাগানের মালিকেরা বলছেন, আগাম মুকুল দেখার পর থেকে মন ভালো হয়ে গেছে। এ মুকুল টিকে থাকলে এবার আমের বাম্পার ফলন পাওয়া যাবে। তবে কৃষি কর্মকর্তারা বলছেন, শীত বিদায় নেওয়ার আগেই মুকুল আসা ভালো নয়। এখন ঘন কুয়াশা পড়লে এসব মুকুল ক্ষতিগ্রস্ত হবে, যা ফলনেও প্রভাব ফেলবে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, রাজশাহী আমের জন্য বিখ্যাত হলেও মূলত চারঘাট ও বাঘায় সিংহভাগ আম উৎপাদন হয়ে থাকে। এ দুই উপজেলায় বাগান আছে প্রায় ১২ হাজার ২১০ হেক্টর। এসব বাগানে নির্ধারিত সময়ের আগেই আবহাওয়াগত ও জাতের কারণে মুকুল আসতে শুরু করেছে। প্রতি বছরই কিছু আমগাছে আগাম মুকুল আসে। এবারও আসতে শুরু করেছে। তবে নিয়ম মেনে মাঘের শেষে যেসব গাছে মুকুল আসবে সেসব স্থায়ী হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার চারঘাটের কালুহাটি, নন্দনগাছী, নিমপাড়া, শলুয়া, পরানপুর ও ইউসুফপুর এবং বাঘার মনিগ্রাম, তুলশিপুর ও আড়ানীসহ বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে, আগাম মুকুল আসা বাগানগুলোতে বিভিন্ন ধরনের কীটনাশক প্রয়োগ করছেন চাষি ও ব্যবসায়ীরা। যেন বৈরী আবহাওয়ার আঘাত আসলেও মুকুলের কোনো ক্ষতি না হয়। অনেকে আবার গাছের গোড়া খুঁড়ে সার ও সেচ দিচ্ছেন।
কালুহাটি গ্রামের আম চাষি বাহাদুর রহমান জানান, আগাম মুকুল আসায় স্থানীয় চাষিরা অনেক খুশি। বৈরী আবহাওয়া আঘাত না হানলে আমের বাম্পার ফলন হবে।
তুলশিপুর এলাকার মুজিবুর রহমান বলেন, ‘আগাম মুকুলে যেন কোনো ধরনের কীটপতঙ্গ হামলা করতে না পারে সে জন্য এখন বাগান পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষি ও ব্যবসায়ীরা। আগাম মুকুল দেখে ধারণা করা হচ্ছে, এ বছর আমের ফলন ভালো হবে। করোনায় গত কয়েক বছর আম চাষিরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এ বছর ভালো ফলন হলে ও বাজার চালু থাকলে আমরা লাভবান হব আশা করছি।’
রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোজদার হোসেন বলেন, চারঘাট-বাঘায় এবার রেকর্ড পরিমাণ জমিতে আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। বেশ কিছু এলাকার আমবাগানে মাঘের শুরুতেই আগাম মুকুল দেখা দিয়েছে। কিছুদিনের মধ্যে হয়তো সব গাছেই মুকুল ফুটে উঠবে। বৈরী আবহাওয়ার কবলে না পড়লে আগাম মুকুলের ক্ষতির কোনো সম্ভাবনা নেই।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪