আব্দুর রহিম পায়েল, গঙ্গাচড়া
গঙ্গাচড়ায় আমন খেতে এখন সবুজের সমারোহ। ইতিমধ্যে অধিকাংশ জমিতে ধানের শিষ বেরিয়ে এসেছে। আর কিছুদিন পর কৃষকেরা ফসল গোলায় ওঠাবে। তাঁরা এই ধান চাষে পোকা দমনের ক্ষেত্রে কীটনাশকের পরিবর্তে পাখি দিয়ে ‘পার্চিং’ পদ্ধতি প্রয়োগ করে বেশ সুফল পাচ্ছেন। এতে যেমন কমে আসছে উৎপাদন খরচ, তেমনি রক্ষা পাচ্ছে পরিবেশ।
‘পার্চিং’ পদ্ধতিতে কৃষকেরা জমিতে কীটনাশক প্রয়োগ না করে গাছের ডালপালা পুঁতে পাখি বসার ব্যবস্থা করে পোকা দমন করছেন। একে ‘ডেথ পার্চিং’ পদ্ধতি বলে। এ ছাড়াও ধানখেতে ধঞ্চেগাছ অথবা পানিতে টিকে থাকতে পারে এমন গাছ লাগিয়ে পোকা দমন করা হয়। একে বলে ‘লাইভ পার্চিং’। এ ক্ষেত্রে ধঞ্চেগাছের পাতা জমিতে পড়ে তৈরি হয় জৈব সার। এতে জমির উর্বরতাও বৃদ্ধি পায়।
সরেজমিনে উপজেলার দক্ষিণ কোলকোন্দ, চেংমারী, বালারঘাট, হাবু, গজঘণ্টা বটতলা, বড়াইবাড়ী, মণ্ডলের হাট, সয়রাবাড়ি, চন্দনের হাট, নবনীদাস, মর্নেয়া, বড় রুপাই, চান্দামাড়ি ও ধামুরসহ বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে, কৃষকেরা ধানখেতে পোকা দমনে সারি সারি গাছের ডালপালা পুঁতে রেখেছেন। আবার অনেকে সারি করে ধঞ্চেগাছ লাগিয়ে পার্চিং পদ্ধতিতে খেতের পোকামাকড় দমন করছেন।
উপজেলার কোলকোন্দ ইউনিয়নের আলেকিশামাত গ্রামের কৃষক সমছের আলী আজকের পত্রিকাকে জানান, আমন ধানখেতে মাজরা পোকা, পাতা মোড়ানো পোকা ও ঘাস ফড়িংসহ বিভিন্ন পোকা দমনে কীটনাশক প্রয়োগ করলেও অনেক সময় তা মরে না। ফসলের উৎপাদন খরচও বেড়ে যায়। অন্যদিকে পার্চিং পদ্ধতির ফলে পাখি ডালে বসে ধানখেতের পোকা খেয়ে ফেলছে। এ পদ্ধতিতে পোকা দমনে খরচও নেই। ফলে ধান চাষে উৎপাদন খরচ কমে আসছে।
গজঘণ্টা জয়দেব চারমাথা গ্রামের কৃষক বাবলু মিয়া বলেন, ‘এক একর জমিতে আমন ধান লাগিয়েছি। পোকা দমনে পার্চিং পদ্ধতি ব্যবহার করছি। আমার ধান খেতে পোকামাকড় লাগেনি। অথচ কীটনাশক ব্যবহার করতে গেলে বাড়তি প্রায় ৩ হাজার টাকা খরচ হতো।’
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে গঙ্গাচড়ায় ১৯ হাজার ৪০০ হেক্টর জমিতে আমন ধানের চাষ হয়েছে। এর মধ্যে এবার ৮০ শতাংশ ধানখেতেই কৃষকেরা পার্চিং পদ্ধতির মাধ্যমে পোকা দমন করছেন। এটি একটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি। এ পদ্ধতি প্রয়োগে ধানের উৎপাদন খরচ ও রোগবালাই কমেছে। সে সঙ্গে পরিবেশ দূষণ রোধ হচ্ছে।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম বলেন, উপজেলার ৮০ শতাংশ ধানখেতে লাইভ পার্চিং ও ডেথ পার্চিং পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়েছে। এর সুফল কৃষকদের মধ্যে বেশ সাড়া ফেলেছে।
গঙ্গাচড়ায় আমন খেতে এখন সবুজের সমারোহ। ইতিমধ্যে অধিকাংশ জমিতে ধানের শিষ বেরিয়ে এসেছে। আর কিছুদিন পর কৃষকেরা ফসল গোলায় ওঠাবে। তাঁরা এই ধান চাষে পোকা দমনের ক্ষেত্রে কীটনাশকের পরিবর্তে পাখি দিয়ে ‘পার্চিং’ পদ্ধতি প্রয়োগ করে বেশ সুফল পাচ্ছেন। এতে যেমন কমে আসছে উৎপাদন খরচ, তেমনি রক্ষা পাচ্ছে পরিবেশ।
‘পার্চিং’ পদ্ধতিতে কৃষকেরা জমিতে কীটনাশক প্রয়োগ না করে গাছের ডালপালা পুঁতে পাখি বসার ব্যবস্থা করে পোকা দমন করছেন। একে ‘ডেথ পার্চিং’ পদ্ধতি বলে। এ ছাড়াও ধানখেতে ধঞ্চেগাছ অথবা পানিতে টিকে থাকতে পারে এমন গাছ লাগিয়ে পোকা দমন করা হয়। একে বলে ‘লাইভ পার্চিং’। এ ক্ষেত্রে ধঞ্চেগাছের পাতা জমিতে পড়ে তৈরি হয় জৈব সার। এতে জমির উর্বরতাও বৃদ্ধি পায়।
সরেজমিনে উপজেলার দক্ষিণ কোলকোন্দ, চেংমারী, বালারঘাট, হাবু, গজঘণ্টা বটতলা, বড়াইবাড়ী, মণ্ডলের হাট, সয়রাবাড়ি, চন্দনের হাট, নবনীদাস, মর্নেয়া, বড় রুপাই, চান্দামাড়ি ও ধামুরসহ বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে, কৃষকেরা ধানখেতে পোকা দমনে সারি সারি গাছের ডালপালা পুঁতে রেখেছেন। আবার অনেকে সারি করে ধঞ্চেগাছ লাগিয়ে পার্চিং পদ্ধতিতে খেতের পোকামাকড় দমন করছেন।
উপজেলার কোলকোন্দ ইউনিয়নের আলেকিশামাত গ্রামের কৃষক সমছের আলী আজকের পত্রিকাকে জানান, আমন ধানখেতে মাজরা পোকা, পাতা মোড়ানো পোকা ও ঘাস ফড়িংসহ বিভিন্ন পোকা দমনে কীটনাশক প্রয়োগ করলেও অনেক সময় তা মরে না। ফসলের উৎপাদন খরচও বেড়ে যায়। অন্যদিকে পার্চিং পদ্ধতির ফলে পাখি ডালে বসে ধানখেতের পোকা খেয়ে ফেলছে। এ পদ্ধতিতে পোকা দমনে খরচও নেই। ফলে ধান চাষে উৎপাদন খরচ কমে আসছে।
গজঘণ্টা জয়দেব চারমাথা গ্রামের কৃষক বাবলু মিয়া বলেন, ‘এক একর জমিতে আমন ধান লাগিয়েছি। পোকা দমনে পার্চিং পদ্ধতি ব্যবহার করছি। আমার ধান খেতে পোকামাকড় লাগেনি। অথচ কীটনাশক ব্যবহার করতে গেলে বাড়তি প্রায় ৩ হাজার টাকা খরচ হতো।’
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে গঙ্গাচড়ায় ১৯ হাজার ৪০০ হেক্টর জমিতে আমন ধানের চাষ হয়েছে। এর মধ্যে এবার ৮০ শতাংশ ধানখেতেই কৃষকেরা পার্চিং পদ্ধতির মাধ্যমে পোকা দমন করছেন। এটি একটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি। এ পদ্ধতি প্রয়োগে ধানের উৎপাদন খরচ ও রোগবালাই কমেছে। সে সঙ্গে পরিবেশ দূষণ রোধ হচ্ছে।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম বলেন, উপজেলার ৮০ শতাংশ ধানখেতে লাইভ পার্চিং ও ডেথ পার্চিং পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়েছে। এর সুফল কৃষকদের মধ্যে বেশ সাড়া ফেলেছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে