তৌফিকুল ইসলাম, ঢাকা
সারা দেশে পরিবহন খাতে ৫০-৭০ লাখ শ্রমিক কাজ করছেন বলে দাবি সংশ্লিষ্ট সংগঠনগুলোর। কিন্তু পরিবহন শ্রমিক হিসেবে এ পর্যন্ত করোনাভাইরাসের টিকা নিয়েছেন মাত্র ৮১১ জন। অথচ করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে জারি করা সাম্প্রতিক বিধিনিষেধে বলা হয়েছে, সব ধরনের যানবাহনের চালক ও তাঁদের সহকারীদের আবশ্যিকভাবে কোভিড-১৯ টিকা সনদধারী হতে হবে। পরিবহন শ্রমিকদের জন্য নির্ধারিত স্বাস্থ্যকেন্দ্রে বিশেষ ব্যবস্থায় টিকা দেওয়ারও উদ্যোগ নিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এরপরও বেশির ভাগ যানবাহনের চালক ও সহকারীদের টিকার আওতায় আনা যায়নি।
পরিবহনশ্রমিকেরা বলছেন, দিনভর কাজে ব্যস্ত থাকার কারণে নির্ধারিত সময় মেনে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে গিয়ে টিকা নেওয়া তাঁদের জন্য কষ্টকর। তাই টিকা নিয়ে অনীহা দেখাচ্ছেন অনেকেই। এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য স্বাস্থ্যকেন্দ্রের বদলে তাঁদের জন্য টার্মিনালগুলোতে টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করার দাবি জানিয়েছেন শ্রমিকেরা। তাঁদের এই দাবিকে যৌক্তিক বলে মানছেন বিশেষজ্ঞরাও। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বলছে, টার্মিনালগুলোতে টিকা দেওয়ার পরিবেশ না থাকায় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে গিয়েই টিকা নিতে হবে।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ওসমান আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বিআরটিএকে (বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ) বলেছিলাম টার্মিনালে টিকা দিতে, কিন্তু তাঁরা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে দিচ্ছে। আমাদের কথা শুনে নাই। ফলে অনেক শ্রমিক টিকার আওতায় আসছে না।’
তবে বিআরটিএর চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদারের দাবি, শ্রমিকদের সুবিধার কথা চিন্তা করেই টার্মিনালের নিকটস্থ স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোতে টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, এসব কেন্দ্রে গিয়ে শ্রমিকেরা সহজেই টিকা নিতে পারেন।
কিন্তু টার্মিনালের বাইরে গিয়ে টিকা নেওয়ার ক্ষেত্রে পরিবহনশ্রমিকদের মধ্যে ব্যাপক অনীহা দেখা গেছে। বিভিন্ন টার্মিনাল ঘুরে কথা হয় পরিবহনশ্রমিকদের সঙ্গে। তাঁদের মধ্যে বেশির ভাগই টিকা নেননি এবং রেজিস্ট্রেশন করেও নানা অজুহাতে টিকা নিতে যাননি অনেকে। মহাখালী বাস টার্মিনালে সৌখিন পরিবহনের চালকের সহকারী সাইরুল ইসলাম বলেন, ‘গাড়ি নিয়ে সকালে বের হই, রাতে ফিরি টার্মিনালে। আলাদা করে হাসপাতালে গিয়ে টিকা নেওয়ার সুযোগ কই!’
শাহজালাল পরিবহনের চালক হাসেম আলী বলেন, ‘যেদিন টিকা নেওয়ার দিন নির্ধারিত ছিল, সেদিন ট্রিপ নিয়ে নেত্রকোনায় ছিলাম। এরপর আর টিকা নেওয়া হয়নি।’
বিআরটিএ সূত্র জানায়, ঢাকার বিভিন্ন টার্মিনালের ৮১১ জন শ্রমিক এখন পর্যন্ত টিকা পেয়েছেন। এর মধ্যে মহাখালী বাস টার্মিনালের ২৬৭ জন, গাবতলীর ১৭১ জন এবং সায়েদাবাদের ৩৭৩ জন। ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ফুলবাড়িয়া টার্মিনাল থেকে আরও ১৩৩ জন এবং সায়েদাবাদ থেকে ৪৩৫ জনের তালিকা পেয়েছে বিআরটিএ। দু-এক দিনের মধ্যে তালিকা অনুযায়ী তাঁদের টিকার ব্যবস্থা করা হবে।
গত ২০ জানুয়ারি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে এক চিঠিতে জানানো হয়, মহাখালীর ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতাল, মিরপুর-১-এর মাতৃ ও শিশুস্বাস্থ্য প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান, মাতুয়াইলের শিশু-মাতৃ স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান এবং শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে গণপরিবহন সংশ্লিষ্টদের টিকা দেওয়া হবে। ঢাকার এই চারটি কেন্দ্রে শ্রমিকদের জাতীয় পরিচয়পত্র থাকলে স্পট রেজিস্ট্রেশন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকলে হার্ড কার্ডের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করে ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। কিন্তু কেন্দ্রে নিয়ে টিকা নেওয়ার কোনো আগ্রহই নেই পরিবহনশ্রমিকদের। এমনকি স্বাস্থ্যবিধি নিয়েও তাঁদের খুব একটা সতর্কতা নেই।
এতে যাত্রীদের ঝুঁকি বাড়বে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করে যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পরিবহনশ্রমিকেরা কম শিক্ষিত এবং স্বাস্থ্যজ্ঞান সম্পর্কেও ধারণা কম। তাই তাঁরা টিকার গুরুত্বটা খুব একটা বুঝতে চাচ্ছে না। ফলে শ্রমিকদের দোরগোড়ায় টিকা পৌঁছে দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। না হলে পরিবহন সেক্টরে করোনার ঝুঁকি আরও বাড়বে।’
আইইডিসিআরের উপদেষ্টা ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ড. মুশতাক হোসেন বলেন, ‘সকল পরিবহনশ্রমিককে টিকার আওতায় আনতে হলে পরিবহন মালিক-শ্রমিক এবং বিআরটিএ সবাই মিলে টার্মিনালেই টিকা দেওয়ার জন্য আদর্শ জায়গা করা উচিত। তা ছাড়া মোবাইল কেন্দ্রও করা যেতে পারে।’
এ প্রসঙ্গে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ব্যবস্থাপনা টাস্কফোর্স কমিটির সদস্যসচিব ডা. মো. শামসুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা টার্মিনালেই টিকা দিয়েছিলাম। কিন্তু সেখানে ভ্যাকসিনেশন করার মতো জায়গা নেই। তখন বিআরটিএ আমাদের বলেছে, আপনারা হাসপাতাল ঠিক করে দেন, শ্রমিকেরা সেখানে গিয়ে টিকা দেবে। এখন বিআরটিএ তালিকা দিচ্ছে, সে তালিকা অনুযায়ী নির্ধারিত স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে টাকা নিচ্ছেন শ্রমিকেরা। ঢাকা শহরের সব জায়গায় ঘুরে ঘুরে তো আর টিকা দেওয়া সম্ভব নয়। তা ছাড়া জেলার নির্ধারিত হাসপাতালে শ্রমিকদের টিকা দেওয়া হচ্ছে। আশা করছি সকল পরিবহনশ্রমিক টিকার আওতায় আসবে।’
সারা দেশে পরিবহন খাতে ৫০-৭০ লাখ শ্রমিক কাজ করছেন বলে দাবি সংশ্লিষ্ট সংগঠনগুলোর। কিন্তু পরিবহন শ্রমিক হিসেবে এ পর্যন্ত করোনাভাইরাসের টিকা নিয়েছেন মাত্র ৮১১ জন। অথচ করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে জারি করা সাম্প্রতিক বিধিনিষেধে বলা হয়েছে, সব ধরনের যানবাহনের চালক ও তাঁদের সহকারীদের আবশ্যিকভাবে কোভিড-১৯ টিকা সনদধারী হতে হবে। পরিবহন শ্রমিকদের জন্য নির্ধারিত স্বাস্থ্যকেন্দ্রে বিশেষ ব্যবস্থায় টিকা দেওয়ারও উদ্যোগ নিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এরপরও বেশির ভাগ যানবাহনের চালক ও সহকারীদের টিকার আওতায় আনা যায়নি।
পরিবহনশ্রমিকেরা বলছেন, দিনভর কাজে ব্যস্ত থাকার কারণে নির্ধারিত সময় মেনে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে গিয়ে টিকা নেওয়া তাঁদের জন্য কষ্টকর। তাই টিকা নিয়ে অনীহা দেখাচ্ছেন অনেকেই। এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য স্বাস্থ্যকেন্দ্রের বদলে তাঁদের জন্য টার্মিনালগুলোতে টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করার দাবি জানিয়েছেন শ্রমিকেরা। তাঁদের এই দাবিকে যৌক্তিক বলে মানছেন বিশেষজ্ঞরাও। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বলছে, টার্মিনালগুলোতে টিকা দেওয়ার পরিবেশ না থাকায় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে গিয়েই টিকা নিতে হবে।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ওসমান আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বিআরটিএকে (বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ) বলেছিলাম টার্মিনালে টিকা দিতে, কিন্তু তাঁরা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে দিচ্ছে। আমাদের কথা শুনে নাই। ফলে অনেক শ্রমিক টিকার আওতায় আসছে না।’
তবে বিআরটিএর চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদারের দাবি, শ্রমিকদের সুবিধার কথা চিন্তা করেই টার্মিনালের নিকটস্থ স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোতে টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, এসব কেন্দ্রে গিয়ে শ্রমিকেরা সহজেই টিকা নিতে পারেন।
কিন্তু টার্মিনালের বাইরে গিয়ে টিকা নেওয়ার ক্ষেত্রে পরিবহনশ্রমিকদের মধ্যে ব্যাপক অনীহা দেখা গেছে। বিভিন্ন টার্মিনাল ঘুরে কথা হয় পরিবহনশ্রমিকদের সঙ্গে। তাঁদের মধ্যে বেশির ভাগই টিকা নেননি এবং রেজিস্ট্রেশন করেও নানা অজুহাতে টিকা নিতে যাননি অনেকে। মহাখালী বাস টার্মিনালে সৌখিন পরিবহনের চালকের সহকারী সাইরুল ইসলাম বলেন, ‘গাড়ি নিয়ে সকালে বের হই, রাতে ফিরি টার্মিনালে। আলাদা করে হাসপাতালে গিয়ে টিকা নেওয়ার সুযোগ কই!’
শাহজালাল পরিবহনের চালক হাসেম আলী বলেন, ‘যেদিন টিকা নেওয়ার দিন নির্ধারিত ছিল, সেদিন ট্রিপ নিয়ে নেত্রকোনায় ছিলাম। এরপর আর টিকা নেওয়া হয়নি।’
বিআরটিএ সূত্র জানায়, ঢাকার বিভিন্ন টার্মিনালের ৮১১ জন শ্রমিক এখন পর্যন্ত টিকা পেয়েছেন। এর মধ্যে মহাখালী বাস টার্মিনালের ২৬৭ জন, গাবতলীর ১৭১ জন এবং সায়েদাবাদের ৩৭৩ জন। ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ফুলবাড়িয়া টার্মিনাল থেকে আরও ১৩৩ জন এবং সায়েদাবাদ থেকে ৪৩৫ জনের তালিকা পেয়েছে বিআরটিএ। দু-এক দিনের মধ্যে তালিকা অনুযায়ী তাঁদের টিকার ব্যবস্থা করা হবে।
গত ২০ জানুয়ারি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে এক চিঠিতে জানানো হয়, মহাখালীর ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতাল, মিরপুর-১-এর মাতৃ ও শিশুস্বাস্থ্য প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান, মাতুয়াইলের শিশু-মাতৃ স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান এবং শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে গণপরিবহন সংশ্লিষ্টদের টিকা দেওয়া হবে। ঢাকার এই চারটি কেন্দ্রে শ্রমিকদের জাতীয় পরিচয়পত্র থাকলে স্পট রেজিস্ট্রেশন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকলে হার্ড কার্ডের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করে ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। কিন্তু কেন্দ্রে নিয়ে টিকা নেওয়ার কোনো আগ্রহই নেই পরিবহনশ্রমিকদের। এমনকি স্বাস্থ্যবিধি নিয়েও তাঁদের খুব একটা সতর্কতা নেই।
এতে যাত্রীদের ঝুঁকি বাড়বে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করে যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পরিবহনশ্রমিকেরা কম শিক্ষিত এবং স্বাস্থ্যজ্ঞান সম্পর্কেও ধারণা কম। তাই তাঁরা টিকার গুরুত্বটা খুব একটা বুঝতে চাচ্ছে না। ফলে শ্রমিকদের দোরগোড়ায় টিকা পৌঁছে দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। না হলে পরিবহন সেক্টরে করোনার ঝুঁকি আরও বাড়বে।’
আইইডিসিআরের উপদেষ্টা ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ড. মুশতাক হোসেন বলেন, ‘সকল পরিবহনশ্রমিককে টিকার আওতায় আনতে হলে পরিবহন মালিক-শ্রমিক এবং বিআরটিএ সবাই মিলে টার্মিনালেই টিকা দেওয়ার জন্য আদর্শ জায়গা করা উচিত। তা ছাড়া মোবাইল কেন্দ্রও করা যেতে পারে।’
এ প্রসঙ্গে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ব্যবস্থাপনা টাস্কফোর্স কমিটির সদস্যসচিব ডা. মো. শামসুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা টার্মিনালেই টিকা দিয়েছিলাম। কিন্তু সেখানে ভ্যাকসিনেশন করার মতো জায়গা নেই। তখন বিআরটিএ আমাদের বলেছে, আপনারা হাসপাতাল ঠিক করে দেন, শ্রমিকেরা সেখানে গিয়ে টিকা দেবে। এখন বিআরটিএ তালিকা দিচ্ছে, সে তালিকা অনুযায়ী নির্ধারিত স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে টাকা নিচ্ছেন শ্রমিকেরা। ঢাকা শহরের সব জায়গায় ঘুরে ঘুরে তো আর টিকা দেওয়া সম্ভব নয়। তা ছাড়া জেলার নির্ধারিত হাসপাতালে শ্রমিকদের টিকা দেওয়া হচ্ছে। আশা করছি সকল পরিবহনশ্রমিক টিকার আওতায় আসবে।’
১০ বছর ধরে নিজের আত্মজীবনী লিখেছেন বরেণ্য অভিনেতা, নাট্যকার ও নির্মাতা আবুল হায়াত। নাম দিয়েছেন ‘রবি পথ’। অবশেষে প্রকাশ হচ্ছে তাঁর আত্মজীবনী। আগামী ২ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হয়েছে রবি পথের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
১ ঘণ্টা আগেএকদিন ভোরবেলা জাকারবার্গ লক্ষ করলেন যে পৃথিবীতে একটা ছোট্ট দেশে তাঁর সবচেয়ে বেশি ব্যবসা হচ্ছে। সামনের ফ্লোরটায় দেখলেন দেশটা ছোট বটে, কিন্তু জনসংখ্যা বেশি। আর এই দেশের জনসংখ্যার মধ্যে প্রায় অর্ধেক মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে। ফেসবুকে দেখতে পেলেন অসংখ্য বার্তা—সবই রাজনৈতিক এবং ছবিতে এ বিষয়ে বিপুল জনগণের
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ২৩ অক্টোবর এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ওই সংগঠনের বিরুদ্ধে অভিযোগ—বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তাদের নেতা-কর্মীরা ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সশস্ত্র হামলা পরিচালনা করে অসংখ্য আন্দোলনকারীকে হত্যা ও অনেকের জীবন বি
২ ঘণ্টা আগেইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম রোমান্টিক কবি ছিলেন জন কিটস। কবিতা ছাড়া কিটস কোনো গদ্য লেখার চেষ্টা করেননি। তাঁর কাব্যজীবন ছিল মাত্র ছয় বছরের। অর্থাৎ উনিশ থেকে চব্বিশ বছর বয়স পর্যন্ত। মৃত্যুর মাত্র চার বছর আগে তাঁর কবিতাগুলো প্রকাশিত হয়। তৎকালীন সমালোচকদের দ্বারা কিটসের কবিতা খুব একটা আলোচিত হয়নি। তবে মৃত্য
২ ঘণ্টা আগে