সাহিদুল ইসলাম চৌধুরী, ঢাকা
পাম চাষ থেকে শুরু করে গৃহকর্ম, নির্মাণকাজসহ বিভিন্ন খাতে দক্ষ-অদক্ষ মিলিয়ে মালয়েশিয়ায় এই মুহূর্তে দরকার কমপক্ষে ১০ লাখ বিদেশি কর্মী। দেশটির মানব সম্পদ মন্ত্রী ঢাকা ঘুরে গেলেন চলতি জুনের শুরুর দিকে। শুনিয়ে গেলেন, হয়রানি ছাড়া কম খরচে কর্মী নেওয়ার পথ খুঁজছেন তাঁরা। স্মারক সই হলো, কী প্রক্রিয়ায় কর্মীরা সে দেশে যাবেন, সে বিষয়ে। বলে গেলেন, দেশটির মন্ত্রিসভা স্মারক অনুমোদন দিলে কর্মী যাওয়ার প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হবে।
তবে পুত্রাজায়ায় মালয়েশিয়ার মন্ত্রি পরিষদের গত ৮ জুন অনুষ্ঠিত সভায় বিষয়টি ওঠেনি। এদিকে বাংলাদেশে জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো মালয়েশিয়ায় যেতে ইচ্ছুক কর্মীদের অনলাইনে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করেছে। এ খবর পেয়েই ফরিদপুর থেকে গতকাল সোমবার ঢাকায় এসেছেন আবদুল হাকিম। বয়স ২৮। রমনা এলাকায় কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিসের সামনে এসেই পড়লেন দালালের খপ্পরে। নিবন্ধনের জন্য তাঁর লাগার কথা ২০০ টাকা। দালাল চাইল হাজার টাকা।
হাকিম জানালেন, তাঁর এলাকায় এরই মধ্যে দালালেরা লোকজনের কাছ থেকে মালয়েশিয়া পাঠানো শুরু হবে বলে টাকা-পয়সা নিতে শুরু করেছে।
আপনার জেলায় তো জনশক্তি অফিস আছে। ঢাকায় এলেন কেন—জানতে চাইলে তিনি বললেন, ওরা কবে কাজ শুরু করতে পারবে, কিছুই বলল না।
তবে ফরিদপুর জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিসের সহকারী পরিচালক আবু মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেছেন, মালয়েশিয়া যেতে ইচ্ছুক ব্যক্তি নিবন্ধনে সহযোগিতা করার জন্য কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হয়েছে। কর্মীরা এলেই নিবন্ধন করতে পারবেন।
এদিকে কুয়ালালামপুরে কর্মরত বাংলাদেশি একজন কূটনীতিক জানিয়েছেন, বাংলাদেশের তরফে একটি প্রক্রিয়া দাঁড় করানোর চেষ্টা চলছে যাতে সরকারের তৈরি অনলাইন ডেটাবেইস থেকে মালয়েশিয়ার নিয়োগকারীরা তাঁদের প্রয়োজনীয় শ্রমিক বাছাই করতে পারেন। নিয়োগ পাওয়া কর্মীরা হয়রানি ছাড়া যতটা সম্ভব কম খরচে যাতে কাজে যোগ দিতে পারেন। নিয়োগ প্রক্রিয়া থেকে রিক্রুটিং এজেন্টদের দৌরাত্ম্য কমানোও এই প্রক্রিয়ার অন্যতম লক্ষ্য।
তবে মধ্যস্বত্বভোগীরা দুই দেশেই সক্রিয় আছে উল্লেখ করে ওই কূটনীতিক বলেন, মালয়েশিয়া সরকারের একটি অংশ ২৫টি রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে নিয়োগ সম্পন্ন করতে একমত হলেও প্রভাবশালী অন্য লবিগুলো আরও কয়েকটি রিক্রুটিং এজেন্সিকে এ সুযোগ দিতে চায়। বাংলাদেশেও কিছু সমস্যা আছে। রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো নিয়োগ প্রক্রিয়ায় নিজেদের অংশগ্রহণ চায়। গোলমাল বেঁধেছে এখানেই।
নিয়োগ বন্ধ হওয়ার আগে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো প্রায় চার লাখ টাকা নিত কর্মীদের কাছ থেকে। এ কথা জানিয়ে তিনি বলেন, এখন চেষ্টা করা হচ্ছে কোনোক্রমেই একজন কর্মীর মালয়েশিয়ায় কাজে যেতে যেন এক লাখ ৬০ হাজার টাকার বেশি খরচ হয়। ঢাকা-কুয়ালালামপুর একমুখী বিমান ভাড়া বাদ দিলেও এ টাকা থেকেই ‘সব পক্ষের’ ভালো লাভ করার সুযোগ আছে।
’মালয়েশিয়ায় একটু সময় লাগছে’ উল্লেখ করে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বললেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি কর্মীরা যাতে ভালো বেতন আর থাকার জায়গা ভালো পায়। শ্রমিক হিসেবে অন্য অধিকারগুলো যাতে ঠিক থাকে। যাওয়ার খরচ যাতে কম হয়। এসব চেষ্টা চলছে।’
মালয়েশিয়া একটি নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কর্মী নেওয়া শুরু করতে বাংলাদেশের সঙ্গে গত ২ জুন একটি সমঝোতা স্মারক সই করে। এই স্মারক অনুযায়ী উভয় সরকার নিজ নিজ দেশে নিয়োগ প্রক্রিয়ার কত লেনদেন করা যাবে, সে বিষয়ে আগাম ঘোষণা দেবে। মালয়েশীয় নিয়োগকারীরা কর্মীদের প্রথমবার আসা এবং কর্মকালীন চুক্তি শেষে দেশে ফিরে যাওয়ার বিমান ভাড়াসহ অধিকাংশ খরচ বহন করবে। আর পাসপোর্ট তৈরিসহ যাওয়ার প্রস্তুতি পর্বে বাংলাদেশ অংশের খরচ কর্মী নিজে বহন করবেন।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিজ (বায়রা)-র সাবেক মহাসচিব শামীম আহমেদ চৌধুরী গতকাল এ বিষয়ে বলেন, ২০১৬ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত মালয়েশিয়াগামী শ্রমিকদের ভোগান্তির জন্য যারা দায়ী ছিল, তারা আবার সক্রিয় হয়েছে। এ কারণে পুরো নিয়োগপ্রক্রিয়া চূড়ান্ত হওয়ার আগেই যাতে কর্মীরা টাকা-পয়সা দিতে শুরু না করে, সে জন্য সতর্কতা জারি করা দরকার।
মালয়েশিয়ার নিয়োগকর্তারা যাতে একটি ডেটাবেইসে নিবন্ধিত তালিকা থেকে নিজ প্রয়োজন অনুযায়ী অনলাইনে কর্মী বাছাইয়ের সুযোগ পান, সে জন্য বাংলাদেশ জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো মালয়েশিয়া যেতে ইচ্ছুক ১৮ থেকে ৪৫ বছর বয়স্ক কর্মীদের অনলাইনে নিবন্ধন সম্পন্ন করতে বলেছে।
ব্যুরো গত ১২ জুন এক বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, দেশের বিভিন্ন স্থানে অবস্থিত ৪২টি জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিস এবং নির্ধারিত কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে (টিটিসি) সরাসরি উপস্থিত হয়ে কর্মীরা নিজেদের নিবন্ধন করতে পারবে। নিবন্ধন সম্পন্ন করার জন্য পাসপোর্ট, পাসপোর্ট সাইজের ছবি, নিজের মোবাইল নম্বর, ই-মেইল ঠিকানা (যদি থাকে) এবং দক্ষতা সনদ (যদি থাকে) প্রযোজ্য ক্ষেত্রে স্ক্যান করে অনলাইনে দাখিল (আপলোড) করতে হবে। নিবন্ধনের জন্য ২০০ টাকা অফেরতযোগ্য সরকারি ফি পরিশোধ করতে হবে। এ ছাড়া সরকার অনুমোদিত ‘আমি প্রবাসী’ অ্যাপ ব্যবহার করেও নিবন্ধন করা যাবে। এ ক্ষেত্রে সরকার নির্ধারিত নিবন্ধন ফি ২০০ টাকার অতিরিক্ত আরও ১০০ টাকা অ্যাপের সার্ভিস ফি হিসেবে পরিশোধ করতে হবে। নিবন্ধন নম্বর ও এর কার্যকারিতা নিবন্ধনের তারিখ থেকে দুই বছর বহাল থাকবে।
পাম চাষ থেকে শুরু করে গৃহকর্ম, নির্মাণকাজসহ বিভিন্ন খাতে দক্ষ-অদক্ষ মিলিয়ে মালয়েশিয়ায় এই মুহূর্তে দরকার কমপক্ষে ১০ লাখ বিদেশি কর্মী। দেশটির মানব সম্পদ মন্ত্রী ঢাকা ঘুরে গেলেন চলতি জুনের শুরুর দিকে। শুনিয়ে গেলেন, হয়রানি ছাড়া কম খরচে কর্মী নেওয়ার পথ খুঁজছেন তাঁরা। স্মারক সই হলো, কী প্রক্রিয়ায় কর্মীরা সে দেশে যাবেন, সে বিষয়ে। বলে গেলেন, দেশটির মন্ত্রিসভা স্মারক অনুমোদন দিলে কর্মী যাওয়ার প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হবে।
তবে পুত্রাজায়ায় মালয়েশিয়ার মন্ত্রি পরিষদের গত ৮ জুন অনুষ্ঠিত সভায় বিষয়টি ওঠেনি। এদিকে বাংলাদেশে জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো মালয়েশিয়ায় যেতে ইচ্ছুক কর্মীদের অনলাইনে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করেছে। এ খবর পেয়েই ফরিদপুর থেকে গতকাল সোমবার ঢাকায় এসেছেন আবদুল হাকিম। বয়স ২৮। রমনা এলাকায় কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিসের সামনে এসেই পড়লেন দালালের খপ্পরে। নিবন্ধনের জন্য তাঁর লাগার কথা ২০০ টাকা। দালাল চাইল হাজার টাকা।
হাকিম জানালেন, তাঁর এলাকায় এরই মধ্যে দালালেরা লোকজনের কাছ থেকে মালয়েশিয়া পাঠানো শুরু হবে বলে টাকা-পয়সা নিতে শুরু করেছে।
আপনার জেলায় তো জনশক্তি অফিস আছে। ঢাকায় এলেন কেন—জানতে চাইলে তিনি বললেন, ওরা কবে কাজ শুরু করতে পারবে, কিছুই বলল না।
তবে ফরিদপুর জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিসের সহকারী পরিচালক আবু মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেছেন, মালয়েশিয়া যেতে ইচ্ছুক ব্যক্তি নিবন্ধনে সহযোগিতা করার জন্য কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হয়েছে। কর্মীরা এলেই নিবন্ধন করতে পারবেন।
এদিকে কুয়ালালামপুরে কর্মরত বাংলাদেশি একজন কূটনীতিক জানিয়েছেন, বাংলাদেশের তরফে একটি প্রক্রিয়া দাঁড় করানোর চেষ্টা চলছে যাতে সরকারের তৈরি অনলাইন ডেটাবেইস থেকে মালয়েশিয়ার নিয়োগকারীরা তাঁদের প্রয়োজনীয় শ্রমিক বাছাই করতে পারেন। নিয়োগ পাওয়া কর্মীরা হয়রানি ছাড়া যতটা সম্ভব কম খরচে যাতে কাজে যোগ দিতে পারেন। নিয়োগ প্রক্রিয়া থেকে রিক্রুটিং এজেন্টদের দৌরাত্ম্য কমানোও এই প্রক্রিয়ার অন্যতম লক্ষ্য।
তবে মধ্যস্বত্বভোগীরা দুই দেশেই সক্রিয় আছে উল্লেখ করে ওই কূটনীতিক বলেন, মালয়েশিয়া সরকারের একটি অংশ ২৫টি রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে নিয়োগ সম্পন্ন করতে একমত হলেও প্রভাবশালী অন্য লবিগুলো আরও কয়েকটি রিক্রুটিং এজেন্সিকে এ সুযোগ দিতে চায়। বাংলাদেশেও কিছু সমস্যা আছে। রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো নিয়োগ প্রক্রিয়ায় নিজেদের অংশগ্রহণ চায়। গোলমাল বেঁধেছে এখানেই।
নিয়োগ বন্ধ হওয়ার আগে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো প্রায় চার লাখ টাকা নিত কর্মীদের কাছ থেকে। এ কথা জানিয়ে তিনি বলেন, এখন চেষ্টা করা হচ্ছে কোনোক্রমেই একজন কর্মীর মালয়েশিয়ায় কাজে যেতে যেন এক লাখ ৬০ হাজার টাকার বেশি খরচ হয়। ঢাকা-কুয়ালালামপুর একমুখী বিমান ভাড়া বাদ দিলেও এ টাকা থেকেই ‘সব পক্ষের’ ভালো লাভ করার সুযোগ আছে।
’মালয়েশিয়ায় একটু সময় লাগছে’ উল্লেখ করে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বললেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি কর্মীরা যাতে ভালো বেতন আর থাকার জায়গা ভালো পায়। শ্রমিক হিসেবে অন্য অধিকারগুলো যাতে ঠিক থাকে। যাওয়ার খরচ যাতে কম হয়। এসব চেষ্টা চলছে।’
মালয়েশিয়া একটি নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কর্মী নেওয়া শুরু করতে বাংলাদেশের সঙ্গে গত ২ জুন একটি সমঝোতা স্মারক সই করে। এই স্মারক অনুযায়ী উভয় সরকার নিজ নিজ দেশে নিয়োগ প্রক্রিয়ার কত লেনদেন করা যাবে, সে বিষয়ে আগাম ঘোষণা দেবে। মালয়েশীয় নিয়োগকারীরা কর্মীদের প্রথমবার আসা এবং কর্মকালীন চুক্তি শেষে দেশে ফিরে যাওয়ার বিমান ভাড়াসহ অধিকাংশ খরচ বহন করবে। আর পাসপোর্ট তৈরিসহ যাওয়ার প্রস্তুতি পর্বে বাংলাদেশ অংশের খরচ কর্মী নিজে বহন করবেন।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিজ (বায়রা)-র সাবেক মহাসচিব শামীম আহমেদ চৌধুরী গতকাল এ বিষয়ে বলেন, ২০১৬ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত মালয়েশিয়াগামী শ্রমিকদের ভোগান্তির জন্য যারা দায়ী ছিল, তারা আবার সক্রিয় হয়েছে। এ কারণে পুরো নিয়োগপ্রক্রিয়া চূড়ান্ত হওয়ার আগেই যাতে কর্মীরা টাকা-পয়সা দিতে শুরু না করে, সে জন্য সতর্কতা জারি করা দরকার।
মালয়েশিয়ার নিয়োগকর্তারা যাতে একটি ডেটাবেইসে নিবন্ধিত তালিকা থেকে নিজ প্রয়োজন অনুযায়ী অনলাইনে কর্মী বাছাইয়ের সুযোগ পান, সে জন্য বাংলাদেশ জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো মালয়েশিয়া যেতে ইচ্ছুক ১৮ থেকে ৪৫ বছর বয়স্ক কর্মীদের অনলাইনে নিবন্ধন সম্পন্ন করতে বলেছে।
ব্যুরো গত ১২ জুন এক বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, দেশের বিভিন্ন স্থানে অবস্থিত ৪২টি জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিস এবং নির্ধারিত কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে (টিটিসি) সরাসরি উপস্থিত হয়ে কর্মীরা নিজেদের নিবন্ধন করতে পারবে। নিবন্ধন সম্পন্ন করার জন্য পাসপোর্ট, পাসপোর্ট সাইজের ছবি, নিজের মোবাইল নম্বর, ই-মেইল ঠিকানা (যদি থাকে) এবং দক্ষতা সনদ (যদি থাকে) প্রযোজ্য ক্ষেত্রে স্ক্যান করে অনলাইনে দাখিল (আপলোড) করতে হবে। নিবন্ধনের জন্য ২০০ টাকা অফেরতযোগ্য সরকারি ফি পরিশোধ করতে হবে। এ ছাড়া সরকার অনুমোদিত ‘আমি প্রবাসী’ অ্যাপ ব্যবহার করেও নিবন্ধন করা যাবে। এ ক্ষেত্রে সরকার নির্ধারিত নিবন্ধন ফি ২০০ টাকার অতিরিক্ত আরও ১০০ টাকা অ্যাপের সার্ভিস ফি হিসেবে পরিশোধ করতে হবে। নিবন্ধন নম্বর ও এর কার্যকারিতা নিবন্ধনের তারিখ থেকে দুই বছর বহাল থাকবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে