নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম থেকে
মিরপুরে যখন রানের হাপিত্যেশ বাড়ে, সবাই তাকিয়ে থাকে চট্টগ্রামের দিকে। এবার বিপিএলে কিছুটা চমকে দিয়ে যখন মিরপুরের উইকেটে রানবন্যা দেখা গেল, চট্টগ্রামে ঠিক উল্টো। জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে লো-স্কোরিং ম্যাচের দেখাই মিলছে বেশি।
এবার চট্টগ্রাম পর্বে প্রথম ম্যাচে অবশ্য প্রত্যাশিত রানই দেখা গিয়েছিল। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বিপক্ষে ফরচুন বরিশাল করে ২০২, জবাবে চট্টগ্রাম থামে ১৭৬ রানে। এরপর থেকে আর দেখা যায়নি রানবন্যা। বেশির ভাগই ছোট স্কোরের ইনিংস দেখা যাচ্ছে।
মিরপুরের উইকেটের মতোই বল নিচু হয়ে আসায় শট খেলতে বেগ পেতে হচ্ছে ব্যাটারদের। পরশু এবারের বিপিএলে প্রথম হারের পর সিলেটের কোচ রাজিন সালেহ উইকেটের আচরণ নিয়ে বলছিলেন, ‘উইকেটে একটু ঘাস থাকলে ভালো হতো। ঘাস কেটে ফেলায় এখানে বলটা ধরছে এবং কিছু বল নিচু হয়ে যাচ্ছে। যেহেতু ঘাস নেই, রাতের খেলাতে ব্যবহৃত উইকেট, তাতে বলও বেশি গ্রিপ করছে। সাধারণত সাদা রঙের উইকেটে একটু ঘাস থাকলে ভালো যায়। ঘাস কমে যাওয়ায় উইকেট একটু স্টিকি হয়ে গেছে। বল গ্রিপ করার পরিস্থিতি বেশি তৈরি হয়েছে। রানটা তাই কম হচ্ছে।’
চট্টগ্রামের উইকেট নিয়ে তাসকিন আহমেদও অবাক। গতকাল ঢাকা পেসার সাংবাদিকদের বলছিলেন, ‘এবার একটু সারপ্রাইজিং (চট্টগ্রামে প্রত্যাশিত রান না হওয়া)। স্পিনাররা ভালো সহায়তা পাচ্ছে। বল লো হচ্ছে, গ্রিপ করছে।’ আর এমন উইকেটেও ভালো করা লিটন বললেন, ‘ঢাকায় শেষ দুটো ম্যাচে রান হওয়ার কারণ ছিল প্রবল শিশিরের প্রভাব। যেটা খুব কম থাকে। চট্টগ্রামে এ সময়ে খেলা হলে প্রচুর শিশির থাকে। রাতের ম্যাচে দেখবেন ১৯০, ২০০ রানও তাড়া করে ফেলা যায়। গত দুই-তিন ম্যাচে কিন্তু শিশির নেই। শিশির না থাকায় উইকেটের আচরণ ভিন্ন হয়ে গেছে।’
আর মাঠের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা বিসিবির এক কর্মকর্তা জানালেন, গত তিন-চার মাস চট্টগ্রামের উইকেট খুব একটা বিশ্রামের সুযোগ পায়নি। এর মধ্যে বেশির ভাগ ম্যাচই ছিল লাল বলের। এর মধ্যে ছিল ভারত দলের বিপক্ষে একটি টেস্টও। একটু বিশ্রাম পেলেই আবার আগের মতো রান বন্যা দেখা যাবে। এই বিপিএলে আর বিশ্রাম নেওয়ার সুযোগ নেই জহুর আহমেদের। এখানে বাকি চার ম্যাচে রানবন্যা দেখা গেলে অবাক হওয়ার মতোই ব্যাপার হবে।
গতকাল এক দিনের বিরতিতে আজ আবার জহুর আহমেদে গড়াচ্ছে মাঠের খেলা। দিনের প্রথম ম্যাচটি কুমিল্লা-ঢাকার আর সন্ধ্যায় বরিশাল-রংপুরের। চট্টগ্রাম পর্বের বাকি চার ম্যাচে কেমন রান ওঠে, সেটিই দেখার অপেক্ষায় দর্শকেরা।
মিরপুরে যখন রানের হাপিত্যেশ বাড়ে, সবাই তাকিয়ে থাকে চট্টগ্রামের দিকে। এবার বিপিএলে কিছুটা চমকে দিয়ে যখন মিরপুরের উইকেটে রানবন্যা দেখা গেল, চট্টগ্রামে ঠিক উল্টো। জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে লো-স্কোরিং ম্যাচের দেখাই মিলছে বেশি।
এবার চট্টগ্রাম পর্বে প্রথম ম্যাচে অবশ্য প্রত্যাশিত রানই দেখা গিয়েছিল। চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বিপক্ষে ফরচুন বরিশাল করে ২০২, জবাবে চট্টগ্রাম থামে ১৭৬ রানে। এরপর থেকে আর দেখা যায়নি রানবন্যা। বেশির ভাগই ছোট স্কোরের ইনিংস দেখা যাচ্ছে।
মিরপুরের উইকেটের মতোই বল নিচু হয়ে আসায় শট খেলতে বেগ পেতে হচ্ছে ব্যাটারদের। পরশু এবারের বিপিএলে প্রথম হারের পর সিলেটের কোচ রাজিন সালেহ উইকেটের আচরণ নিয়ে বলছিলেন, ‘উইকেটে একটু ঘাস থাকলে ভালো হতো। ঘাস কেটে ফেলায় এখানে বলটা ধরছে এবং কিছু বল নিচু হয়ে যাচ্ছে। যেহেতু ঘাস নেই, রাতের খেলাতে ব্যবহৃত উইকেট, তাতে বলও বেশি গ্রিপ করছে। সাধারণত সাদা রঙের উইকেটে একটু ঘাস থাকলে ভালো যায়। ঘাস কমে যাওয়ায় উইকেট একটু স্টিকি হয়ে গেছে। বল গ্রিপ করার পরিস্থিতি বেশি তৈরি হয়েছে। রানটা তাই কম হচ্ছে।’
চট্টগ্রামের উইকেট নিয়ে তাসকিন আহমেদও অবাক। গতকাল ঢাকা পেসার সাংবাদিকদের বলছিলেন, ‘এবার একটু সারপ্রাইজিং (চট্টগ্রামে প্রত্যাশিত রান না হওয়া)। স্পিনাররা ভালো সহায়তা পাচ্ছে। বল লো হচ্ছে, গ্রিপ করছে।’ আর এমন উইকেটেও ভালো করা লিটন বললেন, ‘ঢাকায় শেষ দুটো ম্যাচে রান হওয়ার কারণ ছিল প্রবল শিশিরের প্রভাব। যেটা খুব কম থাকে। চট্টগ্রামে এ সময়ে খেলা হলে প্রচুর শিশির থাকে। রাতের ম্যাচে দেখবেন ১৯০, ২০০ রানও তাড়া করে ফেলা যায়। গত দুই-তিন ম্যাচে কিন্তু শিশির নেই। শিশির না থাকায় উইকেটের আচরণ ভিন্ন হয়ে গেছে।’
আর মাঠের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা বিসিবির এক কর্মকর্তা জানালেন, গত তিন-চার মাস চট্টগ্রামের উইকেট খুব একটা বিশ্রামের সুযোগ পায়নি। এর মধ্যে বেশির ভাগ ম্যাচই ছিল লাল বলের। এর মধ্যে ছিল ভারত দলের বিপক্ষে একটি টেস্টও। একটু বিশ্রাম পেলেই আবার আগের মতো রান বন্যা দেখা যাবে। এই বিপিএলে আর বিশ্রাম নেওয়ার সুযোগ নেই জহুর আহমেদের। এখানে বাকি চার ম্যাচে রানবন্যা দেখা গেলে অবাক হওয়ার মতোই ব্যাপার হবে।
গতকাল এক দিনের বিরতিতে আজ আবার জহুর আহমেদে গড়াচ্ছে মাঠের খেলা। দিনের প্রথম ম্যাচটি কুমিল্লা-ঢাকার আর সন্ধ্যায় বরিশাল-রংপুরের। চট্টগ্রাম পর্বের বাকি চার ম্যাচে কেমন রান ওঠে, সেটিই দেখার অপেক্ষায় দর্শকেরা।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে