সারিয়াকান্দি (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে মিষ্টি আলু চাষ করে ভালো ফলন পেয়েছেন চাষিরা। দাম কম পাওয়ায় এ ফসলের চাষ করা প্রায় ছেড়ে দিয়েছিলেন তাঁরা। তবে এখন ভালো দাম পাওয়ায় কৃষকেরা আবার মিষ্টি আলু চাষে ঝুঁকে পড়ছেন।
কয়েক বছর ধরে মিষ্টি আলুর ভালো দাম পাচ্ছেন কৃষকেরা। এখন মৌসুমি সময়ে বাজারে প্রতি কেজি মিষ্টি আলু বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকা। মৌসুম ছাড়া মিষ্টি আলু ৮০ টাকা থেকে ৯০ টাকা কেজি পর্যন্ত বিক্রি হয়। ফলে পুনরায় কৃষকেরা মিষ্টি আলুর চাষ শুরু করেছেন।
যমুনা ও বাঙ্গালী নদীবিধৌত সারিয়াকান্দির মাটি বেলে দোআঁশ হওয়ায় এখানে আগে থেকেই মিষ্টি আলুর ভালো ফলন হয়। নব্বইয়ের দশকের দিকে মিষ্টি আলুর কেজি ছিল ২ টাকা। বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে সবকিছুর দাম বাড়লেও মিষ্টি আলুর দাম সেভাবে বাড়েনি। তাই কৃষকেরা মিষ্টি আলু চাষ থেকে প্রায় মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলেন।
চরের পতিত জমিগুলোতে চাষিরা মিষ্টি আলু চাষ করেন। এটি চাষে জমিতে বাড়তি কোনো সার দিতে হয় না। শুধু কৃষকেরা জমিতে দু-একটি চাষ দিয়ে মিষ্টি আলুর কাণ্ড রোপণ করেন এবং কয়েক মাস পর পরিপক্ব আলু উত্তোলন করেন। এ ক্ষেত্রে বলা যায়, কোনো পরিচর্যা ছাড়াই কৃষকেরা এর ফলন পান।
উপজেলার নারচী ইউনিয়নের চর গোদাগাড়ী গ্রামে প্রায় ১৫০ বিঘা জমির সুবিশাল মিষ্টি আলুর পাথার রয়েছে। সেখানে কথা হয় মিষ্টি আলুচাষি শাহজাহান আলীর সঙ্গে। তিনি জানান, এ বছর আড়াই বিঘা জমিতে মিষ্টি আলু লাগিয়েছিলেন। সবটুকু জমির মিষ্টি আলু উত্তোলন করে তিনি ১২০ মণ আলু পেয়েছেন। বাজারে ভালো দাম পাওয়ায় তিনি খুশি।
কাজলা ইউনিয়নের উত্তর টেংরাকুড়া চরের ইস্কর চৌধুরী বলেন, মিষ্টি আলু চাষে কোনো ঝামেলাই নেই। চাষ দিয়ে জমিত কাণ্ড রোপণ করার পর আর কোনো পরিচর্যা হয়নি। কয়েক মাস পর শুধু জমি থেকে মিষ্টি আলু উত্তোলন করতে হয়। তিনি এ বছর ২৫ শতাংশ জমি থেকে ৪০ মণ মিষ্টি আলু পেয়েছেন।
সারিয়াকান্দি উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্যমতে, চলতি বছরে মিষ্টি আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৫১৫ হেক্টর। অর্জিত হয়েছে ৫১০ হেক্টর। হেক্টরপ্রতি মিষ্টি আলুর ফলন ১৩ টন। সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসের দিকে মিষ্টি আলুর কাণ্ড জমিতে রোপণ করতে হয়। মার্চ-এপ্রিল মাসের দিকে জমি থেকে আলু উত্তোলন করতে হয়।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল হালিম বলেন, ‘মিষ্টি আলু একটি ভিটামিনসমৃদ্ধ খাবার। এটি আমাদের ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করে। বাজারে ভালো দাম পাওয়ায় এবং অন্য ফসলের তুলনায় এ ফসলে ভালো লাভের কারণে কৃষকেরা এখন মিষ্টি আলু চাষের দিকে ঝুঁকে পড়েছেন।’
বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে মিষ্টি আলু চাষ করে ভালো ফলন পেয়েছেন চাষিরা। দাম কম পাওয়ায় এ ফসলের চাষ করা প্রায় ছেড়ে দিয়েছিলেন তাঁরা। তবে এখন ভালো দাম পাওয়ায় কৃষকেরা আবার মিষ্টি আলু চাষে ঝুঁকে পড়ছেন।
কয়েক বছর ধরে মিষ্টি আলুর ভালো দাম পাচ্ছেন কৃষকেরা। এখন মৌসুমি সময়ে বাজারে প্রতি কেজি মিষ্টি আলু বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকা। মৌসুম ছাড়া মিষ্টি আলু ৮০ টাকা থেকে ৯০ টাকা কেজি পর্যন্ত বিক্রি হয়। ফলে পুনরায় কৃষকেরা মিষ্টি আলুর চাষ শুরু করেছেন।
যমুনা ও বাঙ্গালী নদীবিধৌত সারিয়াকান্দির মাটি বেলে দোআঁশ হওয়ায় এখানে আগে থেকেই মিষ্টি আলুর ভালো ফলন হয়। নব্বইয়ের দশকের দিকে মিষ্টি আলুর কেজি ছিল ২ টাকা। বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে সবকিছুর দাম বাড়লেও মিষ্টি আলুর দাম সেভাবে বাড়েনি। তাই কৃষকেরা মিষ্টি আলু চাষ থেকে প্রায় মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলেন।
চরের পতিত জমিগুলোতে চাষিরা মিষ্টি আলু চাষ করেন। এটি চাষে জমিতে বাড়তি কোনো সার দিতে হয় না। শুধু কৃষকেরা জমিতে দু-একটি চাষ দিয়ে মিষ্টি আলুর কাণ্ড রোপণ করেন এবং কয়েক মাস পর পরিপক্ব আলু উত্তোলন করেন। এ ক্ষেত্রে বলা যায়, কোনো পরিচর্যা ছাড়াই কৃষকেরা এর ফলন পান।
উপজেলার নারচী ইউনিয়নের চর গোদাগাড়ী গ্রামে প্রায় ১৫০ বিঘা জমির সুবিশাল মিষ্টি আলুর পাথার রয়েছে। সেখানে কথা হয় মিষ্টি আলুচাষি শাহজাহান আলীর সঙ্গে। তিনি জানান, এ বছর আড়াই বিঘা জমিতে মিষ্টি আলু লাগিয়েছিলেন। সবটুকু জমির মিষ্টি আলু উত্তোলন করে তিনি ১২০ মণ আলু পেয়েছেন। বাজারে ভালো দাম পাওয়ায় তিনি খুশি।
কাজলা ইউনিয়নের উত্তর টেংরাকুড়া চরের ইস্কর চৌধুরী বলেন, মিষ্টি আলু চাষে কোনো ঝামেলাই নেই। চাষ দিয়ে জমিত কাণ্ড রোপণ করার পর আর কোনো পরিচর্যা হয়নি। কয়েক মাস পর শুধু জমি থেকে মিষ্টি আলু উত্তোলন করতে হয়। তিনি এ বছর ২৫ শতাংশ জমি থেকে ৪০ মণ মিষ্টি আলু পেয়েছেন।
সারিয়াকান্দি উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্যমতে, চলতি বছরে মিষ্টি আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৫১৫ হেক্টর। অর্জিত হয়েছে ৫১০ হেক্টর। হেক্টরপ্রতি মিষ্টি আলুর ফলন ১৩ টন। সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসের দিকে মিষ্টি আলুর কাণ্ড জমিতে রোপণ করতে হয়। মার্চ-এপ্রিল মাসের দিকে জমি থেকে আলু উত্তোলন করতে হয়।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল হালিম বলেন, ‘মিষ্টি আলু একটি ভিটামিনসমৃদ্ধ খাবার। এটি আমাদের ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করে। বাজারে ভালো দাম পাওয়ায় এবং অন্য ফসলের তুলনায় এ ফসলে ভালো লাভের কারণে কৃষকেরা এখন মিষ্টি আলু চাষের দিকে ঝুঁকে পড়েছেন।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে