আজকের পত্রিকা ডেস্ক
নোয়াখালী ও ফেনীতে ঈদের আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহারের ঘর পেয়েছে ভূমিহীন ও গৃহহীন ১ হাজার ৫৭২ পরিবার। মুজিববর্ষ উপলক্ষে তৃতীয় পর্যায়ে গতকাল মঙ্গলবার জমিসহ এসব ঘর হস্তান্তর করা হয়। প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে সারা দেশে নির্মিত এসব ঘরের চাবি হস্তান্তর করেন।
নোয়াখালী: জেলার ৯টি উপজেলায় তৃতীয় ধাপে প্রধানমন্ত্রীর ঘর পেল ১ হাজার ২৮৬ পরিবার। গতকাল বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সদর উপজেলা পরিষদের মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে জমির দলিল হস্তান্তর করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিজাম উদ্দিন আহমেদ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নিলুফার মমিন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) হাফিজুল হক, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. জহিরুল ইসলাম। এ ছাড়া উপহারের ঘর ও জমির দলিল পাওয়া গৃহহীন ১০টি পরিবারের সদস্যরাসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
ইউএনও বলেন, নোয়াখালী সদরে মোট ৪৩৫টি গৃহহীন পরিবারকে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর দেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে। গতকালের ১০টিসহ ইতিমধ্যে মোট ৩৭টি পরিবারকে ঘর উপহার দেওয়া হয়েছে।
এর আগে ১১টায় ভার্চুয়ালি প্রধানমন্ত্রী সারা দেশে গৃহহীনদের মধ্যে ঘর ও জমির দলিল হস্তান্তর অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন এবং প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন।
ফেনী: উপহারের ঘর পেয়েছে ২৮৬টি পরিবার। এর মধ্যে ফেনী সদর উপজেলায় ৯৪টি পরিবার, পরশুরামে ৩৮, সোনাগাজীতে ৫৮, দাগনভূঞায় ৩০, ফুলগাজীতে ৩০ ও ছাগলনাইয়ায় ৩৬টি পরিবার রয়েছে। একযোগে জেলার সব উপজেলায় আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে গৃহহীনদের মাঝে এ ঘরগুলো হস্তান্তর করা হয়েছে।
ফেনী সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ঘর প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক আবু সেলিম মাহমুদ-উল হাসান। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাসরীন সুলতানার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন ফেনী সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শুসেন চন্দ্র শীল।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ ভূঁইয়ার সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জোসনা আরা জুসি, কৃষি কর্মকর্তা শারমীন আক্তারসহ জনপ্রতিনিধি ও বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা ও উপকারভোগীরা।
উপকারভোগীদের মধ্যে বক্তব্য দেন মো. শাহীন মিয়া ও শুকলা দে। শেষে উপকারভোগীদের হাতে প্রধান অতিথিসহ অন্যান্য অতিথিরা ঘরের চাবি ও জমির দলিল তুলে দেন।
ঘর পাওয়া রেহানা বেগম বলেন, ‘বিয়ের পর স্বামীর কোনো বাড়ি ছিল না। সরকারি লোকেরা আমাগো সুন্দর দালান নির্মাণ করে দিয়েছেন।’ ফাতেমা বেগম বলেন, ‘আমার স্বামী যা আয় করত, তা দিয়ে বাসাভাড়া ও খাবারের টাকাই ঠিকমতো হতো না। কখনো নতুন পোশাক পরতে পারিনি। খুব কষ্ট করে চলেছি। ঘর পাওয়ার পর আমাদের কষ্ট দূর হয়েছে।’
নোয়াখালী ও ফেনীতে ঈদের আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহারের ঘর পেয়েছে ভূমিহীন ও গৃহহীন ১ হাজার ৫৭২ পরিবার। মুজিববর্ষ উপলক্ষে তৃতীয় পর্যায়ে গতকাল মঙ্গলবার জমিসহ এসব ঘর হস্তান্তর করা হয়। প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে সারা দেশে নির্মিত এসব ঘরের চাবি হস্তান্তর করেন।
নোয়াখালী: জেলার ৯টি উপজেলায় তৃতীয় ধাপে প্রধানমন্ত্রীর ঘর পেল ১ হাজার ২৮৬ পরিবার। গতকাল বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সদর উপজেলা পরিষদের মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে জমির দলিল হস্তান্তর করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিজাম উদ্দিন আহমেদ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নিলুফার মমিন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) হাফিজুল হক, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. জহিরুল ইসলাম। এ ছাড়া উপহারের ঘর ও জমির দলিল পাওয়া গৃহহীন ১০টি পরিবারের সদস্যরাসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
ইউএনও বলেন, নোয়াখালী সদরে মোট ৪৩৫টি গৃহহীন পরিবারকে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর দেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে। গতকালের ১০টিসহ ইতিমধ্যে মোট ৩৭টি পরিবারকে ঘর উপহার দেওয়া হয়েছে।
এর আগে ১১টায় ভার্চুয়ালি প্রধানমন্ত্রী সারা দেশে গৃহহীনদের মধ্যে ঘর ও জমির দলিল হস্তান্তর অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন এবং প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন।
ফেনী: উপহারের ঘর পেয়েছে ২৮৬টি পরিবার। এর মধ্যে ফেনী সদর উপজেলায় ৯৪টি পরিবার, পরশুরামে ৩৮, সোনাগাজীতে ৫৮, দাগনভূঞায় ৩০, ফুলগাজীতে ৩০ ও ছাগলনাইয়ায় ৩৬টি পরিবার রয়েছে। একযোগে জেলার সব উপজেলায় আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে গৃহহীনদের মাঝে এ ঘরগুলো হস্তান্তর করা হয়েছে।
ফেনী সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ঘর প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক আবু সেলিম মাহমুদ-উল হাসান। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাসরীন সুলতানার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন ফেনী সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শুসেন চন্দ্র শীল।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ ভূঁইয়ার সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জোসনা আরা জুসি, কৃষি কর্মকর্তা শারমীন আক্তারসহ জনপ্রতিনিধি ও বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা ও উপকারভোগীরা।
উপকারভোগীদের মধ্যে বক্তব্য দেন মো. শাহীন মিয়া ও শুকলা দে। শেষে উপকারভোগীদের হাতে প্রধান অতিথিসহ অন্যান্য অতিথিরা ঘরের চাবি ও জমির দলিল তুলে দেন।
ঘর পাওয়া রেহানা বেগম বলেন, ‘বিয়ের পর স্বামীর কোনো বাড়ি ছিল না। সরকারি লোকেরা আমাগো সুন্দর দালান নির্মাণ করে দিয়েছেন।’ ফাতেমা বেগম বলেন, ‘আমার স্বামী যা আয় করত, তা দিয়ে বাসাভাড়া ও খাবারের টাকাই ঠিকমতো হতো না। কখনো নতুন পোশাক পরতে পারিনি। খুব কষ্ট করে চলেছি। ঘর পাওয়ার পর আমাদের কষ্ট দূর হয়েছে।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে