পটুয়াখালী প্রতিনিধি
পৌরসভা নির্বাচনের আগে পটুয়াখালীতে এক প্রার্থীর পক্ষে সভা করে সমর্থন দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাজী আলমগীরের বিরুদ্ধে। অভিযোগ রয়েছে, ওই প্রার্থীকে সমর্থন দিতে টাকা নিয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। গত ২৪ জানুয়ারি বিভিন্ন পৌরসভার তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই নির্বাচন এবার দলীয় প্রতীকে হচ্ছে না।
এরপর কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে জানানো হয়, দল থেকে কাউকে সমর্থন দেওয়া হবে না। নেতা-কর্মীরা তাঁদের পছন্দের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করতে পারবেন। তবে কাজী আলমগীর জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক মেয়র শফিকুল ইসলামকে নিয়ে সভা করে সমর্থন দেওয়ায় এ নিয়ে বিভ্রান্তি দেখা দিয়েছে।
আগামী ৯ মার্চ পটুয়াখালী পৌরসভা নির্বাচন সামনে রেখে ইতিমধ্যে প্রচার শুরু করেছেন আওয়ামী লীগের আরও দুই নেতা। তাঁরা হলেন পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য ও বর্তমান মেয়র মহিউদ্দিন আহমেদ ও পৌর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এনায়েত হোসেন।
তবে এই দুই নেতা সভাপতির কোনো আনুকূল্য পাচ্ছেন না। গত শনিবার হঠাৎ সভা ডেকে মেয়র নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করেন তিনি। সভায় কাজী আলমগীর বলেন, ‘গতকাল প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আমার পৌরসভা নির্বাচন নিয়ে যে আলোচনা হয়, সে আলোচনার প্রেক্ষিতে আমরা এই জরুরি সভা ডেকেছি। অনেক অনেক বক্তব্য দিয়েছেন এবং সময় ক্ষেপণ না করে আমি পার্টির প্রেসিডেন্ট হিসেবে বিগত নির্বাচনের অভিজ্ঞতার আলোকে এবং দলের সবার সম্মতিক্রমে শফিকুল ইসলামকে সমর্থন দিচ্ছি।’
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির এই বক্তব্যে অসন্তোষ প্রকাশ করেন জেলা যুবলীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘নানক ভাই (আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক), বাহাউদ্দিন নাছিম ভাই (যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম) এবং পার্টির সাধারণ সম্পাদক (ওবায়দুল কাদের) মিডিয়ার মাধ্যমে বলল, দল থেকে কাউকে সমর্থন দেবে না। সে ক্ষেত্রে জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি কীভাবে দেয়, আমরা হতাশ। তার এই বক্তব্যে নেতা-কর্মীদের মাঝে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে।’
শফিকুল ইসলামকে সমর্থন দেওয়ার ক্ষেত্রে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির বিরুদ্ধে আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ তুলেছেন দলটির নেতা ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, ‘আমরা শুনেছি, বড় ধরনের আর্থিক বিনিময়ে তাঁকে সমর্থন দিয়েছেন।’
এ প্রসঙ্গে বর্তমান মেয়র মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘তাঁর (জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি) এই সিদ্ধান্ত কোনো নেতা-কর্মী মানে না, উল্টো তাঁর কারণে দল ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।’
তবে এ বিষয়ে জানতে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাজী আলমগীরের মোবাইলে একাধিকবার কল করা হয়। তবে তিনি সাড়া দেননি।
পৌরসভা নির্বাচনের আগে পটুয়াখালীতে এক প্রার্থীর পক্ষে সভা করে সমর্থন দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাজী আলমগীরের বিরুদ্ধে। অভিযোগ রয়েছে, ওই প্রার্থীকে সমর্থন দিতে টাকা নিয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। গত ২৪ জানুয়ারি বিভিন্ন পৌরসভার তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই নির্বাচন এবার দলীয় প্রতীকে হচ্ছে না।
এরপর কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে জানানো হয়, দল থেকে কাউকে সমর্থন দেওয়া হবে না। নেতা-কর্মীরা তাঁদের পছন্দের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করতে পারবেন। তবে কাজী আলমগীর জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক মেয়র শফিকুল ইসলামকে নিয়ে সভা করে সমর্থন দেওয়ায় এ নিয়ে বিভ্রান্তি দেখা দিয়েছে।
আগামী ৯ মার্চ পটুয়াখালী পৌরসভা নির্বাচন সামনে রেখে ইতিমধ্যে প্রচার শুরু করেছেন আওয়ামী লীগের আরও দুই নেতা। তাঁরা হলেন পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য ও বর্তমান মেয়র মহিউদ্দিন আহমেদ ও পৌর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এনায়েত হোসেন।
তবে এই দুই নেতা সভাপতির কোনো আনুকূল্য পাচ্ছেন না। গত শনিবার হঠাৎ সভা ডেকে মেয়র নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করেন তিনি। সভায় কাজী আলমগীর বলেন, ‘গতকাল প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আমার পৌরসভা নির্বাচন নিয়ে যে আলোচনা হয়, সে আলোচনার প্রেক্ষিতে আমরা এই জরুরি সভা ডেকেছি। অনেক অনেক বক্তব্য দিয়েছেন এবং সময় ক্ষেপণ না করে আমি পার্টির প্রেসিডেন্ট হিসেবে বিগত নির্বাচনের অভিজ্ঞতার আলোকে এবং দলের সবার সম্মতিক্রমে শফিকুল ইসলামকে সমর্থন দিচ্ছি।’
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির এই বক্তব্যে অসন্তোষ প্রকাশ করেন জেলা যুবলীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘নানক ভাই (আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক), বাহাউদ্দিন নাছিম ভাই (যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম) এবং পার্টির সাধারণ সম্পাদক (ওবায়দুল কাদের) মিডিয়ার মাধ্যমে বলল, দল থেকে কাউকে সমর্থন দেবে না। সে ক্ষেত্রে জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি কীভাবে দেয়, আমরা হতাশ। তার এই বক্তব্যে নেতা-কর্মীদের মাঝে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে।’
শফিকুল ইসলামকে সমর্থন দেওয়ার ক্ষেত্রে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির বিরুদ্ধে আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ তুলেছেন দলটির নেতা ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, ‘আমরা শুনেছি, বড় ধরনের আর্থিক বিনিময়ে তাঁকে সমর্থন দিয়েছেন।’
এ প্রসঙ্গে বর্তমান মেয়র মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘তাঁর (জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি) এই সিদ্ধান্ত কোনো নেতা-কর্মী মানে না, উল্টো তাঁর কারণে দল ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।’
তবে এ বিষয়ে জানতে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাজী আলমগীরের মোবাইলে একাধিকবার কল করা হয়। তবে তিনি সাড়া দেননি।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে