মো. মাহবুব-উল-আহসান উল্লাস, খোকসা (কুষ্টিয়া)
ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতে জনজীবনে স্থবিরতা নেমে এসেছে। তীব্র এ শীতে কুষ্টিয়ার খোকসায় পুরোনো গরম কাপড় কেনার হিড়িক পড়েছে। খোকসার বিভিন্ন হাটবাজারে ও ফুটপাতের দোকানগুলোতে জমজমাট হয়ে উঠেছে পুরোনো কাপড় বেচাকেনা।
হঠাৎ শীতের তীব্রতা বাড়ায় ফুটপাতের দোকানগুলো থেকে নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত পরিবারের লোকজন এসব কাপড় কিনছেন। ক্রেতারা জানান, নতুন কাপড়ের দাম বেশি হওয়ায় পুরোনো কাপড় দোকানের দিকে তাঁরা ছুটছেন। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত এসব দোকানে থাকে উপচেপড়া ভিড়।
সরেজমিনে দেখা যায়, খোকসা পৌর মার্কেটের সামনে ও থানা রোডের ফুটপাতের দোকানে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পুরোনো শীতের গরম পোশাক বিক্রি হচ্ছে। কম দামে শীতের পোশাক কিনতে এসব দোকানে প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ভিড় করছেন ক্রেতা।
পৌর মার্কেটের সামনের ফুটপাতে শীতের পুরনো কাপড়ের দোকান ঘুরে জানা গেছে, বাচ্চাদের সোয়েটার ৫০ থেকে ১৫০ টাকা, বড়দের সোয়েটার ১৫০ থেকে ৩০০, ছোটদের জ্যাকেট ১৫০ থেকে ৫০০, বড়দের জ্যাকেট ২০০ থেকে ১০০০, ব্লেজার ১০০ থেকে ৫০০, ফ্রক জ্যাকেট ২০০ থেকে ৪০০, উলের তৈরি ছোটদের পায়জামা ১০০ থেকে ২০০ ও বড়দের পায়জামা ১০০ থেকে ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
পৌর এলাকার প্রধান সড়কের পোস্ট অফিসের সামনের ফুটপাত থেকে শীতের পোশাক কিনছেন কমলাপুর গ্রামের ইদ্রিস আলী। তিনি বলেন, নতুন সোয়েটারের দাম বেশি হাওয়ার জন্য তা কিনতে পারলাম না। তীব্র শীত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ২৩০ টাকা দিয়ে পুরনো সোয়েটার কিনলাম।
একই এলাকায় শীতের কাপড় কিনতে আসা ভ্যানচালক রিয়াজ উদ্দিন বলেন, অনেক রাত ধরে ভ্যান চালাই। এ জন্য মোটা কাপড় ছাড়া শীত নিবারণ করা যাচ্ছে না। এখানে কম দামে ভালো জ্যাকেট পাওয়ার আশায় এসেছি। তবে এ বছর দাম তুলনামূলক বেশি।
থানা রোডের পাশের ফুটপাতে শীতের পোশাক কিনতে এসেন বিলজানি গ্রামের জাহানারা বেগম। তিনি বলেন, কম দামে ভালো মানের কাপড় পাওয়া যায় তাই প্রতিবছর এখান থেকে কাপড় কিনি।
থানা রোডের ফুটপাতে পুরনো কাপড় বিক্রেতা মিলন শেখ বলেন, গত কয়েকদিন শীতের তীব্রতা বেড়েছে। নিম্ন আয়ের মানুষ পুরোনো কাপড়ের দোকানে বেশি আসেন। গত বছরের তুলনায় পুরনো কাপড়ের দাম এ বছর কিছুটা বেশি বলে জানান তিনি।
ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতে জনজীবনে স্থবিরতা নেমে এসেছে। তীব্র এ শীতে কুষ্টিয়ার খোকসায় পুরোনো গরম কাপড় কেনার হিড়িক পড়েছে। খোকসার বিভিন্ন হাটবাজারে ও ফুটপাতের দোকানগুলোতে জমজমাট হয়ে উঠেছে পুরোনো কাপড় বেচাকেনা।
হঠাৎ শীতের তীব্রতা বাড়ায় ফুটপাতের দোকানগুলো থেকে নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত পরিবারের লোকজন এসব কাপড় কিনছেন। ক্রেতারা জানান, নতুন কাপড়ের দাম বেশি হওয়ায় পুরোনো কাপড় দোকানের দিকে তাঁরা ছুটছেন। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত এসব দোকানে থাকে উপচেপড়া ভিড়।
সরেজমিনে দেখা যায়, খোকসা পৌর মার্কেটের সামনে ও থানা রোডের ফুটপাতের দোকানে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পুরোনো শীতের গরম পোশাক বিক্রি হচ্ছে। কম দামে শীতের পোশাক কিনতে এসব দোকানে প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ভিড় করছেন ক্রেতা।
পৌর মার্কেটের সামনের ফুটপাতে শীতের পুরনো কাপড়ের দোকান ঘুরে জানা গেছে, বাচ্চাদের সোয়েটার ৫০ থেকে ১৫০ টাকা, বড়দের সোয়েটার ১৫০ থেকে ৩০০, ছোটদের জ্যাকেট ১৫০ থেকে ৫০০, বড়দের জ্যাকেট ২০০ থেকে ১০০০, ব্লেজার ১০০ থেকে ৫০০, ফ্রক জ্যাকেট ২০০ থেকে ৪০০, উলের তৈরি ছোটদের পায়জামা ১০০ থেকে ২০০ ও বড়দের পায়জামা ১০০ থেকে ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
পৌর এলাকার প্রধান সড়কের পোস্ট অফিসের সামনের ফুটপাত থেকে শীতের পোশাক কিনছেন কমলাপুর গ্রামের ইদ্রিস আলী। তিনি বলেন, নতুন সোয়েটারের দাম বেশি হাওয়ার জন্য তা কিনতে পারলাম না। তীব্র শীত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ২৩০ টাকা দিয়ে পুরনো সোয়েটার কিনলাম।
একই এলাকায় শীতের কাপড় কিনতে আসা ভ্যানচালক রিয়াজ উদ্দিন বলেন, অনেক রাত ধরে ভ্যান চালাই। এ জন্য মোটা কাপড় ছাড়া শীত নিবারণ করা যাচ্ছে না। এখানে কম দামে ভালো জ্যাকেট পাওয়ার আশায় এসেছি। তবে এ বছর দাম তুলনামূলক বেশি।
থানা রোডের পাশের ফুটপাতে শীতের পোশাক কিনতে এসেন বিলজানি গ্রামের জাহানারা বেগম। তিনি বলেন, কম দামে ভালো মানের কাপড় পাওয়া যায় তাই প্রতিবছর এখান থেকে কাপড় কিনি।
থানা রোডের ফুটপাতে পুরনো কাপড় বিক্রেতা মিলন শেখ বলেন, গত কয়েকদিন শীতের তীব্রতা বেড়েছে। নিম্ন আয়ের মানুষ পুরোনো কাপড়ের দোকানে বেশি আসেন। গত বছরের তুলনায় পুরনো কাপড়ের দাম এ বছর কিছুটা বেশি বলে জানান তিনি।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে