পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের পাটগ্রামের বুড়িমারী স্থলবন্দর থেকে মিলছে না কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব। তিন অর্থবছর ধরে সরকারি কোষাগারে অর্থ দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হচ্ছে না।
কাস্টমস ও বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, বুড়িমারী বন্দরের সক্ষমতা ও আয়তন কম। এ ছাড়া দেশের প্রয়োজনে শুল্কমুক্ত সুবিধায় খাদ্যশস্য আমদানি ও করোনাভাইরাসের প্রভাবে রাজস্ব আয় কমেছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ২০২১-২২ অর্থবছরে বুড়িমারী স্থল শুল্ক স্টেশনে (কাস্টমস) রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে ১৩৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। সেখানে আয় হয়েছে ৯১ কোটি ৯২ লাখ ২১ হাজার টাকা। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৪৫ কোটি ৯০ লাখ ৭৯ হাজার টাকা কম।
এর আগে ২০২০-২১ অর্থবছরে কাস্টমসের রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১১৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা এবং আয় হয়েছে ১১১ কোটি ১১ লাখ ৩১ হাজার টাকা। আর ২০১৯-২০ অর্থবছরে ১০৪ কোটি ৮ লাখ ৯০ হাজার টাকা লক্ষ্যমাত্রার জায়গায় আদায় হয় ৫৬ কোটি ৭২ লাখ ২৪ হাজার টাকা।
অপর দিকে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ বুড়িমারী স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষকে ২০২১-২২ অর্থবছরে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দেয় ৫৬ কোটি ১০ লাখ টাকা। সেই জায়গায় আয় হয়েছে ৫৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। আয় কম হয়েছে ৫১ লাখ টাকা।
তবে ২০২০-২১ অর্থবছরে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৬০ কোটি টাকা থাকলেও তা ছাড়িয়ে আয় হয় ৬৬ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। এর আগের ২০১৯-২০ অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা ৫৪ কোটি ৬৩ লাখ টাকা নির্ধারিত করা হলেও পাওয়া যায় ৪৭ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।
এ বিষয়ে বুড়িমারী স্থলবন্দরের সহকারী পরিচালক (ট্রাফিক) রুহুল আমীন বলেন, ‘স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ মূলত বন্দর ব্যবহার করার ফি আদায় করে থাকে। গাড়ি প্রবেশ, অবস্থান, পণ্য রাখা, গুদাম, শেড, ইয়ার্ড, যাত্রী গমন প্রভৃতি থেকে ফি বা চার্জ হিসেবে রাজস্ব আয় হয়ে থাকে। পণ্য ও গাড়ি কম আসা-যাওয়া করলে আমাদের ট্যারিফ কম আয় হয়। বন্দর সম্প্রসারিত করা হলে রাজস্ব আয় বৃদ্ধি পাবে।’
অন্যদিকে বুড়িমারী কাস্টমসের সহকারী কমিশনার (এসি) জে এম আলী আহসান জানান, বুড়িমারী স্থলবন্দরের সক্ষমতা কম। সেই সঙ্গে শুল্কমুক্ত সুবিধায় ভুটান থেকে পণ্য আমদানি হয় এবং খাদ্যশস্য আমদানিতে শুল্ক কম। তা ছাড়া খাদ্যের গাড়িগুলো বন্দরে অধিক সময় থাকায় পাথরবাহী গাড়ি আসতে পারে না। ভারত থেকেও গাড়ি কম আসে। এসব কারণে রাজস্বআয় কমেছে।
লালমনিরহাটের পাটগ্রামের বুড়িমারী স্থলবন্দর থেকে মিলছে না কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব। তিন অর্থবছর ধরে সরকারি কোষাগারে অর্থ দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হচ্ছে না।
কাস্টমস ও বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে, বুড়িমারী বন্দরের সক্ষমতা ও আয়তন কম। এ ছাড়া দেশের প্রয়োজনে শুল্কমুক্ত সুবিধায় খাদ্যশস্য আমদানি ও করোনাভাইরাসের প্রভাবে রাজস্ব আয় কমেছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ২০২১-২২ অর্থবছরে বুড়িমারী স্থল শুল্ক স্টেশনে (কাস্টমস) রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে ১৩৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। সেখানে আয় হয়েছে ৯১ কোটি ৯২ লাখ ২১ হাজার টাকা। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৪৫ কোটি ৯০ লাখ ৭৯ হাজার টাকা কম।
এর আগে ২০২০-২১ অর্থবছরে কাস্টমসের রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১১৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা এবং আয় হয়েছে ১১১ কোটি ১১ লাখ ৩১ হাজার টাকা। আর ২০১৯-২০ অর্থবছরে ১০৪ কোটি ৮ লাখ ৯০ হাজার টাকা লক্ষ্যমাত্রার জায়গায় আদায় হয় ৫৬ কোটি ৭২ লাখ ২৪ হাজার টাকা।
অপর দিকে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ বুড়িমারী স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষকে ২০২১-২২ অর্থবছরে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দেয় ৫৬ কোটি ১০ লাখ টাকা। সেই জায়গায় আয় হয়েছে ৫৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। আয় কম হয়েছে ৫১ লাখ টাকা।
তবে ২০২০-২১ অর্থবছরে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৬০ কোটি টাকা থাকলেও তা ছাড়িয়ে আয় হয় ৬৬ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। এর আগের ২০১৯-২০ অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা ৫৪ কোটি ৬৩ লাখ টাকা নির্ধারিত করা হলেও পাওয়া যায় ৪৭ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।
এ বিষয়ে বুড়িমারী স্থলবন্দরের সহকারী পরিচালক (ট্রাফিক) রুহুল আমীন বলেন, ‘স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ মূলত বন্দর ব্যবহার করার ফি আদায় করে থাকে। গাড়ি প্রবেশ, অবস্থান, পণ্য রাখা, গুদাম, শেড, ইয়ার্ড, যাত্রী গমন প্রভৃতি থেকে ফি বা চার্জ হিসেবে রাজস্ব আয় হয়ে থাকে। পণ্য ও গাড়ি কম আসা-যাওয়া করলে আমাদের ট্যারিফ কম আয় হয়। বন্দর সম্প্রসারিত করা হলে রাজস্ব আয় বৃদ্ধি পাবে।’
অন্যদিকে বুড়িমারী কাস্টমসের সহকারী কমিশনার (এসি) জে এম আলী আহসান জানান, বুড়িমারী স্থলবন্দরের সক্ষমতা কম। সেই সঙ্গে শুল্কমুক্ত সুবিধায় ভুটান থেকে পণ্য আমদানি হয় এবং খাদ্যশস্য আমদানিতে শুল্ক কম। তা ছাড়া খাদ্যের গাড়িগুলো বন্দরে অধিক সময় থাকায় পাথরবাহী গাড়ি আসতে পারে না। ভারত থেকেও গাড়ি কম আসে। এসব কারণে রাজস্বআয় কমেছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৪ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪