নবীনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর পৌরসভার ময়লা-আবর্জনা ফেলার জন্য নেই নির্দিষ্ট স্থান ও ডাম্পিং স্টেশন। তাই পৌরসভার ময়লা-আবর্জনা ফেলা হচ্ছে পৌর সদরের প্রধান সড়কের পাশে ও তিতাস নদীতে। এতে দূষিত হচ্ছে তিতাসের পানি। তা ছাড়া এসব ময়লা-আবর্জনার দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ পৌরবাসী।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, পৌর প্রশাসনের গাফিলতি ও দায়িত্বহীনতার কারণে দীর্ঘদিন ধরে ময়লা-আবর্জনা ফেলার জন্য পৌরসভার নিজস্ব কোনো জায়গা নেই। নেই কোনো ডাম্পিং স্টেশন। তাঁদের দাবি, তিতাসের দূষণ বন্ধ করতে এবং ময়লা-আবর্জনা ফেলার জন্য একটি সঠিক ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা হোক। অন্যদিকে পৌরসভা বলছে, পৌর এলাকার ৯টি ওয়ার্ডের ময়লা-আবর্জনা ফেলার জন্য ইতিমধ্যে ১৩ বিঘা জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে এবং ডাম্পিং প্রকল্পের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। শিগগিরই পৌরবাসী এই দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পাবে।
পৌরসভার মাঝিকাড়া এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, ময়লা-আবর্জনা তিতাস নদীর পাড় ও নদীতে ফেলা হচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ এখানে আবর্জনা ফেলছে। তা ছাড়া বাজারের মাছ, মুরগির পচা নাড়িভুঁড়ি, নষ্ট সবজি, বাসাবাড়ির সব ধরনের আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। এতে দূষিত হচ্ছে তিতাসের পানি। চারদিকে ছড়াচ্ছে তীব্র দুর্গন্ধ। বৃষ্টি এলে আবর্জনার পচা পানি পথচারীদের ভোগান্তি আরও বাড়িয়ে দেয়।
নবীনগর পৌরসভা সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯৯ সালে নবীনগর পৌরসভা খ শ্রেণি থেকে বর্তমানে ক শ্রেণিতে উন্নীত হয়েছে। ২০১৬ সালে নবীনগর পৌর এলাকার কনিকাড়া সেতুসংলগ্ন এলাকায় ময়লা-আবর্জনা ফেলার জন্য ৩৬৫ শতক জায়গা অধিগ্রহণ করা হয়। সেখানেই ডাম্পিং স্টেশন তৈরি করা হচ্ছে। দ্রুত তা চালু হবে।
মাঝিকাড়া বাজারের ফার্নিচার ব্যবসায়ী জালাল উদ্দিন বলেন, ‘পৌরসভার ময়লা-আবর্জনার গন্ধে দোকানে বসে থাকতে পারছি না। আমার মতো সব ব্যবসায়ীর একই সমস্যা। পৌর মেয়র যদি দ্রুত এই ভাগাড় স্থানান্তর না করেন, আমাদের এখানে ব্যবসা করা খুবই কঠিন হবে।’
মাঝিকাড়া গ্রামের অটোরিকশাচালক রমজান মিয়া বলেন, ‘ময়লার গন্ধে পৌরসভার রাস্তায় অটোরিকশা চালাইতে পারি না। আমরা গরিব মানুষ, মুখ খুইল্লা মেয়র, কমিশনারের বিরুদ্ধে কোনো কথা কইবার পারি না। এই ময়লা সরানো খুবই দরকার। রাস্তার ময়লা নদীতে যায়। এতে নদীর পানিও দূষিত হচ্ছে। তাই নদীর পানিতে গোসল করে অনেকেরই বিভিন্ন ধরনের রোগ হইতাছে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে নবীনগর খাদ্যগুদামের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আবর্জনার স্তূপের জন্য নদীর ঘাটে তীব্র দুর্গন্ধ। নৌকা থেকে গুদামে মালামাল আনা-নেওয়া করার সময় দুর্গন্ধে শ্রমিকেরা কাজ করতে পারেন না। বিষয়টি আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ও পৌর কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নবীনগর পৌরসভার মেয়র বলেন, পৌর এলাকার ৯টি ওয়ার্ডের ময়লা-আবর্জনা ফেলার জন্য ইতিমধ্যে ১৩ বিঘা জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে এবং ডাম্পিং প্রকল্পের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। শিগগিরই পৌরবাসী এই দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পাবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর পৌরসভার ময়লা-আবর্জনা ফেলার জন্য নেই নির্দিষ্ট স্থান ও ডাম্পিং স্টেশন। তাই পৌরসভার ময়লা-আবর্জনা ফেলা হচ্ছে পৌর সদরের প্রধান সড়কের পাশে ও তিতাস নদীতে। এতে দূষিত হচ্ছে তিতাসের পানি। তা ছাড়া এসব ময়লা-আবর্জনার দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ পৌরবাসী।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, পৌর প্রশাসনের গাফিলতি ও দায়িত্বহীনতার কারণে দীর্ঘদিন ধরে ময়লা-আবর্জনা ফেলার জন্য পৌরসভার নিজস্ব কোনো জায়গা নেই। নেই কোনো ডাম্পিং স্টেশন। তাঁদের দাবি, তিতাসের দূষণ বন্ধ করতে এবং ময়লা-আবর্জনা ফেলার জন্য একটি সঠিক ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা হোক। অন্যদিকে পৌরসভা বলছে, পৌর এলাকার ৯টি ওয়ার্ডের ময়লা-আবর্জনা ফেলার জন্য ইতিমধ্যে ১৩ বিঘা জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে এবং ডাম্পিং প্রকল্পের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। শিগগিরই পৌরবাসী এই দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পাবে।
পৌরসভার মাঝিকাড়া এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, ময়লা-আবর্জনা তিতাস নদীর পাড় ও নদীতে ফেলা হচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ এখানে আবর্জনা ফেলছে। তা ছাড়া বাজারের মাছ, মুরগির পচা নাড়িভুঁড়ি, নষ্ট সবজি, বাসাবাড়ির সব ধরনের আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। এতে দূষিত হচ্ছে তিতাসের পানি। চারদিকে ছড়াচ্ছে তীব্র দুর্গন্ধ। বৃষ্টি এলে আবর্জনার পচা পানি পথচারীদের ভোগান্তি আরও বাড়িয়ে দেয়।
নবীনগর পৌরসভা সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯৯ সালে নবীনগর পৌরসভা খ শ্রেণি থেকে বর্তমানে ক শ্রেণিতে উন্নীত হয়েছে। ২০১৬ সালে নবীনগর পৌর এলাকার কনিকাড়া সেতুসংলগ্ন এলাকায় ময়লা-আবর্জনা ফেলার জন্য ৩৬৫ শতক জায়গা অধিগ্রহণ করা হয়। সেখানেই ডাম্পিং স্টেশন তৈরি করা হচ্ছে। দ্রুত তা চালু হবে।
মাঝিকাড়া বাজারের ফার্নিচার ব্যবসায়ী জালাল উদ্দিন বলেন, ‘পৌরসভার ময়লা-আবর্জনার গন্ধে দোকানে বসে থাকতে পারছি না। আমার মতো সব ব্যবসায়ীর একই সমস্যা। পৌর মেয়র যদি দ্রুত এই ভাগাড় স্থানান্তর না করেন, আমাদের এখানে ব্যবসা করা খুবই কঠিন হবে।’
মাঝিকাড়া গ্রামের অটোরিকশাচালক রমজান মিয়া বলেন, ‘ময়লার গন্ধে পৌরসভার রাস্তায় অটোরিকশা চালাইতে পারি না। আমরা গরিব মানুষ, মুখ খুইল্লা মেয়র, কমিশনারের বিরুদ্ধে কোনো কথা কইবার পারি না। এই ময়লা সরানো খুবই দরকার। রাস্তার ময়লা নদীতে যায়। এতে নদীর পানিও দূষিত হচ্ছে। তাই নদীর পানিতে গোসল করে অনেকেরই বিভিন্ন ধরনের রোগ হইতাছে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে নবীনগর খাদ্যগুদামের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আবর্জনার স্তূপের জন্য নদীর ঘাটে তীব্র দুর্গন্ধ। নৌকা থেকে গুদামে মালামাল আনা-নেওয়া করার সময় দুর্গন্ধে শ্রমিকেরা কাজ করতে পারেন না। বিষয়টি আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ও পৌর কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নবীনগর পৌরসভার মেয়র বলেন, পৌর এলাকার ৯টি ওয়ার্ডের ময়লা-আবর্জনা ফেলার জন্য ইতিমধ্যে ১৩ বিঘা জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে এবং ডাম্পিং প্রকল্পের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। শিগগিরই পৌরবাসী এই দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পাবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৩ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪