মিলন উল্লাহ, কুষ্টিয়া
কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী মহাসড়কের পাশে প্রতিদিনই ময়লা-আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। ময়লার স্তূপ থেকে চরম দুর্গন্ধের সৃষ্টি হওয়ায় মহাসড়কে চলাচল করা দায় হয়ে দাঁড়িয়েছে। পরিস্থিতি এতটাই খারাপ যে মহাসড়কের ওই জায়গাটুকুতে দাঁড়াতেই চান না কেউ। দুর্গন্ধ এতটাই তীব্র যে মুখে রুমাল অথবা কাপড় চেপে ধরলেও রক্ষা পাওয়া যায় না।
গতকাল রোববার সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, মহাসড়কের মণ্ডল তেল পাম্প স্টেশন থেকে মোল্লাতেঘরিয়া মোড়ের মাঝখানে কয়েকটি স্থানে নিয়মিত ফেলা হচ্ছে পৌর এলাকার ময়লা। এসব জায়গায় ময়লা না ফেলার নির্দেশনা দিয়ে সড়ক ও জনপদ বিভাগ থেকে সাইনবোর্ড লাগানো হলেও তা মানছেন না কেউ। দূর-দূরান্ত থেকে বস্তায় ভরে সড়কের পাশে ময়লা ফেলে রেখে যাচ্ছে মানুষ। এমনকি মরা পশুও ফেলে রাখা হচ্ছে। শুধু সাধারণ মানুষই নয়, পৌরসভার গাড়িতে করেও মাঝেমধ্যে এখানে ময়লা ফেলে চলে যেতে দেখা যায়। জমানো বর্জ্যের কারণে বৃষ্টির পানি জমে নষ্ট হচ্ছে মহাসড়কও। কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়কে ফেলা এই বর্জ্যের দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ চলাচলকারী যাত্রী ও স্থানীয়রা।
স্থানীয়রা জানান, প্রতিদিন এ মহাসড়ক দিয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে হাজার হাজার যানবাহন চলাচল করে। তা ছাড়া দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের বাসিন্দা ছাড়াও মহাসড়কটি দিয়ে প্রতিনিয়ত শিক্ষার্থী, দিনমজুর, ব্যবসায়ী, চাকরিজীবীসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ যাতায়াত করেন। অথচ দীর্ঘদিন ধরে সড়কের পাশে ময়লা-আবর্জনা ফেলায় বিশাল এলাকাজুড়ে তৈরি হয়েছে ময়লার স্তূপ। দেখলে মনে হয় ময়লার ভাগাড়।
স্থানীয়রা আরও জানান, পৌর কর্তৃপক্ষ এসব বর্জ্য অপসারণে কোনো ভূমিকাই রাখতে পারছে না। ময়লা-আবর্জনার পচা উৎকট গন্ধে অতিষ্ঠ এলাকার মানুষ। দুর্গন্ধের কারণে এদিক দিয়ে কেউ হেঁটে যেতে চান না। কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ না করে ময়লা গড়িয়ে পাশের খালেই ফেলছে সড়ক বিভাগ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক)-এর কুষ্টিয়া জেলার সভাপতি রফিকুল আলম টুকু বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার নাগরিক কমিটির পক্ষ থেকে পৌরসভা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বসা হয়েছে। কিন্তু সমস্যার কোনো সমাধান হয়নি। আবর্জনা ফেলে স্থানটি নোংরা করে ফেলা হচ্ছে। কোনো সুস্থ মানুষ এই জায়গা দিয়ে গেলে অসুস্থ হয়ে যাবেন।’
কুষ্টিয়া পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম বলেন, ‘পৌরসভা একসময় এখানে ময়লা ফেলত। তবে বেশ কিছুদিন ধরে পৌরসভা আর এখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলে না। পৌরসভার আবর্জনা এখন সাইবেরিয়া বিলের মধ্যে পৌরসভার নির্ধারিত ভাগাড়ে ফেলা হয়। ময়লা-আবর্জনা না ফেলার জন্য সাইনবোর্ড টাঙানো থাকলেও পাবলিক, কল-কারখানা, হাসপাতাল-ক্লিনিক এমনকি চামড়া কারখানার ময়লা-আবর্জনা এখানে ফেলা হচ্ছে।’
ময়লা-আবর্জনা ফেলার কারণে পৌরসভার পানি নিষ্কাশন খালটি ভরাট হয়ে যাওয়ার উপক্রম হচ্ছে। যে কারণে একটু বৃষ্টি হলেই ড্রেন ভরাট হয়ে রাস্তায় পানি জমে যাচ্ছে। তিনি অবিলম্বে মহাসড়কের পাশে ময়লা-আবর্জনা ফেলা বন্ধে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী মহাসড়কের পাশে প্রতিদিনই ময়লা-আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। ময়লার স্তূপ থেকে চরম দুর্গন্ধের সৃষ্টি হওয়ায় মহাসড়কে চলাচল করা দায় হয়ে দাঁড়িয়েছে। পরিস্থিতি এতটাই খারাপ যে মহাসড়কের ওই জায়গাটুকুতে দাঁড়াতেই চান না কেউ। দুর্গন্ধ এতটাই তীব্র যে মুখে রুমাল অথবা কাপড় চেপে ধরলেও রক্ষা পাওয়া যায় না।
গতকাল রোববার সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, মহাসড়কের মণ্ডল তেল পাম্প স্টেশন থেকে মোল্লাতেঘরিয়া মোড়ের মাঝখানে কয়েকটি স্থানে নিয়মিত ফেলা হচ্ছে পৌর এলাকার ময়লা। এসব জায়গায় ময়লা না ফেলার নির্দেশনা দিয়ে সড়ক ও জনপদ বিভাগ থেকে সাইনবোর্ড লাগানো হলেও তা মানছেন না কেউ। দূর-দূরান্ত থেকে বস্তায় ভরে সড়কের পাশে ময়লা ফেলে রেখে যাচ্ছে মানুষ। এমনকি মরা পশুও ফেলে রাখা হচ্ছে। শুধু সাধারণ মানুষই নয়, পৌরসভার গাড়িতে করেও মাঝেমধ্যে এখানে ময়লা ফেলে চলে যেতে দেখা যায়। জমানো বর্জ্যের কারণে বৃষ্টির পানি জমে নষ্ট হচ্ছে মহাসড়কও। কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়কে ফেলা এই বর্জ্যের দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ চলাচলকারী যাত্রী ও স্থানীয়রা।
স্থানীয়রা জানান, প্রতিদিন এ মহাসড়ক দিয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে হাজার হাজার যানবাহন চলাচল করে। তা ছাড়া দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের বাসিন্দা ছাড়াও মহাসড়কটি দিয়ে প্রতিনিয়ত শিক্ষার্থী, দিনমজুর, ব্যবসায়ী, চাকরিজীবীসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ যাতায়াত করেন। অথচ দীর্ঘদিন ধরে সড়কের পাশে ময়লা-আবর্জনা ফেলায় বিশাল এলাকাজুড়ে তৈরি হয়েছে ময়লার স্তূপ। দেখলে মনে হয় ময়লার ভাগাড়।
স্থানীয়রা আরও জানান, পৌর কর্তৃপক্ষ এসব বর্জ্য অপসারণে কোনো ভূমিকাই রাখতে পারছে না। ময়লা-আবর্জনার পচা উৎকট গন্ধে অতিষ্ঠ এলাকার মানুষ। দুর্গন্ধের কারণে এদিক দিয়ে কেউ হেঁটে যেতে চান না। কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ না করে ময়লা গড়িয়ে পাশের খালেই ফেলছে সড়ক বিভাগ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক)-এর কুষ্টিয়া জেলার সভাপতি রফিকুল আলম টুকু বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার নাগরিক কমিটির পক্ষ থেকে পৌরসভা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বসা হয়েছে। কিন্তু সমস্যার কোনো সমাধান হয়নি। আবর্জনা ফেলে স্থানটি নোংরা করে ফেলা হচ্ছে। কোনো সুস্থ মানুষ এই জায়গা দিয়ে গেলে অসুস্থ হয়ে যাবেন।’
কুষ্টিয়া পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম বলেন, ‘পৌরসভা একসময় এখানে ময়লা ফেলত। তবে বেশ কিছুদিন ধরে পৌরসভা আর এখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলে না। পৌরসভার আবর্জনা এখন সাইবেরিয়া বিলের মধ্যে পৌরসভার নির্ধারিত ভাগাড়ে ফেলা হয়। ময়লা-আবর্জনা না ফেলার জন্য সাইনবোর্ড টাঙানো থাকলেও পাবলিক, কল-কারখানা, হাসপাতাল-ক্লিনিক এমনকি চামড়া কারখানার ময়লা-আবর্জনা এখানে ফেলা হচ্ছে।’
ময়লা-আবর্জনা ফেলার কারণে পৌরসভার পানি নিষ্কাশন খালটি ভরাট হয়ে যাওয়ার উপক্রম হচ্ছে। যে কারণে একটু বৃষ্টি হলেই ড্রেন ভরাট হয়ে রাস্তায় পানি জমে যাচ্ছে। তিনি অবিলম্বে মহাসড়কের পাশে ময়লা-আবর্জনা ফেলা বন্ধে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে