ইয়াহ্ইয়া মারুফ, সিলেট
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি) এবং সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) উপাচার্যের (ভিসি) বিরুদ্ধে স্বজন-অঞ্চলপ্রীতির অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে, বৃহত্তর কুমিল্লার বাসিন্দা এ দুই ভিসি নিয়োগ থেকে শুরু করে সব ক্ষেত্রেই অঞ্চলের লোকদের প্রাধান্য দেন। অন্যান্য অঞ্চলের লোকজনকে রাখেন কোণঠাসা করে। হয়রানির ভয়ে এসব নিয়ে কেউই মুখ খোলেন না।
শাবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমদ। তাঁর বাড়ি কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলায়। ২০১৭ সালের ১৭ আগস্ট প্রথম ও ২০২১ সালের ১ জুলাই দ্বিতীয় দফা নিয়োগ পান তিনি। তাঁর বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতা, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিভক্তি তৈরিসহ বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে।
সিকৃবির ভিসি অধ্যাপক ডা. জামাল উদ্দিন ভূঞা। তাঁর বাড়ি বৃহত্তর কুমিল্লার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায়। ২০২২ সালের ২১ নভেম্বর নিয়োগ পান তিনি। এর আগেও তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। সে সময়েও তাঁর বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জানিয়েছেন, নিজস্ব লোকদের সিন্ডিকেট সদস্য, নিয়োগ বোর্ড, শিক্ষক সমিতি, অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন ও কর্মচারী সমিতির গুরুত্বপূর্ণ পদে বসিয়ে রেখেছেন তাঁরা।
শাবিপ্রবি সূত্রে জানা যায়, গুরুত্বপূর্ণ ১৪টিসহ অনেক পদেই ভিসির আত্মীয় ও অঞ্চলের লোকজন। তাঁদের দিয়েই নিয়ন্ত্রণ করা হয় পুরো বিশ্ববিদ্যালয়। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন সহ-উপাচার্য ড. মো. কবির হোসেন, ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজির পরিচালক ড. এম জহিরুল ইসলাম, বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারের প্রশাসক অধ্যাপক আসিফ ইকবাল, ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অনুষদের ডিন এবং ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের প্রধান ড. মাজহারুল হাসান মজুমদার, এফইএস বিভাগের প্রধান ও এস্টেট অফিসার অধ্যাপক ড. রুমেল আহমেদ, সেক্সুয়াল হ্যারাসমেন্ট সেলের চেয়ারপারসন ড. সাবিনা ইসলাম (শ্বশুরবাড়ির খাতিরে), প্রক্টর অধ্যাপক ড. কামরুজ্জামান চৌধুরী, বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণাকেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক ড. এস এম সাইফুল ইসলাম, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক (সাবেক প্রক্টর) অধ্যাপক ড. মো. আলমগীর কবির, বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলের প্রভোস্ট জোবেদা কনক খান প্রমুখ। তাঁরা সবাই বৃহত্তর কুমিল্লা (কুমিল্লা, চাঁদপুর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া), নোয়াখালী অঞ্চলের বাসিন্দা এবং ভিসির আত্মীয়।
শাবিপ্রবির আওয়ামী বামপন্থী শিক্ষকদের প্যানেল ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্তচিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দের’ আহ্বায়ক ড. আখতারুল ইসলাম বলেন, ‘এই অভিযোগগুলো ক্যাম্পাসে আছে। ভিসির উচিত ছিল এটা একটু সচেতনভাবে পরিহার করা। এতে আমরাও কমফোর্ট ফিল করি না।’ উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন বলেন, ‘হ্যাঁ দিচ্ছি। তাহলে সমস্যা কী? ভালো ও যোগ্য লোক হলে দেব না? যোগ্য লোক হতে হবে, বিশ্বস্ত হতে হবে, কাজ-কাম বুঝতে হবে। এমন কোথাও তো বলা নেই যে, কুমিল্লার লোকদের দেওয়া যাবে না। সিলেটের লোক দেওয়া যাবে না। অযোগ্য লোক দেওয়া হয়েছে কোথাও? যদি অযোগ্য লোক দিয়ে থাকি, তাহলে বলুক।’
সিকৃবিও সূত্রে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ ১৩টিসহ অনেক পদে বসানো হয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও কুমিল্লার লোকজন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন পরিচালক অর্থ ও হিসাব মোশারফ হোসেন সরকার, শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও সাউরেসের পরিচালক প্রফেসর ড. শফিউল্লাহ ভূঁইয়া অনি, প্রক্টর ও গসিপের সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড. মনিরুল ইসলাম সোহাগ, পরিচালক পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কৃষিবিদ সাজিদুল ইসলাম প্রমুখ। তাঁরা সবাই বৃহত্তর কুমিল্লার বাসিন্দা। ভিসিবলয়ে ক্যাম্পাসে দাপটে আছেন তাঁরা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক ও শিক্ষকনেতা বলেন, ‘বর্তমান সময়ে আত্মীয় ও ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের পাশাপাশি আঞ্চলিকতাও যোগ হয়েছে। ভিসি তো আগে থেকেই একটি বলয় মেনটেইন করেন। বিভিন্ন দায়িত্বও পালনকালে নানা অনিয়মের অভিযোগও রয়েছে। তবে আঞ্চলিকতা আমাদের শিক্ষকদের জন্য খুবই বাজে প্র্যাকটিস। আন্তরিকতা থাকবে না, দূরত্ব তৈরি হবে।’
ভিসি জামাল উদ্দিন বলেন, ‘যে দায়িত্বগুলো অতিরিক্ত আছে, সেগুলোর তালিকা আছে। যাঁরা দায়িত্ব পাচ্ছেন, তাঁরা কোনো এলাকার জন্য পাচ্ছে না। দায়িত্ব পেতে হলে তো উপযুক্ত হওয়া লাগে। যাঁরা পারবেন, তাঁদেরই তো দিতে হবে। এলাকা দেখলে তো আর হবে না।’
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি) এবং সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) উপাচার্যের (ভিসি) বিরুদ্ধে স্বজন-অঞ্চলপ্রীতির অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে, বৃহত্তর কুমিল্লার বাসিন্দা এ দুই ভিসি নিয়োগ থেকে শুরু করে সব ক্ষেত্রেই অঞ্চলের লোকদের প্রাধান্য দেন। অন্যান্য অঞ্চলের লোকজনকে রাখেন কোণঠাসা করে। হয়রানির ভয়ে এসব নিয়ে কেউই মুখ খোলেন না।
শাবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমদ। তাঁর বাড়ি কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলায়। ২০১৭ সালের ১৭ আগস্ট প্রথম ও ২০২১ সালের ১ জুলাই দ্বিতীয় দফা নিয়োগ পান তিনি। তাঁর বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতা, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিভক্তি তৈরিসহ বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে।
সিকৃবির ভিসি অধ্যাপক ডা. জামাল উদ্দিন ভূঞা। তাঁর বাড়ি বৃহত্তর কুমিল্লার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায়। ২০২২ সালের ২১ নভেম্বর নিয়োগ পান তিনি। এর আগেও তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। সে সময়েও তাঁর বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জানিয়েছেন, নিজস্ব লোকদের সিন্ডিকেট সদস্য, নিয়োগ বোর্ড, শিক্ষক সমিতি, অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন ও কর্মচারী সমিতির গুরুত্বপূর্ণ পদে বসিয়ে রেখেছেন তাঁরা।
শাবিপ্রবি সূত্রে জানা যায়, গুরুত্বপূর্ণ ১৪টিসহ অনেক পদেই ভিসির আত্মীয় ও অঞ্চলের লোকজন। তাঁদের দিয়েই নিয়ন্ত্রণ করা হয় পুরো বিশ্ববিদ্যালয়। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন সহ-উপাচার্য ড. মো. কবির হোসেন, ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজির পরিচালক ড. এম জহিরুল ইসলাম, বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারের প্রশাসক অধ্যাপক আসিফ ইকবাল, ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অনুষদের ডিন এবং ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের প্রধান ড. মাজহারুল হাসান মজুমদার, এফইএস বিভাগের প্রধান ও এস্টেট অফিসার অধ্যাপক ড. রুমেল আহমেদ, সেক্সুয়াল হ্যারাসমেন্ট সেলের চেয়ারপারসন ড. সাবিনা ইসলাম (শ্বশুরবাড়ির খাতিরে), প্রক্টর অধ্যাপক ড. কামরুজ্জামান চৌধুরী, বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণাকেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক ড. এস এম সাইফুল ইসলাম, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক (সাবেক প্রক্টর) অধ্যাপক ড. মো. আলমগীর কবির, বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলের প্রভোস্ট জোবেদা কনক খান প্রমুখ। তাঁরা সবাই বৃহত্তর কুমিল্লা (কুমিল্লা, চাঁদপুর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া), নোয়াখালী অঞ্চলের বাসিন্দা এবং ভিসির আত্মীয়।
শাবিপ্রবির আওয়ামী বামপন্থী শিক্ষকদের প্যানেল ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্তচিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দের’ আহ্বায়ক ড. আখতারুল ইসলাম বলেন, ‘এই অভিযোগগুলো ক্যাম্পাসে আছে। ভিসির উচিত ছিল এটা একটু সচেতনভাবে পরিহার করা। এতে আমরাও কমফোর্ট ফিল করি না।’ উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন বলেন, ‘হ্যাঁ দিচ্ছি। তাহলে সমস্যা কী? ভালো ও যোগ্য লোক হলে দেব না? যোগ্য লোক হতে হবে, বিশ্বস্ত হতে হবে, কাজ-কাম বুঝতে হবে। এমন কোথাও তো বলা নেই যে, কুমিল্লার লোকদের দেওয়া যাবে না। সিলেটের লোক দেওয়া যাবে না। অযোগ্য লোক দেওয়া হয়েছে কোথাও? যদি অযোগ্য লোক দিয়ে থাকি, তাহলে বলুক।’
সিকৃবিও সূত্রে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ ১৩টিসহ অনেক পদে বসানো হয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও কুমিল্লার লোকজন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন পরিচালক অর্থ ও হিসাব মোশারফ হোসেন সরকার, শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও সাউরেসের পরিচালক প্রফেসর ড. শফিউল্লাহ ভূঁইয়া অনি, প্রক্টর ও গসিপের সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড. মনিরুল ইসলাম সোহাগ, পরিচালক পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কৃষিবিদ সাজিদুল ইসলাম প্রমুখ। তাঁরা সবাই বৃহত্তর কুমিল্লার বাসিন্দা। ভিসিবলয়ে ক্যাম্পাসে দাপটে আছেন তাঁরা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক ও শিক্ষকনেতা বলেন, ‘বর্তমান সময়ে আত্মীয় ও ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের পাশাপাশি আঞ্চলিকতাও যোগ হয়েছে। ভিসি তো আগে থেকেই একটি বলয় মেনটেইন করেন। বিভিন্ন দায়িত্বও পালনকালে নানা অনিয়মের অভিযোগও রয়েছে। তবে আঞ্চলিকতা আমাদের শিক্ষকদের জন্য খুবই বাজে প্র্যাকটিস। আন্তরিকতা থাকবে না, দূরত্ব তৈরি হবে।’
ভিসি জামাল উদ্দিন বলেন, ‘যে দায়িত্বগুলো অতিরিক্ত আছে, সেগুলোর তালিকা আছে। যাঁরা দায়িত্ব পাচ্ছেন, তাঁরা কোনো এলাকার জন্য পাচ্ছে না। দায়িত্ব পেতে হলে তো উপযুক্ত হওয়া লাগে। যাঁরা পারবেন, তাঁদেরই তো দিতে হবে। এলাকা দেখলে তো আর হবে না।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে