অরূপ রায়, সাভার
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৯ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করে সংসদ সদস্য হন মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম। তিনি ঢাকার আশুলিয়া থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। স্থানীয় ধামসোনা ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিয়ে বিপুল ভোটের ব্যবধানে তিনি পরাজিত করেন ওই আসনের সাবেক সংসদ সদস্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমানকে।
নির্বাচনের আগে তিনি সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, হকার ও মাদকমুক্ত সাভার গড়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। ইতিমধ্যেই ফুটপাত থেকে হকার উচ্ছেদ করেছেন। বাকি প্রতিশ্রুতিগুলো পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন তিনি। আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে সংসদ সদস্য মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম এসব কথা বলেন।
দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার বিষয়ে সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমি দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে নির্বাচন করিনি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করার জন্য দলীয় মনোনয়নের বাইরেও দলের নেতা-কর্মীদের কেউ নির্বাচন করলে তাঁদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর এ ঘোষণার পর ইউপি চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নেই।’
জয়ের পেছনে কোনো কৌশল ছিল কি না—জানতে চাইলে সাইফুল বলেন, ‘জয়লাভের পেছনে তেমন কোনো কৌশল ছিল না। মাঠপর্যায়ের মানুষের সঙ্গে আমার ওঠাবসা ছিল। তাঁরা আমাকে চেনেন, বোঝেন। ইউপি চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় এলাকায় অনেক উন্নয়ন করেছি। এসব কারণেই মানুষ আমাকে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করেছেন। দলের পরিচ্ছন্ন নেতা-কর্মীরাও আমার জন্য সক্রিয়ভাবে কাজ করেছেন। তাঁরা ছিলেন বলেই নির্বাচনে জয়লাভ সহজ হয়েছে।’
নদী দখল ও দূষণ প্রসঙ্গে এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘সাভারে নদী দখল তেমন একটা সমস্যা নয়। তবে দূষণ বড় সমস্যা। দূষিত পানির কারণে এই অঞ্চলে মাছের উৎপাদন কমে গেছে, হ্রাস পেয়েছে কৃষিজমির উর্বরতা। এ বিষয়ে সংসদে কথা বলব।’
আশুলিয়ার পোশাকশ্রমিকদের নিয়ে সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেওয়ার পর পোশাকশ্রমিকেরা আমার কাছে একটি কবরস্থানের ব্যবস্থা করে দেওয়ার দাবি জানিয়েছিলেন। ব্যক্তিগত অর্থায়নে হলেও শ্রমিকদের জন্য একটি কবরস্থান করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, যা আমি বাস্তবায়ন করব। এ ছাড়া শ্রমিকদের জন্য আশুলিয়ায় একটি সরকারি হাসপাতালের ব্যবস্থাও করব। শ্রমিকেরা যাতে ভালো থাকেন, সেদিকে খেয়াল থাকবে।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৯ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করে সংসদ সদস্য হন মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম। তিনি ঢাকার আশুলিয়া থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। স্থানীয় ধামসোনা ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিয়ে বিপুল ভোটের ব্যবধানে তিনি পরাজিত করেন ওই আসনের সাবেক সংসদ সদস্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমানকে।
নির্বাচনের আগে তিনি সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, হকার ও মাদকমুক্ত সাভার গড়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। ইতিমধ্যেই ফুটপাত থেকে হকার উচ্ছেদ করেছেন। বাকি প্রতিশ্রুতিগুলো পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন তিনি। আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে সংসদ সদস্য মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম এসব কথা বলেন।
দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার বিষয়ে সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমি দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে নির্বাচন করিনি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করার জন্য দলীয় মনোনয়নের বাইরেও দলের নেতা-কর্মীদের কেউ নির্বাচন করলে তাঁদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর এ ঘোষণার পর ইউপি চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নেই।’
জয়ের পেছনে কোনো কৌশল ছিল কি না—জানতে চাইলে সাইফুল বলেন, ‘জয়লাভের পেছনে তেমন কোনো কৌশল ছিল না। মাঠপর্যায়ের মানুষের সঙ্গে আমার ওঠাবসা ছিল। তাঁরা আমাকে চেনেন, বোঝেন। ইউপি চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় এলাকায় অনেক উন্নয়ন করেছি। এসব কারণেই মানুষ আমাকে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করেছেন। দলের পরিচ্ছন্ন নেতা-কর্মীরাও আমার জন্য সক্রিয়ভাবে কাজ করেছেন। তাঁরা ছিলেন বলেই নির্বাচনে জয়লাভ সহজ হয়েছে।’
নদী দখল ও দূষণ প্রসঙ্গে এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘সাভারে নদী দখল তেমন একটা সমস্যা নয়। তবে দূষণ বড় সমস্যা। দূষিত পানির কারণে এই অঞ্চলে মাছের উৎপাদন কমে গেছে, হ্রাস পেয়েছে কৃষিজমির উর্বরতা। এ বিষয়ে সংসদে কথা বলব।’
আশুলিয়ার পোশাকশ্রমিকদের নিয়ে সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেওয়ার পর পোশাকশ্রমিকেরা আমার কাছে একটি কবরস্থানের ব্যবস্থা করে দেওয়ার দাবি জানিয়েছিলেন। ব্যক্তিগত অর্থায়নে হলেও শ্রমিকদের জন্য একটি কবরস্থান করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, যা আমি বাস্তবায়ন করব। এ ছাড়া শ্রমিকদের জন্য আশুলিয়ায় একটি সরকারি হাসপাতালের ব্যবস্থাও করব। শ্রমিকেরা যাতে ভালো থাকেন, সেদিকে খেয়াল থাকবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪