সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের জঙ্গল সলিমপুর এলাকায় আবারও চলছে পাহাড় কেটে বসতি স্থাপন। প্রাকৃতিক বিপর্যয় রোধে পাহাড় কাটা বন্ধসহ অবৈধ ভূমিদস্যু চক্রের কবল থেকে দখলমুক্ত করতে এক যুগ আগে চারটি সুপারিশ করেছিল সীতাকুণ্ড উপজেলা পরিষদ গঠিত পাহাড় রক্ষা কমিটি। কিন্তু সুপারিশ করার এক যুগ পেরিয়ে গেলেও তা আজও আলোর মুখ দেখেনি। ফলে অসাধু এসব ভূমিদস্যু চক্র ফের মেতে উঠেছে পাহাড় কাটার মহোৎসবে।
এদিকে এক যুগ আগে প্রস্তাবিত চারটি সুপারিশ বাস্তবায়ন না করে পাহাড় রক্ষায় গত সপ্তাহে পুনরায় নতুন করে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিভাগীয় প্রশাসন। প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে অব্যাহত পাহাড় কেটে বসতি স্থাপন করা এসব ভূমিদস্যু চক্রের কবল থেকে পাহাড় দখলমুক্ত হবে কি না, তা নিয়ে সন্দিহান স্থানীয় বাসিন্দারা।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, জঙ্গল সলিমপুরের পাহাড় কেটে প্লট বাণিজ্য করা ভূমিদস্যু চক্রের বিরুদ্ধে এক যুগ আগে করা কমিটির চারটি সুপারিশ এখনো বাস্তবায়িত হয়নি। সেটি ঝুলিয়ে রেখে পাহাড় কাটা রোধে পুনরায় কমিটি গঠন করেছে বিভাগীয় প্রশাসন। একের পর এক কমিটি হলেও পাহাড় কাটা বন্ধে করণীয় ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় বরাবরই বেপরোয়াভাবে কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে ভূমিদস্যু চক্র।
স্থানীয় বাসিন্দারা আরও জানান, গত দুই দশকে জঙ্গল সলিমপুরের ছিন্নমূল এলাকার এই পাহাড়ধসে পড়ে প্রাণ হারিয়েছেন বিভিন্ন বয়সী নারী-পুরুষসহ অন্তত ২২ জন। সর্বশেষ গত এক যুগ আগে ছিন্নমূল এলাকায় পাহাড়ধসে ব্যাপক প্রাণহানির পর কিছুটা নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। পাহাড়ধসে প্রাণহানির ঘটনার পর সলিমপুর এলাকায় পাহাড় দখল ও পাহাড় কাটা বন্ধে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এস এম আল মামুনকে প্রধান করে ৮ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়। প্রস্তাবিত কমিটি তিন দফা বৈঠকের পর ছয়টি সমস্যা চিহ্নিত করেন এবং চারটি সুপারিশনামা দিয়ে প্রতিবেদন দাখিল করেন। কিন্তু প্রতিবেদন দাখিলের পর তা আজও বাস্তবায়িত না হয়ে পড়ে রয়েছে ফাইলবন্দী অবস্থায়।
এলাকাবাসী জানায়, জঙ্গল সলিমপুরের ছিন্নমূল সমবায় সমিতিতে সাড়ে ১৫ হাজার পরিবার এবং অলিনগর সমবায় সমিতিতে প্রায় ছয় হাজার পরিবার রয়েছে। প্রত্যেক পরিবারে সদস্য গড়ে পাঁচজন হলে জনসংখ্যা দাঁড়ায় এক লাখ ১০ হাজারের মতো। অবৈধ বসবাসকে বৈধ করতে সমিতির নেতারা বিদ্যালয়, মাদ্রাসা, এতিমখানা, মসজিদ ও মন্দির স্থাপন করেছেন। এ ছাড়া বিভিন্ন পন্থায় এখানে আনা হয়েছে বিদ্যুৎ ও পানির লাইনসহ নানা সুবিধা।
সলিমপুর ছিন্নমূল বস্তির বাসিন্দা মো. আবুল কালাম ও আনোয়ার হোসেন জানান, তারা দুজনেই পেশায় রিকশাচালক। স্থানীয় একজন ভূমিদস্যু চক্রের সদস্যের কাছ থেকে কম দামে প্রতিজনে ২ শতক করে পাহাড় কিনেছেন। পরে ওই ভূমিদস্যু চক্রের সহায়তায় পাহাড় কেটে ঘর নির্মাণের মাধ্যমে সেখানে বসতি স্থাপন করেছেন। ছিন্নমূল এলাকার এসব পাহাড়ে তাঁদের মতো স্বল্প আয়ের মানুষ ভূমিদস্যু চক্রের কাছ থেকে পাহাড় কিনে বসবাস করছেন। তাঁরা কেউ পেশায় রিকশা, ট্যাক্সিচালক আবার কেউবা স্বল্প বেতনের চাকরিজীবী।
কমিটির প্রধান তৎকালীন ও বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম আল মামুন বলেন, ‘২০০৯ সালে জঙ্গল সলিমপুরের ছিন্নমূল এলাকায় পাহাড়ধসে প্রাণহানির ঘটনার পর আমাকে প্রধান করে ৮ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়। বিষয়টি নিয়ে তিন দফা বৈঠকের পর আমরা ৬টি সমস্যা চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিতে চারটি সুপারিশ করে একটি প্রতিবেদন দাখিল করেছিলাম।’
তিনি আরও জানান, ছয়টি সমস্যা চিহ্নিত করার পর উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা, প্রকৃত ভূমিহীনদের পুনর্বাসন, দখলদার অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা এবং পাহাড়ের প্রবেশমুখে লোহার গেট ভেঙে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনসহ ৪টি সুপারিশ বাস্তবায়নে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। কিন্তু প্রতিবেদন দাখিলের এক যুগ পেরিয়ে গেলেও তা আজও বাস্তবায়িত হয়নি।
ইউএনও মো. শাহাদাত হোসেন জানান, এখানে পাহাড় দখল ও প্লট বাণিজ্য অবাধে চালিয়ে যেতে ভূমিদস্যু চক্র সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য তৈরি করে রেখেছে। যার ফলে পাহাড় দখলমুক্ত করতে গেলে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়। আদালতের নির্দেশনা, অবৈধ দখলদারদের পুনর্বাসন ছাড়া তাঁদের উচ্ছেদ করা যাবে না।
পরিবেশ অধিদপ্তর চট্টগ্রামের পরিচালক মুফিদুল আলম বলেন, ‘ভূমিদস্যু চক্র সন্ত্রাসীর অভয়ারণ্য সৃষ্টির মাধ্যমে জঙ্গল সলিমপুর ছিন্নমূল এলাকার পাহাড়ে প্লট বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে। সন্ত্রাসীদের নিয়ে সংঘবদ্ধ থাকা এ দখলদার চক্রের বিরুদ্ধে উচ্ছেদ অভিযান চালানো কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। তবে সম্প্রতি দখলদারের নামের তালিকা ও বেহাত হওয়া সরকারি খাস জমির পরিমাণ নিশ্চিতে আমরা সাত সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছি। বিষয়টি নিয়ে সহসাই তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চট্টগ্রাম-৪ সীতাকুণ্ড (আকবরশাহ-পাহাড়তলী আংশিক) আসনের সংসদ সদস্য দিদারুল আলম জানান, ‘জঙ্গল সলিমপুর ছিন্নমূল এলাকায় গড়ে তোলা সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য নির্মূলে ও অবৈধ দখলদার উচ্ছেদে প্রশাসন যে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে, তাদের সব ধরনের কাজে সার্বিক সহযোগিতা করব।’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের জঙ্গল সলিমপুর এলাকায় আবারও চলছে পাহাড় কেটে বসতি স্থাপন। প্রাকৃতিক বিপর্যয় রোধে পাহাড় কাটা বন্ধসহ অবৈধ ভূমিদস্যু চক্রের কবল থেকে দখলমুক্ত করতে এক যুগ আগে চারটি সুপারিশ করেছিল সীতাকুণ্ড উপজেলা পরিষদ গঠিত পাহাড় রক্ষা কমিটি। কিন্তু সুপারিশ করার এক যুগ পেরিয়ে গেলেও তা আজও আলোর মুখ দেখেনি। ফলে অসাধু এসব ভূমিদস্যু চক্র ফের মেতে উঠেছে পাহাড় কাটার মহোৎসবে।
এদিকে এক যুগ আগে প্রস্তাবিত চারটি সুপারিশ বাস্তবায়ন না করে পাহাড় রক্ষায় গত সপ্তাহে পুনরায় নতুন করে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিভাগীয় প্রশাসন। প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে অব্যাহত পাহাড় কেটে বসতি স্থাপন করা এসব ভূমিদস্যু চক্রের কবল থেকে পাহাড় দখলমুক্ত হবে কি না, তা নিয়ে সন্দিহান স্থানীয় বাসিন্দারা।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, জঙ্গল সলিমপুরের পাহাড় কেটে প্লট বাণিজ্য করা ভূমিদস্যু চক্রের বিরুদ্ধে এক যুগ আগে করা কমিটির চারটি সুপারিশ এখনো বাস্তবায়িত হয়নি। সেটি ঝুলিয়ে রেখে পাহাড় কাটা রোধে পুনরায় কমিটি গঠন করেছে বিভাগীয় প্রশাসন। একের পর এক কমিটি হলেও পাহাড় কাটা বন্ধে করণীয় ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় বরাবরই বেপরোয়াভাবে কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে ভূমিদস্যু চক্র।
স্থানীয় বাসিন্দারা আরও জানান, গত দুই দশকে জঙ্গল সলিমপুরের ছিন্নমূল এলাকার এই পাহাড়ধসে পড়ে প্রাণ হারিয়েছেন বিভিন্ন বয়সী নারী-পুরুষসহ অন্তত ২২ জন। সর্বশেষ গত এক যুগ আগে ছিন্নমূল এলাকায় পাহাড়ধসে ব্যাপক প্রাণহানির পর কিছুটা নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। পাহাড়ধসে প্রাণহানির ঘটনার পর সলিমপুর এলাকায় পাহাড় দখল ও পাহাড় কাটা বন্ধে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এস এম আল মামুনকে প্রধান করে ৮ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়। প্রস্তাবিত কমিটি তিন দফা বৈঠকের পর ছয়টি সমস্যা চিহ্নিত করেন এবং চারটি সুপারিশনামা দিয়ে প্রতিবেদন দাখিল করেন। কিন্তু প্রতিবেদন দাখিলের পর তা আজও বাস্তবায়িত না হয়ে পড়ে রয়েছে ফাইলবন্দী অবস্থায়।
এলাকাবাসী জানায়, জঙ্গল সলিমপুরের ছিন্নমূল সমবায় সমিতিতে সাড়ে ১৫ হাজার পরিবার এবং অলিনগর সমবায় সমিতিতে প্রায় ছয় হাজার পরিবার রয়েছে। প্রত্যেক পরিবারে সদস্য গড়ে পাঁচজন হলে জনসংখ্যা দাঁড়ায় এক লাখ ১০ হাজারের মতো। অবৈধ বসবাসকে বৈধ করতে সমিতির নেতারা বিদ্যালয়, মাদ্রাসা, এতিমখানা, মসজিদ ও মন্দির স্থাপন করেছেন। এ ছাড়া বিভিন্ন পন্থায় এখানে আনা হয়েছে বিদ্যুৎ ও পানির লাইনসহ নানা সুবিধা।
সলিমপুর ছিন্নমূল বস্তির বাসিন্দা মো. আবুল কালাম ও আনোয়ার হোসেন জানান, তারা দুজনেই পেশায় রিকশাচালক। স্থানীয় একজন ভূমিদস্যু চক্রের সদস্যের কাছ থেকে কম দামে প্রতিজনে ২ শতক করে পাহাড় কিনেছেন। পরে ওই ভূমিদস্যু চক্রের সহায়তায় পাহাড় কেটে ঘর নির্মাণের মাধ্যমে সেখানে বসতি স্থাপন করেছেন। ছিন্নমূল এলাকার এসব পাহাড়ে তাঁদের মতো স্বল্প আয়ের মানুষ ভূমিদস্যু চক্রের কাছ থেকে পাহাড় কিনে বসবাস করছেন। তাঁরা কেউ পেশায় রিকশা, ট্যাক্সিচালক আবার কেউবা স্বল্প বেতনের চাকরিজীবী।
কমিটির প্রধান তৎকালীন ও বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম আল মামুন বলেন, ‘২০০৯ সালে জঙ্গল সলিমপুরের ছিন্নমূল এলাকায় পাহাড়ধসে প্রাণহানির ঘটনার পর আমাকে প্রধান করে ৮ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়। বিষয়টি নিয়ে তিন দফা বৈঠকের পর আমরা ৬টি সমস্যা চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিতে চারটি সুপারিশ করে একটি প্রতিবেদন দাখিল করেছিলাম।’
তিনি আরও জানান, ছয়টি সমস্যা চিহ্নিত করার পর উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা, প্রকৃত ভূমিহীনদের পুনর্বাসন, দখলদার অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা এবং পাহাড়ের প্রবেশমুখে লোহার গেট ভেঙে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনসহ ৪টি সুপারিশ বাস্তবায়নে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। কিন্তু প্রতিবেদন দাখিলের এক যুগ পেরিয়ে গেলেও তা আজও বাস্তবায়িত হয়নি।
ইউএনও মো. শাহাদাত হোসেন জানান, এখানে পাহাড় দখল ও প্লট বাণিজ্য অবাধে চালিয়ে যেতে ভূমিদস্যু চক্র সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য তৈরি করে রেখেছে। যার ফলে পাহাড় দখলমুক্ত করতে গেলে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়। আদালতের নির্দেশনা, অবৈধ দখলদারদের পুনর্বাসন ছাড়া তাঁদের উচ্ছেদ করা যাবে না।
পরিবেশ অধিদপ্তর চট্টগ্রামের পরিচালক মুফিদুল আলম বলেন, ‘ভূমিদস্যু চক্র সন্ত্রাসীর অভয়ারণ্য সৃষ্টির মাধ্যমে জঙ্গল সলিমপুর ছিন্নমূল এলাকার পাহাড়ে প্লট বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে। সন্ত্রাসীদের নিয়ে সংঘবদ্ধ থাকা এ দখলদার চক্রের বিরুদ্ধে উচ্ছেদ অভিযান চালানো কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। তবে সম্প্রতি দখলদারের নামের তালিকা ও বেহাত হওয়া সরকারি খাস জমির পরিমাণ নিশ্চিতে আমরা সাত সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছি। বিষয়টি নিয়ে সহসাই তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চট্টগ্রাম-৪ সীতাকুণ্ড (আকবরশাহ-পাহাড়তলী আংশিক) আসনের সংসদ সদস্য দিদারুল আলম জানান, ‘জঙ্গল সলিমপুর ছিন্নমূল এলাকায় গড়ে তোলা সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য নির্মূলে ও অবৈধ দখলদার উচ্ছেদে প্রশাসন যে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে, তাদের সব ধরনের কাজে সার্বিক সহযোগিতা করব।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে