মহম্মদপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি
মহাসড়কে নিষিদ্ধ নানা ধরনের যানবাহন দাপিয়ে বেড়াচ্ছে মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার বিভিন্ন রাস্তা-ঘাটে। এতে মারাত্মক ঝুঁকিতে রয়েছে পথচারীরা।
এসব যানবাহনের বেপরোয়া চলাচলে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। গত এক বছর ১৯টিরও বেশি দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে ১১ জনের। আহতসহ পঙ্গুত্ব বরণ করেছেন অনেকেই।
শ্যালো ইঞ্জিন চালিত স্টিয়ারিং-নছিমন, করিমন, আলমসাধু, বালি, মাটি ও ইট টানা ট্রলি এবং ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, ইজিবাইক নামক এসব অবৈধ যানবাহনের দেখা মেলে জেলা ও উপজেলার সর্বত্র। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে সড়ক দুর্ঘটনা হয়েছে ৪টি, মারা গেছে ৪ জন। বাকিদের পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয়েছে।
অবৈধ এসব যানবাহনের সরকারি কোনো অনুমোদন না থাকলেও প্রশাসনের সামনে দিয়েই এদের অবাধ চলাচল।
এই যানবাহনগুলো মূলত যাত্রী পরিবহন, কৃষকদের কৃষি জমির মাটি ইট ভাটায় সরবরাহ করা, বিভিন্ন এলাকা থেকে গাছের খড়ি ভাটায় আনা এবং বিভিন্ন এলাকায় ইট পৌঁছে দেওয়ার কাজে ব্যবহারিত হয় । প্রশাসনের নির্বাহী কর্মকর্তারা মাঝে মাঝে এদের বিরুদ্ধে আইন ব্যবস্থা নেন এবং অবৈধ এসব পরিবহন আটকে অভিযান পরিচালনা করেন। কিন্তু তবুও বন্ধ হচ্ছে না এসব যান চলাচল এবং দুর্ঘটনা।
এসব অবৈধ যানের চালকরাও বেশির ভাগ অপ্রাপ্তবয়স্ক ও কিশোর। তাঁদের নেই কোনো লাইসেন্স। নেই কোনো প্রশিক্ষণেরও ব্যবস্থা। বেপরোয়া চালানো, যত্রতত্র যাত্রী ওঠানো-নামানোর ফলে প্রায় প্রতিনিয়তই সড়কের কোথাও না কোথাও ঘটে থাকে দুর্ঘটনা। ফলে সড়ক দুর্ঘটনায় জীবন দিতে হচ্ছে কোনো না কোনো পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী অভিভাবক। অথবা হাত-পা ভেঙে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হচ্ছে অনেকের।
এ ধরনের যানবাহনের ধারণক্ষমতার চেয়েও বেশি যাত্রী, পণ্য বা ইট, বালু, মাটি চাপিয়ে হাট-বাজারসহ নানা স্থান বেপরোয়া গতিতে চলাচল করে। ফুটপাতেও এই অবৈধ গাড়ির দখল রয়েছে। এতে যেমন বেড়েই চলেছে শিশু শ্রমিকের সংখ্যা, তেমনি অদক্ষ চালকের হাতে এই বাহন যাওয়ায় সড়ক দুর্ঘটনাও বৃদ্ধি পাচ্ছে।
সাংবাদিক পলাশ রহমান বলেন, উপজেলা সড়কগুলা খুবই অনিরাপদ হয়ে উঠেছে। রাস্তার পাশে নেই কোনো নির্দেশনার চিহ্ন। যত্রতত্র গাড়ি পার্কিংয়ের কারণে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনা ঘটছে।
সাধারণ মানুষের জীবনের নিরাপত্তা ও প্রাণহানি রোধে এসব অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে অচিরেই চরম ভোগান্তির শিকার পোহাতে হবে বলে মনে করেছেন সচেতন মহল।
মহম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাসির উদ্দিন জানান, গত বছরসহ চলতি বছরের সড়ক দুর্ঘটনা হয়েছে ১৯টি এবং মারা গেছে ১১ জন। এ ছাড়া বিভিন্ন এলাকায় কিছু দুর্ঘটনা স্থানীয়ভাবে মীমাংসা হয়। যা আমাদের কাছে অভিযোগ আসেনা। এগুলো আমাদের তালিকায় নেই। মহাসড়ক ও আঞ্চলিক মহাসড়কে এ বাহন নিষিদ্ধ। বাইরের সড়কগুলোতে চলে। তবে পথচারীদের সমস্যা সৃষ্টি করে নয়। জনসাধারণের সমস্যা মনে করে মাঝে মাঝে আমরা এই বাহনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়ে থাকি।
মহাসড়কে নিষিদ্ধ নানা ধরনের যানবাহন দাপিয়ে বেড়াচ্ছে মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার বিভিন্ন রাস্তা-ঘাটে। এতে মারাত্মক ঝুঁকিতে রয়েছে পথচারীরা।
এসব যানবাহনের বেপরোয়া চলাচলে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। গত এক বছর ১৯টিরও বেশি দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে ১১ জনের। আহতসহ পঙ্গুত্ব বরণ করেছেন অনেকেই।
শ্যালো ইঞ্জিন চালিত স্টিয়ারিং-নছিমন, করিমন, আলমসাধু, বালি, মাটি ও ইট টানা ট্রলি এবং ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, ইজিবাইক নামক এসব অবৈধ যানবাহনের দেখা মেলে জেলা ও উপজেলার সর্বত্র। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে সড়ক দুর্ঘটনা হয়েছে ৪টি, মারা গেছে ৪ জন। বাকিদের পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয়েছে।
অবৈধ এসব যানবাহনের সরকারি কোনো অনুমোদন না থাকলেও প্রশাসনের সামনে দিয়েই এদের অবাধ চলাচল।
এই যানবাহনগুলো মূলত যাত্রী পরিবহন, কৃষকদের কৃষি জমির মাটি ইট ভাটায় সরবরাহ করা, বিভিন্ন এলাকা থেকে গাছের খড়ি ভাটায় আনা এবং বিভিন্ন এলাকায় ইট পৌঁছে দেওয়ার কাজে ব্যবহারিত হয় । প্রশাসনের নির্বাহী কর্মকর্তারা মাঝে মাঝে এদের বিরুদ্ধে আইন ব্যবস্থা নেন এবং অবৈধ এসব পরিবহন আটকে অভিযান পরিচালনা করেন। কিন্তু তবুও বন্ধ হচ্ছে না এসব যান চলাচল এবং দুর্ঘটনা।
এসব অবৈধ যানের চালকরাও বেশির ভাগ অপ্রাপ্তবয়স্ক ও কিশোর। তাঁদের নেই কোনো লাইসেন্স। নেই কোনো প্রশিক্ষণেরও ব্যবস্থা। বেপরোয়া চালানো, যত্রতত্র যাত্রী ওঠানো-নামানোর ফলে প্রায় প্রতিনিয়তই সড়কের কোথাও না কোথাও ঘটে থাকে দুর্ঘটনা। ফলে সড়ক দুর্ঘটনায় জীবন দিতে হচ্ছে কোনো না কোনো পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী অভিভাবক। অথবা হাত-পা ভেঙে পঙ্গুত্ব বরণ করতে হচ্ছে অনেকের।
এ ধরনের যানবাহনের ধারণক্ষমতার চেয়েও বেশি যাত্রী, পণ্য বা ইট, বালু, মাটি চাপিয়ে হাট-বাজারসহ নানা স্থান বেপরোয়া গতিতে চলাচল করে। ফুটপাতেও এই অবৈধ গাড়ির দখল রয়েছে। এতে যেমন বেড়েই চলেছে শিশু শ্রমিকের সংখ্যা, তেমনি অদক্ষ চালকের হাতে এই বাহন যাওয়ায় সড়ক দুর্ঘটনাও বৃদ্ধি পাচ্ছে।
সাংবাদিক পলাশ রহমান বলেন, উপজেলা সড়কগুলা খুবই অনিরাপদ হয়ে উঠেছে। রাস্তার পাশে নেই কোনো নির্দেশনার চিহ্ন। যত্রতত্র গাড়ি পার্কিংয়ের কারণে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনা ঘটছে।
সাধারণ মানুষের জীবনের নিরাপত্তা ও প্রাণহানি রোধে এসব অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে অচিরেই চরম ভোগান্তির শিকার পোহাতে হবে বলে মনে করেছেন সচেতন মহল।
মহম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাসির উদ্দিন জানান, গত বছরসহ চলতি বছরের সড়ক দুর্ঘটনা হয়েছে ১৯টি এবং মারা গেছে ১১ জন। এ ছাড়া বিভিন্ন এলাকায় কিছু দুর্ঘটনা স্থানীয়ভাবে মীমাংসা হয়। যা আমাদের কাছে অভিযোগ আসেনা। এগুলো আমাদের তালিকায় নেই। মহাসড়ক ও আঞ্চলিক মহাসড়কে এ বাহন নিষিদ্ধ। বাইরের সড়কগুলোতে চলে। তবে পথচারীদের সমস্যা সৃষ্টি করে নয়। জনসাধারণের সমস্যা মনে করে মাঝে মাঝে আমরা এই বাহনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়ে থাকি।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৭ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে