চন্দনাইশ (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মতো চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলায় শুরু হয়েছে ড্রাগন ফলের চাষ। উপজেলায় এ পর্যন্ত সাতটি ড্রাগনবাগান সম্পূর্ণ সরকারি খরচে সাতজনকে দেওয়া হয়েছে। ড্রাগন ফলের চাষ লাভজনক হওয়ায় বাণিজ্যিকভাবে এটি চাষে আগ্রহী হচ্ছেন অনেক চাষি। প্রতি কেজি ড্রাগন ফল ৩০০ থেকে ৪০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে বলে জানান চাষিরা।
এ ফলটির বেশির ভাগ চাষি সফল হয়েছেন। উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল জব্বার চৌধুরী। জনপ্রতিনিধিদের পাশাপাশি শখের বসে হাশিমপুর সৈয়দাবাদ পাহাড়ে ২০১৯ সালে ১৫০টি খুঁটিতে ড্রাগন চারা রোপণ করেন। পর্যায়ক্রমে ১৮৭টি খুঁটির ড্রাগনগাছ থেকে প্রতিবছরের মতো গতবার প্রায় ছয় লক্ষাধিক টাকার ফল বিক্রি করেন। চারা রোপণের সাত থেকে আট মাসের মাথায় গাছে ফল আসা শুরু হয়। ফলের চেহারা ও স্বাদে মুগ্ধ হন চেয়ারম্যান আবদুল জব্বার চৌধুরী।
এ ব্যাপারে আবদুল জব্বার চৌধুরী বলেন, প্রথমে তিনি ছৈয়দবাদ পাহাড়ে ১৫০টি ড্রাগনগাছের চারা রোপণ করেন। চারা রোপণের সাত থেকে আট মাসের মাথায় গাছে ফল এলে তিনি এই চাষাবাদের প্রতি আরও আগ্রহী হন। প্রতি কেজি ড্রাগন বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকায়। চট্টগ্রাম শহরের রেয়াজ উদ্দিন বাজারের পাইকার এসে এই ফল নিয়ে যান। গত বছর ১৮৭টি গাছ থেকে প্রায় ৬ লাখ টাকার ফল বিক্রি করেন তিনি। এরপর জানুয়ারিতে একই পাহাড়ে ১২০ শতক জায়গাজুড়ে ড্রাগন ফলের চারা রোপণ করেন।
চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘চারা রোপণের মাত্র সাত মাসেই গাছে ফল আসে। গাছগুলোর যত্ন নিতে থাকি। এই গাছে তেমন সার ও ওষুধ দেওয়ার প্রয়োজন হয় না। শুধু আগাছা পরিষ্কার ও ছত্রাকনাশক দিলেই ভালো ফল পাওয়া যায়। বর্তমানে ৮৮৭টি খুঁটিতে আমার ড্রাগন গাছ রয়েছে। প্রতিদিনই দর্শনার্থীরা ড্রাগনবাগানে ঘুরতে আসেন। অনেকে আমার দেখাদেখি ড্রাগন চাষ শুরুর প্রস্তুতি নিয়েছেন।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা (ইউএনও) স্মৃতি রানী সরকার বলেছেন, পাহাড়ি এলাকা ড্রাগন চাষের জন্য উপযোগী। চন্দনাইশের হাশিমপুর, লট-এলাহাবাদ, দোহাজারী লালুটিয়া, ধোপাছড়িসহ বিভিন্ন পাহাড়ি এলাকায় ড্রাগনের চাষ শুরু করেছেন অনেকে। এই পর্যন্ত সাতটি ড্রাগনবাগান সম্পূর্ণ সরকারি খরচে সাতজনকে দেওয়া হয়েছে। ড্রাগন চাষ লাভজনক হওয়ায় বাণিজ্যিকভাবে এটি করার জন্য চাষিদের উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছেন বলে তিনি জানান।
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মতো চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলায় শুরু হয়েছে ড্রাগন ফলের চাষ। উপজেলায় এ পর্যন্ত সাতটি ড্রাগনবাগান সম্পূর্ণ সরকারি খরচে সাতজনকে দেওয়া হয়েছে। ড্রাগন ফলের চাষ লাভজনক হওয়ায় বাণিজ্যিকভাবে এটি চাষে আগ্রহী হচ্ছেন অনেক চাষি। প্রতি কেজি ড্রাগন ফল ৩০০ থেকে ৪০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে বলে জানান চাষিরা।
এ ফলটির বেশির ভাগ চাষি সফল হয়েছেন। উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল জব্বার চৌধুরী। জনপ্রতিনিধিদের পাশাপাশি শখের বসে হাশিমপুর সৈয়দাবাদ পাহাড়ে ২০১৯ সালে ১৫০টি খুঁটিতে ড্রাগন চারা রোপণ করেন। পর্যায়ক্রমে ১৮৭টি খুঁটির ড্রাগনগাছ থেকে প্রতিবছরের মতো গতবার প্রায় ছয় লক্ষাধিক টাকার ফল বিক্রি করেন। চারা রোপণের সাত থেকে আট মাসের মাথায় গাছে ফল আসা শুরু হয়। ফলের চেহারা ও স্বাদে মুগ্ধ হন চেয়ারম্যান আবদুল জব্বার চৌধুরী।
এ ব্যাপারে আবদুল জব্বার চৌধুরী বলেন, প্রথমে তিনি ছৈয়দবাদ পাহাড়ে ১৫০টি ড্রাগনগাছের চারা রোপণ করেন। চারা রোপণের সাত থেকে আট মাসের মাথায় গাছে ফল এলে তিনি এই চাষাবাদের প্রতি আরও আগ্রহী হন। প্রতি কেজি ড্রাগন বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকায়। চট্টগ্রাম শহরের রেয়াজ উদ্দিন বাজারের পাইকার এসে এই ফল নিয়ে যান। গত বছর ১৮৭টি গাছ থেকে প্রায় ৬ লাখ টাকার ফল বিক্রি করেন তিনি। এরপর জানুয়ারিতে একই পাহাড়ে ১২০ শতক জায়গাজুড়ে ড্রাগন ফলের চারা রোপণ করেন।
চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘চারা রোপণের মাত্র সাত মাসেই গাছে ফল আসে। গাছগুলোর যত্ন নিতে থাকি। এই গাছে তেমন সার ও ওষুধ দেওয়ার প্রয়োজন হয় না। শুধু আগাছা পরিষ্কার ও ছত্রাকনাশক দিলেই ভালো ফল পাওয়া যায়। বর্তমানে ৮৮৭টি খুঁটিতে আমার ড্রাগন গাছ রয়েছে। প্রতিদিনই দর্শনার্থীরা ড্রাগনবাগানে ঘুরতে আসেন। অনেকে আমার দেখাদেখি ড্রাগন চাষ শুরুর প্রস্তুতি নিয়েছেন।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা (ইউএনও) স্মৃতি রানী সরকার বলেছেন, পাহাড়ি এলাকা ড্রাগন চাষের জন্য উপযোগী। চন্দনাইশের হাশিমপুর, লট-এলাহাবাদ, দোহাজারী লালুটিয়া, ধোপাছড়িসহ বিভিন্ন পাহাড়ি এলাকায় ড্রাগনের চাষ শুরু করেছেন অনেকে। এই পর্যন্ত সাতটি ড্রাগনবাগান সম্পূর্ণ সরকারি খরচে সাতজনকে দেওয়া হয়েছে। ড্রাগন চাষ লাভজনক হওয়ায় বাণিজ্যিকভাবে এটি করার জন্য চাষিদের উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছেন বলে তিনি জানান।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪