মো. হুমায়ূন কবীর, ঢাকা
উপজেলা পরিষদের মতো স্থানীয় সরকারের সিটি করপোরেশন নির্বাচনের বিধিমালা সংশোধনের কাজে হাত দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইতিমধ্যে একটি প্রাথমিক খসড়া প্রস্তুত করেছে ইসির আইন ও বিধিমালা সংস্কার কমিটি। প্রস্তাবিত খসড়া বিধিমালায় সিটি করপোরেশনের মেয়রদের জামানত ২ লাখ আর নির্বাচনী ব্যয় সর্বোচ্চ ৭৫ লাখ টাকা; সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর ও সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের জামানত ১ লাখ টাকা এবং সর্বোচ্চ নির্বাচনী ব্যয় ১৫ লাখ টাকা প্রস্তাব করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, খসড়াটি কমিশন বৈঠকে উপস্থাপনের অপেক্ষায় রয়েছে। বৈঠকে তোলার পর কমিশন একমত হলে তা ভেটিংয়ের জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে।
জানতে চাইলে ইসির আইন ও বিধিমালা সংস্কার কমিটির প্রধান ও নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি খসড়া করা হয়েছে। কমিশন না পাস করলে তো সেটি চূড়ান্ত হয় না। খসড়া প্রস্তাবনাটি কমিশনে তোলা হবে।’
ইসি কর্মকর্তারা জানান, সিটি আইন অনুযায়ী অনধিক ৫ লাখ ভোটার আছে এমন নির্বাচনী এলাকার জন্য বর্তমানে মেয়র পদপ্রার্থীর জামানত ২০ হাজার। একইভাবে ভোটার ৫ লাখ ১ থেকে ১০ লাখ হলে জামানত ৩০ হাজার, ভোটার ১০ লাখ ১ থেকে ২০ লাখ হলে ৫০ হাজার এবং ভোটার ২০ লাখের বেশি হলে ১ লাখ টাকা জামানত নির্ধারিত রয়েছে।
সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে নির্বাচনের ক্ষেত্রে ভোটার অনধিক ১৫ হাজার হলে ১০ হাজার টাকা; ১৫ হাজার ১ থেকে ৩০ হাজার হলে ২০ হাজার টাকা; ৩০ হাজার ১ থেকে ৫০ হাজার ভোটার হলে ৩০ হাজার টাকা এবং ৫০ হাজার ১ ও তদূর্ধ্ব ভোটারের ওয়ার্ডের জন্য ৫০ হাজার টাকার জামানত জমা দিতে হয়। আর সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে ১০ হাজার টাকা জামানত দিতে হয়।
বিদ্যমান বিধিমালায় ভোটে মেয়র প্রার্থীর ব্যক্তিগত খরচ অনধিক ৫ লাখ ভোটারের নির্বাচনী এলাকার জন্য সর্বোচ্চ ৭৫ হাজার; ভোটার ৫ লাখ ১ থেকে ১০ লাখ হলে ১ লাখ; ১০ লাখ ১ থেকে ২০ লাখ হলে ১ লাখ ৫০ হাজার; ২০ লাখ ১ ও তদূর্ধ্ব ভোটারসংবলিত নির্বাচনী এলাকার জন্য সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা নির্ধারিত রয়েছে।
আর মেয়র প্রার্থীর নির্বাচনী ব্যয় অনধিক ৫ লাখ ভোটারের নির্বাচনী এলাকার জন্য ১৫ লাখ; ভোটার ৫ লাখ ১ থেকে ১০ লাখ হলে ২০ লাখ; ১০ লাখ ১ থেকে ২০ লাখ হলে ৩০ লাখ; এবং ২০ লাখ ১ ও তদূর্ধ্ব ভোটারসংবলিত নির্বাচনী এলাকার জন্য ৫০ লাখ টাকা নির্ধারিত রয়েছে।
আর কাউন্সিলর প্রার্থীর ব্যক্তিগত খরচ ভোটার অনধিক ১৫ হাজার হলে ১০ হাজার টাকা; ১৫ হাজার ১ থেকে ৩০ হাজার হলে ২০ হাজার; ৩০ হাজার ১ থেকে ৫০ হাজার ভোটার হলে ৩০ হাজার টাকা; এবং ৫০ হাজার ১ ও তদূর্ধ্ব ভোটারের ওয়ার্ডের জন্য ৫০ হাজার টাকা ব্যয় করতে পারবেন। আর নির্বাচনী ব্যয়ের ক্ষেত্রে ভোটার অনধিক ১৫ হাজার হলে ১ লাখ টাকা; ১৫ হাজার ১ থেকে ৩০ হাজার হলে ২ লাখ; ৩০ হাজার ১ থেকে ৫০ হাজার ভোটার হলে ৪ লাখ; এবং ৫০ হাজার ১ ও তদূর্ধ্ব ভোটারের ওয়ার্ডের জন্য সর্বোচ্চ ৬ লাখ টাকা ব্যয় করা যাবে।
খসড়া বিধিমালায় যেসব বিষয়ে সংশোধনী আনার প্রস্তাব রাখা হয়েছে—উপজেলা পরিষদের মতো সিটি করপোরেশনেও অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিল করা বাধ্যতামূলক করা হবে। কোনো ভোটকেন্দ্রে বলপ্রয়োগ, ভয়ভীতি দেখানো বা কারসাজির কারণে ফলাফল পক্ষপাতদুষ্ট মনে হলে ওই ফলাফল স্থগিত করে পুনরায় ভোট গ্রহণের সিদ্ধান্ত দিতে পারবে ইসি। সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও ভোটকেন্দ্রে অনিয়ম হলে ভোট গ্রহণ কার্যক্রম স্থগিত বা বাতিলে প্রিসাইডিং কর্মকর্তার ক্ষমতা বাড়ানো হয়েছে। স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমার ক্ষেত্রে ৩০০ জন ভোটারের স্বাক্ষরযুক্ত তালিকা দেওয়ার বিধান বাতিল। প্রতীক বরাদ্দের আগে মনোনয়নপত্র দাখিলের পর থেকে সর্বোচ্চ ৫ জন লোক নিয়ে জনসংযোগ করতে পারবেন প্রার্থীরা। কোনো পদে সমান ভোট পেলে পুনরায় ভোটের পরিবর্তে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের উপস্থিতিতে লটারির মাধ্যমে ফলাফল নির্ধারণ।
এ ছাড়া প্রদত্ত ভোটের ১৫ শতাংশ না পেলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত করার বিধান যুক্ত করা হয়েছে। বর্তমানে প্রদত্ত ভোটের ১২ দশমিক ৫ শতাংশের কম ভোট পেলে জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। পোস্টারে পলিথিনের আবরণ এবং প্লাস্টিক ব্যানার ব্যবহার বন্ধ, শব্দদূষণ কমানোর লক্ষ্যে মাইকের সাউন্ড ৬০ ডেসিবেলের নিচে রাখা, পোস্টার, ব্যানার সাদা-কালো অথবা রঙিন করা যাবে। মনোনয়নপত্রে লিঙ্গ হিসেবে হিজড়াদের অন্তর্ভুক্ত; নির্বাচনে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা, পর্যবেক্ষক ও সাংবাদিকদের হুমকি ও কাজে বাধা দেওয়া বা ভয় দেখালে তা ‘নির্বাচনী অপরাধ’ হিসেবে নির্বাচনবিধিতে সংযোজন করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
সর্বশেষ ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০২০ সালের ২ ফেব্রুয়ারি। ডিএনসিসির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয় ২০২০ সালের ৩ জুন। ডিএসসিসির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয় ২০২০ সালের ২ জুন। আইন অনুযায়ী সিটি করপোরেশনের মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্ববর্তী ১৮০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হয়। সেই হিসাবে ডিএনসিসিতে চলতি বছরের ৫ ডিসেম্বর নির্বাচনী ক্ষণগণনা শুরু হবে। আর ভোট করতে হবে আগামী বছর ২ জুনের মধ্যে। ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৪ ডিসেম্বর ক্ষণগণনা শুরু হবে। ভোট করতে হবে আগামী বছরের ১ জুনের মধ্যে। তাই এই নির্বাচনের আগে বিধিমালা সংশোধন করতে চায় কমিশন।
উপজেলা পরিষদের মতো স্থানীয় সরকারের সিটি করপোরেশন নির্বাচনের বিধিমালা সংশোধনের কাজে হাত দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইতিমধ্যে একটি প্রাথমিক খসড়া প্রস্তুত করেছে ইসির আইন ও বিধিমালা সংস্কার কমিটি। প্রস্তাবিত খসড়া বিধিমালায় সিটি করপোরেশনের মেয়রদের জামানত ২ লাখ আর নির্বাচনী ব্যয় সর্বোচ্চ ৭৫ লাখ টাকা; সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর ও সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের জামানত ১ লাখ টাকা এবং সর্বোচ্চ নির্বাচনী ব্যয় ১৫ লাখ টাকা প্রস্তাব করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, খসড়াটি কমিশন বৈঠকে উপস্থাপনের অপেক্ষায় রয়েছে। বৈঠকে তোলার পর কমিশন একমত হলে তা ভেটিংয়ের জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে।
জানতে চাইলে ইসির আইন ও বিধিমালা সংস্কার কমিটির প্রধান ও নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি খসড়া করা হয়েছে। কমিশন না পাস করলে তো সেটি চূড়ান্ত হয় না। খসড়া প্রস্তাবনাটি কমিশনে তোলা হবে।’
ইসি কর্মকর্তারা জানান, সিটি আইন অনুযায়ী অনধিক ৫ লাখ ভোটার আছে এমন নির্বাচনী এলাকার জন্য বর্তমানে মেয়র পদপ্রার্থীর জামানত ২০ হাজার। একইভাবে ভোটার ৫ লাখ ১ থেকে ১০ লাখ হলে জামানত ৩০ হাজার, ভোটার ১০ লাখ ১ থেকে ২০ লাখ হলে ৫০ হাজার এবং ভোটার ২০ লাখের বেশি হলে ১ লাখ টাকা জামানত নির্ধারিত রয়েছে।
সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে নির্বাচনের ক্ষেত্রে ভোটার অনধিক ১৫ হাজার হলে ১০ হাজার টাকা; ১৫ হাজার ১ থেকে ৩০ হাজার হলে ২০ হাজার টাকা; ৩০ হাজার ১ থেকে ৫০ হাজার ভোটার হলে ৩০ হাজার টাকা এবং ৫০ হাজার ১ ও তদূর্ধ্ব ভোটারের ওয়ার্ডের জন্য ৫০ হাজার টাকার জামানত জমা দিতে হয়। আর সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে ১০ হাজার টাকা জামানত দিতে হয়।
বিদ্যমান বিধিমালায় ভোটে মেয়র প্রার্থীর ব্যক্তিগত খরচ অনধিক ৫ লাখ ভোটারের নির্বাচনী এলাকার জন্য সর্বোচ্চ ৭৫ হাজার; ভোটার ৫ লাখ ১ থেকে ১০ লাখ হলে ১ লাখ; ১০ লাখ ১ থেকে ২০ লাখ হলে ১ লাখ ৫০ হাজার; ২০ লাখ ১ ও তদূর্ধ্ব ভোটারসংবলিত নির্বাচনী এলাকার জন্য সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা নির্ধারিত রয়েছে।
আর মেয়র প্রার্থীর নির্বাচনী ব্যয় অনধিক ৫ লাখ ভোটারের নির্বাচনী এলাকার জন্য ১৫ লাখ; ভোটার ৫ লাখ ১ থেকে ১০ লাখ হলে ২০ লাখ; ১০ লাখ ১ থেকে ২০ লাখ হলে ৩০ লাখ; এবং ২০ লাখ ১ ও তদূর্ধ্ব ভোটারসংবলিত নির্বাচনী এলাকার জন্য ৫০ লাখ টাকা নির্ধারিত রয়েছে।
আর কাউন্সিলর প্রার্থীর ব্যক্তিগত খরচ ভোটার অনধিক ১৫ হাজার হলে ১০ হাজার টাকা; ১৫ হাজার ১ থেকে ৩০ হাজার হলে ২০ হাজার; ৩০ হাজার ১ থেকে ৫০ হাজার ভোটার হলে ৩০ হাজার টাকা; এবং ৫০ হাজার ১ ও তদূর্ধ্ব ভোটারের ওয়ার্ডের জন্য ৫০ হাজার টাকা ব্যয় করতে পারবেন। আর নির্বাচনী ব্যয়ের ক্ষেত্রে ভোটার অনধিক ১৫ হাজার হলে ১ লাখ টাকা; ১৫ হাজার ১ থেকে ৩০ হাজার হলে ২ লাখ; ৩০ হাজার ১ থেকে ৫০ হাজার ভোটার হলে ৪ লাখ; এবং ৫০ হাজার ১ ও তদূর্ধ্ব ভোটারের ওয়ার্ডের জন্য সর্বোচ্চ ৬ লাখ টাকা ব্যয় করা যাবে।
খসড়া বিধিমালায় যেসব বিষয়ে সংশোধনী আনার প্রস্তাব রাখা হয়েছে—উপজেলা পরিষদের মতো সিটি করপোরেশনেও অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিল করা বাধ্যতামূলক করা হবে। কোনো ভোটকেন্দ্রে বলপ্রয়োগ, ভয়ভীতি দেখানো বা কারসাজির কারণে ফলাফল পক্ষপাতদুষ্ট মনে হলে ওই ফলাফল স্থগিত করে পুনরায় ভোট গ্রহণের সিদ্ধান্ত দিতে পারবে ইসি। সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও ভোটকেন্দ্রে অনিয়ম হলে ভোট গ্রহণ কার্যক্রম স্থগিত বা বাতিলে প্রিসাইডিং কর্মকর্তার ক্ষমতা বাড়ানো হয়েছে। স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমার ক্ষেত্রে ৩০০ জন ভোটারের স্বাক্ষরযুক্ত তালিকা দেওয়ার বিধান বাতিল। প্রতীক বরাদ্দের আগে মনোনয়নপত্র দাখিলের পর থেকে সর্বোচ্চ ৫ জন লোক নিয়ে জনসংযোগ করতে পারবেন প্রার্থীরা। কোনো পদে সমান ভোট পেলে পুনরায় ভোটের পরিবর্তে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের উপস্থিতিতে লটারির মাধ্যমে ফলাফল নির্ধারণ।
এ ছাড়া প্রদত্ত ভোটের ১৫ শতাংশ না পেলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত করার বিধান যুক্ত করা হয়েছে। বর্তমানে প্রদত্ত ভোটের ১২ দশমিক ৫ শতাংশের কম ভোট পেলে জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। পোস্টারে পলিথিনের আবরণ এবং প্লাস্টিক ব্যানার ব্যবহার বন্ধ, শব্দদূষণ কমানোর লক্ষ্যে মাইকের সাউন্ড ৬০ ডেসিবেলের নিচে রাখা, পোস্টার, ব্যানার সাদা-কালো অথবা রঙিন করা যাবে। মনোনয়নপত্রে লিঙ্গ হিসেবে হিজড়াদের অন্তর্ভুক্ত; নির্বাচনে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা, পর্যবেক্ষক ও সাংবাদিকদের হুমকি ও কাজে বাধা দেওয়া বা ভয় দেখালে তা ‘নির্বাচনী অপরাধ’ হিসেবে নির্বাচনবিধিতে সংযোজন করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
সর্বশেষ ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০২০ সালের ২ ফেব্রুয়ারি। ডিএনসিসির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয় ২০২০ সালের ৩ জুন। ডিএসসিসির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয় ২০২০ সালের ২ জুন। আইন অনুযায়ী সিটি করপোরেশনের মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্ববর্তী ১৮০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হয়। সেই হিসাবে ডিএনসিসিতে চলতি বছরের ৫ ডিসেম্বর নির্বাচনী ক্ষণগণনা শুরু হবে। আর ভোট করতে হবে আগামী বছর ২ জুনের মধ্যে। ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৪ ডিসেম্বর ক্ষণগণনা শুরু হবে। ভোট করতে হবে আগামী বছরের ১ জুনের মধ্যে। তাই এই নির্বাচনের আগে বিধিমালা সংশোধন করতে চায় কমিশন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে