কালাই (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি
জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার মাঠজুড়ে এখন ধানখেতে সবুজের সমারোহ। ইতিমধ্যে অধিকাংশ ধানে থোড় এসেছে। এক মাসের মধ্যে কৃষকের গোলায় উঠবে সেসব ধান। এসব ধান আবাদে কৃষকেরা পোকা দমনে কীটনাশকের পরিবর্তে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি প্রয়োগ করে সুফল পেতে শুরু করেছেন। এতে একদিকে কমেছে উৎপাদন খরচ, অন্যদিকে খেতে রোগবালাই কম হওয়ায় বাম্পার ফলনের স্বপ্ন দেখছেন কৃষকেরা।
কীটনাশকের পরিবর্তে জমিতে ডাল-পালা পুঁতে পোকা দমনকে বলা হয় ডেথ পার্চিং পদ্ধতি। আর ধঞ্চেগাছ লাগিয়ে পাখি বসার ব্যবস্থা করে পোকা দমন করাকে বলা হয় লাইভ পার্চিং পদ্ধতি। আবার ধঞ্চেগাছের পাতা জমিতে পড়ে তৈরি হয় জৈব সার। এতে জমিতে বাড়ে উর্বরতা।
সরেজমিনে দেখা যায় উপজেলার পুনট, বফলগাড়ী, ধাপ-শিকটা, পাঁচগ্রাম, মোসলেমগঞ্জ, শান্তিনগর, হাতিয়র, ঝামুটপুর, সড়াইল, জিন্দারপুর, বেগুনগ্রাম, ধাপ কাথাইল, মুলগ্রামসহ বিভিন্ন জায়গা ঘুরে দেখা কৃষকেরা জমিতে পোকামাকড় দমনে সারি সারি করে ডাল-পালা পুঁতে রেখেছেন। আবার অনেকে সারি করে ধঞ্চেগাছ লাগিয়ে পার্চিং পদ্ধতিতে পোকামাকড় দমন করছেন।
কৃষক তোতা মিয়া বলেন, আমনের খেতে মাজরা পোকা, পাতা মোড়ানো, ঘাসফড়িংসহ বিভিন্ন পোকা দমনে দোকান থেকে কীটনাশক সংগ্রহ করে জমিতে ছিটানো হলেও অনেক সময় পোকা দমন করা যায় না। আবার ফসলের উৎপাদন খরচ বেড়ে যায়। তবে এই পদ্ধতিতে ধান চাষ করে একদিকে কমেছে উৎপাদন খরচ, অন্যদিকে পাখি ডালে বসে পোকা খেয়ে ফেলছে।
তিশরাপাড়ার কৃষক হালিম আকন্দ বলেন, তিন একর জমিতে আমন ধান লাগিয়েছেন। অনেক সময় হাজার টাকা খরচ করে পোকামাকড় দমন করা যায় না। অথচ এই পার্চিং পদ্ধতি প্রয়োগ করে তাঁর জমিতে পোকামাকড় নেই বললেই চলে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, কালাই উপজেলার পৌরসভাসহ পাঁচটি ইউনিয়নে ১২ হাজার ১৮০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চাষাবাদ হয়েছে। এবার উপজেলার শতভাগ খেতে পার্চিং পদ্ধতিতে কৃষকেরা বোরো ধানের চাষাবাদ করছেন। এটি একটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি। এই পদ্ধতি প্রয়োগ করে কমে এসেছে উৎপাদন খরচ, কমেছে খেতের রোগবালাই।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নীলিমা জাহান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ বছর উপজেলায় পাঁচটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় মোট ১২ হাজার ১৮০ হেক্টর জমিতে আমন ধানের চাষাবাদ হয়েছে। শতভাগ জমিতে লাইভ পার্চিং পদ্ধতি ও ডেথ পার্চিং পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়েছে। বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির এই সুফল কৃষকদের মধ্যে বেশ সাড়া ফেলেছে।
জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার মাঠজুড়ে এখন ধানখেতে সবুজের সমারোহ। ইতিমধ্যে অধিকাংশ ধানে থোড় এসেছে। এক মাসের মধ্যে কৃষকের গোলায় উঠবে সেসব ধান। এসব ধান আবাদে কৃষকেরা পোকা দমনে কীটনাশকের পরিবর্তে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি প্রয়োগ করে সুফল পেতে শুরু করেছেন। এতে একদিকে কমেছে উৎপাদন খরচ, অন্যদিকে খেতে রোগবালাই কম হওয়ায় বাম্পার ফলনের স্বপ্ন দেখছেন কৃষকেরা।
কীটনাশকের পরিবর্তে জমিতে ডাল-পালা পুঁতে পোকা দমনকে বলা হয় ডেথ পার্চিং পদ্ধতি। আর ধঞ্চেগাছ লাগিয়ে পাখি বসার ব্যবস্থা করে পোকা দমন করাকে বলা হয় লাইভ পার্চিং পদ্ধতি। আবার ধঞ্চেগাছের পাতা জমিতে পড়ে তৈরি হয় জৈব সার। এতে জমিতে বাড়ে উর্বরতা।
সরেজমিনে দেখা যায় উপজেলার পুনট, বফলগাড়ী, ধাপ-শিকটা, পাঁচগ্রাম, মোসলেমগঞ্জ, শান্তিনগর, হাতিয়র, ঝামুটপুর, সড়াইল, জিন্দারপুর, বেগুনগ্রাম, ধাপ কাথাইল, মুলগ্রামসহ বিভিন্ন জায়গা ঘুরে দেখা কৃষকেরা জমিতে পোকামাকড় দমনে সারি সারি করে ডাল-পালা পুঁতে রেখেছেন। আবার অনেকে সারি করে ধঞ্চেগাছ লাগিয়ে পার্চিং পদ্ধতিতে পোকামাকড় দমন করছেন।
কৃষক তোতা মিয়া বলেন, আমনের খেতে মাজরা পোকা, পাতা মোড়ানো, ঘাসফড়িংসহ বিভিন্ন পোকা দমনে দোকান থেকে কীটনাশক সংগ্রহ করে জমিতে ছিটানো হলেও অনেক সময় পোকা দমন করা যায় না। আবার ফসলের উৎপাদন খরচ বেড়ে যায়। তবে এই পদ্ধতিতে ধান চাষ করে একদিকে কমেছে উৎপাদন খরচ, অন্যদিকে পাখি ডালে বসে পোকা খেয়ে ফেলছে।
তিশরাপাড়ার কৃষক হালিম আকন্দ বলেন, তিন একর জমিতে আমন ধান লাগিয়েছেন। অনেক সময় হাজার টাকা খরচ করে পোকামাকড় দমন করা যায় না। অথচ এই পার্চিং পদ্ধতি প্রয়োগ করে তাঁর জমিতে পোকামাকড় নেই বললেই চলে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, কালাই উপজেলার পৌরসভাসহ পাঁচটি ইউনিয়নে ১২ হাজার ১৮০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চাষাবাদ হয়েছে। এবার উপজেলার শতভাগ খেতে পার্চিং পদ্ধতিতে কৃষকেরা বোরো ধানের চাষাবাদ করছেন। এটি একটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি। এই পদ্ধতি প্রয়োগ করে কমে এসেছে উৎপাদন খরচ, কমেছে খেতের রোগবালাই।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নীলিমা জাহান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ বছর উপজেলায় পাঁচটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় মোট ১২ হাজার ১৮০ হেক্টর জমিতে আমন ধানের চাষাবাদ হয়েছে। শতভাগ জমিতে লাইভ পার্চিং পদ্ধতি ও ডেথ পার্চিং পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়েছে। বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির এই সুফল কৃষকদের মধ্যে বেশ সাড়া ফেলেছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৫ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪