বেলাল হোসাইন, রামগড় (খাগড়াছড়ি)
খাগড়াছড়ির রামগড়ে করোনার পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থীর সংকট দেখা দিয়েছে। নানা উদ্যোগ নিলেও বিদ্যালয়গুলোতে ভর্তির হার বাড়ছে না। এর জন্য করোনায় দীর্ঘদিন বিদ্যালয় বন্ধ থাকার পাশাপাশি অভিভাবকদের মাদ্রাসা ও কিন্ডারগার্টেনে সন্তানকে ভর্তির আগ্রহকে দায়ী করছেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা।
তবে অভিভাবকেরা বলছেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের থেকে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পড়াশোনার মান ভালো হওয়ায় তাঁরা সন্তানদের এসব জায়গায় ভর্তি করাচ্ছেন।
জানা গেছে, উপজেলার ৪৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২৫টিতেই শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১০০-এর কম। উপজেলার একটি বিদ্যালয়ে সর্বনিম্ন শিক্ষার্থী ৩৭ জন ও সর্বোচ্চ শিক্ষার্থীর ৩০২ জন। নানা উদ্যোগের পরও উপজেলার বেশ কিছু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তির হার বাড়ছে না। উপজেলা শিক্ষা কার্যালয়ে সর্বশেষ গত ফেব্রুয়ারির মূল্যায়ন জরিপে এসব তথ্য উঠে আসে।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংকট বিষয়ে কর্মকর্তারা বলছেন, করোনাকালে বিদ্যালয় বন্ধ থাকা, কম বসতিপূর্ণ দুর্গম এলাকা, দারিদ্র্যের পাশাপাশি ক্যাচমেন্ট এলাকায় নূরানী মাদ্রাসা ও কিন্ডারগার্টেনের বিস্তার ঘটেছে। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শতভাগ শিক্ষার্থী ভর্তি করার জন্য শিক্ষকদের নিয়মিত হোম ভিজিট, পরিদর্শন, দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তাদের বাড়তি নজরদারিসহ কিছু কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। তারপরও বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে কমে যাচ্ছে।
উপজেলা শিক্ষা কার্যালয়ের গত ফেব্রুয়ারির তথ্যমতে, নুরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা উপজেলার সর্বনিম্ন। এ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী মাত্র ৩৭ জন। এ ছাড়া ছোটখেদা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ৪৬ জন, সোমাচন্দ্রপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫০, চান্দপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫২, ওয়াইফাপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫২, বালুখালী আলো প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫২, দক্ষিণ লাকমুপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫৩, নিতাই বৈষ্ণবপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫৩, নজিরটিলা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫৩ জন, অংহলা ছিনছড়িপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫৪, উত্তর লামকু প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫৫, পূর্ব চৌধুরীপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫৭, তেমরণ কার্বারিপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৬০, মানিকচন্দ্রপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৬০, বুদ্ধধন কার্বারিপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৬৩, দাতারাম কার্বারিপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৬৪, পূর্ব বলিপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৬৮ জন, সোনারখীল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ৭০ জন।
নুরপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী কম থাকার জন্য করোনায় বিদ্যালয় বন্ধ থাকা এবং বিদ্যালয়ের পাশে কিন্ডারগার্ডেন ও নূরানী মাদ্রাসা গড়ে ওঠাকে দায়ী প্রধান শিক্ষক সজল কুমার দত্ত। তিনি জানান, ভর্তির হার বাড়াতে শিক্ষার্থীদের বাড়িতে গিয়ে নিয়মিত পরিদর্শনসহ বিদ্যালয়মুখী করতে সব ধরনের চেষ্টা করা হচ্ছে।
শহীদ ক্যাপ্টেন কাদের বিদ্যানিকেতনে কিন্ডারগার্টেনে পড়া এক শিক্ষার্থীর বাবা আনোয়ার হোসাইন জানান, সন্তানকে প্রথমে তিনি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি করিয়েছিলেন। সেখানে শিক্ষার্থীদের পর্যাপ্ত দিকনির্দেশনার অভাব ছাড়াও তিনি শিক্ষার মান নিয়ে আশাহত। অপরদিকে কিন্ডারগার্টেনে শিক্ষার্থীদের নিয়মিত দিকনির্দেশনার পাশাপাশি বাড়তি যত্ন নেওয়া হয়। তাই সন্তানকে তিনি এখানে ভর্তি করিয়েছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক জানান, প্রত্যন্ত এলাকার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার মানও অনুন্নত। অনেক শিক্ষক নিয়মিত শ্রেণিকক্ষে আসেন না। এলেও ভালোভাবে পড়ান না।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইলিয়াছ জানান, শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়মুখী করতে সব ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তারপরও অভিভাবকেরা বিদ্যালয়ের আশপাশে মাদ্রাসা, কিন্ডারগার্টেনের দিকে ঝুঁকছেন। তিনি বলেন, ‘কোনো প্রতিষ্ঠানকে তো আর বন্ধ করা যায় না। তবে নতুন করে ক্যাচমেন্ট এলাকায় যেন কোনো প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠতে না পারে, সে ব্যাপারে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খোন্দকার মো. ইখতিয়ার উদ্দিন আরাফাত বলেন, ‘করোনাকালে দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ থাকায় সাময়িক সংকট তৈরি হয়েছে। তা ছাড়া দুর্গম এলাকায় বসতি কম থাকাসহ দারিদ্র্য ও অনেক অভিভাবকের খেয়ালিপনায় শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়বিমুখ হয়ে পড়ছে।’ তবে এ সংকট উত্তরণে আলাপ-আলোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের কথা তিনি জানান।
এদিকে অভিভাবকদের সন্তানকে প্রাথমিক বিদ্যালয়মুখী করার আহ্বান জানিয়েছেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বিশ্ব প্রদীপ ত্রিপুরা। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীরা যাতে বিদ্যালয়মুখী হয়, সে জন্য মিড-ডে মিল, শতভাগ উপবৃত্তি প্রদান, বিনা মূল্যে বই বিতরণ, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষক, আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার, খেলার মাঠ, পাকা দ্বিতল ভবনসহ মনোরম পরিবেশে শিক্ষার সব ব্যবস্থা করেছে সরকার।
খাগড়াছড়ির রামগড়ে করোনার পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থীর সংকট দেখা দিয়েছে। নানা উদ্যোগ নিলেও বিদ্যালয়গুলোতে ভর্তির হার বাড়ছে না। এর জন্য করোনায় দীর্ঘদিন বিদ্যালয় বন্ধ থাকার পাশাপাশি অভিভাবকদের মাদ্রাসা ও কিন্ডারগার্টেনে সন্তানকে ভর্তির আগ্রহকে দায়ী করছেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা।
তবে অভিভাবকেরা বলছেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের থেকে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পড়াশোনার মান ভালো হওয়ায় তাঁরা সন্তানদের এসব জায়গায় ভর্তি করাচ্ছেন।
জানা গেছে, উপজেলার ৪৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২৫টিতেই শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১০০-এর কম। উপজেলার একটি বিদ্যালয়ে সর্বনিম্ন শিক্ষার্থী ৩৭ জন ও সর্বোচ্চ শিক্ষার্থীর ৩০২ জন। নানা উদ্যোগের পরও উপজেলার বেশ কিছু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তির হার বাড়ছে না। উপজেলা শিক্ষা কার্যালয়ে সর্বশেষ গত ফেব্রুয়ারির মূল্যায়ন জরিপে এসব তথ্য উঠে আসে।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংকট বিষয়ে কর্মকর্তারা বলছেন, করোনাকালে বিদ্যালয় বন্ধ থাকা, কম বসতিপূর্ণ দুর্গম এলাকা, দারিদ্র্যের পাশাপাশি ক্যাচমেন্ট এলাকায় নূরানী মাদ্রাসা ও কিন্ডারগার্টেনের বিস্তার ঘটেছে। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শতভাগ শিক্ষার্থী ভর্তি করার জন্য শিক্ষকদের নিয়মিত হোম ভিজিট, পরিদর্শন, দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তাদের বাড়তি নজরদারিসহ কিছু কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। তারপরও বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে কমে যাচ্ছে।
উপজেলা শিক্ষা কার্যালয়ের গত ফেব্রুয়ারির তথ্যমতে, নুরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা উপজেলার সর্বনিম্ন। এ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী মাত্র ৩৭ জন। এ ছাড়া ছোটখেদা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ৪৬ জন, সোমাচন্দ্রপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫০, চান্দপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫২, ওয়াইফাপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫২, বালুখালী আলো প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫২, দক্ষিণ লাকমুপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫৩, নিতাই বৈষ্ণবপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫৩, নজিরটিলা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫৩ জন, অংহলা ছিনছড়িপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫৪, উত্তর লামকু প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫৫, পূর্ব চৌধুরীপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫৭, তেমরণ কার্বারিপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৬০, মানিকচন্দ্রপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৬০, বুদ্ধধন কার্বারিপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৬৩, দাতারাম কার্বারিপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৬৪, পূর্ব বলিপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৬৮ জন, সোনারখীল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ৭০ জন।
নুরপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী কম থাকার জন্য করোনায় বিদ্যালয় বন্ধ থাকা এবং বিদ্যালয়ের পাশে কিন্ডারগার্ডেন ও নূরানী মাদ্রাসা গড়ে ওঠাকে দায়ী প্রধান শিক্ষক সজল কুমার দত্ত। তিনি জানান, ভর্তির হার বাড়াতে শিক্ষার্থীদের বাড়িতে গিয়ে নিয়মিত পরিদর্শনসহ বিদ্যালয়মুখী করতে সব ধরনের চেষ্টা করা হচ্ছে।
শহীদ ক্যাপ্টেন কাদের বিদ্যানিকেতনে কিন্ডারগার্টেনে পড়া এক শিক্ষার্থীর বাবা আনোয়ার হোসাইন জানান, সন্তানকে প্রথমে তিনি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি করিয়েছিলেন। সেখানে শিক্ষার্থীদের পর্যাপ্ত দিকনির্দেশনার অভাব ছাড়াও তিনি শিক্ষার মান নিয়ে আশাহত। অপরদিকে কিন্ডারগার্টেনে শিক্ষার্থীদের নিয়মিত দিকনির্দেশনার পাশাপাশি বাড়তি যত্ন নেওয়া হয়। তাই সন্তানকে তিনি এখানে ভর্তি করিয়েছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক জানান, প্রত্যন্ত এলাকার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার মানও অনুন্নত। অনেক শিক্ষক নিয়মিত শ্রেণিকক্ষে আসেন না। এলেও ভালোভাবে পড়ান না।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইলিয়াছ জানান, শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়মুখী করতে সব ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তারপরও অভিভাবকেরা বিদ্যালয়ের আশপাশে মাদ্রাসা, কিন্ডারগার্টেনের দিকে ঝুঁকছেন। তিনি বলেন, ‘কোনো প্রতিষ্ঠানকে তো আর বন্ধ করা যায় না। তবে নতুন করে ক্যাচমেন্ট এলাকায় যেন কোনো প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠতে না পারে, সে ব্যাপারে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খোন্দকার মো. ইখতিয়ার উদ্দিন আরাফাত বলেন, ‘করোনাকালে দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ থাকায় সাময়িক সংকট তৈরি হয়েছে। তা ছাড়া দুর্গম এলাকায় বসতি কম থাকাসহ দারিদ্র্য ও অনেক অভিভাবকের খেয়ালিপনায় শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়বিমুখ হয়ে পড়ছে।’ তবে এ সংকট উত্তরণে আলাপ-আলোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের কথা তিনি জানান।
এদিকে অভিভাবকদের সন্তানকে প্রাথমিক বিদ্যালয়মুখী করার আহ্বান জানিয়েছেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বিশ্ব প্রদীপ ত্রিপুরা। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীরা যাতে বিদ্যালয়মুখী হয়, সে জন্য মিড-ডে মিল, শতভাগ উপবৃত্তি প্রদান, বিনা মূল্যে বই বিতরণ, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষক, আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার, খেলার মাঠ, পাকা দ্বিতল ভবনসহ মনোরম পরিবেশে শিক্ষার সব ব্যবস্থা করেছে সরকার।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৪ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে