বগুড়া প্রতিনিধি
বিএনপির সমাবেশের আগে রাজশাহীতে পরিবহন ধর্মঘট থাকায় যাত্রীরা পড়েছিলেন দুর্ভোগে। এবার ঢাকায় বিএনপির সমাবেশের আগে যাত্রীসংকটের কারণে বগুড়া থেকে ঢাকাগামী পাঁচ শতাধিক পরিবহনের অর্ধেক বন্ধ রেখেছেন মালিকেরা। প্রতিদিন গড়ে যেখানে দেড় হাজার যাত্রীবাহী বাস উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলা থেকে ঢাকায় যেত; দুদিন ধরে তার পরিমাণ অর্ধেকে নেমে এসেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, রাজনৈতিক কর্মসূচির কারণে অজানা আতঙ্কে যাত্রীরা ঢাকামুখী হচ্ছেন না।
গতকাল শুক্রবার সরেজমিনে বগুড়ার চারমাথা কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল, ঠনঠনিয়ায় ঢাকার বাস টার্মিনাল ও ঢাকা-রংপুর মহাসড়কের বনানী মোড়ে দেখা যায়, যেসব পরিবহন ঢাকায় যাচ্ছে তার বেশিসংখ্যক আসনই ফাঁকা।
হানিফ পরিবহনের তত্ত্বাবধায়ক আলম হোসেন জানান, গত বুধবার রাত থেকে যাত্রীসংকট দেখা দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার ও গতকাল টার্মিনালে বা কাউন্টারে তেমন যাত্রীই আসছেন না।
শ্যামলী পরিবহনের ব্যবস্থাপক মাসুদুর রহমান জানান, প্রতিদিন সকাল থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত তাঁদের ১৪টি বাস বগুড়া থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়; কিন্তু গতকাল আড়াইটা পর্যন্ত মাত্র একটি বাস ঢাকার উদ্দেশে বগুড়া ছেড়ে গেছে। তিনি বলেন, ঢাকায় বিএনপির সমাবেশের কারণে ‘অজানা আতঙ্কে’ কদিন হলো বগুড়া থেকে যাত্রীরা একান্ত জরুরি ছাড়া ঢাকায় যাচ্ছেন না।
এসআর পরিবহনের কাউন্টার মাস্টার রায়হান মিয়া জানান, গতকাল সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত মাত্র দুটি গাড়ি ঢাকায় গেছে অথচ এ সময়ের মধ্যে তাঁদের অন্তত ১৬টি গাড়ি ঢাকায় যাওয়ার কথা। দুপুরের পর কোনো পরিবহনের টিকিটই তাঁরা বিক্রি করতে পারেননি। তিনি বলেন, দুপুর ১২টায় সর্বশেষ একটি গাড়ি ছেড়ে গেছে। এরপর থেকে আড়াইটা পর্যন্ত কাউন্টারে একজন যাত্রীও আসেননি টিকিট কেনার জন্য।
দিনাজপুরের বিরামপুর থেকে ঢাকাগামী একটি বাসের সুপারভাইজার আব্দুল মমিন বলেন, ৩৬ আসনের বাসে যাত্রী আছেন মাত্র ১১ জন। এতে মালিকের খরচই উঠবে না।
বগুড়া জেলা মোটর মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও শাহ ফতেহ আলী পরিবহনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আমিনুল ইসলাম জানান, দুদিন হলো চরম যাত্রীসংকট দেখা দিয়েছে। এতে করে বগুড়া থেকে ঢাকায় চলাচলকারী পাঁচ শতাধিক পরিবহনের অর্ধেক বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়েছেন মালিকেরা। এ ছাড়া যে সময়ের গাড়ি সেসময় ছাড়া সম্ভব হচ্ছে না, কোনো গাড়িতে দুটি; কোনোটিতে চারটি টিকিট বিক্রি হচ্ছে। সেসব মিলিয়ে হয়তো এক গাড়িতে যাত্রী পাঠানো হচ্ছে, তারপরও অর্ধেক আসন ফাঁকা থাকছে।
বিএনপির সমাবেশের আগে রাজশাহীতে পরিবহন ধর্মঘট থাকায় যাত্রীরা পড়েছিলেন দুর্ভোগে। এবার ঢাকায় বিএনপির সমাবেশের আগে যাত্রীসংকটের কারণে বগুড়া থেকে ঢাকাগামী পাঁচ শতাধিক পরিবহনের অর্ধেক বন্ধ রেখেছেন মালিকেরা। প্রতিদিন গড়ে যেখানে দেড় হাজার যাত্রীবাহী বাস উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলা থেকে ঢাকায় যেত; দুদিন ধরে তার পরিমাণ অর্ধেকে নেমে এসেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, রাজনৈতিক কর্মসূচির কারণে অজানা আতঙ্কে যাত্রীরা ঢাকামুখী হচ্ছেন না।
গতকাল শুক্রবার সরেজমিনে বগুড়ার চারমাথা কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল, ঠনঠনিয়ায় ঢাকার বাস টার্মিনাল ও ঢাকা-রংপুর মহাসড়কের বনানী মোড়ে দেখা যায়, যেসব পরিবহন ঢাকায় যাচ্ছে তার বেশিসংখ্যক আসনই ফাঁকা।
হানিফ পরিবহনের তত্ত্বাবধায়ক আলম হোসেন জানান, গত বুধবার রাত থেকে যাত্রীসংকট দেখা দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার ও গতকাল টার্মিনালে বা কাউন্টারে তেমন যাত্রীই আসছেন না।
শ্যামলী পরিবহনের ব্যবস্থাপক মাসুদুর রহমান জানান, প্রতিদিন সকাল থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত তাঁদের ১৪টি বাস বগুড়া থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়; কিন্তু গতকাল আড়াইটা পর্যন্ত মাত্র একটি বাস ঢাকার উদ্দেশে বগুড়া ছেড়ে গেছে। তিনি বলেন, ঢাকায় বিএনপির সমাবেশের কারণে ‘অজানা আতঙ্কে’ কদিন হলো বগুড়া থেকে যাত্রীরা একান্ত জরুরি ছাড়া ঢাকায় যাচ্ছেন না।
এসআর পরিবহনের কাউন্টার মাস্টার রায়হান মিয়া জানান, গতকাল সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত মাত্র দুটি গাড়ি ঢাকায় গেছে অথচ এ সময়ের মধ্যে তাঁদের অন্তত ১৬টি গাড়ি ঢাকায় যাওয়ার কথা। দুপুরের পর কোনো পরিবহনের টিকিটই তাঁরা বিক্রি করতে পারেননি। তিনি বলেন, দুপুর ১২টায় সর্বশেষ একটি গাড়ি ছেড়ে গেছে। এরপর থেকে আড়াইটা পর্যন্ত কাউন্টারে একজন যাত্রীও আসেননি টিকিট কেনার জন্য।
দিনাজপুরের বিরামপুর থেকে ঢাকাগামী একটি বাসের সুপারভাইজার আব্দুল মমিন বলেন, ৩৬ আসনের বাসে যাত্রী আছেন মাত্র ১১ জন। এতে মালিকের খরচই উঠবে না।
বগুড়া জেলা মোটর মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও শাহ ফতেহ আলী পরিবহনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আমিনুল ইসলাম জানান, দুদিন হলো চরম যাত্রীসংকট দেখা দিয়েছে। এতে করে বগুড়া থেকে ঢাকায় চলাচলকারী পাঁচ শতাধিক পরিবহনের অর্ধেক বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়েছেন মালিকেরা। এ ছাড়া যে সময়ের গাড়ি সেসময় ছাড়া সম্ভব হচ্ছে না, কোনো গাড়িতে দুটি; কোনোটিতে চারটি টিকিট বিক্রি হচ্ছে। সেসব মিলিয়ে হয়তো এক গাড়িতে যাত্রী পাঠানো হচ্ছে, তারপরও অর্ধেক আসন ফাঁকা থাকছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে