নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
আজ রোববার বই উৎসব থেকে বঞ্চিত হবে বরিশাল বিভাগের ছয় জেলার সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা। সরবরাহ না হওয়ায় বছরের প্রথম দিন তাদের নতুন বই দিতে পারছেন না বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। অন্যান্য শ্রেণির ক্ষেত্রেও সব বিষয়ের বই পৌঁছায়নি বলে জানা গেছে।
এদিকে প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগে অন্তত ৫০ শতাংশ বই পৌঁছায়নি। যে কারণে উৎসবের দিনে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে সীমিতসংখ্যক বই। এই অবস্থায় নতুন বছরে বরিশালের প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীদের বড় একটি অংশেরই বই উৎসবের আনন্দ ফিকে হয়ে যাচ্ছে।
একাধিক সূত্রে জানা গেছে, বিভাগের কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই আজ সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বই দেওয়া হবে না। তবে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য কেউ দিতে পারছেন না।
বরিশাল সদর উপজেলার আবদুল মজিদ খান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গোলাম মোস্তফা বলেন, তাঁর বিদ্যালয়ে একমাত্র সপ্তম শ্রেণি ছাড়া সব শ্রেণির বই কমবেশি পেয়েছেন। বই উৎসবের দিনে সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা বই বঞ্চিত হবে, শিক্ষক হিসেবে তিনিও এতে কষ্ট পাচ্ছেন।
গোলাম মোস্তফা আরও বলেন, যেকোনো সময়ে বই পৌঁছে যেতে পারে, এমন আশায় সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বিষয়টি আগাম জানানো হয়নি। তাদের বিদ্যালয়ে আসতেও বারণ করা হয়নি। আজ বিদ্যালয়ে এসে দেখবে সবার হাতে নতুন বই, তারা বাড়িতে ফিরবে বই ছাড়া; এটা বেদনাদায়ক হবে।
নগরের কলেজিয়েট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী শফিকুল ইসলাম জিসান জানায়, তাকে শিক্ষকেরা ১ জানুয়ারি বিদ্যালয়ে যেতে বলেছেন। নতুন বইয়ের বিষয়ে তার কিছু জানা নেই। শিক্ষকেরা বলেছেন, ‘তোমাদের জন্য নাশতার ব্যবস্থা আছে।’
শিক্ষক কর্মচারী ঐক্য ফ্রন্টের বিভাগীয় আহ্বায়ক অধ্যাপক মহসিন উল ইসলাম হাবুল বলেন, নতুন বছরে নতুন বই সব শিক্ষার্থী হাতে পাবে না, এটা দুঃখজনক। কোমলমতি ছাত্র-ছাত্রীরা নতুন বইয়ের আশায় ছিল। কেন এমনটা হলো, তা খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের বরিশাল বিভাগের উপপরিচালক নিলুফার ইয়াসমিন বলেন, প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগের ৫০ শতাংশ বই পৌঁছেছে। তাই আজ বছরের প্রথম দিন শিক্ষার্থীদের হাতে শতভাগ বই তুলে দেওয়া সম্ভব হবে না। তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির বইয়ের মান খারাপ হওয়ায় কয়েকটি লট বাতিল করা হয়েছে। এখন নতুন ঠিকাদারকে দিয়ে বই ছাপানো হচ্ছে। তাই সব বিষয়ের বই পৌঁছাতে দেরি হচ্ছে।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষার বরিশাল অঞ্চলের উপপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, তাঁদের হাতে যে সংখ্যক বই পৌঁছেছে, সেসব বই আজ বছরের প্রথম দিন বিদ্যালয়ে-বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেওয়া হবে। সপ্তম শ্রেণির সব বিষয় এবং অন্যান্য শ্রেণির কিছু বিষয়ের বই কেন এখনো সরবরাহ হয়নি, তা জানা নেই।
তবে এসব বই পৌঁছামাত্র শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আজ রোববার বই উৎসব থেকে বঞ্চিত হবে বরিশাল বিভাগের ছয় জেলার সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা। সরবরাহ না হওয়ায় বছরের প্রথম দিন তাদের নতুন বই দিতে পারছেন না বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। অন্যান্য শ্রেণির ক্ষেত্রেও সব বিষয়ের বই পৌঁছায়নি বলে জানা গেছে।
এদিকে প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগে অন্তত ৫০ শতাংশ বই পৌঁছায়নি। যে কারণে উৎসবের দিনে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে সীমিতসংখ্যক বই। এই অবস্থায় নতুন বছরে বরিশালের প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীদের বড় একটি অংশেরই বই উৎসবের আনন্দ ফিকে হয়ে যাচ্ছে।
একাধিক সূত্রে জানা গেছে, বিভাগের কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই আজ সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বই দেওয়া হবে না। তবে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য কেউ দিতে পারছেন না।
বরিশাল সদর উপজেলার আবদুল মজিদ খান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গোলাম মোস্তফা বলেন, তাঁর বিদ্যালয়ে একমাত্র সপ্তম শ্রেণি ছাড়া সব শ্রেণির বই কমবেশি পেয়েছেন। বই উৎসবের দিনে সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা বই বঞ্চিত হবে, শিক্ষক হিসেবে তিনিও এতে কষ্ট পাচ্ছেন।
গোলাম মোস্তফা আরও বলেন, যেকোনো সময়ে বই পৌঁছে যেতে পারে, এমন আশায় সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বিষয়টি আগাম জানানো হয়নি। তাদের বিদ্যালয়ে আসতেও বারণ করা হয়নি। আজ বিদ্যালয়ে এসে দেখবে সবার হাতে নতুন বই, তারা বাড়িতে ফিরবে বই ছাড়া; এটা বেদনাদায়ক হবে।
নগরের কলেজিয়েট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী শফিকুল ইসলাম জিসান জানায়, তাকে শিক্ষকেরা ১ জানুয়ারি বিদ্যালয়ে যেতে বলেছেন। নতুন বইয়ের বিষয়ে তার কিছু জানা নেই। শিক্ষকেরা বলেছেন, ‘তোমাদের জন্য নাশতার ব্যবস্থা আছে।’
শিক্ষক কর্মচারী ঐক্য ফ্রন্টের বিভাগীয় আহ্বায়ক অধ্যাপক মহসিন উল ইসলাম হাবুল বলেন, নতুন বছরে নতুন বই সব শিক্ষার্থী হাতে পাবে না, এটা দুঃখজনক। কোমলমতি ছাত্র-ছাত্রীরা নতুন বইয়ের আশায় ছিল। কেন এমনটা হলো, তা খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের বরিশাল বিভাগের উপপরিচালক নিলুফার ইয়াসমিন বলেন, প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগের ৫০ শতাংশ বই পৌঁছেছে। তাই আজ বছরের প্রথম দিন শিক্ষার্থীদের হাতে শতভাগ বই তুলে দেওয়া সম্ভব হবে না। তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির বইয়ের মান খারাপ হওয়ায় কয়েকটি লট বাতিল করা হয়েছে। এখন নতুন ঠিকাদারকে দিয়ে বই ছাপানো হচ্ছে। তাই সব বিষয়ের বই পৌঁছাতে দেরি হচ্ছে।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষার বরিশাল অঞ্চলের উপপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, তাঁদের হাতে যে সংখ্যক বই পৌঁছেছে, সেসব বই আজ বছরের প্রথম দিন বিদ্যালয়ে-বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেওয়া হবে। সপ্তম শ্রেণির সব বিষয় এবং অন্যান্য শ্রেণির কিছু বিষয়ের বই কেন এখনো সরবরাহ হয়নি, তা জানা নেই।
তবে এসব বই পৌঁছামাত্র শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে