বান্দরবান ও রুমা প্রতিনিধি
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকার সব এলাকার উন্নয়ন করে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নেও সরকার সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিচ্ছে। তাই পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রত্যন্ত জনপদ থেকে শুরু করে জেলা সদর; সর্বত্র উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে।
গতকাল শুক্রবার দুপুরে রুমা উপজেলার মুনলাই পাড়ায় এলজিইডি, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড, বিদ্যুৎ বিভাগ ও পার্বত্য জেলা পরিষদের তত্ত্বাবধানে প্রায় ৩৩ কোটি টাকার ২২টি প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন উপলক্ষে অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
উদ্বোধন ও ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে সেতু উদ্বোধন, রাস্তা নির্মাণ উদ্বোধন ও ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন এবং ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নির্মাণকাজের উদ্বোধন।
বীর বাহাদুর আরও বলেন, বান্দরবানকে প্রধানমন্ত্রী বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে বিভিন্ন উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছেন। এরই অংশ হিসেবে পাহাড়ের প্রত্যন্ত জনপদকে আলোকিত করার জন্য বিদ্যুতের ব্যবস্থা করেছেন। বান্দরবানের প্রত্যন্ত জনপদ রুমার মুনলাই পাড়াকে বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত করার জন্য বিদ্যুতের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
পার্বত্য মন্ত্রী জানান, সরকার ইতিমধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রামের জন্য বিদ্যুতের জন্য প্রায় ৫৬৫ কোটি টাকার কাজ সম্পন্ন করেছে। মুনলাই পাড়া একটি প্রত্যন্ত জনপদে বিদ্যুতের ব্যবস্থা করায় এখন পাহাড়ি জনগোষ্ঠী বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত হবে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি উহ্লাচিং মারমা। এ সময় আরও বক্তব্য দেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিদ্যুৎ প্রকল্প পরিচালক (পিডি) উজ্জ্বল বড়ুয়া, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা এটিএম কাউছার হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রেজা সরোয়ার, বান্দরবান এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী নাজমুস সাদাত জিল্লুর রহমান, রুমা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মামুন শিবলী, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের প্রকল্প পরিচালক আবদুল আজিজ, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদেও নির্বাহী প্রকৌশলী মো. জিয়াউর রহমান, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড বান্দরবান ইউনিটের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু বিন মোহাম্মদ ইয়াসির আরাফাত এবং এলজিইডি’র সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী মো. জামাল উদ্দিন।
এদিকে বান্দরবান এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী নাজমুস সাদাত জিল্লুর রহমান জানান, এলজিডিইর তত্ত্বাবধানে ২২ কোটি ৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ৯টি প্রকল্প উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন পার্বত্য মন্ত্রী।
পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধানে ৬ কোটি ২৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ৪টি প্রকল্পের উদ্বোধন করা হয়। বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের তত্ত্বাবধানে প্রায় তিন কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে ৮টি প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর এবং বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধানে ৯৯ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্পের উদ্বোধন করা হয়।
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকার সব এলাকার উন্নয়ন করে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নেও সরকার সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিচ্ছে। তাই পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রত্যন্ত জনপদ থেকে শুরু করে জেলা সদর; সর্বত্র উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে।
গতকাল শুক্রবার দুপুরে রুমা উপজেলার মুনলাই পাড়ায় এলজিইডি, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড, বিদ্যুৎ বিভাগ ও পার্বত্য জেলা পরিষদের তত্ত্বাবধানে প্রায় ৩৩ কোটি টাকার ২২টি প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন উপলক্ষে অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
উদ্বোধন ও ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে সেতু উদ্বোধন, রাস্তা নির্মাণ উদ্বোধন ও ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন এবং ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নির্মাণকাজের উদ্বোধন।
বীর বাহাদুর আরও বলেন, বান্দরবানকে প্রধানমন্ত্রী বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে বিভিন্ন উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছেন। এরই অংশ হিসেবে পাহাড়ের প্রত্যন্ত জনপদকে আলোকিত করার জন্য বিদ্যুতের ব্যবস্থা করেছেন। বান্দরবানের প্রত্যন্ত জনপদ রুমার মুনলাই পাড়াকে বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত করার জন্য বিদ্যুতের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
পার্বত্য মন্ত্রী জানান, সরকার ইতিমধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রামের জন্য বিদ্যুতের জন্য প্রায় ৫৬৫ কোটি টাকার কাজ সম্পন্ন করেছে। মুনলাই পাড়া একটি প্রত্যন্ত জনপদে বিদ্যুতের ব্যবস্থা করায় এখন পাহাড়ি জনগোষ্ঠী বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত হবে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি উহ্লাচিং মারমা। এ সময় আরও বক্তব্য দেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিদ্যুৎ প্রকল্প পরিচালক (পিডি) উজ্জ্বল বড়ুয়া, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা এটিএম কাউছার হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রেজা সরোয়ার, বান্দরবান এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী নাজমুস সাদাত জিল্লুর রহমান, রুমা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মামুন শিবলী, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের প্রকল্প পরিচালক আবদুল আজিজ, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদেও নির্বাহী প্রকৌশলী মো. জিয়াউর রহমান, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড বান্দরবান ইউনিটের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু বিন মোহাম্মদ ইয়াসির আরাফাত এবং এলজিইডি’র সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী মো. জামাল উদ্দিন।
এদিকে বান্দরবান এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী নাজমুস সাদাত জিল্লুর রহমান জানান, এলজিডিইর তত্ত্বাবধানে ২২ কোটি ৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ৯টি প্রকল্প উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন পার্বত্য মন্ত্রী।
পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধানে ৬ কোটি ২৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ৪টি প্রকল্পের উদ্বোধন করা হয়। বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের তত্ত্বাবধানে প্রায় তিন কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে ৮টি প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর এবং বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধানে ৯৯ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্পের উদ্বোধন করা হয়।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে