হারুনুর রশিদ, রায়পুরা
নরসিংদীর রায়পুরায় ১৭৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নেই স্থায়ী শহীদ মিনার। এসব প্রতিষ্ঠানের কোনোটিতে ২১ ফেব্রুয়ারিতে শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে অস্থায়ী শহীদ মিনার বানিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। আবার কিছু প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ফুল দিতে যায় দূরের কোনো শহীদ মিনারে। কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তা-ও হয় না। যেসব প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার আছে, সেগুলো সারা বছর পড়ে থাকে অযত্ন-অবহেলায়।
অন্যদিকে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর বলছে, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে গত বছর শহীদ মিনারের জন্য একটা ডিজাইন করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু শহীদ মিনার নির্মাণের ব্যাপারে কোনো নির্দেশনা নেই এবং কোনো বরাদ্দও নেই। উপজেলা প্রশাসন বলছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নির্মাণ করা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন। এ বিষয়ে কোনো নির্দেশনা নেই। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা ছাড়া কিছু করা যায় না।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ১৯৯টি। এগুলোর মধ্যে ১৬২ বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার নেই। এ ছাড়া মাদ্রাসা ও কিন্ডারগার্টেনগুলোর বেশির ভাগে নেই শহীদ মিনার। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা রয়েছে ৭২টি। এর মধ্যে ১৩টিতে নেই শহীদ মিনার।
সব মিলিয়ে ১৭৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নেই। ভাষা আন্দোলনের ৬৯ বছর পার হলেও নানা কারণে উপজেলার বেশির ভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এখনো নির্মিত হয়নি শহীদ মিনার। ফলে ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস ও শহীদদের সম্পর্কে জানে না শিক্ষার্থীসহ তরুণ প্রজন্মের অনেকেই।
দক্ষিণ মির্জানাগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. সাখাওয়াত হোসেন বলেন, অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নেই। শহীদ মিনার না থাকায় শিক্ষার্থীরা কলাগাছ দিয়ে অস্থায়ী শহীদ মিনার তৈরি করে শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হাসান মোহাম্মদ জুনায়েদ বলেন, ‘প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে গত বছর শহীদ মিনারের জন্য একটা ডিজাইন করে দেওয়া হয়েছে। এই ডিজাইন অনুযায়ী স্থানীয়ভাবে শহীদ মিনার নির্মাণ করার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু শহীদ মিনার নির্মাণের ব্যাপারে কোনো নির্দেশনা নেই এবং কোনো বরাদ্দও নেই। এই ডিজাইন অনুযায়ী আমি স্থানীয় উদ্যোগে একটি শহীদ মিনার নির্মাণ করেছি। আর কোথায় নির্মাণ করা যায় সেই চেষ্টায় আছি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আজগর হোসেন বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নির্মাণ করা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন। তাদের কোনো নির্দেশনা থাকলে বাস্তবায়ন করব। এ বিষয়ে আমাদের কোনো নির্দেশনা নেই। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা ছাড়া আমরা কিছু করতে পারি না।’
নরসিংদীর রায়পুরায় ১৭৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নেই স্থায়ী শহীদ মিনার। এসব প্রতিষ্ঠানের কোনোটিতে ২১ ফেব্রুয়ারিতে শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে অস্থায়ী শহীদ মিনার বানিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। আবার কিছু প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ফুল দিতে যায় দূরের কোনো শহীদ মিনারে। কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তা-ও হয় না। যেসব প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার আছে, সেগুলো সারা বছর পড়ে থাকে অযত্ন-অবহেলায়।
অন্যদিকে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর বলছে, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে গত বছর শহীদ মিনারের জন্য একটা ডিজাইন করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু শহীদ মিনার নির্মাণের ব্যাপারে কোনো নির্দেশনা নেই এবং কোনো বরাদ্দও নেই। উপজেলা প্রশাসন বলছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নির্মাণ করা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন। এ বিষয়ে কোনো নির্দেশনা নেই। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা ছাড়া কিছু করা যায় না।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ১৯৯টি। এগুলোর মধ্যে ১৬২ বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার নেই। এ ছাড়া মাদ্রাসা ও কিন্ডারগার্টেনগুলোর বেশির ভাগে নেই শহীদ মিনার। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা রয়েছে ৭২টি। এর মধ্যে ১৩টিতে নেই শহীদ মিনার।
সব মিলিয়ে ১৭৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নেই। ভাষা আন্দোলনের ৬৯ বছর পার হলেও নানা কারণে উপজেলার বেশির ভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এখনো নির্মিত হয়নি শহীদ মিনার। ফলে ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস ও শহীদদের সম্পর্কে জানে না শিক্ষার্থীসহ তরুণ প্রজন্মের অনেকেই।
দক্ষিণ মির্জানাগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. সাখাওয়াত হোসেন বলেন, অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নেই। শহীদ মিনার না থাকায় শিক্ষার্থীরা কলাগাছ দিয়ে অস্থায়ী শহীদ মিনার তৈরি করে শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হাসান মোহাম্মদ জুনায়েদ বলেন, ‘প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে গত বছর শহীদ মিনারের জন্য একটা ডিজাইন করে দেওয়া হয়েছে। এই ডিজাইন অনুযায়ী স্থানীয়ভাবে শহীদ মিনার নির্মাণ করার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু শহীদ মিনার নির্মাণের ব্যাপারে কোনো নির্দেশনা নেই এবং কোনো বরাদ্দও নেই। এই ডিজাইন অনুযায়ী আমি স্থানীয় উদ্যোগে একটি শহীদ মিনার নির্মাণ করেছি। আর কোথায় নির্মাণ করা যায় সেই চেষ্টায় আছি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আজগর হোসেন বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নির্মাণ করা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন। তাদের কোনো নির্দেশনা থাকলে বাস্তবায়ন করব। এ বিষয়ে আমাদের কোনো নির্দেশনা নেই। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা ছাড়া আমরা কিছু করতে পারি না।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৪ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৮ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৮ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৮ দিন আগে