আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম বন্দরসংলগ্ন পতেঙ্গার লালদিয়া চরে পণ্য ওঠানামার আধুনিক একটি টার্মিনাল নির্মাণপ্রক্রিয়া গতি পাচ্ছে। ডেনমার্কের রাষ্ট্রায়ত্ত ও বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় শিপিং কোম্পানি মার্কস লাইন এ টার্মিনাল নির্মাণের প্রস্তাব দিয়েছিল।
কর্ণফুলী নদীর মোহনায় পতেঙ্গা ইনকনট্রেন্ড ডিপোর পাশেই এ টার্মিনালে বিনিয়োগের জন্য ৪০ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ৪৪০ কোটি টাকা) প্রাথমিক প্রস্তাব দিয়েছে শিপিং কোম্পানিটি। সরকার প্রস্তাবটি বিবেচনায় নিয়ে বন্দর কর্তৃপক্ষকে সম্ভাব্যতা যাচাই করতে বলেছে।
সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে তিন পক্ষের উপস্থিতিতে ‘লালদিয়া কনটেইনার টার্মিনাল প্রকল্প’ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এ প্রকল্পে জি টু জি চুক্তির আওতায় নতুন মডেলে একটি টার্মিনাল হবে। সভায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দুই দেশের সমীক্ষা ও সমঝোতা শেষে চুক্তি স্বাক্ষর হবে।
বন্দর সূত্রে জানা গেছে, ইতিমধ্যে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ দক্ষিণ পতেঙ্গা মৌজার ১২ নম্বর খালের পাশে ৪৪ একর জমি চিহ্নিত করেছে। ডেনিশ কোম্পানি এখানে ৪০ বছরের জন্য ৪০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের প্রাথমিক প্রস্তাব দিয়েছে। কোম্পানিটি বিওটি (বিল্ড অপারেট অ্যান্ড ট্রান্সফার) পদ্ধতিতে বিনিয়োগ করতে চায়।
প্রসঙ্গত, চট্টগ্রাম বন্দর ঘিরে বিশ্বের প্রায় সব শিপিং লাইনের সার্ভিস চালু আছে; কিন্তু শিপিং লাইনগুলোর মধ্যে টার্মিনাল নির্মাণ, পরিচালনার প্রস্তাব এই প্রথম।
চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনারবাহী জাহাজ পরিচালনা এবং কনটেইনার পরিবহনে শীর্ষ শিপিং কোম্পানি হচ্ছে মায়ের্কস লাইন। দুটি প্রতিষ্ঠানই ডেনিশ কোম্পানি এপি মুলার গ্রুপের। জাহাজ ও কনটেইনার পরিচালনা করলেও পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল (পিসিটি) পরিচালনা করতে এই গ্রুপটি প্রস্তাব দিয়েছিল। এবার লালদিয়া চরে টার্মিনাল নির্মাণ ও পরিচালনার প্রস্তাব দিল।
জানতে চাইলে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব ওমর ফারুক বলেন, ‘প্রস্তাবটি চট্টগ্রাম বন্দরের কাছে এসেছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে। আমরা সেই প্রস্তাব বিবেচনায় নিয়ে প্রকল্পের একটি ফিজিবিলিটি স্টাডির পরামর্শ দিয়েছি। তাঁদের নিজস্ব অর্থে পরিচালিত ফিজিবিলিটি স্টাডিতে ইতিবাচক হলেই আমরা পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য আগাব। এসব বিষয় মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়েছে। সম্প্রতি “লালদিয়া কনটেইনার টার্মিনাল প্রকল্প” নিয়ে প্ল্যাটফর্ম আলোচনা হয়েছে।’
চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহারকারীরা বলছেন, টার্মিনাল নির্মাণের জন্য খুবই লোভনীয় এ প্রস্তাব। তাঁরা জানান, বন্দরের বহির্নোঙর থেকে লালদিয়া চর খুবই কাছে। আর বড় জাহাজ ভিড়তে এখানে পানির গভীরতাও বেশি এবং দীর্ঘ গভীরতার জাহাজ ভিড়তে কোনো বাঁক নেই। তবে খুব যাচাই করেই এ প্রস্তাব বিবেচনায় আনা উচিত।
বন্দর সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙর থেকে মূল জেটিতে যেতে বর্তমানে একটি বাঁক (গুপ্তা) পাড়ি দিতে হয় বাণিজ্যিক জাহাজকে। ফলে চাইলেও অনেক বড় জাহাজ এনসিটি, সিসিটি, জিসিবিতে ভিড়তে পারে না। তবে বাঁকের আগে অবস্থান থাকায় বন্দরের পিসিটিতে সবচেয়ে বড় জাহাজটি এরই মধ্যে ভেড়ানো গেছে। যেখানে ২০০ মিটার দীর্ঘ এবং ১০ মিটার গভীরতার জাহাজ ভেড়ানো যাবে। আর লালদিয়া চরে টার্মিনাল হলে এর চেয়েও বড় জাহাজ ভেড়ানো যাবে। জাহাজটি সাগর থেকে আসতে বেশি পথও পাড়ি দিতে হবে না।
বন্দর সূত্র আরও জানায়, চট্টগ্রাম বন্দর ঘিরে বিশ্বের শীর্ষ বন্দর অপারেটর এবং প্রভাবশালী অর্থনৈতিক শক্তিধর দেশগুলো একের পর এক বিনিয়োগ প্রস্তাব দিচ্ছে। বাংলাদেশের ধারাবাহিক অর্থনৈতিক অগ্রগতির কারণে এসব দেশ বিনিয়োগে আগ্রহ দেখাচ্ছে।
চট্টগ্রাম বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এম সোহায়েল সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, চট্টগ্রাম বন্দর ঘিরে আগামী তিন বছরে পাঁচ থেকে সাত বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগে আগ্রহ দেখিয়েছে বিশ্বের শীর্ষ বন্দর অপারেটর ও দেশ। এই বিনিয়োগ নিশ্চিত হলে চট্টগ্রাম বন্দর ঘিরে ব্যাপক পরিবর্তন হবে, যা দেশের অর্থনীতির জন্য সুফল বয়ে আনবে।
তবে বিদেশি বিনিয়োগের যত প্রস্তাবই আসুক না কেন, যৌথ অংশীদারি এবং যাচাই করে যোগ্য প্রস্তাবটিই বেছে নেওয়ার কথা জানান তিনি।
বন্দরের হিসাবে, এরই মধ্যে দুবাইভিত্তিক ডিপি ওয়ার্ল্ড, সৌদি আরবভিত্তিক রেড সি গেটওয়ে, সিঙ্গাপুরভিত্তিক পিএসএ পোর্ট, ভারতের আদানি পোর্ট, কোরিয়ার ইন্টারন্যাশনাল পোর্ট ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন লিমিটেড, চীনের মার্চেন্ট পোর্টস হোল্ডিংস কোম্পানি (সিএম পোর্ট) অন্যতম। এর বাইরে বিশ্বব্যাংক, এডিবি ও জাইকা বন্দর উন্নয়নে সরাসরি বিনিয়োগের প্রস্তাব দিয়েছে।
সর্বশেষ আলোচনা নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব ও মুখপাত্র ওমর ফারুক বলেন, ৩ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব পিপিপি কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার নেতৃত্বে ‘লালদিয়া কনটেইনার টার্মিনাল প্রকল্প’ নিয়ে প্ল্যাটফর্ম আলোচনা হয়েছে। সভায় ডেনিশ রাষ্ট্রদূত ক্রিশ্চিয়ান ব্রিকস মোলার ডেনিশ দলের নেতৃত্ব দেন। ডেনিশরা এর আগে পতেঙ্গা টার্মিনালেও বিনিয়োগ করতে চেয়েছিল।
চট্টগ্রাম বন্দরসংলগ্ন পতেঙ্গার লালদিয়া চরে পণ্য ওঠানামার আধুনিক একটি টার্মিনাল নির্মাণপ্রক্রিয়া গতি পাচ্ছে। ডেনমার্কের রাষ্ট্রায়ত্ত ও বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় শিপিং কোম্পানি মার্কস লাইন এ টার্মিনাল নির্মাণের প্রস্তাব দিয়েছিল।
কর্ণফুলী নদীর মোহনায় পতেঙ্গা ইনকনট্রেন্ড ডিপোর পাশেই এ টার্মিনালে বিনিয়োগের জন্য ৪০ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ৪৪০ কোটি টাকা) প্রাথমিক প্রস্তাব দিয়েছে শিপিং কোম্পানিটি। সরকার প্রস্তাবটি বিবেচনায় নিয়ে বন্দর কর্তৃপক্ষকে সম্ভাব্যতা যাচাই করতে বলেছে।
সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে তিন পক্ষের উপস্থিতিতে ‘লালদিয়া কনটেইনার টার্মিনাল প্রকল্প’ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এ প্রকল্পে জি টু জি চুক্তির আওতায় নতুন মডেলে একটি টার্মিনাল হবে। সভায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দুই দেশের সমীক্ষা ও সমঝোতা শেষে চুক্তি স্বাক্ষর হবে।
বন্দর সূত্রে জানা গেছে, ইতিমধ্যে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ দক্ষিণ পতেঙ্গা মৌজার ১২ নম্বর খালের পাশে ৪৪ একর জমি চিহ্নিত করেছে। ডেনিশ কোম্পানি এখানে ৪০ বছরের জন্য ৪০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের প্রাথমিক প্রস্তাব দিয়েছে। কোম্পানিটি বিওটি (বিল্ড অপারেট অ্যান্ড ট্রান্সফার) পদ্ধতিতে বিনিয়োগ করতে চায়।
প্রসঙ্গত, চট্টগ্রাম বন্দর ঘিরে বিশ্বের প্রায় সব শিপিং লাইনের সার্ভিস চালু আছে; কিন্তু শিপিং লাইনগুলোর মধ্যে টার্মিনাল নির্মাণ, পরিচালনার প্রস্তাব এই প্রথম।
চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনারবাহী জাহাজ পরিচালনা এবং কনটেইনার পরিবহনে শীর্ষ শিপিং কোম্পানি হচ্ছে মায়ের্কস লাইন। দুটি প্রতিষ্ঠানই ডেনিশ কোম্পানি এপি মুলার গ্রুপের। জাহাজ ও কনটেইনার পরিচালনা করলেও পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল (পিসিটি) পরিচালনা করতে এই গ্রুপটি প্রস্তাব দিয়েছিল। এবার লালদিয়া চরে টার্মিনাল নির্মাণ ও পরিচালনার প্রস্তাব দিল।
জানতে চাইলে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব ওমর ফারুক বলেন, ‘প্রস্তাবটি চট্টগ্রাম বন্দরের কাছে এসেছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে। আমরা সেই প্রস্তাব বিবেচনায় নিয়ে প্রকল্পের একটি ফিজিবিলিটি স্টাডির পরামর্শ দিয়েছি। তাঁদের নিজস্ব অর্থে পরিচালিত ফিজিবিলিটি স্টাডিতে ইতিবাচক হলেই আমরা পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য আগাব। এসব বিষয় মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়েছে। সম্প্রতি “লালদিয়া কনটেইনার টার্মিনাল প্রকল্প” নিয়ে প্ল্যাটফর্ম আলোচনা হয়েছে।’
চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহারকারীরা বলছেন, টার্মিনাল নির্মাণের জন্য খুবই লোভনীয় এ প্রস্তাব। তাঁরা জানান, বন্দরের বহির্নোঙর থেকে লালদিয়া চর খুবই কাছে। আর বড় জাহাজ ভিড়তে এখানে পানির গভীরতাও বেশি এবং দীর্ঘ গভীরতার জাহাজ ভিড়তে কোনো বাঁক নেই। তবে খুব যাচাই করেই এ প্রস্তাব বিবেচনায় আনা উচিত।
বন্দর সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙর থেকে মূল জেটিতে যেতে বর্তমানে একটি বাঁক (গুপ্তা) পাড়ি দিতে হয় বাণিজ্যিক জাহাজকে। ফলে চাইলেও অনেক বড় জাহাজ এনসিটি, সিসিটি, জিসিবিতে ভিড়তে পারে না। তবে বাঁকের আগে অবস্থান থাকায় বন্দরের পিসিটিতে সবচেয়ে বড় জাহাজটি এরই মধ্যে ভেড়ানো গেছে। যেখানে ২০০ মিটার দীর্ঘ এবং ১০ মিটার গভীরতার জাহাজ ভেড়ানো যাবে। আর লালদিয়া চরে টার্মিনাল হলে এর চেয়েও বড় জাহাজ ভেড়ানো যাবে। জাহাজটি সাগর থেকে আসতে বেশি পথও পাড়ি দিতে হবে না।
বন্দর সূত্র আরও জানায়, চট্টগ্রাম বন্দর ঘিরে বিশ্বের শীর্ষ বন্দর অপারেটর এবং প্রভাবশালী অর্থনৈতিক শক্তিধর দেশগুলো একের পর এক বিনিয়োগ প্রস্তাব দিচ্ছে। বাংলাদেশের ধারাবাহিক অর্থনৈতিক অগ্রগতির কারণে এসব দেশ বিনিয়োগে আগ্রহ দেখাচ্ছে।
চট্টগ্রাম বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এম সোহায়েল সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, চট্টগ্রাম বন্দর ঘিরে আগামী তিন বছরে পাঁচ থেকে সাত বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগে আগ্রহ দেখিয়েছে বিশ্বের শীর্ষ বন্দর অপারেটর ও দেশ। এই বিনিয়োগ নিশ্চিত হলে চট্টগ্রাম বন্দর ঘিরে ব্যাপক পরিবর্তন হবে, যা দেশের অর্থনীতির জন্য সুফল বয়ে আনবে।
তবে বিদেশি বিনিয়োগের যত প্রস্তাবই আসুক না কেন, যৌথ অংশীদারি এবং যাচাই করে যোগ্য প্রস্তাবটিই বেছে নেওয়ার কথা জানান তিনি।
বন্দরের হিসাবে, এরই মধ্যে দুবাইভিত্তিক ডিপি ওয়ার্ল্ড, সৌদি আরবভিত্তিক রেড সি গেটওয়ে, সিঙ্গাপুরভিত্তিক পিএসএ পোর্ট, ভারতের আদানি পোর্ট, কোরিয়ার ইন্টারন্যাশনাল পোর্ট ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন লিমিটেড, চীনের মার্চেন্ট পোর্টস হোল্ডিংস কোম্পানি (সিএম পোর্ট) অন্যতম। এর বাইরে বিশ্বব্যাংক, এডিবি ও জাইকা বন্দর উন্নয়নে সরাসরি বিনিয়োগের প্রস্তাব দিয়েছে।
সর্বশেষ আলোচনা নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব ও মুখপাত্র ওমর ফারুক বলেন, ৩ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব পিপিপি কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার নেতৃত্বে ‘লালদিয়া কনটেইনার টার্মিনাল প্রকল্প’ নিয়ে প্ল্যাটফর্ম আলোচনা হয়েছে। সভায় ডেনিশ রাষ্ট্রদূত ক্রিশ্চিয়ান ব্রিকস মোলার ডেনিশ দলের নেতৃত্ব দেন। ডেনিশরা এর আগে পতেঙ্গা টার্মিনালেও বিনিয়োগ করতে চেয়েছিল।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১২ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে