রিমন রহমান, রাজশাহী
এই তো গত মৌসুমে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আর দেশটির পাঁচ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে রংপুরের ঐতিহ্যবাহী হাঁড়িভাঙা আম পাঠিয়েছিলেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাদ যাননি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানও। সুমিষ্ট এই আম খেয়ে প্রশংসা করেছিলেন সবাই। সেই হাঁড়িভাঙা আমই এবার ঢুকে পড়েছে মিষ্টির ভেতর।
এবার সেই আমের নামে রাখা হয়েছে মিষ্টির নাম ‘হাঁড়িভাঙা মিষ্টি’। ১২ জানুয়ারি থেকে রাজশাহীর একটি দোকানে পাওয়া যাচ্ছে হাঁড়িভাঙা মিষ্টি। আমের মৌসুমে রাজশাহীর মানুষ তিন বেলা আম খেলেও এই মিষ্টির স্বাদ পরখ করতে ভুল করছেন না শুধু আমের কারণেই। মুখে দেওয়ার পর বলছেন, ‘হ্যাঁ, এ তো আমই!’
এই মিষ্টি যে দোকানে পাওয়া যাচ্ছে তার নাম ‘রসগোল্লা’। রাজশাহী শহরের ভদ্রা লেভেল ক্রসিংয়ের পাশেই দোকানটি দিয়েছেন দুই খামারি বন্ধু। একজন ‘সওদাগর এগ্রো’র মালিক আরাফাত রুবেল, অন্যজন ‘আবরার ডেইরি ফার্ম’-এর রবিউল করিম। নিজেদের খামারের দুধ থেকে ছানা তৈরি করে মিষ্টি বানাচ্ছেন তাঁরা। ১ জানুয়ারি শুরু হয়েছে তাঁদের এই যাত্রা। এরই মধ্যে রসগোল্লা নামের মিষ্টির দোকানটির নানা ধরনের মিষ্টি নিয়ে হইচই পড়ে গেছে শহরে।
দোকান চালুর প্রথম দিনই চোখের পলকে শেষ হয়ে যায় খেজুর গুড় দিয়ে বানানো রসগোল্লা। তারপর এ কয়দিনেই আউটলেটে এসেছে কমলা মিষ্টি, কাঁচা মরিচ মিষ্টি, জাফরান মিষ্টি, নারকেল কাশ্মীরি মিষ্টি, ল্যাংচা ও ফজলি আমের মিষ্টি। ফজলি আম খাওয়ার আগে যেভাবে ফালি ফালি করে কাটা হয়, ফজলি মিষ্টিও দেখতে তেমন। দোকানটিতে ফজলি মিষ্টি নিয়ে যখন রোজ কাড়াকাড়ি, তখন এল হাঁড়িভাঙা মিষ্টি।
আমের মৌসুমে পাকা হাঁড়িভাঙা আম পাল্প করে রাখা হয়েছিল ফ্রিজে। এখন সেই পাল্পের সঙ্গে দুধ ও মসলা জ্বাল দিয়ে প্রথমে শুকানো হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার বিকেলে রসগোল্লায় মিষ্টি খেতে গিয়েছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থী। সব ধরনের মিষ্টিই পরখ করছিলেন তাঁরা। আনিকা জান্নাত নামের এক শিক্ষার্থী জানালেন, তাঁর বাড়ি রংপুর। হাঁড়িভাঙার স্বাদ তাঁর জানা। হাঁড়িভাঙা মিষ্টিতে তিনি নফল উদ্দিন পাইকারের হাঁড়িভাঙা আমেরই স্বাদ পেয়েছেন।
রসগোল্লার অন্যতম উদ্যোক্তা আরাফাত রুবেল জানান, আমের মৌসুম এলে হাঁড়িভাঙা মিষ্টির দাম কমবে। তিনি জানান, করোনাকালে নিজেদের খামারের দুধ বিক্রি করতে গিয়ে বেকায়দায় পড়েন তাঁরা। তাই দুই বন্ধু পরিকল্পনা করেন নিজেদের খামারের দুধ থেকে খাঁটি ছানার মিষ্টি বানাবেন। এখন রোজ ৬০০ লিটার দুধের ছানা করছেন। নিজেদের কারখানায় এ ছানা থেকে বানানো বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি আউটলেটে শেষ হয়ে যাচ্ছে এক দিনেই।
দরদাম
প্রতি পিস হাঁড়িভাঙা মিষ্টির দাম ৫০ টাকা। এক কেজি ৫৫০ টাকা।
এই তো গত মৌসুমে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আর দেশটির পাঁচ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে রংপুরের ঐতিহ্যবাহী হাঁড়িভাঙা আম পাঠিয়েছিলেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাদ যাননি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানও। সুমিষ্ট এই আম খেয়ে প্রশংসা করেছিলেন সবাই। সেই হাঁড়িভাঙা আমই এবার ঢুকে পড়েছে মিষ্টির ভেতর।
এবার সেই আমের নামে রাখা হয়েছে মিষ্টির নাম ‘হাঁড়িভাঙা মিষ্টি’। ১২ জানুয়ারি থেকে রাজশাহীর একটি দোকানে পাওয়া যাচ্ছে হাঁড়িভাঙা মিষ্টি। আমের মৌসুমে রাজশাহীর মানুষ তিন বেলা আম খেলেও এই মিষ্টির স্বাদ পরখ করতে ভুল করছেন না শুধু আমের কারণেই। মুখে দেওয়ার পর বলছেন, ‘হ্যাঁ, এ তো আমই!’
এই মিষ্টি যে দোকানে পাওয়া যাচ্ছে তার নাম ‘রসগোল্লা’। রাজশাহী শহরের ভদ্রা লেভেল ক্রসিংয়ের পাশেই দোকানটি দিয়েছেন দুই খামারি বন্ধু। একজন ‘সওদাগর এগ্রো’র মালিক আরাফাত রুবেল, অন্যজন ‘আবরার ডেইরি ফার্ম’-এর রবিউল করিম। নিজেদের খামারের দুধ থেকে ছানা তৈরি করে মিষ্টি বানাচ্ছেন তাঁরা। ১ জানুয়ারি শুরু হয়েছে তাঁদের এই যাত্রা। এরই মধ্যে রসগোল্লা নামের মিষ্টির দোকানটির নানা ধরনের মিষ্টি নিয়ে হইচই পড়ে গেছে শহরে।
দোকান চালুর প্রথম দিনই চোখের পলকে শেষ হয়ে যায় খেজুর গুড় দিয়ে বানানো রসগোল্লা। তারপর এ কয়দিনেই আউটলেটে এসেছে কমলা মিষ্টি, কাঁচা মরিচ মিষ্টি, জাফরান মিষ্টি, নারকেল কাশ্মীরি মিষ্টি, ল্যাংচা ও ফজলি আমের মিষ্টি। ফজলি আম খাওয়ার আগে যেভাবে ফালি ফালি করে কাটা হয়, ফজলি মিষ্টিও দেখতে তেমন। দোকানটিতে ফজলি মিষ্টি নিয়ে যখন রোজ কাড়াকাড়ি, তখন এল হাঁড়িভাঙা মিষ্টি।
আমের মৌসুমে পাকা হাঁড়িভাঙা আম পাল্প করে রাখা হয়েছিল ফ্রিজে। এখন সেই পাল্পের সঙ্গে দুধ ও মসলা জ্বাল দিয়ে প্রথমে শুকানো হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার বিকেলে রসগোল্লায় মিষ্টি খেতে গিয়েছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থী। সব ধরনের মিষ্টিই পরখ করছিলেন তাঁরা। আনিকা জান্নাত নামের এক শিক্ষার্থী জানালেন, তাঁর বাড়ি রংপুর। হাঁড়িভাঙার স্বাদ তাঁর জানা। হাঁড়িভাঙা মিষ্টিতে তিনি নফল উদ্দিন পাইকারের হাঁড়িভাঙা আমেরই স্বাদ পেয়েছেন।
রসগোল্লার অন্যতম উদ্যোক্তা আরাফাত রুবেল জানান, আমের মৌসুম এলে হাঁড়িভাঙা মিষ্টির দাম কমবে। তিনি জানান, করোনাকালে নিজেদের খামারের দুধ বিক্রি করতে গিয়ে বেকায়দায় পড়েন তাঁরা। তাই দুই বন্ধু পরিকল্পনা করেন নিজেদের খামারের দুধ থেকে খাঁটি ছানার মিষ্টি বানাবেন। এখন রোজ ৬০০ লিটার দুধের ছানা করছেন। নিজেদের কারখানায় এ ছানা থেকে বানানো বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি আউটলেটে শেষ হয়ে যাচ্ছে এক দিনেই।
দরদাম
প্রতি পিস হাঁড়িভাঙা মিষ্টির দাম ৫০ টাকা। এক কেজি ৫৫০ টাকা।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে