বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
কয়েক বছর আগে স্ত্রীকে নিয়ে সাজেকের লুসাই গ্রামে ঘুরতে গিয়েছিলেন চিত্রনায়ক সিয়াম আহমেদ। সেখানে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী পোশাকে ছবিও তোলেন দুজন। সেসব ছবি আপলোড করেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। এত দিন পর এসে সে ছবি নিয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েছেন সিয়াম। এ বিষয়ে তিনি গতকাল ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
সম্প্রতি ফেসবুকে ভাইরাল হয় ‘সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও উন্নয়ন’ শীর্ষক একটি সাইনবোর্ডের ছবি। ওই সাইনবোর্ডে চাকমা, তঞ্চঙ্গ্যা, পাংখোয়া, গারো, খাসিয়া, মারমা, খুমি, লুসাই, রাখাইন, ত্রিপুরাসহ বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর নারী-পুরুষের ছবি ব্যবহার করা হয়। তবে ভুলবশত ‘পাংখোয়া’ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ছবি হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে সিয়াম আহমেদ ও তাঁর স্ত্রী অবন্তীর ছবি। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁদের ট্রল করেন অনেকে।
ফেসবুকে সিয়াম লিখেছেন, ‘লুসাই জনগোষ্ঠীর সম্মানিত রাজার আমন্ত্রণে বছর তিনেক আগে সাজেকে ঘুরতে গিয়েছিলাম অবন্তীকে নিয়ে। তাঁদের সংস্কৃতি, কৃষ্টি, পরিবেশ ঘুরে দেখেছিলাম। তাঁদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরেছি, সবার আতিথেয়তায় মুগ্ধ হয়েছিলাম সেবার। নিউজফিডে বেশ কয়েক জায়গায় দেখলাম, আমার আর অবন্তীর এই ছবিটি একটি সাইনবোর্ডে ব্যবহৃত হচ্ছে। সেখানে আমাদেরকে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়েছে পাংখোয়া জনগোষ্ঠীর সদস্য হিসেবে। আমরা এতে বিব্রত হয়েছি, কারণ এর মাধ্যমে পাংখোয়া জনগোষ্ঠীকে হেয় করা হচ্ছে।’
তবে কর্তৃপক্ষের এ ভুলের চেয়ে সিয়ামকে বেশি আহত করেছে নেটিজেনদের আক্রমণ। অনেকে সিয়াম ও তাঁর স্ত্রীকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বাজে কথা লিখেছেন, কুরুচিপূর্ণ মিম বানিয়েছেন। এ বিষয়ে সিয়াম লেখেন, ‘ঘুরতে গিয়েছিলাম পরিবারকে নিয়ে। সেই ছবিটি নিয়ে অনেক জায়গায় দেখলাম নানা রকমের ট্রল হচ্ছে। ভেবেছিলাম অন্য আরও অনেকবারের মতো এবারও এড়িয়ে যাব। কিন্তু ভাবলাম কিছু বলা উচিত। ট্রল আমরা অবশ্যই করব, মিম আমরা অবশ্যই বানাব। কিন্তু কিসে কাউকে অসম্মান করা হচ্ছে, একটি সম্প্রদায়কে ছোট করা হচ্ছে—সেই বোধ থাকাটাও জরুরি। যে তারুণ্যকে আমি প্রতিনিধিত্ব করি, সেই তারুণ্যের কাছে এই সেনসিবিলিটি তো প্রত্যাশা করতেই পারি।’
সাইনবোর্ডে যাঁরা পাংখোয়া জনগোষ্ঠীর সদস্য হিসেবে সিয়াম ও অবন্তীর ছবি ব্যবহার করেছেন, অবিলম্বে ছবিটি সরিয়ে নেওয়ার জন্য তাঁদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সিয়াম আহমেদ।
কয়েক বছর আগে স্ত্রীকে নিয়ে সাজেকের লুসাই গ্রামে ঘুরতে গিয়েছিলেন চিত্রনায়ক সিয়াম আহমেদ। সেখানে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী পোশাকে ছবিও তোলেন দুজন। সেসব ছবি আপলোড করেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। এত দিন পর এসে সে ছবি নিয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েছেন সিয়াম। এ বিষয়ে তিনি গতকাল ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
সম্প্রতি ফেসবুকে ভাইরাল হয় ‘সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও উন্নয়ন’ শীর্ষক একটি সাইনবোর্ডের ছবি। ওই সাইনবোর্ডে চাকমা, তঞ্চঙ্গ্যা, পাংখোয়া, গারো, খাসিয়া, মারমা, খুমি, লুসাই, রাখাইন, ত্রিপুরাসহ বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর নারী-পুরুষের ছবি ব্যবহার করা হয়। তবে ভুলবশত ‘পাংখোয়া’ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ছবি হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে সিয়াম আহমেদ ও তাঁর স্ত্রী অবন্তীর ছবি। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁদের ট্রল করেন অনেকে।
ফেসবুকে সিয়াম লিখেছেন, ‘লুসাই জনগোষ্ঠীর সম্মানিত রাজার আমন্ত্রণে বছর তিনেক আগে সাজেকে ঘুরতে গিয়েছিলাম অবন্তীকে নিয়ে। তাঁদের সংস্কৃতি, কৃষ্টি, পরিবেশ ঘুরে দেখেছিলাম। তাঁদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরেছি, সবার আতিথেয়তায় মুগ্ধ হয়েছিলাম সেবার। নিউজফিডে বেশ কয়েক জায়গায় দেখলাম, আমার আর অবন্তীর এই ছবিটি একটি সাইনবোর্ডে ব্যবহৃত হচ্ছে। সেখানে আমাদেরকে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়েছে পাংখোয়া জনগোষ্ঠীর সদস্য হিসেবে। আমরা এতে বিব্রত হয়েছি, কারণ এর মাধ্যমে পাংখোয়া জনগোষ্ঠীকে হেয় করা হচ্ছে।’
তবে কর্তৃপক্ষের এ ভুলের চেয়ে সিয়ামকে বেশি আহত করেছে নেটিজেনদের আক্রমণ। অনেকে সিয়াম ও তাঁর স্ত্রীকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বাজে কথা লিখেছেন, কুরুচিপূর্ণ মিম বানিয়েছেন। এ বিষয়ে সিয়াম লেখেন, ‘ঘুরতে গিয়েছিলাম পরিবারকে নিয়ে। সেই ছবিটি নিয়ে অনেক জায়গায় দেখলাম নানা রকমের ট্রল হচ্ছে। ভেবেছিলাম অন্য আরও অনেকবারের মতো এবারও এড়িয়ে যাব। কিন্তু ভাবলাম কিছু বলা উচিত। ট্রল আমরা অবশ্যই করব, মিম আমরা অবশ্যই বানাব। কিন্তু কিসে কাউকে অসম্মান করা হচ্ছে, একটি সম্প্রদায়কে ছোট করা হচ্ছে—সেই বোধ থাকাটাও জরুরি। যে তারুণ্যকে আমি প্রতিনিধিত্ব করি, সেই তারুণ্যের কাছে এই সেনসিবিলিটি তো প্রত্যাশা করতেই পারি।’
সাইনবোর্ডে যাঁরা পাংখোয়া জনগোষ্ঠীর সদস্য হিসেবে সিয়াম ও অবন্তীর ছবি ব্যবহার করেছেন, অবিলম্বে ছবিটি সরিয়ে নেওয়ার জন্য তাঁদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সিয়াম আহমেদ।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে