ধর্মপাশা (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের মধ্যনগর উপজেলায় পল্লী বিদ্যুতের অসামঞ্জস্য বিলে ক্ষুব্ধ ইনাতনগর গ্রামের গ্রাহকেরা। অক্টোবরের তুলনায় নভেম্বর মাসে বিদ্যুৎ বিল এসেছে ৭ থেকে ১০ গুণ পর্যন্ত। কারও কারও ক্ষেত্রে আবার ১৫ গুণ বেশি বিল এসেছে। গত মঙ্গলবার পল্লী বিদ্যুতের এমন ভুতুড়ে বিলের কাগজ পেয়ে চোখ কপালে উঠেছে গ্রাহকদের। এতে গ্রাহকদের মধ্যে অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে।
পল্লী বিদ্যুতের বিল পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, উপজেলার ইনাতনগর গ্রামের বাসিন্দা রায়কুল মিয়ার গত অক্টোবর মাসে বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১০৭ টাকা। নভেম্বর মাসে এসেছে ১ হাজার ৮৭৮ টাকা। গ্রাহক খোদা নেওয়াজের অক্টোবর মাসে বিল আসে ৩৩৭ টাকা। আর নভেম্বরে ১ হাজার ৮৭৮ টাকা। গ্রাহক মো. সামসুল হকের সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে ১২৮ টাকা করে। আর চলতি মাসে বিল এসেছে প্রায় ১৫ গুণ। অর্থাৎ নভেম্বর মাসে বিল আসে ২ হাজার ১৩৪ টাকা।
শুধু রায়কুল মিয়া বা সামসুল হকের ক্ষেত্রে বিদ্যুতের বিলে এমন গায়েবি ঘটনা ঘটেনি। ওই গ্রামের প্রত্যেক গ্রাহকের ক্ষেত্রে এমন ভুতুড়ে বিল এসেছে। অতিরিক্ত বিল আসায় অসন্তুষ্ট গ্রাহকেরা। তাঁরা জানান, প্রায় সময়ই বিদ্যুতের বিলের ক্ষেত্রে এমনটি ঘটে। দ্রুত এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছেন।
ইনাতনগর গ্ৰামের মোশাররফ মিয়া বলেন, ‘আমরা কৃষক মানুষ। এই রহম বিল আইলে আমরা দিতাম না। সরকার দুসকি (যদি) কারেন্টের লাইন খুঁডি (খুঁটি) সহকারে লইয়া (নিয়ে) জায়গগা (যাক)। বিল ১০০ টাহার (টাকা) জায়গাত ২০০ টাকা ওউক (হউক।’
আব্দুর শহীদ আজাদ বলেন, ‘গ্রামে বিদ্যুৎ এসেছে পাঁচ বছর হয়েছে। সবসময় স্বাভাবিক বিল এসেছে। হঠাৎ নভেম্বর মাসে বিল ১০ গুণ বেড়ে গেছে। এমন হলে গ্রামবাসীর পক্ষে বিল দেওয়া কঠিন হবে। তাই পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেবে বলে বিশ্বাস করি।’
তবে ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিলের দায় স্বীকার করেছে মধ্যনগর পল্লী বিদ্যুৎ অফিস। মধ্যনগর পল্লী বিদ্যুৎ অভিযোগ কেন্দ্রের ইনচার্জ মো. ফয়েজ উদ্দিন বলেন, ‘যে ছেলেটি আগে দায়িত্বে ছিল, তাঁকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এখন সমন্বয় করে বিদ্যুৎ বিল নেওয়া হচ্ছে।’
পল্লী বিদ্যুৎ মোহনগঞ্জ জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মো. আবুল কালাম বলেন, ‘বিদ্যুৎ বিলে অসামঞ্জস্য কিছু থাকলে বিষয়টি আমি দেখব।’
সুনামগঞ্জের মধ্যনগর উপজেলায় পল্লী বিদ্যুতের অসামঞ্জস্য বিলে ক্ষুব্ধ ইনাতনগর গ্রামের গ্রাহকেরা। অক্টোবরের তুলনায় নভেম্বর মাসে বিদ্যুৎ বিল এসেছে ৭ থেকে ১০ গুণ পর্যন্ত। কারও কারও ক্ষেত্রে আবার ১৫ গুণ বেশি বিল এসেছে। গত মঙ্গলবার পল্লী বিদ্যুতের এমন ভুতুড়ে বিলের কাগজ পেয়ে চোখ কপালে উঠেছে গ্রাহকদের। এতে গ্রাহকদের মধ্যে অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে।
পল্লী বিদ্যুতের বিল পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, উপজেলার ইনাতনগর গ্রামের বাসিন্দা রায়কুল মিয়ার গত অক্টোবর মাসে বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১০৭ টাকা। নভেম্বর মাসে এসেছে ১ হাজার ৮৭৮ টাকা। গ্রাহক খোদা নেওয়াজের অক্টোবর মাসে বিল আসে ৩৩৭ টাকা। আর নভেম্বরে ১ হাজার ৮৭৮ টাকা। গ্রাহক মো. সামসুল হকের সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে ১২৮ টাকা করে। আর চলতি মাসে বিল এসেছে প্রায় ১৫ গুণ। অর্থাৎ নভেম্বর মাসে বিল আসে ২ হাজার ১৩৪ টাকা।
শুধু রায়কুল মিয়া বা সামসুল হকের ক্ষেত্রে বিদ্যুতের বিলে এমন গায়েবি ঘটনা ঘটেনি। ওই গ্রামের প্রত্যেক গ্রাহকের ক্ষেত্রে এমন ভুতুড়ে বিল এসেছে। অতিরিক্ত বিল আসায় অসন্তুষ্ট গ্রাহকেরা। তাঁরা জানান, প্রায় সময়ই বিদ্যুতের বিলের ক্ষেত্রে এমনটি ঘটে। দ্রুত এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছেন।
ইনাতনগর গ্ৰামের মোশাররফ মিয়া বলেন, ‘আমরা কৃষক মানুষ। এই রহম বিল আইলে আমরা দিতাম না। সরকার দুসকি (যদি) কারেন্টের লাইন খুঁডি (খুঁটি) সহকারে লইয়া (নিয়ে) জায়গগা (যাক)। বিল ১০০ টাহার (টাকা) জায়গাত ২০০ টাকা ওউক (হউক।’
আব্দুর শহীদ আজাদ বলেন, ‘গ্রামে বিদ্যুৎ এসেছে পাঁচ বছর হয়েছে। সবসময় স্বাভাবিক বিল এসেছে। হঠাৎ নভেম্বর মাসে বিল ১০ গুণ বেড়ে গেছে। এমন হলে গ্রামবাসীর পক্ষে বিল দেওয়া কঠিন হবে। তাই পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেবে বলে বিশ্বাস করি।’
তবে ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিলের দায় স্বীকার করেছে মধ্যনগর পল্লী বিদ্যুৎ অফিস। মধ্যনগর পল্লী বিদ্যুৎ অভিযোগ কেন্দ্রের ইনচার্জ মো. ফয়েজ উদ্দিন বলেন, ‘যে ছেলেটি আগে দায়িত্বে ছিল, তাঁকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এখন সমন্বয় করে বিদ্যুৎ বিল নেওয়া হচ্ছে।’
পল্লী বিদ্যুৎ মোহনগঞ্জ জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মো. আবুল কালাম বলেন, ‘বিদ্যুৎ বিলে অসামঞ্জস্য কিছু থাকলে বিষয়টি আমি দেখব।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে