Ajker Patrika

আশ্রয়ণের ঘরে পেয়ে আপ্লুত চিলমারীর লতিফা ও বিজলী

চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
আপডেট : ২৫ জুলাই ২০২২, ১৫: ০৫
আশ্রয়ণের ঘরে পেয়ে আপ্লুত চিলমারীর লতিফা ও বিজলী

কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলায় দুস্থ অনেকে মতো আশ্রয়ণের ঘর পেয়েছেন শাখাহাতী এলাকার প্রতিবন্ধী লতিফা বেগম এবং অগ্নিকাণ্ডে নিঃস্ব বিজলী বেগম। প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পেয়ে আবেগ আপ্লুত তাঁরা।

একটি হুইলচেয়ারের জন্য লতিফার আকুতি নিয়ে সংবাদ প্রকাশ হলে গত বছরের জুনে তাঁর বাড়িতে গিয়ে চেয়ার দিয়ে আসেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহবুবুর রহমান। এ সময় লতিফা ঘরের দাবি করলে তা দেওয়ার আশ্বাস দেন ইউএনও।

ওই বছরই আগুনে ঘর হারান বিজলী। খবর পেয়ে ইউএনও তাঁর বাড়িতে যান। তিনি তাৎক্ষণিক আর্থিক সহযোগিতা করেন। সেই সঙ্গে ঘর দেওয়ার আশ্বাস দেন।

প্রশাসন থেকে কথা দেওয়ার এক বছর পর এই দুই নারী ২১ জুলাই চর ডিজাইনে ঘর বরাদ্দ পেয়েছেন। ওই দিন চিলমারীতে ১২০টি পরিবারকে জমিসহ ঘর দেওয়া হয়। এর মধ্যে চর ডিজাইনের ১০টি ঘর ছিল। এখন পর্যন্ত উপজেলায় মোট ৬৫০টি পরিবারকে ঘর দেওয়া হয়েছে।

প্রতিবন্ধী লতিফা বলেন, ‘থাকার ঘর ছিল না। ইউএনও স্যারের কাছে আমি একটি থাকার ঘরের দাবি করি। এখন আমাকে ঘর দিয়েছেন। আমি খুব খুশি।’

অপরদিকে বিজলীও জানান যে ঘর পেয়ে তিনি খুব খুশি হয়েছেন।

ইউএনও মাহবুবুর বলেন, ‘গত বছর আমি শাখাহাতীর চরে গিয়ে প্রতিবন্ধী ও আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ঘর দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিলাম। কিন্তু ওই সময় চরের জন্য ঘর বরাদ্দ ছিল না। পরে নতুন করে চর ডিজাইনের ঘর বরাদ্দ পেতে সময় লেগেছে। যার ফলে তাঁদের ঘর দিতে দেরি হয়েছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণা হলেই মেয়াদ শেষ নতুন পরিচালনা কমিটির

মুসলিম থেকে খ্রিষ্টান হওয়া ইরানি নারী এখন পানামার জঙ্গলে

ঢাবি ছাত্রীকে যৌন হেনস্তাকারীর পক্ষে নামা ‘তৌহিদী জনতার’ আড়ালে এরা কারা

এনসিপিকে চাঁদা দিচ্ছেন ধনীরা, ক্রাউডফান্ডিং করেও অর্থ সংগ্রহ করা হবে: নাহিদ ইসলাম

ভ্যানিটি ব্যাগ ধরে টান, সন্তানসহ ছিটকে পড়তেই তরুণীর গালে ছুরিকাঘাত

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত