বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
নায়করাজ রাজ্জাক। বাংলা চলচ্চিত্রকে অনন্য এক উচ্চতায় নিয়ে যাওয়া এ মানুষটির জন্ম ১৯৪২ সালের আজকের এই দিনে (২৩ জানুয়ারি) কলকাতার টালিগঞ্জে। ২০১৭ সালের ২১ আগস্ট হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান তিনি। রাজ্জাকের মৃত্যুতে চলচ্চিত্রাঙ্গনে গভীর শোক নেমে আসে।
নায়করাজের মৃত্যুর পর অনেক কিছুই করার কথা ছিল। তাঁর নামে এফডিসিতে ফ্লোর আর সড়কের নামকরণের দাবি তুলেছিল চলচ্চিত্রের বিভিন্ন সংগঠন। রাজ্জাক স্মরণে এফডিসিতে বড় আয়োজনে কিছু করার কথাও তখন বলেছিলেন অনেকে। কিন্তু পাঁচ বছরেও নায়করাজকে নিয়ে দৃশ্যমান তেমন কিছুই করা হয়নি।
সংগঠনগুলোর নেতারা বলছেন অনেক সীমাবদ্ধতার কথা। তাঁদের যুক্তি, করোনার কারণে অনেক কিছুর মতো নায়করাজকে নিয়ে কিছু করার উদ্যোগও থমকে গেছে।
অবশ্য তাতে নায়করাজের পরিবারের কোনো সদস্য কোনোরকম মনঃক্ষুণ্ন হননি। রাজ্জাকের ছেলে নায়ক সম্রাট বলেন, ‘দেখতে দেখতে আব্বা নেই প্রায় পাঁচ বছর হয়ে গেল। কে আব্বার নামে কী করল, না করল—এসব নিয়ে আমাদের পরিবারের কোনো মাথাব্যথা নেই। আমরা জানি, এই দেশের মানুষ তাঁকে কতটা ভালোবাসে, সম্মান করে। এখনো কোথাও গেলে মানুষ যখন জানতে পারেন, আমি নায়করাজের সন্তান, তখন যে সম্মান তাঁরা দেন, এটাই অনেক বড় প্রাপ্তি।’
তবে একটি ঘটনায় রাজ্জাকের পরিবার অবাক ও বিস্মিত হয়েছে। তা হলো নায়করাজের স্ত্রী খায়রুন্নেছা লক্ষ্মী ও তাঁর বড় ছেলে বাপ্পারাজ শ্রীমঙ্গলের রাধানগরে গিয়েছিলেন ‘হারিমেটেজ গেস্ট হাউস’-এ। সেখানে গিয়ে তাঁরা দেখতে পান একটি বাংলোর নাম রাখা হয়েছে রাজ্জাকের নামে। অতিথিশালার কর্ণধার আইনজীবী সুলতানা ফাইজুন্নাহার বাংলোটিকে নায়করাজ রাজ্জাককে উৎসর্গ করেছেন। উৎসর্গপত্রে লেখা আছে ‘নায়করাজ রাজ্জাক স্মরণে—যিনি এই পর্ণকুটিরে একাধিকবার পদধূলি দিয়াছেন’। নিজের বাবার নামে বাংলো উৎসর্গ দেখে অনেকটাই আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েছিলেন বাপ্পারাজ।
বাবার জন্মদিনের দিন ফজরের নামাজ পড়ে ছোট ছেলে সম্রাট চলে যান বনানীর কবরস্থানে। কয়েক বছর ধরে এটিই হয়ে আসছে।
নায়করাজ রাজ্জাক। বাংলা চলচ্চিত্রকে অনন্য এক উচ্চতায় নিয়ে যাওয়া এ মানুষটির জন্ম ১৯৪২ সালের আজকের এই দিনে (২৩ জানুয়ারি) কলকাতার টালিগঞ্জে। ২০১৭ সালের ২১ আগস্ট হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান তিনি। রাজ্জাকের মৃত্যুতে চলচ্চিত্রাঙ্গনে গভীর শোক নেমে আসে।
নায়করাজের মৃত্যুর পর অনেক কিছুই করার কথা ছিল। তাঁর নামে এফডিসিতে ফ্লোর আর সড়কের নামকরণের দাবি তুলেছিল চলচ্চিত্রের বিভিন্ন সংগঠন। রাজ্জাক স্মরণে এফডিসিতে বড় আয়োজনে কিছু করার কথাও তখন বলেছিলেন অনেকে। কিন্তু পাঁচ বছরেও নায়করাজকে নিয়ে দৃশ্যমান তেমন কিছুই করা হয়নি।
সংগঠনগুলোর নেতারা বলছেন অনেক সীমাবদ্ধতার কথা। তাঁদের যুক্তি, করোনার কারণে অনেক কিছুর মতো নায়করাজকে নিয়ে কিছু করার উদ্যোগও থমকে গেছে।
অবশ্য তাতে নায়করাজের পরিবারের কোনো সদস্য কোনোরকম মনঃক্ষুণ্ন হননি। রাজ্জাকের ছেলে নায়ক সম্রাট বলেন, ‘দেখতে দেখতে আব্বা নেই প্রায় পাঁচ বছর হয়ে গেল। কে আব্বার নামে কী করল, না করল—এসব নিয়ে আমাদের পরিবারের কোনো মাথাব্যথা নেই। আমরা জানি, এই দেশের মানুষ তাঁকে কতটা ভালোবাসে, সম্মান করে। এখনো কোথাও গেলে মানুষ যখন জানতে পারেন, আমি নায়করাজের সন্তান, তখন যে সম্মান তাঁরা দেন, এটাই অনেক বড় প্রাপ্তি।’
তবে একটি ঘটনায় রাজ্জাকের পরিবার অবাক ও বিস্মিত হয়েছে। তা হলো নায়করাজের স্ত্রী খায়রুন্নেছা লক্ষ্মী ও তাঁর বড় ছেলে বাপ্পারাজ শ্রীমঙ্গলের রাধানগরে গিয়েছিলেন ‘হারিমেটেজ গেস্ট হাউস’-এ। সেখানে গিয়ে তাঁরা দেখতে পান একটি বাংলোর নাম রাখা হয়েছে রাজ্জাকের নামে। অতিথিশালার কর্ণধার আইনজীবী সুলতানা ফাইজুন্নাহার বাংলোটিকে নায়করাজ রাজ্জাককে উৎসর্গ করেছেন। উৎসর্গপত্রে লেখা আছে ‘নায়করাজ রাজ্জাক স্মরণে—যিনি এই পর্ণকুটিরে একাধিকবার পদধূলি দিয়াছেন’। নিজের বাবার নামে বাংলো উৎসর্গ দেখে অনেকটাই আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েছিলেন বাপ্পারাজ।
বাবার জন্মদিনের দিন ফজরের নামাজ পড়ে ছোট ছেলে সম্রাট চলে যান বনানীর কবরস্থানে। কয়েক বছর ধরে এটিই হয়ে আসছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪