বেলাল হোসেন, জাবি
দেশের বড় নগরগুলোতে ৬১ দশমিক ৫ ভাগ কিশোর-কিশোরী মাঝারি থেকে চরম মাত্রার মানসিক চাপ ও অবসাদে ভুগছে। এর মধ্যে অতিমাত্রায় মানসিক চাপে আছে প্রায় ৬ ভাগ কিশোর-কিশোরী। আর নিম্নমাত্রার মানসিক চাপ দেখা গেছে ৩৮ শতাংশের মধ্যে।
এমনকি প্রতি ৪ জন কিশোর-কিশোরীর মধ্যে ১ জনের ওজন মাত্রাতিরিক্ত। আবার কিশোর বয়সীদের ২৪ শতাংশের ওজন প্রয়োজনের চেয়ে কম দেখা গেছে।
এতে নগরজীবনের কৈশোরকাল বিষণ্নতায় নিমজ্জিত আছে বলে মত প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
সম্প্রতি প্রকাশিত ‘পারসিভড স্ট্রেস, ইটিং বিহেভিয়র অ্যান্ড ওভারওয়েট অ্যান্ড অবেসিটি এমং আরবান এডোলসেন্টস’ শীর্ষক এক গবেষণা নিবন্ধ থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
গবেষণায় বলা হয়, যাদের ওজন বেশি বা যারা স্থূল, যারা ধূমপান করে এবং অতিরিক্ত খাবার খায়; তাদের মধ্যে তীব্র মানসিক চাপজনিত সমস্যা বেশি।
১৭ ডিসেম্বর ‘জার্নাল অব হেলথ, পপুলেশন অ্যান্ড নিউট্রিশন’-এ গবেষণাটি প্রকাশিত হয়। গবেষণাটিকে নৈতিক অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিল।
২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে জুন—দেশের ৮টি বিভাগীয় শহর থেকে ওই গবেষণার তথ্য সংগ্রহ করা হয়। এতে ৩২টি উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের ৪ হাজার ৬০৯ জন কিশোর-কিশোরীকে আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের ভিত্তিতে প্রশ্ন করা হয়। উত্তরদাতাদের বয়সসীমা ছিল ১৩-১৯ বছর। এ ক্ষেত্রে ক্রোনিক রোগ যেমন অ্যাজমা, ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ ও হৃদ্রোগে আক্রান্ত কিশোর-কিশোরীদের থেকে তথ্য নেওয়া হয়নি।
তথ্যদাতাদের জনসংখ্যার বিন্যাস, আর্থসামাজিক অবস্থা, শারীরিক ক্রিয়াকর্ম, মানসিক চাপ ও খাদ্যাভ্যাস বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়।
স্বাস্থ্যসেবা অধিদপ্তরের অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির সহায়তায় বাংলাদেশ ব্রেস্টফিডিং ফাউন্ডেশন গবেষণাটি সম্পন্ন করে। এতে প্রধান গবেষক ছিলেন বাংলাদেশ ব্রেস্টফিডিং ফাউন্ডেশনের অধ্যাপক ডা. এস কে রায়। গবেষকদলে আরও ছিলেন আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্রের অধ্যাপক নুরুল আলম, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রুমানা রইছ, বাংলাদেশ ব্রেস্টফিডিং ফাউন্ডেশনের খুরশিদ জাহান, আম্বিনা ফেরদৌস, সামিনা ইসরাত এবং রাজশাহী মেডিকেল কলেজের কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. রিজওয়ানুল করিম।
অধ্যাপক ডা. এস কে রায় বলেন, ‘এ গবেষণা ছাড়াও মহামারিতে একই বিষয়ে আরও কয়েকটি গবেষণা হয়েছে। তাতে দেখা গেছে, করোনা পরিস্থিতি তীব্র থাকার সময়ে প্রায় ৯০ শতাংশ কিশোর-কিশোরী মানসিক চাপে ছিল। বর্তমানে করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও তা এখনো ৭০-৮০ শতাংশের মধ্যে আছে। সামগ্রিকভাবে নগরের জীবনযাত্রার কারণে কিশোর-কিশোরীরা বিষণ্নতার মধ্যে পতিত হচ্ছে।’
এস কে রায় আরও বলেন, ‘স্বাস্থ্য খাতের অন্যতম জরুরি দিক হওয়া উচিত দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে মানসিক ও শারীরিকভাবে সুস্থ রাখা। কিন্তু করোনাকালে কিশোর-কিশোরীদের স্বাস্থ্যের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো জাতীয় কর্মসূচি দেখা যাচ্ছে না। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে খেলাধুলা, বিতর্কসহ নানা ধরনের জ্ঞানচর্চার জন্য জরুরি উদ্যোগ নিতে হবে।’
গবেষণায় দাবি করা হয়, কিশোর-কিশোরীদের মানসিক চাপ বিভিন্ন বিষয়ের ওপর নির্ভর করে। খাদ্যাভ্যাস, শরীরের উচ্চতা ও ওজনের আনুপাতিক হারের সঙ্গে এটি ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত।
গবেষণায় আরও উল্লেখ করা হয়, করোনা ছড়িয়ে পড়ার আগে থেকেই শহরের ৩০ দশমিক ৫ শতাংশ কিশোর-কিশোরী চেয়ারবন্দী অবস্থায় থাকে। অর্থাৎ তারা যতক্ষণ বাসায় থাকে, তার বেশির ভাগ সময় চেয়ারে বসে কাটায়। এতে তাদের শারীরিক স্থূলতা ও মানসিক চাপ বাড়ে। আর মাত্র ২ দশমিক ৭ শতাংশ কিশোর-কিশোরী খেলাধুলা ও নিয়মিত হাঁটাচলা করে, অর্থাৎ সক্রিয় জীবনযাপন করছে।
গবেষণার বিষয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রুমানা রইছ বলেন, ‘বাংলাদেশে করোনাকালে কিশোর-কিশোরীদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের বিষয়টি আলোচনায় কম আসে। বৈশ্বিক পরিস্থিতির সঙ্গে বাংলাদেশের পরিস্থিতি তুলনা করে আমরা গবেষণার সূচকগুলো ঠিক করেছি। সেখানে দেখা যাচ্ছে, উন্নত দেশগুলোর তুলনায় আমাদের কিশোর-কিশোরীদের মানসিক চাপের ধরন আলাদা। তাই আমাদের দেশের পরিস্থিতি মাথায় রেখে এখানকার সমস্যার সমাধানে জরুরি পদক্ষেপ নিতে হবে।’
নিবন্ধে কিশোর-কিশোরীদের মানসিক চাপের বেশ কয়েকটি কারণ চিহ্নিত করা হয়েছে। কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে নিজেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ, স্কুলের পরীক্ষায় ফলাফল নিয়ে দুশ্চিন্তা, সামাজিক প্রত্যাশা পূরণের চাপ, আর্থিক সমস্যা ও পড়ালেখার কারণে বিশ্রামের সুযোগ না পাওয়া এবং পরিবারের নানা নির্দেশ ও দায়িত্ব পালন করা।
রুমানা রইছ আরও বলেন, ‘কৈশোরকালীন গুরুতর অবস্থা কাটিয়ে উঠতে সব অভিভাবককে সচেতন হতে হবে। এ জন্য জাতীয় পর্যায়ে নীতি নির্ধারণ করতে হবে। তবেই এই গুরুতর সংকট প্রতিরোধ করা সম্ভব।’
এ বিষয়ে জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘কিশোর-কিশোরীদের মানসিক চাপ কমাতে না পারলে তা মানসিক রোগে পরিণত হবে। তাদের ব্যক্তিত্বের বিকাশ এবং একজন সুস্থ মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে তা অন্যতম বাধা হিসেবে কাজ করবে।’
দেশের বড় নগরগুলোতে ৬১ দশমিক ৫ ভাগ কিশোর-কিশোরী মাঝারি থেকে চরম মাত্রার মানসিক চাপ ও অবসাদে ভুগছে। এর মধ্যে অতিমাত্রায় মানসিক চাপে আছে প্রায় ৬ ভাগ কিশোর-কিশোরী। আর নিম্নমাত্রার মানসিক চাপ দেখা গেছে ৩৮ শতাংশের মধ্যে।
এমনকি প্রতি ৪ জন কিশোর-কিশোরীর মধ্যে ১ জনের ওজন মাত্রাতিরিক্ত। আবার কিশোর বয়সীদের ২৪ শতাংশের ওজন প্রয়োজনের চেয়ে কম দেখা গেছে।
এতে নগরজীবনের কৈশোরকাল বিষণ্নতায় নিমজ্জিত আছে বলে মত প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
সম্প্রতি প্রকাশিত ‘পারসিভড স্ট্রেস, ইটিং বিহেভিয়র অ্যান্ড ওভারওয়েট অ্যান্ড অবেসিটি এমং আরবান এডোলসেন্টস’ শীর্ষক এক গবেষণা নিবন্ধ থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
গবেষণায় বলা হয়, যাদের ওজন বেশি বা যারা স্থূল, যারা ধূমপান করে এবং অতিরিক্ত খাবার খায়; তাদের মধ্যে তীব্র মানসিক চাপজনিত সমস্যা বেশি।
১৭ ডিসেম্বর ‘জার্নাল অব হেলথ, পপুলেশন অ্যান্ড নিউট্রিশন’-এ গবেষণাটি প্রকাশিত হয়। গবেষণাটিকে নৈতিক অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিল।
২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে জুন—দেশের ৮টি বিভাগীয় শহর থেকে ওই গবেষণার তথ্য সংগ্রহ করা হয়। এতে ৩২টি উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের ৪ হাজার ৬০৯ জন কিশোর-কিশোরীকে আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের ভিত্তিতে প্রশ্ন করা হয়। উত্তরদাতাদের বয়সসীমা ছিল ১৩-১৯ বছর। এ ক্ষেত্রে ক্রোনিক রোগ যেমন অ্যাজমা, ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ ও হৃদ্রোগে আক্রান্ত কিশোর-কিশোরীদের থেকে তথ্য নেওয়া হয়নি।
তথ্যদাতাদের জনসংখ্যার বিন্যাস, আর্থসামাজিক অবস্থা, শারীরিক ক্রিয়াকর্ম, মানসিক চাপ ও খাদ্যাভ্যাস বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়।
স্বাস্থ্যসেবা অধিদপ্তরের অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির সহায়তায় বাংলাদেশ ব্রেস্টফিডিং ফাউন্ডেশন গবেষণাটি সম্পন্ন করে। এতে প্রধান গবেষক ছিলেন বাংলাদেশ ব্রেস্টফিডিং ফাউন্ডেশনের অধ্যাপক ডা. এস কে রায়। গবেষকদলে আরও ছিলেন আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্রের অধ্যাপক নুরুল আলম, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রুমানা রইছ, বাংলাদেশ ব্রেস্টফিডিং ফাউন্ডেশনের খুরশিদ জাহান, আম্বিনা ফেরদৌস, সামিনা ইসরাত এবং রাজশাহী মেডিকেল কলেজের কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. রিজওয়ানুল করিম।
অধ্যাপক ডা. এস কে রায় বলেন, ‘এ গবেষণা ছাড়াও মহামারিতে একই বিষয়ে আরও কয়েকটি গবেষণা হয়েছে। তাতে দেখা গেছে, করোনা পরিস্থিতি তীব্র থাকার সময়ে প্রায় ৯০ শতাংশ কিশোর-কিশোরী মানসিক চাপে ছিল। বর্তমানে করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও তা এখনো ৭০-৮০ শতাংশের মধ্যে আছে। সামগ্রিকভাবে নগরের জীবনযাত্রার কারণে কিশোর-কিশোরীরা বিষণ্নতার মধ্যে পতিত হচ্ছে।’
এস কে রায় আরও বলেন, ‘স্বাস্থ্য খাতের অন্যতম জরুরি দিক হওয়া উচিত দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে মানসিক ও শারীরিকভাবে সুস্থ রাখা। কিন্তু করোনাকালে কিশোর-কিশোরীদের স্বাস্থ্যের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো জাতীয় কর্মসূচি দেখা যাচ্ছে না। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে খেলাধুলা, বিতর্কসহ নানা ধরনের জ্ঞানচর্চার জন্য জরুরি উদ্যোগ নিতে হবে।’
গবেষণায় দাবি করা হয়, কিশোর-কিশোরীদের মানসিক চাপ বিভিন্ন বিষয়ের ওপর নির্ভর করে। খাদ্যাভ্যাস, শরীরের উচ্চতা ও ওজনের আনুপাতিক হারের সঙ্গে এটি ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত।
গবেষণায় আরও উল্লেখ করা হয়, করোনা ছড়িয়ে পড়ার আগে থেকেই শহরের ৩০ দশমিক ৫ শতাংশ কিশোর-কিশোরী চেয়ারবন্দী অবস্থায় থাকে। অর্থাৎ তারা যতক্ষণ বাসায় থাকে, তার বেশির ভাগ সময় চেয়ারে বসে কাটায়। এতে তাদের শারীরিক স্থূলতা ও মানসিক চাপ বাড়ে। আর মাত্র ২ দশমিক ৭ শতাংশ কিশোর-কিশোরী খেলাধুলা ও নিয়মিত হাঁটাচলা করে, অর্থাৎ সক্রিয় জীবনযাপন করছে।
গবেষণার বিষয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রুমানা রইছ বলেন, ‘বাংলাদেশে করোনাকালে কিশোর-কিশোরীদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের বিষয়টি আলোচনায় কম আসে। বৈশ্বিক পরিস্থিতির সঙ্গে বাংলাদেশের পরিস্থিতি তুলনা করে আমরা গবেষণার সূচকগুলো ঠিক করেছি। সেখানে দেখা যাচ্ছে, উন্নত দেশগুলোর তুলনায় আমাদের কিশোর-কিশোরীদের মানসিক চাপের ধরন আলাদা। তাই আমাদের দেশের পরিস্থিতি মাথায় রেখে এখানকার সমস্যার সমাধানে জরুরি পদক্ষেপ নিতে হবে।’
নিবন্ধে কিশোর-কিশোরীদের মানসিক চাপের বেশ কয়েকটি কারণ চিহ্নিত করা হয়েছে। কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে নিজেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ, স্কুলের পরীক্ষায় ফলাফল নিয়ে দুশ্চিন্তা, সামাজিক প্রত্যাশা পূরণের চাপ, আর্থিক সমস্যা ও পড়ালেখার কারণে বিশ্রামের সুযোগ না পাওয়া এবং পরিবারের নানা নির্দেশ ও দায়িত্ব পালন করা।
রুমানা রইছ আরও বলেন, ‘কৈশোরকালীন গুরুতর অবস্থা কাটিয়ে উঠতে সব অভিভাবককে সচেতন হতে হবে। এ জন্য জাতীয় পর্যায়ে নীতি নির্ধারণ করতে হবে। তবেই এই গুরুতর সংকট প্রতিরোধ করা সম্ভব।’
এ বিষয়ে জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘কিশোর-কিশোরীদের মানসিক চাপ কমাতে না পারলে তা মানসিক রোগে পরিণত হবে। তাদের ব্যক্তিত্বের বিকাশ এবং একজন সুস্থ মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে তা অন্যতম বাধা হিসেবে কাজ করবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে