ফরিদগঞ্জ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
চার মাস আগে ফরিদগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হলেও সে অনুপাতে সেবার মান বাড়েনি। এ কারণে এই এলাকার মানুষজন প্রতিনিয়ত চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
ফরিদগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আশরাফ আহাম্মেদ চৌধুরী জানান, ৫০ শয্যার হাসপাতালের জন্য চিকিৎসকের পদ ২০টি। কিন্তু হাসপাতালে চিকিৎসক রয়েছেন বর্তমানে মাত্র ৮ জন। এর মধ্যে কয়েকজন নারী চিকিৎসক আছেন মাতৃত্বকালীন ছুটিতে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের জুলাইয়ের শুরুর দিকে এ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে শয্যা বাড়ানো হয়। শয্যা বাড়ানো হলেও চিকিৎসক, সহকারী চিকিৎসক, নার্সসহ সবগুলো পদে লোকবল সংকট রয়েছে। এতে করে বর্তমানে এ হাসপাতালটিতে বহির্বিভাগ-আবাসিক ওয়ার্ডসহ সব বিভাগে রোগী সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
স্বাস্থ্যকেন্দ্রে সেবা নিতে আসা বিল্লাল হোসেন বলেন, ‘আমি দুই ঘণ্টার বেশি সময় অপেক্ষা করে তারপর চিকিৎসক দেখাতে পেরেছি। কিন্তু আমাকে কয়েকটা পরীক্ষা দিয়েছেন, সবগুলো বাইরে থেকে করা লাগছে।’
সরেজমিনে দেখা গেছে, স্বাস্থ্যকেন্দ্রের তৃতীয় তলায় পুরুষ-নারী-শিশু ওয়ার্ডসহ সব ওয়ার্ডের শয্যাগুলো পরিপূর্ণ হয়ে ইতিমধ্যে বারান্দা, করিডরেও রোগীদের সিটের ব্যবস্থা করা হয়েছে। গতকাল দুপুরে হাসপাতালের সকল স্থানে রোগীর ভিড় ছিল লক্ষ করার মতো।
চিকিৎসক ও নার্সরা জানিয়েছেন, ক্রমেই মহিলা ও শিশু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। আবহাওয়ার পরিবর্তন ও মাত্রাতিরিক্ত গরমের কারণে প্রায় প্রতি ঘরেই সকল বয়সী মানুষ জ্বর, সর্দি, কাশিতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভিড় করছে।
এ ছাড়াও আছে ডেঙ্গু, করোনা আক্রান্ত, প্রসূতিসহ বিভিন্ন অসুখে আক্রান্ত রোগী। প্রতিদিন বহির্বিভাগে চার শ এবং করোনা ভ্যাকসিন প্রয়োগে আট শ জনকে সেবা দেওয়া হচ্ছে। চলতি মাসের শুরু থেকে রোগী বাড়ছে। হাসপাতালে ডাক্তার ও সেবিকাসহ বিভিন্ন বিভাগে জনবল কম থাকায় রোগী সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
ফরিদগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আশরাফ আহাম্মেদ চৌধুরী জানান, ফরিদগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এখন স্বাভাবিক প্রসব করানো হচ্ছে। রোগীর চাপ অনেকটা বেড়েছে। হাসপাতাল ৫০ শয্যায় উন্নীত হয়েছে, বিদ্যুৎসহ অবকাঠামোগত উন্নয়ন হয়েছে। কিন্তু লোকবল বাড়েনি। ১০ জন কনসালট্যান্ট থাকার কথা থাকলেও নেই একজনও, ২০ জন চিকিৎসকের জায়গায় আছে ৮ জন। নার্স, ওয়ার্ড বয়, পরিচ্ছন্নতাকর্মীর সংখ্যাও অনেক কম।
তিনি বলেন, অনেকবার চাহিদাপত্র দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সমাধান হয়নি। ল্যাব অপারেটর তিনজনের মধ্যে আছে একজন। অনেক বছর ধরে পড়ে আছে আধুনিক এক্স-রে মেশিন, নেই রেডিওগ্রাফার। একটি ইসিজি মেশিন থাকলেও তা নষ্ট।
চার মাস আগে ফরিদগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হলেও সে অনুপাতে সেবার মান বাড়েনি। এ কারণে এই এলাকার মানুষজন প্রতিনিয়ত চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
ফরিদগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আশরাফ আহাম্মেদ চৌধুরী জানান, ৫০ শয্যার হাসপাতালের জন্য চিকিৎসকের পদ ২০টি। কিন্তু হাসপাতালে চিকিৎসক রয়েছেন বর্তমানে মাত্র ৮ জন। এর মধ্যে কয়েকজন নারী চিকিৎসক আছেন মাতৃত্বকালীন ছুটিতে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের জুলাইয়ের শুরুর দিকে এ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে শয্যা বাড়ানো হয়। শয্যা বাড়ানো হলেও চিকিৎসক, সহকারী চিকিৎসক, নার্সসহ সবগুলো পদে লোকবল সংকট রয়েছে। এতে করে বর্তমানে এ হাসপাতালটিতে বহির্বিভাগ-আবাসিক ওয়ার্ডসহ সব বিভাগে রোগী সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
স্বাস্থ্যকেন্দ্রে সেবা নিতে আসা বিল্লাল হোসেন বলেন, ‘আমি দুই ঘণ্টার বেশি সময় অপেক্ষা করে তারপর চিকিৎসক দেখাতে পেরেছি। কিন্তু আমাকে কয়েকটা পরীক্ষা দিয়েছেন, সবগুলো বাইরে থেকে করা লাগছে।’
সরেজমিনে দেখা গেছে, স্বাস্থ্যকেন্দ্রের তৃতীয় তলায় পুরুষ-নারী-শিশু ওয়ার্ডসহ সব ওয়ার্ডের শয্যাগুলো পরিপূর্ণ হয়ে ইতিমধ্যে বারান্দা, করিডরেও রোগীদের সিটের ব্যবস্থা করা হয়েছে। গতকাল দুপুরে হাসপাতালের সকল স্থানে রোগীর ভিড় ছিল লক্ষ করার মতো।
চিকিৎসক ও নার্সরা জানিয়েছেন, ক্রমেই মহিলা ও শিশু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। আবহাওয়ার পরিবর্তন ও মাত্রাতিরিক্ত গরমের কারণে প্রায় প্রতি ঘরেই সকল বয়সী মানুষ জ্বর, সর্দি, কাশিতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভিড় করছে।
এ ছাড়াও আছে ডেঙ্গু, করোনা আক্রান্ত, প্রসূতিসহ বিভিন্ন অসুখে আক্রান্ত রোগী। প্রতিদিন বহির্বিভাগে চার শ এবং করোনা ভ্যাকসিন প্রয়োগে আট শ জনকে সেবা দেওয়া হচ্ছে। চলতি মাসের শুরু থেকে রোগী বাড়ছে। হাসপাতালে ডাক্তার ও সেবিকাসহ বিভিন্ন বিভাগে জনবল কম থাকায় রোগী সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
ফরিদগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আশরাফ আহাম্মেদ চৌধুরী জানান, ফরিদগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এখন স্বাভাবিক প্রসব করানো হচ্ছে। রোগীর চাপ অনেকটা বেড়েছে। হাসপাতাল ৫০ শয্যায় উন্নীত হয়েছে, বিদ্যুৎসহ অবকাঠামোগত উন্নয়ন হয়েছে। কিন্তু লোকবল বাড়েনি। ১০ জন কনসালট্যান্ট থাকার কথা থাকলেও নেই একজনও, ২০ জন চিকিৎসকের জায়গায় আছে ৮ জন। নার্স, ওয়ার্ড বয়, পরিচ্ছন্নতাকর্মীর সংখ্যাও অনেক কম।
তিনি বলেন, অনেকবার চাহিদাপত্র দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সমাধান হয়নি। ল্যাব অপারেটর তিনজনের মধ্যে আছে একজন। অনেক বছর ধরে পড়ে আছে আধুনিক এক্স-রে মেশিন, নেই রেডিওগ্রাফার। একটি ইসিজি মেশিন থাকলেও তা নষ্ট।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৫ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪