ফরিদপুর প্রতিনিধি
দক্ষিণবঙ্গের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক্সপ্রেসওয়ের ভাঙ্গা গোলচত্বর। প্রতিদিন এ গোলচত্বর দিয়ে হাজার হাজার যানবাহন চলাচল করে। আধুনিক ও দৃষ্টিনন্দন হওয়ায় সেখানে ভিড় করেন শত শত দর্শনার্থী। কিন্তু এ চলাচলকে ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলেছে যত্রতত্র নির্মাণ করা অবৈধ সব বিলবোর্ড। দর্শনার্থী ও স্থানীয়রা নিরাপদ চলাচলের জন্য এসব অপসারণের দাবি জানিয়েছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, পদ্মা সেতু ও মহাসড়ক নির্মাণের ফলে ঢাকা থেকে খুলনা ও বরিশাল সড়কের দুই পাশে গড়ে উঠেছে বহুতল ভবন ও বিভিন্ন কলকারখানা। আর এসবকেই পুঁজি করে এক শ্রেণির দালাল চক্র ভবনের ছাদে, মহাসড়কের পাশে, বিভিন্ন মার্কেটের প্রবেশমুখে স্থাপন করেছে অবৈধ বিলবোর্ড। নামীদামি বিভিন্ন কসমেটিক, জুতা, রড-সিমেন্ট ও মোবাইল কোম্পানির নানা ধরনের অফার এসব বিলবোর্ডে প্রচার হচ্ছে। সাধারণ স্টিল ও লোহার নির্মিত বিলবোর্ডের পাশাপাশি ডিজিটাল আধুনিক লাইটসমৃদ্ধ বিলবোর্ডও রয়েছে।
এসব বিলবোর্ড একটু বাতাসেই হেলে পড়ছে বাস, দোকানপাটসহ আশপাশের ঘরবাড়ির ওপর।
গত ৩১ মার্চ কালবৈশাখীর ঝড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর এলাকার ডজনখানেক বিলবোর্ড ভেঙে পড়ে। এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে গত বছরে গোলচত্বরে বৃহৎ একটি বিলবোর্ড ভেঙে দুটি যাত্রীবাহী বাসের ওপর পড়ে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হন। ওই ঘটনার পর ভাঙা পৌরসভা নামমাত্র কিছু বিলবোর্ড অপসারণ করলেও এখনো শত শত বিল বোর্ড গোল চত্বরের চারপাশে দাঁড়িয়ে আছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন স্থানীয় বাসিন্দা জানান, কোম্পানিগুলো কোনো ধরনের ঝুঁকির কথা চিন্তা না করেই নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে বৃহৎ আকৃতির বিলবোর্ড নির্মাণ করে চলে যায়। ঝুঁকিতে থেকে যায় তাঁদের মতো সাধারণ মানুষ। এগুলো দ্রুত অপসারণ করা দরকার।
গত সোমবার উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় বিলবোর্ড অপসারণের বিষয়টি আবার উঠে আসে। তখন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিএম কুদরত এ খুদা এবং উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম হাবিবুর রহমান বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখার আশ্বাস দেন।
ভাঙ্গা পৌরসভার মেয়র আবু রেজা মো. ফয়েজ অসুস্থ থাকায় তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। আর পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কায়সার মাতুব্বরকে ফোন করলে তিনি মেয়রের অনুমতি ছাড়া কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন।
ইউএনও কুদরত-এ খুদা বলেন, ‘পৌরসভাকে অবৈধ বিলবোর্ড অপসারণের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। উপজেলাধীন এক্সপ্রেসওয়ে ও মহাসড়কে স্থাপিত বিলবোর্ড স্থাপনকারী কোম্পানি ও সংস্থার তালিকা করা হচ্ছে। তালিকা শেষে অবৈধ ও ঝুঁকিপূর্ণ বিলবোর্ড অপসারণ করা হবে।’
দক্ষিণবঙ্গের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক্সপ্রেসওয়ের ভাঙ্গা গোলচত্বর। প্রতিদিন এ গোলচত্বর দিয়ে হাজার হাজার যানবাহন চলাচল করে। আধুনিক ও দৃষ্টিনন্দন হওয়ায় সেখানে ভিড় করেন শত শত দর্শনার্থী। কিন্তু এ চলাচলকে ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলেছে যত্রতত্র নির্মাণ করা অবৈধ সব বিলবোর্ড। দর্শনার্থী ও স্থানীয়রা নিরাপদ চলাচলের জন্য এসব অপসারণের দাবি জানিয়েছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, পদ্মা সেতু ও মহাসড়ক নির্মাণের ফলে ঢাকা থেকে খুলনা ও বরিশাল সড়কের দুই পাশে গড়ে উঠেছে বহুতল ভবন ও বিভিন্ন কলকারখানা। আর এসবকেই পুঁজি করে এক শ্রেণির দালাল চক্র ভবনের ছাদে, মহাসড়কের পাশে, বিভিন্ন মার্কেটের প্রবেশমুখে স্থাপন করেছে অবৈধ বিলবোর্ড। নামীদামি বিভিন্ন কসমেটিক, জুতা, রড-সিমেন্ট ও মোবাইল কোম্পানির নানা ধরনের অফার এসব বিলবোর্ডে প্রচার হচ্ছে। সাধারণ স্টিল ও লোহার নির্মিত বিলবোর্ডের পাশাপাশি ডিজিটাল আধুনিক লাইটসমৃদ্ধ বিলবোর্ডও রয়েছে।
এসব বিলবোর্ড একটু বাতাসেই হেলে পড়ছে বাস, দোকানপাটসহ আশপাশের ঘরবাড়ির ওপর।
গত ৩১ মার্চ কালবৈশাখীর ঝড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর এলাকার ডজনখানেক বিলবোর্ড ভেঙে পড়ে। এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে গত বছরে গোলচত্বরে বৃহৎ একটি বিলবোর্ড ভেঙে দুটি যাত্রীবাহী বাসের ওপর পড়ে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হন। ওই ঘটনার পর ভাঙা পৌরসভা নামমাত্র কিছু বিলবোর্ড অপসারণ করলেও এখনো শত শত বিল বোর্ড গোল চত্বরের চারপাশে দাঁড়িয়ে আছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন স্থানীয় বাসিন্দা জানান, কোম্পানিগুলো কোনো ধরনের ঝুঁকির কথা চিন্তা না করেই নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে বৃহৎ আকৃতির বিলবোর্ড নির্মাণ করে চলে যায়। ঝুঁকিতে থেকে যায় তাঁদের মতো সাধারণ মানুষ। এগুলো দ্রুত অপসারণ করা দরকার।
গত সোমবার উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় বিলবোর্ড অপসারণের বিষয়টি আবার উঠে আসে। তখন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিএম কুদরত এ খুদা এবং উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম হাবিবুর রহমান বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখার আশ্বাস দেন।
ভাঙ্গা পৌরসভার মেয়র আবু রেজা মো. ফয়েজ অসুস্থ থাকায় তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। আর পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কায়সার মাতুব্বরকে ফোন করলে তিনি মেয়রের অনুমতি ছাড়া কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন।
ইউএনও কুদরত-এ খুদা বলেন, ‘পৌরসভাকে অবৈধ বিলবোর্ড অপসারণের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। উপজেলাধীন এক্সপ্রেসওয়ে ও মহাসড়কে স্থাপিত বিলবোর্ড স্থাপনকারী কোম্পানি ও সংস্থার তালিকা করা হচ্ছে। তালিকা শেষে অবৈধ ও ঝুঁকিপূর্ণ বিলবোর্ড অপসারণ করা হবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪