বেনাপোল প্রতিনিধি
বেনাপোল বন্দর উন্নয়নের কার্যক্রমে ধীরগতির কারণে স্থবির হয়ে পড়েছে আমদানি-রফতানি বাণিজ্য। বন্দরে জায়গাসংকটের কারণে চাহিদার অর্ধেক পণ্য আমদানি হওয়ায় কমেছে সরকারের রাজস্ব আয়। ব্যবসায়ীরা বলছেন, চাহিদামতো অবকাঠামো উন্নয়ন না হওয়ায় বন্দরটিতে পণ্য খালাসে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। বর্তমানে সড়কপথের পাশাপাশি রেলপথে বাণিজ্য বৃদ্ধি পাওয়ায় এ সমস্যা আরও বেড়েছে।
বেনাপোল আমদানি-রফতানি সমিতির সহসভাপতি আমিনুল হক বলেন, বেনাপোল বন্দরে পণ্যের ধারণক্ষমতা মাত্র ৪৫ হাজার মেট্রিক টন। বর্তমানে বন্দরটিতে দেড় লাখ মেট্রিক টনের বেশি পণ্য রয়েছে। পণ্যাগারে জায়গার অভাবে দিনের পর দিন ট্রাক দাঁড়িয়ে থেকে পণ্য নামাতে হচ্ছে খোলা আকাশের নিচে। রোদ, বৃষ্টি আর কাদার মধ্যে পণ্যের মান নষ্ট হচ্ছে। যানবাহন চলাচলের রাস্তা বেহাল হওয়ায় পণ্য খালাসে ভোগান্তি বেড়ে চলেছে। বন্দরে জায়গাসংকটে আমদানির পরিমাণ নেমে এসেছে অর্ধেকে। এতে ১০ বছর ধরে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী সরকারের রাজস্ব আয়ে ঘাটতি হচ্ছে।
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান জানান, প্রতিবছর বেনাপোল বন্দর থেকে সরকারকে প্রায় ৬০০ কোটি টাকা রাজস্ব দেওয়া হচ্ছে। তবে এ পর্যন্ত প্রয়োজনীয় অবকাঠামো না থাকায় নানান দুর্ভোগের মধ্যে বাণিজ্য সম্পাদন করতে হচ্ছে। বিভিন্ন বৈঠকে বারবার অভিযোগ জানানো হলেও তেমন কাজ হচ্ছে না। চাহিদামতো বন্দর উন্নয়ন হলে আমদানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে সরকারের রাজস্ব আয়ও দ্বিগুণ বাড়বে।
ভারত-বাংলাদেশ ল্যান্ডপোর্ট ইমপোর্ট-এক্সপোর্ট কমিটির পরিচালক মতিয়ার রহমান বলেন, দেশে সরকার অনুমোদিত ২৪টি স্থলবন্দর রয়েছে। এর মধ্যে সচল রয়েছে ১২টি। সবচেয়ে বেশি বাণিজ্য হয় বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারতের সঙ্গে। বাণিজ্য সম্প্রসারণে বন্দরে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো না থাকায় বিভিন্নভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। বেনাপোল বন্দরের বাইপাস সড়কে চাহিদামতো জায়গা অধিগ্রহণ করে যদি বেসরকারি খাতে ওয়্যারহাউস সিস্টেম চালু করা যায়, তবে চলমান সংকট থেকে অনেকটা মুক্তি মিলবে।
বেনাপোল কাস্টমস কমিশনার আজিজুর রহমান জানান, প্রতিদিন ভারত থেকে ৬০০ ট্রাক পণ্য আমদানির চাহিদা রয়েছে। তবে বন্দরে জায়গাসংকটের কারণে ৪০০ ট্রাকের বেশি পণ্য ঢুকতে পারছে না। এতে রাজস্ব আয় দিন দিন কমে যাচ্ছে।
বেনাপোল বন্দর উন্নয়নের কার্যক্রমে ধীরগতির কারণে স্থবির হয়ে পড়েছে আমদানি-রফতানি বাণিজ্য। বন্দরে জায়গাসংকটের কারণে চাহিদার অর্ধেক পণ্য আমদানি হওয়ায় কমেছে সরকারের রাজস্ব আয়। ব্যবসায়ীরা বলছেন, চাহিদামতো অবকাঠামো উন্নয়ন না হওয়ায় বন্দরটিতে পণ্য খালাসে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। বর্তমানে সড়কপথের পাশাপাশি রেলপথে বাণিজ্য বৃদ্ধি পাওয়ায় এ সমস্যা আরও বেড়েছে।
বেনাপোল আমদানি-রফতানি সমিতির সহসভাপতি আমিনুল হক বলেন, বেনাপোল বন্দরে পণ্যের ধারণক্ষমতা মাত্র ৪৫ হাজার মেট্রিক টন। বর্তমানে বন্দরটিতে দেড় লাখ মেট্রিক টনের বেশি পণ্য রয়েছে। পণ্যাগারে জায়গার অভাবে দিনের পর দিন ট্রাক দাঁড়িয়ে থেকে পণ্য নামাতে হচ্ছে খোলা আকাশের নিচে। রোদ, বৃষ্টি আর কাদার মধ্যে পণ্যের মান নষ্ট হচ্ছে। যানবাহন চলাচলের রাস্তা বেহাল হওয়ায় পণ্য খালাসে ভোগান্তি বেড়ে চলেছে। বন্দরে জায়গাসংকটে আমদানির পরিমাণ নেমে এসেছে অর্ধেকে। এতে ১০ বছর ধরে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী সরকারের রাজস্ব আয়ে ঘাটতি হচ্ছে।
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান জানান, প্রতিবছর বেনাপোল বন্দর থেকে সরকারকে প্রায় ৬০০ কোটি টাকা রাজস্ব দেওয়া হচ্ছে। তবে এ পর্যন্ত প্রয়োজনীয় অবকাঠামো না থাকায় নানান দুর্ভোগের মধ্যে বাণিজ্য সম্পাদন করতে হচ্ছে। বিভিন্ন বৈঠকে বারবার অভিযোগ জানানো হলেও তেমন কাজ হচ্ছে না। চাহিদামতো বন্দর উন্নয়ন হলে আমদানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে সরকারের রাজস্ব আয়ও দ্বিগুণ বাড়বে।
ভারত-বাংলাদেশ ল্যান্ডপোর্ট ইমপোর্ট-এক্সপোর্ট কমিটির পরিচালক মতিয়ার রহমান বলেন, দেশে সরকার অনুমোদিত ২৪টি স্থলবন্দর রয়েছে। এর মধ্যে সচল রয়েছে ১২টি। সবচেয়ে বেশি বাণিজ্য হয় বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারতের সঙ্গে। বাণিজ্য সম্প্রসারণে বন্দরে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো না থাকায় বিভিন্নভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। বেনাপোল বন্দরের বাইপাস সড়কে চাহিদামতো জায়গা অধিগ্রহণ করে যদি বেসরকারি খাতে ওয়্যারহাউস সিস্টেম চালু করা যায়, তবে চলমান সংকট থেকে অনেকটা মুক্তি মিলবে।
বেনাপোল কাস্টমস কমিশনার আজিজুর রহমান জানান, প্রতিদিন ভারত থেকে ৬০০ ট্রাক পণ্য আমদানির চাহিদা রয়েছে। তবে বন্দরে জায়গাসংকটের কারণে ৪০০ ট্রাকের বেশি পণ্য ঢুকতে পারছে না। এতে রাজস্ব আয় দিন দিন কমে যাচ্ছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৪ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪